নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদেশি হত্যা/ব্লগার হত্যা/জাযকের উপর হামলা/তাজিয়া মিছিলে হামলা-সব কিছু এক সুত্রেই গাথা।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫


বাংলাদেশে কি কোন আইন শৃংখলা রক্ষাকারি বাহিনির অস্তিত্য দেখতে পারতেছেন? দেশে কি গোয়েন্দা সদস্যদের কোন তৎপরতা আপনাদের চোখে পরে? হুম পরবে আপনি এই অনিয়মগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে দাড়িয়ে যান।সব বাহিনির তৎপরতা দেখতে পাবেন মুহূর্তের মধ্যেই।কারন আপনি নিয়ম মেনে অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছেন।আপনি একজন সাধারণ নিরিহ নাগরিক তাই আপনার উপর বীর বিক্রমে ঝাপিয়ে পরবে দেশের নিয়মিত সুশৃংখল বাহিনি।কারন তাদের তৈরি করা হয়েছে সেই বৃটিশ আমলের নৈতিকতা দিয়েই।

সারা পৃথিবি বদলে গেলেও আমাদের এই বাহিনির পরিবর্তন হবেনা।অপরাধিরা চৌকশ থেকে আরো চৌকশ পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তাদের পরিকল্পনা সফল করতে।আর আমাদের সকল বাহিনি নিয়োজিত রয়েছে কিভাবে অবৈধভাবে উপার্জন করা যায় সেই ধান্ধায়।এটাই হোচ্ছে বাস্তবতা।
এক-একটি অঘটন ঘটার পর তারা দায়সারা ভাবে বিবৃতি দিয়ে দায়িত্ এড়িয়ে যাচ্ছে।কোন অঘটনের দ্বায় তারা নিচ্ছেনা।আর ব্যার্থতা স্বিকার করার কোন নজির বাংলাদেশে নেই।বিশাল বিশাল দূর্ঘটনা ঘটলেও মন্ত্রিরা থাকে নির্বিকার।কারো কাছেই যেনো কারো কোন জবাব দিহিতা নেই।এই হোচ্ছে আমাদের আইন শৃংখলা বাহিনির কর্মকান্ড।
যাই ঘটুক সব কিছুই তাদের কাছে নাকি নতুন।ব্লগারদের নিরাপত্তা দেওয়ার পরিবর্তে তাদের নিরাপত্তা বিগ্নিত করাই আমাদের চৌকশ বাহিনির কাজ।তারা বাড়িওয়ালাদেরকে বলে দেন ব্লগাররা নাস্তিক তাদের কাছে বাড়ি ভাড়া দিবেন-না।একই পদ্ধতিতে একের পর এক ব্লগার খুন হোয়ে যাচ্ছে অথচ তারা কিছুই খুজে পাচ্ছেনা।প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে অপরাধিরা অপরাধ করছে অথচ তারা চোখে ঠুলি পড়ে আছেন তাই তাদের দৃষ্টিতে আসছেনা কিছুই!

পর-পর একই পদ্ধতি অনুসরন করে ২জন বিদেশি খুন হয়ে গেলো।আমরা জানিনা কি অগ্রগতি হয়েছে তাদের অনুসন্ধানের।সব কিছু নিয়ে রাজনিতী আমাদের রক্তের দোষ।আপনারা যদি জানেনই অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্য এই হত্যাগুলো ঘটানো হয়েছে।তাহোলে এত দেড়ি হোচ্ছে কেনো অপরাধিকে আইনের দোরগোড়ায় পৌছাতে!নাকি শর্ষের মধ্যেই ভুত লুকিয়ে আছে।প্রদিপের নিচেই থাকে বেশি অন্ধকার।যদি সেরকম কিছু থাকে তাহোলে অপরাধি নয় নিরপারাধিরাই ভুক্তভোগি হবে বারবার।

যতদিন পর্যন্ত আন্তরিকতার অভাব সততার অভাব ও নিজেদের বিকিয়ে দেবার স্বভাব পরিবর্তন না ঘটবে ।ততদিন পর্যন্ত কোন ঘটণার রহস্যই উন্মোচিত হবেনা।ধিরে ধিরে দেশ আরো অন্ধকারে তলিয়ে যাবে।যুদ্ধাপরাধিদের পালের গোদাদের বিচার কার্যক্রম যত এগোবে তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়বে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির তৎপরতা ।এটা একটা ৫ বছরের শিশু বুঝলেও আমাদের দেশের কোন চৌকশ বাহিনিই বুঝতে পারছেনা।পৃথিবির কোন দেশেই কাজের বিনিময় ছাড়া পারিশ্রমিক দেওয়া হয়না।একটি মাত্র দেশ বাংলাদেশ যেখানে যে যত ফাকিবাজ তার মূল্য তত বেশি ।এটাই হোচ্ছে আমাদের যোগ্যতা মাপার মাপকাঠি।কাজ না করে বেশি উপার্জন -একেই বলি আমরা স্মার্টনেস।যে যত অন্যায় করে অর্থ উপার্জন করবে সমাজে তার তত বেশি সন্মান।

সবশেষে শুধু এটুকুই বলবো জেগে জেগে ঘুমালে সেই ঘুম ভাঙানোর সাধ্য কারো নেই।সময় কিন্তু তার নিজস্ব নিয়মেই বয়ে চলেছে।
এখন সেই সময়টাকে কেমন ভাবে ব্যাবহার করবে বর্তমান সরকার তাই দেখার বিষয়।ভুল করলে তার খেসারত দিতেই হবে।সব অর্জন ব্যার্থতায় পর্যবর্ষিত হবে এখনও কঠোর না হোতে পারলে।তাই আর সময় নষ্ট না করে শুদ্ধি অভিযান চালান সকল বাহিনির মধ্যে।এদেরকে সক্রিয় করতে পারলেই আসবে সফলতা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

কমরেড ফারুক বলেছেন: রাইট

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: আপনিও সচেতন হয়ে কি করলেন? সব দোষ যুদ্ধাপরাধীদের এটা তো আইজিপির ফাঁস করা প্রশ্নপত্রের উত্তর হল!

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

জহির উদদীন বলেছেন: সুত্রটা কি......?

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: পাকিস্তানে শিয়াদের শোভাযাত্রায় বোমা বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২।

বাংলাদেশে শিয়াদের শোভাযাত্রায় বোমা হামলায় নিহত ১, আহত ৮০।

সঠিক ধাপেই আগাচ্ছে বাংলাদেশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.