নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইনডেমিনিটি নয় বিচারের সংস্কৃতির বাংলাদেশ চাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:০৩






বি,এন,পি নেত্রী খালেদা জিয়া কি ইনডেমিনিটি চাচ্ছেন ? যদি তা না হয় তাহোলে তার দলের নেতা-কর্মিরা লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে কেনো আক্রমন চালালেন?নাকি তারা যে একটি জঙ্গী দলে পরিনত হয়েছে সেটুকু প্রমান করার জন্য আজকের এই হামলা।কানাডার কোর্টে তারা একবার সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে,এখন যদি লন্ডনেও তার পুনরাবৃতি ঘটে তাহোলে তাদের দলের ২য় নেতা তারেক জিয়ার কি পরিণতি হোতে পারে তা-কি ভেবে দেখেছেন?বাংলাদেশের অপমাণ যে তাদের কাছে কিছুই নয় সেটা বার বার প্রমাণ করে দিয়েছেন।দেশ ও জাতি নয় তাদের রাজনিতিটা হোচ্ছে জিয়া পরিবার ও কতিপয় দূর্ণিতীবাজকে রক্ষা করার অপরাজনিতী।

লন্ডনে বাংলাদেশ দুতাবাস আক্রমণের মাধ্যমে প্রমাণ করে দিয়েছে বাংলাদেশে সরকার সঠিক কাজটিই করেছেন ।অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করে।
১৯৯২ সালে সৌদি থেকে পাওয়া এতিম তহবিলের টাকা তছরুপ করার দূর্ণিতীর যে মামলার রায় আজকে হোতে চলেছে তা দীর্ঘ ১০ বছর চলার পর আজকে কেনো এত অস্থিরতা।মামলার প্রতিটি ধাপের সকল সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া।সাধারণ ১জন নাগরিক যে সকল সুবিধা পেতোনা সেরকম সুযোগও তাকে দেওয়া হয়েছে আত্মপক্ষ সমর্থন করার জন্য।একান্তই যদি তিনি বাংলাদেশের আইন কানুন মেনে চলতে না চান তাহোলে আদালতে গেলেন কেনো!বিশৃংখলা সৃষ্টি করেই যদি তিনি অব্যাহতি পেতে চান এই মামলা থেকে তাহোলে কেনো তিনি আদালতের এতটা মূল্যবান সময় নষ্ট করলেন?এই সময়কে কাজে লাগিয়ে অন্য অনেক মামলার পরিসমাপ্তী ঘটতো।

তার পক্ষে বাংলাদেশের প্রতিথযষা অনেক আইনজিবি লড়াই করেছেন,তার দলের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য অনুযায়ি এই মামলাটি নাকি মিথ্যা মামলা ।এটা প্রমাণ করার কোন যুক্তিই নাকি নাই।যদি তাই হয় তাহোলেতো তার খুশি হওয়ার কথা ১টি মিথ্যা মামলা দিয়ে খালেদা জিয়াকে সাস্তী দেওয়া যাবে এটা কোন মূর্খও বিশ্বাস করবে কি! তাদের ভাষ্য অনুযায়ি ৩বারের নির্বাচিত ১জন প্রধানমন্ত্রিকে যদি মিথ্যা মামলা দিয়ে সাস্তী দেওয়া যায় তাহোলেতো পরবর্তিতে বি,এন,পি ক্ষমতায় আরোহণ করলে এই নজির দিয়েতো প্রতিপক্ষ দলের বিরুদ্ধেও কাজে লাগানো যাবে।পক্ষান্তরে তাদেরই লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা দেখতে পারিতেছি আমি।শধু তাই নয় এটা দেখিয়ে ভোটের ময়দানেও ফায়দা লুটতে পারবে বি,এন,পি।যা আমরা দেখেছি এরশাদের বেলায়।মানুষ সহানুভুতিশীল হয়ে গণজোয়ারও উঠতে পারে তাদের পক্ষে।আর জনগণের শক্তিকে উপেক্ষা করার সাধ্য পৃথিবিতে কারো নেই বলেই আমার বিশ্বাস।

আমারতো মনে হয় বি,এন,পি ভালো করেই জানে এই মামলায় তাদের নিশ্চিত পরাজয় ঘটবে।আর সেই আতংকেই এরকম উদভ্রান্তের মত আচরণ করছে দলের প্রতিটি নেতা কর্মিরা।বিশেষ করে তার আইনজিবিরা সহ দলের সকল আইনজিবিই উল্টা-পাল্টা বক্তব্য দিয়ে চলেছেন?সকলের কাছে প্রশ্ন করে এটুকুই জানা গেলোনা জিয়ার নামে এতিমখানাটির অবস্থান কোথায়! যা হওয়ার কথা ছিলো ১৯৯৩ সালে তার অস্তিত্য খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা অদ্যাবদি-শুভংকরের ফাঁকিটা এখানেই এসে হোচট খাচ্ছে।যুক্তি না দেখিয়ে কুযুক্তিতে বুঝাতে চাচ্ছে টাকাটা লোপাট না হয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে।আমি যদি বলি এর চাইতে বেশি লাভ হোতো যে কাজে টাকাগুলো এসেছিলো সেই কাজে ব্যায় হোলে।সেটাকে কি মিথ্যা প্রমাণ করতে পারবেন?

বি,এন,পির সমর্থকদের কাছে আমার প্রশ্ন -১/সলিমূল হক ২/সাইদ আহম্মেদ/৩/সরফুদ্দিন আহম্মেদ ৪/রিয়াজ আহম্মেদ এরা করা ?এরাতো জিয়া ট্রষ্টি বোর্ডের কোন সদস্য না তাহোলে এদের একাউন্টে গেলো কি করে টাকাগুলো?আর টাকাগুলো কোন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশে আসলো তার সদুত্তর পেলেই চলবে।নিশ্চই টাকাগুলো হেটে চলে আসেনি বা যায়নি কারো একাউন্টে?

লন্ডনে -কাওসার আহম্মেদ ও এম,এ মালেকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দূতাবাস আক্রমন করা হয়েছে।লন্ডন পুলিশ শাহিন নামের একজন সহ ৩জনকে গ্রেফতার করেছে।বি,এন,পি কি তাহোলে জঙ্গীদের দলে পরিনত হোতে চলেছে।আদৌ কি বি,এন,পি নামক দলটি কখনও রাজনিতী করেছে নাকি চক্রান্তের বাঁকা পথটাই তাদের আসল পথ?

সমস্ত পৃথিবির মানুষ দেখছে পৃথিবীর কোথায় কি ঘটছে ।এক মূহুর্তেই বিশ্বের এক প্রান্তের সংবাদ আরেক প্রান্তে পৌছে যাচ্ছে।যেনো-তেনো প্রকারে বিচারের নামে প্রহসনের মাধ্যমে কাউকেই সাস্তী দেওয়া সম্ভব নয় এই শতাব্দিতে।কাজেই ধানাই পানাই করে পার পাওয়ার যুগেরও অবসান ঘটেছে বর্তমান বিশ্বে।বাংলাদেশ বিচারহিনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা সফল হবেই।দুই দিন আগে অথবা ২দিন পরে।আমিও অপেক্ষায় আছি বাংলাদেশের আরো একধাপ এগিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপের আশায়।
অপেক্ষা খালেদা জিয়ার মাসমলার রায়ের..........।বাকি কথা পরে হবে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

জগতারন বলেছেন:
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নিকৃষ্টত চরিত্রের এই মহিলা।
এর বিলীন হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১০

রাফা বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি কর পরিশোধ করতেননা।কালো টাকা সাদা করেছিলেন তিনি ও তার অর্থমন্ত্রী।এরপরও বাংলাদেশের মানুষই তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে।অথচ তার কোন নৈতিক অধিকারই নেই নির্বাচন করার।

বিচিত্র এই দেশের বিচিত্র মানুষ।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি'কে সন্ত্রাসী মুক্ত করার দরকার হবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

রাফা বলেছেন: আপনার জন্যই লিখলাম,
২০০৬ সালেই বি,এন,পি-কে সহযোগিতা করার কথা বলেছিলাম।অতি আতেলদের জন্য বি,এন,পির আজকের এই অবস্থা।বি,এন,পি জামাতের স্থলাভিষিক্ত হোতে চাইছে,কাজেই এর দায়ভার অন্য কেউ আর নিবেনা।

ধন্যবাদ,চাদঁগাজী।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন ভাউচার, স্লিপ, দলিল, বা কাগজপত্র ছাড়া সমুদয় টাকা অজ্ঞাত ৩ জনের ব্যক্তিগত একাউন্টে ট্রান্সফার করা চুরি ছাড়া আর কিছু না।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

রাফা বলেছেন: পূরোনো কৌশল অবলম্বনের প্রচেষ্টা ছিলো।ধারনা ছিলো বাংলাদেশের মানুষের মাথায় ঘিলু বলতে কিছু নেই।ক্যাসিনো স্টাইলে হজম করার ইচ্ছা ছিলো।দেখা যাক তাদের যুক্তিগুলো কি ছিলো।আমি সেই অপেক্ষায় আছি।রায়ের কপি দরকার হবে এর পরেই।

ধন্যবাদ,হা.কালবৈশাখী।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩০

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: দুতাবাসে হামলার খবরটা এখনো কোন শীর্ষ নিউজপেপারগুলোতে আসেনি। তবে কিছু অনলাইন পোর্টাল এবং ফেসবুক এই হামলার ভিডিও প্রকাশ করেছে। দেশের ৯৮% অরাজনৈতিক জনগন আইনের শাষন দেখতে চায়।দুর্নিতিবাজদের আইনের মুখোমুখি হয়ে কঠিন শাস্তি পেতে দেখতে চায়।

আপাতত আওয়ামিলীগের মন্ত্রীদের মুখে স্কচ টেপ মারার অর্ডার দিলে ভাল হত। মন্ত্রিদের অবান্তর ও উস্কানিমুলক কথাবার্তা খালেদা জিয়ার জন্য মঙ্গলজনক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

রাফা বলেছেন: Click This Link

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩১

রাফা বলেছেন: লন্ডন থেকে বাংলা টেলিভিষনের রিপোর্টার উপস্থাপক বুলবুল সরাসরি কথা বলে নিশ্চিত করেছেন হামলার কথা।উনি বি,এন,পি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাতকারও গ্রহণ করেছেন স্থানিয় টিভি রিপোটিং-এর জন্য।

বাংলাদেশের মন্ত্রীদের একটাই কাজ ,সেটা হোচ্ছে অতিকথন।প্রধানমন্ত্রী ব্যাতিত কোন সিদ্ধান্ত নিতেও অপারগ তারা।আসলে বাংলাদেশের উচিত প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতিতে দেশ পরিচালনা করা।তাহোলে এই আগাছাগুলোর হাত থেকে জাতি মুক্তি পাইতো।

ধন্যবাদ,নি.দে.চাই।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম দুর্নীতি করছে সে, তার সাস্তিও দেওয়া দরকার। তাই বলে এমন নাটক করে না। আওমিলীগ যা করতেছে সবটাই সিনেমার মতো করে করতেছে।
বর্তমান যা দেশে যে সব দুর্নীতি, চুরি, চামারি, চাঁদাবাজি আরো কত কি হচ্ছে। সেই সবের কেনো বিচার-আচার হচ্ছে না এটাই আমার মাথা ডুকে না।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

রাফা বলেছেন: হুমম,তিন- তিনবারের প্রধানমন্ত্রীর জন্য একটু সিনেমাটিক আয়োজনতো করতেই হয়।তা-নাহোলে উনাকে অসন্মান করার জন্য উল্টো মামলা করে দিতে পারেন।
শুরুটা করতে দেন ,পর্যাক্রমে সবাই চলে আসবে এই নেটওয়ার্কের আওতায়।পাপ কখনও বাপকেও ছাড়েনা।আজ নাহয় কাল হবেই হবে জয়।

ধন্যবাদ,কা.কলি।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১০

রাজীব নুর বলেছেন: আর কিছুক্ষন পর সব জানতে পারবো। দেখি রায়ে কি হয়?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

রাফা বলেছেন: খালেদা জিয়ার ৫-বছর ও বাকি সবার ১০ বছরের সাজা হয়েছে।প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় অনুকম্পা দেখিয়ে সাজাঁর পরিমান কম করা হয়েছে।
ধন্যবাদ.রা.নুর।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: @কামরুননাহার কলি,একটার সাথে আরেকটা মেলানোর কোন যৌক্তিকতা নাই। আওয়ামিলীগ এখন ক্ষমতায়। বিচারবভাগ, পুলিশ সব তাদের নিয়ন্ত্রনে। তাহলে তাদের বিচার করবেটা কে? বরং একবার যদি দুর্নীতির অভিযোগে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের আইনের মুখোমুখি করার ট্রেন্ড চালু হয়, তবে একদিন সবাইকেই এর মধ্য দিয়ে যেতে হবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

রাফা বলেছেন: কা.কলির দৃষ্টি আকর্ষন করছি।শুরু করাটা খুব জরুরি ছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.