নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোরাবোরা গুহায় ফিরে আরো পেট্ট্রল সন্ত্রাসের নিশ্চয়তা চায় খালেদা জিয়ার আইনজিবী খন্দকার সাহেব !!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৪০



নির্লজ্জতার সীমা পরিসীমা নেই মনে হয় বি,এন,পি নামক দলের নেত্রী ও দলীয় দালালদের।কি চমৎকার আবদার -উনি জামিনের জন্য আবেদন করতে রাজি আছেন।যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় যে তিনি তার অফিসে ফেরত আসতে পারেন।অর্থাৎ আরো অসংখ্য মানুষকে যেনো উনি হত্যা করতে পারেন।পেট্ট্রল সন্ত্রাসের জননী বেগম খালেদা জিয়া।এর চাইতে নির্দোষ দাবি মনে হয় আর কিছুই নাই।একজন অপরাধীকে তার অপরাধের জন্য সাস্তী না দিয়ে পুরস্কৃত করতে হবে।(যদিও এখনও অপরাধ প্রমাণ হয় নাই)দূর্ণিতীর চাইতে বড় অপরাধ প্রমাণ হয়ে গেছে।উনার আদেশেই সাধারণ মানুষকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করছে তার লালন পালন করা সন্ত্রাসিরা।তারেক জিয়ার ভাষ্যমতে ছাত্রদল ও শিবির এক মায়ের পেটের সন্তান।সেই সন্তানেদের উপর দায়িত্ব ন্যাস্ত হয়েছে আন্দোলনের নামে মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা।ইহা অব্যাহত রাখার জন্য উনাকে সসন্মানে উনার তোরাবোরা গুহায় ফিরে আসতে কোন বাধা দেওয়া যাবেনা।



কোন অধিকারে বি,এন,পি চ্যায়ারপারসন নিরাপত্তা দাবি করেন ? সকলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কি, তার কি তা পাওয়া উচিত !প্রতিদিন সাধারণ মানুষকে পেট্ট্রল বোমার ভয়ে জিবনটা হাতে নিয়ে জিবিকার জন্য বের হোতে হয়।অথচ কি অদ্ভুদ উনি এসি রুমে বসে আধুনিক আন্দোলনের কি খেলাই না দেখাইতেছেন।বাংলাদেশের ইতিহাসে নব আন্দোলনের সূচনা করেছেন তথাকথিত দেশনেত্রী।প্রচার মাধ্যমের বদৌলতে সেই আন্দোলন আবার নাকি সফলও হয়ে যাচ্ছে।সফলই যদি হবে তাহোলে সরকারকে কাউন্ট করার দরকার কি।উনি নিজেই বীরদর্পে ফিরে আসুন উনার তোরাবোরা হেডকোয়ার্টারে।খালেদা জিয়া মনে হয় ভুলে গেছেন উনি এখন বিরোধী দলিয় নেত্রীও না।বর্তমান খালেদা জিয়া বাংলাদেশের আর দশটা রাজনৈতিক দলের প্রধানের মতই একজন সাধারণ নাগরিক।উনাকে যথেষ্ট সণ্মান দেখিয়ে এখনো গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করা হোচ্ছেনা।যা সর্ব সাধারণের জন্য করা হয় সচারাচর।এমনকি তার অফিসে তল্লাসির আদেশ থাকার পরও যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোচ্ছেনা।যা খুবই দুঃখজনক।যে নেত্রী প্রতিদিনের সহিংসতার জন্য প্রত্যক্ষ ভাবে দায়ি তাকে এতটা ছাড় দিয়ে সরকারও হত্যার দ্বায় থেকে মুক্ত নয়।তার বিরুদ্ধে সঠিক ব্যাবস্থা নিতে ১দিন দেড়ি করার অর্থ আরো কিছু মানুষকে পুড়িয়ে মারা।আশা করি সরকারের বোধদ্বয় ঘটবে ,এবং যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহন করে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করবেন।



খন্দকার মাহাবুব হোসেন আপনাদের নেত্রীর নিরাপত্তা আপনারাই গ্রহণ করুন।সরকারের কাছে কোন কিছু দাবি করার বিন্দুমাত্র নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই।পরাজিত দল কোন কিছু দাবি করার অধিকার রাখে কি ?বি,এন,পি-র এখন উচিত ২০১৯ সালের নির্বাচনের কথা ভেবে রাজনীতি করা।এমন কোন হঠকারি সিদ্ধান্ত বা রাজনীতি করা উচিত নয়,যাতে তাদের অস্তিত্য হুমকির মুখে পড়ে।বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেনা।মুসলিম লীগের মত দলকেও রাজনীতি থেকে মুছে ফেলেছে।আওয়ামি লীগও যদি সেি ভুল করে তারও নিস্তার নেই।কাজেই সব কিছু জেনে বুঝেই করা উচিত।জীদ করে আর যাই হোক রাজনীতি হয়না।নির্লজ্জতার সীমা পরিসীমা নেই মনে হয় বি,এন,পি নামক দলের নেত্রী ও দলীয় দালালদের।কি চমৎকার আবদার -উনি জামিনের জন্য আবেদন করতে রাজি আছেন।যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় যে তিনি তার অফিসে ফেরত আসতে পারেন।অর্থাৎ আরো অসংখ্য মানুষকে যেনো উনি হত্যা করতে পারেন।পেট্ট্রল সন্ত্রাসের জননী বেগম খালেদা জিয়া।এর চাইতে নির্দোষ দাবি মনে হয় আর কিছুই নাই।একজন অপরাধীকে তার অপরাধের জন্য সাস্তী না দিয়ে পুরস্কৃত করতে হবে।(যদিও এখনও অপরাধ প্রমাণ হয় নাই)দূর্ণিতীর চাইতে বড় অপরাধ প্রমাণ হয়ে গেছে।উনার আদেশেই সাধারণ মানুষকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করছে তার লালন পালন করা সন্ত্রাসিরা।তারেক জিয়ার ভাষ্যমতে ছাত্রদল ও শিবির এক মায়ের পেটের সন্তান।সেই সন্তানেদের উপর দায়িত্ব ন্যাস্ত হয়েছে আন্দোলনের নামে মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা।ইহা অব্যাহত রাখার জন্য উনাকে সসন্মানে উনার তোরাবোরা গুহায় ফিরে আসতে কোন বাধা দেওয়া যাবেনা।



কোন অধিকারে বি,এন,পি চ্যায়ারপারসন নিরাপত্তা দাবি করেন ? সকলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কি, তার কি তা পাওয়া উচিত !প্রতিদিন সাধারণ মানুষকে পেট্ট্রল বোমার ভয়ে জিবনটা হাতে নিয়ে জিবিকার জন্য বের হোতে হয়।অথচ কি অদ্ভুদ উনি এসি রুমে বসে আধুনিক আন্দোলনের কি খেলাই না দেখাইতেছেন।বাংলাদেশের ইতিহাসে নব আন্দোলনের সূচনা করেছেন তথাকথিত দেশনেত্রী।প্রচার মাধ্যমের বদৌলতে সেই আন্দোলন আবার নাকি সফলও হয়ে যাচ্ছে।সফলই যদি হবে তাহোলে সরকারকে কাউন্ট করার দরকার কি।উনি নিজেই বীরদর্পে ফিরে আসুন উনার তোরাবোরা হেডকোয়ার্টারে।খালেদা জিয়া মনে হয় ভুলে গেছেন উনি এখন বিরোধী দলিয় নেত্রীও না।বর্তমান খালেদা জিয়া বাংলাদেশের আর দশটা রাজনৈতিক দলের প্রধানের মতই একজন সাধারণ নাগরিক।উনাকে যথেষ্ট সণ্মান দেখিয়ে এখনো গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করা হোচ্ছেনা।যা সর্ব সাধারণের জন্য করা হয় সচারাচর।এমনকি তার অফিসে তল্লাসির আদেশ থাকার পরও যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোচ্ছেনা।যা খুবই দুঃখজনক।যে নেত্রী প্রতিদিনের সহিংসতার জন্য প্রত্যক্ষ ভাবে দায়ি তাকে এতটা ছাড় দিয়ে সরকারও হত্যার দ্বায় থেকে মুক্ত নয়।তার বিরুদ্ধে সঠিক ব্যাবস্থা নিতে ১দিন দেড়ি করার অর্থ আরো কিছু মানুষকে পুড়িয়ে মারা।আশা করি সরকারের বোধদ্বয় ঘটবে ,এবং যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহন করে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করবেন।



খন্দকার মাহাবুব হোসেন আপনাদের নেত্রীর নিরাপত্তা আপনারাই গ্রহণ করুন।সরকারের কাছে কোন কিছু দাবি করার বিন্দুমাত্র নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই।পরাজিত দল কোন কিছু দাবি করার অধিকার রাখে কি ?বি,এন,পি-র এখন উচিত ২০১৯ সালের নির্বাচনের কথা ভেবে রাজনীতি করা।এমন কোন হঠকারি সিদ্ধান্ত বা রাজনীতি করা উচিত নয়,যাতে তাদের অস্তিত্য হুমকির মুখে পড়ে।বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেনা।মুসলিম লীগের মত দলকেও রাজনীতি থেকে মুছে ফেলেছে।আওয়ামি লীগও যদি সেি ভুল করে তারও নিস্তার নেই।কাজেই সব কিছু জেনে বুঝেই করা উচিত।জীদ করে আর যাই হোক রাজনীতি হয়না।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


খালেদা জিয়ার ঠিকানা লালঘর

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০০

রাফা বলেছেন: খালেদা জিয়ার হাতে আর নিয়ন্ত্রন নেই এই সন্ত্রাসের।খালেদা জিয়া যে কি রাজনীতি করতে পারেন তার টেলিফোন সংলাপের মধ্যেই প্রস্ফুটিত হয়েছে।

আমি শুধু ভাবছি এই খালেদা জিয়া যাদেরকে পুড়িয়ে মারতেছে তাদেরকে ভোট চাইবেন কিভাবে?

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এতদিন দাবি করা হচ্ছিল খালেদা জিয়াকে তার কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
(গেটে তালা, পুলিশ বেষ্টনি ইত্যাদি)
অন্যদিকে আজ কোর্টে বিশেষ ভাবে আবেদন করা হয়েছে যেন হাজিরা দেবার প্রকৃয়া শেষ হলে তাকে কার্যালয়ে ফিরে আগের মত 'অবরুদ্ধ' থাকার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়।

মিথ্যা নির্লজ্জতার সীমা পরিসীমা নেই .....

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৬

রাফা বলেছেন: উনি এখন স্বেচ্ছায় জেলখানায় যেতে চাইছেন।কারন মানুষ হত্যা করে রাজনিতির অঙ্গনে আর কোন গ্রহণ যোগ্যতা নেই তার ।সেটুকু উপলব্দি করে এখন জিরো থেকে হিরোইন হোতে চান।
খালেদা জিয়া আমাদের রাজনিতীতে জিয়াউর রহমানের মতই কালো অধ্যায় রচনা করলেন,মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে।
আপনি আই,এস -এর হত্যা আর খালেদা জিয়ার বাসের ভিতরে মানুষ পুড়িয়ে হত্যার মধ্যে কোন পার্থক্য করতে পারবেন-না।
দুটো চিত্র পাশাপাশি করে দেখুন আমার কথা বিশ্বাস না হোলে।আমি বাসের ভিতরে পুড়িয়ে আর খচার ভিতরে পুড়িয়ে দু'টো এক সাথে মিলিয়ে দেখেছি ,কোন পার্থক্য নেই।

ধন্যবাদ,হা.কা.বৈশাখী।

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

দ্যা লায়ন বলেছেন: খুব বেশিদিন নেই এই দলটি শুধু মাত্র নামেই সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নিঃষ্পাপ পরিবারকে বিক্রি করে খাওয়ার দিন শেষ। খুব দ্রুত তার নেতা পেতারা অন্য দলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়বে।

তারপর লাইনে আছে জামাত শিবির।তাদের অবস্থা এতটাই করুন হবে এই বাংলায় আর কেউ ধর্ম পালনের বাইরে রাজনীতিতে আনার সাহস করবেনা,এটাই হলো এই প্রজন্মের দাবি আর সরকারের অন্যতম কাজ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৮

রাফা বলেছেন: জিয়াউর রহমানের পরিবারকে বিক্রি করে বুঝলামনা।তারেক,কোকো ,খালেদা জয়াই -তো জিয়াউর রহমানের পরিবার।

এই বাংলায় যাতে জামাতে ইসলামি নামে কোন দল না থাকে সেটাই দেখতে চাই।

ধন্যবাদ,দ্যা লায়ন।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১২

মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: সব কিছুরই শেষ আছে । হাসিনা খালেদা দুটোই জানোয়ারের বাচ্চা । খালি ধর্ম নিয়ে এত মাথা ব্যাথা কেন । এ দেশটাই কেও ধর্ম আর কেও মুক্তি যুদ্ধ দুজোন দুটি বিক্রি করে খাচ্ছে ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

রাফা বলেছেন: হুমমমম.....গো.আজমের গেলমানদের ভাষা এমনি হয়।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

সাবু ছেেল বলেছেন: দলটি মূলত একটি ব্যাবসায়ি দল।চিনে শুধু সন্ত্রাস আর টাকা।তবে মনে হচ্ছে এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হতে চলেছে।কেননা,অরাজকতা চিরকাল স্থায়ী হয়না।কূটনীতি পাড়ায় কেন থাকবে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয়?

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

রাফা বলেছেন: নতুন একটি অধ্যায় রচিত হলো খালেদা জিয়ার অপ-রাজনীতিতে।
আশা করি উনি নিজেও একদিন পেট্ট্রল বোমার আঘাত ফিরে পাবেন।যাদেরকে দিয়ে এই কাজ করছেন তারাই তাকে এর স্বাধ দিবে ইনশাহ-আল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.