![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।
এখানে ক্রশফায়ার হলোনা কেনো? এই কি পুলিশের দায়িত্ববোধ !!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বি,এন,পি/জামাত/শিবির ও তাদের দোষর জঙ্গিদের গণহত্যার ধারায় অভিজিৎ হত্যাকান্ড।তারা যে আতংকের সৃষ্টি করতে চাইছে ।কিছুতেই সেটা সফল না করতে পেরে এখন মরিয়া হোয়ে উঠেছে।এখন থেকে সাবধানতা অবলম্বন না করলে আরো অনেক প্রাণ ঝড়ে যেতে পারে।
কঠিন কিছু সত্য কথা অনেক তিব্রভাবে প্রকাশ করেছিলেন ড. হুমায়ুন আজাদ ।সেই জন্যই তাকে জিবন দিতে হয়েছিলো।তার মত তির্যকভাবে আর কেউ জামাত/বিএনপির স্বরুপ উদ্ঘাটন করতে পারে নাই।সেই ধারাবাহিকতা যে অব্যাহত আছে ,তাই প্রমাণ করলো অভিজিৎ হত্যাকান্ড।
বি,এন,পি/জামাতের খেলাফত কায়েম করার জন্য ব্লগার ও মুক্তমনের মাণুষদের পাশপাশি হিন্দু,খৃষ্টান, বৌদ্ধ সহ সকল ধর্মের লোকদের হত্যা করার বিকল্প নেই।বাংলা ভাইদের ইসলাম কায়েমের জন্য পেট্ট্রোল বোমায় কাজ হোচ্ছেনা বিধায় চাপাতি নিয়ে নেমে গেছে সীমারের বংশধরেরা।সরকার কেনো যে দূর্বলতা দেখাইতেছে রাক্ষসদের নির্মূল করার ব্যাপারে আজো বোধগম্য নয় ব্যাপারটা।
ব্লগারদের কলম যে কতটা ধারালো ,কঠিন নির্মম আঘাত করায় পারঙ্গম ।এই হত্যাই তার প্রমাণ।নরাধম নরপিশাচরা লেখার জবাব লেখা দিয়ে দিতে অক্ষম।গুহামানবের মত জিবন যাপনকারী জঙ্গীরা ভালো নিশ্চয়তা পেয়েছে তথাকথিত ঝাতিয়তাবদের ঝান্ডাধারিদের কাছ থেকে।তাই হাজার মানুষের ভিরে তাদের কাজ সম্পাদন করতেও সাহস দেখাইতেছে।আর আমাদের সরকার বাহাদুরের বীর সৈনিকরা নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখতেছেন এই জঘন্য হামলা থেকে্।
এখনও যদি ঘুম না ভাঙ্গে অনেক দেরি হয়ে যাবে।তাই সরকারের উচিত আড়মোরা ভেঙ্গে জেগে উঠে ইবলিশ নিধনে সর্বশক্তি নিয়োগ করা।বি,এন,পি/জামাত/শিবির ও তাদের দোষর জঙ্গিদের গণহত্যার ধারায় অভিজিৎ হত্যাকান্ড।তারা যে আতংকের সৃষ্টি করতে চাইছে ।কিছুতেই সেটা সফল না করতে পেরে এখন মরিয়া হোয়ে উঠেছে।এখন থেকে সাবধানতা অবলম্বন না করলে আরো অনেক প্রাণ ঝড়ে যেতে পারে।
কঠিন কিছু সত্য কথা অনেক তিব্রভাবে প্রকাশ করেছিলেন ড. হুমায়ুন আজাদ ।সেই জন্যই তাকে জিবন দিতে হয়েছিলো।তার মত তির্যকভাবে আর কেউ জামাত/বিএনপির স্বরুপ উদ্ঘাটন করতে পারে নাই।সেই ধারাবাহিকতা যে অব্যাহত আছে ,তাই প্রমাণ করলো অভিজিৎ হত্যাকান্ড।
বি,এন,পি/জামাতের খেলাফত কায়েম করার জন্য ব্লগার ও মুক্তমনের মাণুষদের পাশপাশি হিন্দু,খৃষ্টান, বৌদ্ধ সহ সকল ধর্মের লোকদের হত্যা করার বিকল্প নেই।বাংলা ভাইদের ইসলাম কায়েমের জন্য পেট্ট্রোল বোমায় কাজ হোচ্ছেনা বিধায় চাপাতি নিয়ে নেমে গেছে সীমারের বংশধরেরা।সরকার কেনো যে দূর্বলতা দেখাইতেছে রাক্ষসদের নির্মূল করার ব্যাপারে আজো বোধগম্য নয় ব্যাপারটা।
ব্লগারদের কলম যে কতটা ধারালো ,কঠিন নির্মম আঘাত করায় পারঙ্গম ।এই হত্যাই তার প্রমাণ।নরাধম নরপিশাচরা লেখার জবাব লেখা দিয়ে দিতে অক্ষম।গুহামানবের মত জিবন যাপনকারী জঙ্গীরা ভালো নিশ্চয়তা পেয়েছে তথাকথিত ঝাতিয়তাবদের ঝান্ডাধারিদের কাছ থেকে।তাই হাজার মানুষের ভিরে তাদের কাজ সম্পাদন করতেও সাহস দেখাইতেছে।আর আমাদের সরকার বাহাদুরের বীর সৈনিকরা নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখতেছেন এই জঘন্য হামলা থেকে্।
এখনও যদি ঘুম না ভাঙ্গে অনেক দেরি হয়ে যাবে।তাই সরকারের উচিত আড়মোরা ভেঙ্গে জেগে উঠে ইবলিশ নিধনে সর্বশক্তি নিয়োগ করা
Click This Link
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
রাফা বলেছেন: অবাক বিস্ময়ে ভাবছি ,আওয়ামি লীগ ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় এই যদি চলে।
বি,এন,পি /জামাত ক্ষমতায় থাকলে কি অবস্থা হবে।পুলিশ/বিজিবি ও র্যাবের চোখের সন্মুখে হত্যা করে নির্বিকার চলে যায়।তাহোলে কি বুঝবো আমরা !
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
সোজা কথা বলেছেন: মুক্তমনারা ওদের জন্য এখনো হুমকিস্বরূপ। ওদের অস্তিত্ব বিলীন করতে মুক্তমনারা ভবিষ্যতও নির্দ্বিধায় বিলিয়ে দিবে প্রাণ। হুমায়ূন স্যার, রাজীব ভাই কিংবা অভিজিৎ দা তেই থাকবে না সীমাবদ্ধ এই মিছিল।