নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেজর জিয়ার দলের ছত্রছায়ায় রাজাকাররা মেজরিটি আর আমরা এখন মাইনোরিটি!!

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২১

আমরা কি তাহোলে মাইনরিটি! আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কথা বলি...?তাহোলে কি বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ স্বাধীনতা চায় নাই।আমাদের দাবিটি কি তাহোলে মিথ্যা ?চেতনার কথা বললে অনেকের দেখি ইদানিং গাত্রদাহ শুরু হয়।সবাইকে স্বাধীনতার চেতনার ব্যাবসায়ী আখ্যা দেওয়া হয়।৭৫-এর যে পৈশাচিক উল্লাস আমরা দেখেছিলাম এখন আবার সেই শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চাইছে।



৭৫-এর বেনিফিশিয়ারিদের কাধে উঠে বসেছে ৭১-এর পরাজিত শক্তি।তাই তারা আমাদের স্বাধীনতাকে চ্যালেন্জ করার সাহস দেখাচ্ছে।ক্ষমতার মসনদে বসে যে শক্তিটির উত্থান হয়েছে পরাজিত শক্তির সহায়তায় তারা এখন একিভুত হয়েছে।তাই ২/৪টা পেট্ট্রল বোমা দিয়ে আমাদেরকে ভয় দেখিয়ে স্তব্দ করার চেষ্টা করছে।বিভিন্ন টক শো ও সভা সেমিনারে দাবি করছে তারা নাকি ৪০% হয়ে গেছে বর্তমান প্রেক্ষাপটে।তাই তাদের কাছে ক্সমতা হস্তান্তর করতে হবে।তা না-হোলে বোমা মেরে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে রুখে দেওয়া হবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে।

ভন্ডামির চরম সিমায় উপনীত হয়েছে তথাকথিত ঝাতিয়তাবাদির নামে।এরা নাকি ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে চায়।কাদের জন্য ভোট আর গণতন্ত্র?কুলি ,শ্রমিক,মজুর, কৃষক সহ সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে কোন এলিট শ্রেনীর জন্য গণতন্ত্র চাই ভন্ডদের?নাকি পাপেট সরকার প্রতিষ্ঠা করে সমস্ত অর্জনকে ধুলিস্যাত করার জন্য এই অপচেষ্টা।এই সন্ত্রাস যে রাজাকার রক্ষা,যুদ্ধাপরাধীদের বাচানোর জন্য করা হোচ্ছে তা দিনের আলোর মত পরিস্কার।এই দেশে রাজনিতী করতে হলে মুক্তিযুদ্ধকে স্বিকার করে তারপর সব কিছু করতে হবে।এর বাইরে আর কারো কোনরকম রাজনিতী করার অধিকার নেই।রাজাকারের অর্থে রাজনিতী করার দিন শেষ।এই সত্যটা যত তারাতারি উপলব্দি করবে ততই মঙ্গল।আর তা না-হোলে মুসলিমম লিগের পরিনতিই ভাগ্যে জুটবে।জনগণকে হত্যা করে গণতন্ত্রের আন্দোলন প্রহসন ছাড়া কিছুই না। প্রতিটি পেট্ট্রল বোমা হামলাকারির কঠিন বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে।নব্য রাজাকারদের চিন্হিত করে আইনের হাতে সোপর্দ করা প্রতিটি সুনাগরিকের অবশ্য কর্তব্য।বোমাবাজদের কোন ক্ষমা নেই।এদেরকে ধরিয়ে দিতে হবে।এই কুলাঙ্গার পাকিস্তানি প্রতাত্মাদের আর কোন সুযোগ দেওয়া ঠিক হবেনা।তাদের দম্ভ চুর্ণ-বিচুর্ণ করার সঠিক সময় এখনি।চিরতরে বিদায় জানাতে হবে রাজাকার তোষামোদকারিদের।এরা চিহ্নিত রাজাকারদের চাইতে ভয়ংকর



যে দলটি ভাষা আন্দোলনের শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর প্রয়োজনিয়তা অনুভব করেনা সেই দল স্বাধীনতার পক্ষে হোতে পারেনা।৭ই মার্চকে ঐতিহাসিক মনে করেনা তার কি রাজনিতি করার কোন নৈতিক অধিকার আছে এই দেশে।স্বাধীনতা দিবসেও যে দল অবরুদ্ধ রাখে ঢাকাকে তারা কখনই বাংলাদেশের পক্ষের শক্তি হোতে পারেনা।ভন্ডামির চুড়ান্ত পর্যায়ে চলে গেছে রাজাকারদের প্রতিষ্ঠিত করার নামে।নিজামি মুজাহিদ যে বাংলাদেশ চায় ,খালেদা ও তারেক জিয়াও সেই বাংলাদেশ চায়।



সেই চাওয়াটা কখনই আমাদের চাওয়া হোতে পারেনা,পারেনা এবং পারেনা।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

কলাবাগান১ বলেছেন: "নিজামি মুজাহিদ যে বাংলাদেশ চায় ,খালেদা ও তারেক জিয়াও সেই বাংলাদেশ চায়। "

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.