![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।
দৌড় সালাউদ্দিনের পর গুহা মানব সালাউদ্দিনকে নিয়ে এত হা হুতাস করার কিছু নেই।
উনি আফগানস্থান থেকে বিশেষ প্রশিক্ষন নিয়ে এসেছেন।উনি জানেন কিভাবে পাহাড় ,পর্বত ও গুহায় লুকিয়ে থাকতে হয়।এবং লাদেন-এর অনুসারি এটাও বিশেষত করায়ত্ত করেছেন কিভাবে ভিডিও,অডিও বা পত্র মারফত হুমকি ধামকি দিয়ে আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস চালানো যায়।
গুহা-মানব নিয়মিত ভাবেই মানুষ হত্যা নির্বিগ্ন করার জন্য বায়বীয় হরতাল ও অবরোধ নামক আজিব এক অধ্যায় চালিয়ে যাইতেছেন।
মাঝে মাঝে সরকারকে হুমকিও দিতে দেখা গেছে।খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করলে নাকি কেয়ামত করে ফেলবে বাংলাদেশে।অসহযোগ আন্দোলনের হুমকি না দিয়ে করে দেখালে ভালো হইতো।বি,এন,পি/জামাতের আন্দোলন করার শক্তি না থকলেও বাংলাদেশকে আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে ফিরিয়ে নেওয়ার শক্তি আছে ।এটার প্রমাণ তারা বীর-বিক্রমে দেখাইতেছে।আর সব কিছুতে ব্যার্থ হলেও ,লেখা পড়া বন্ধ করে দিতে পারছে তারা বাংলাদেশে।জাতি ধ্বংস করার জন্য যা করা দরকার তা তারা যথাযথ পালন করেছে।
তাদের সালতানাত কায়েম করার জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা থাকলেই যথেষ্ট।তাই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করাই তাদের মূল লক্ষ।পুরো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন করে তারা বাংলাদেশে তালেবানি হুকুমাত কায়েমে ব্যাস্ত আছেন।এক গুহা থেকে আরেক গুহাতে স্থানান্তর হয়েছে গুহা-মানবের ।এটা নিয়ে হৈ হোল্লোর করার কোন কারন নেই।আসল গুহাতো লন্ডনের তোরাবোরা টাওয়ারে বহাল রয়েছে।সেখান থেকে যথারিতি ওহি নাজেল হওয়া অব্যাহত আছে।
স্রোতের বিপরীতে কেউ কোনদিন সফল হয়নি।বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যখন প্রতিরোধ ও প্রতিহত করা শুরু করবে।তখন জিয়াউর রহমানের রক্ত বলেও পাড় পাওয়া যাবেনা।দৌড় সালাউদ্দিনের পর গুহা মানব সালাউদ্দিনকে নিয়ে এত হা হুতাস করার কিছু নেই।
উনি আফগানস্থান থেকে বিশেষ প্রশিক্ষন নিয়ে এসেছেন।উনি জানেন কিভাবে পাহাড় ,পর্বত ও গুহায় লুকিয়ে থাকতে হয়।এবং লাদেন-এর অনুসারি এটাও বিশেষত করায়ত্ত করেছেন কিভাবে ভিডিও,অডিও বা পত্র মারফত হুমকি ধামকি দিয়ে আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস চালানো যায়।
গুহা-মানব নিয়মিত ভাবেই মানুষ হত্যা নির্বিগ্ন করার জন্য বায়বীয় হরতাল ও অবরোধ নামক আজিব এক অধ্যায় চালিয়ে যাইতেছেন।
মাঝে মাঝে সরকারকে হুমকিও দিতে দেখা গেছে।খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করলে নাকি কেয়ামত করে ফেলবে বাংলাদেশে।অসহযোগ আন্দোলনের হুমকি না দিয়ে করে দেখালে ভালো হইতো।বি,এন,পি/জামাতের আন্দোলন করার শক্তি না থকলেও বাংলাদেশকে আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে ফিরিয়ে নেওয়ার শক্তি আছে ।এটার প্রমাণ তারা বীর-বিক্রমে দেখাইতেছে।আর সব কিছুতে ব্যার্থ হলেও ,লেখা পড়া বন্ধ করে দিতে পারছে তারা বাংলাদেশে।জাতি ধ্বংস করার জন্য যা করা দরকার তা তারা যথাযথ পালন করেছে।
তাদের সালতানাত কায়েম করার জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা থাকলেই যথেষ্ট।তাই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করাই তাদের মূল লক্ষ।পুরো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন করে তারা বাংলাদেশে তালেবানি হুকুমাত কায়েমে ব্যাস্ত আছেন।এক গুহা থেকে আরেক গুহাতে স্থানান্তর হয়েছে গুহা-মানবের ।এটা নিয়ে হৈ হোল্লোর করার কোন কারন নেই।আসল গুহাতো লন্ডনের তোরাবোরা টাওয়ারে বহাল রয়েছে।সেখান থেকে যথারিতি ওহি নাজেল হওয়া অব্যাহত আছে।
স্রোতের বিপরীতে কেউ কোনদিন সফল হয়নি।বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যখন প্রতিরোধ ও প্রতিহত করা শুরু করবে।তখন জিয়াউর রহমানের রক্ত বলেও পাড় পাওয়া যাবেনা।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:২২
রাফা বলেছেন: হুমম....কিন্তু ঐ গর্তে থেকেতো তাকে আর মানুষ হত্যা করার সুযোগ দেওয়া ঠিক নয়।ইদুরের গর্তে যেমন পানি ঢেলে বের করতে হয় তাকেও সেভাবে বের করা এখন অবশ্য কর্তব্য সরকারের জন্য।
মানুষ নিশ্চিত মৃত্যুকে বরণ করতে থাকবে আর সরকার সেটা চুপচাপ দেখবে এটা কখনই কাম্য নয়।
সাধারণ মানুষকে সচেতন করে ,তাদেরকে নিয়ে নিরাপদ করতে হবে বাংলাদেশকে।প্রয়োজনে সাধারণ মানুষকে ট্রেনিং দিয়ে অস্র দিয়ে দেওয়া হোক জঙ্গী ও পেট্ট্রলবাজ দমনে।বাসে মার্শালের মত একজন নিযুক্ত করা হোক শসস্র ভাবে যাতে বোমাবাজ দেখা মাত্র গুলি করতে পারে সাধারণের নিরপত্তার জন্য।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
হোসেন মালিক বলেছেন: আহারে হাম্বা, কল্পনার দৌড় বেশি হয়ে গেছে, ধীরে ধীরে মেন্টাল রোগী হচ্ছে। লেখা পড়লেই বুঝা যায়। ব্যাপার না, ব্লগে ছ্যার ছ্যার ল্যাদানর স্বভাব এক ও অদ্বিতীয় হাম্বার ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
রাফা বলেছেন: হুমমম....খুব কষ্ট হোচ্ছে মনে হয়, ব্যাপার না।মনে হয় পাকিস্তানি শালিক।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
Nurul Alam Polash বলেছেন: দলকানা ছাগল বুঝি একেই বলে
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৫৩
রাফা বলেছেন: বিশাল রাতকানার আগমনে শুভেচ্ছা-স্বাগতম।নিজের পরিচয় এভাবে দিতে হয়না ,কাঠাল পাতার জন্য।
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
দধীচি বলেছেন: বেশ উচুমানের হাম্বালীগ সমর্থক
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
আনিসুর র বলেছেন: যানি সব যানি. যারা মানুষ তারা মানুষ. আর যারা হাম্বা তারা হাম্বা।
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৩
শেখ মফিজ বলেছেন: দলাদলি না করেও বলা যায়
শিক্ষাথীদের শিক্ষা জীবন ব্যাহত হচ্ছে ।
আমার মনে হয় এটা ইচ্ছাকৃত ।
বড় নেতাদের ছেলেমেয়েরা বিদেশে
পড়ালেখা করে ।
দেশে যারা পড়ে তারা দামী স্কুলে পড়ে ।
তাদের পাঠক্রম চলছে আনলাইনে ।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
যোগী বলেছেন:
সালাউদ্দিনের নামে নাকি এখনো হরতালের বিবৃতি আসতেছে?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৭
সাবু ছেেল বলেছেন: ম্যাডাম হিরোইন যে গুলশানে আনলিমিটেড চিল্লায় আছেন সেটা কি জানেন? উনি কিন্তু ওখানে ঘাপটি মেরে থেকে আনলিমিটেড সোয়াব কামাচ্ছেন!!