নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের বিস্ময় আমার সোনার বাংলা। :``>>

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮





সাবাশ বাংলাদেশ ,সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।বাংলাদেশে নতুন যুগের সূচনা হলো।খালেদা জিয়ার ৫বছরের সাজাঁ যুগান্তকারি রায় হিসেবে বিবেচিত হবে এই রায়।

তারেক জিয়া সহ বাকি সকলের ১০ বছরের কারা দন্ড ,অবিস্মরণিয় রায়।নতুন আলোয় উদ্ভাসিত বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ প্রমাণ করে দিলো কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়।অন্যায় করলে কোন অপরাধের ক্ষমা হয়না।আইনের শাসনে আরো একধাপ এগিয়ে গেলো বাংলাদেশ।

হুশিয়ার ,সাবধান লুট-পাটকারিরা ।কবরে চলে গেলেও বিচারের আওতায় আনা হবে সকল লুটেরাদের।

বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ হবেই হবে।শেখ হাসিনার হাতে বাংলাদেশ আর কখনই পথ হারাবেনা।নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে কঠোর থেকে কঠোরত্বর হোতে হবে।সততার কোন বিকল্প নেই।

ধন্যবাদ,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।জাতির জনকের যোগ্য উত্তরশুরি শেখ হাসিনা।স্যালুট !!!!!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হাতে ক্ষমতা থাকলে বহুত কিছু ফেলানো সম্ভব।আর একবার যখন ক্ষমতা শেষ হয়ে যায় তখন এরশাদ কাকুদের মত ৯ বছর
জেলে পঁচে মরতে হয় বিষয়গুলো বিএনপি সহ প্রতিটা রাজনীতি দলের ভাবা উঁচিত। ;)

অনুগ্রহ করে ১ম মন্তব্যটা মুছে দিন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

রাফা বলেছেন: বাংলাদেশের কতিপয় মানুষ নয় মোটামুটি ৩০% মানুষ ছিলো মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে।এই সত্য কথাটা মানুষ একটু মিথ্যা মিশিয়ে বলে ক্ষুদ্র একটি অংশ মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো।বিশেষ করে বি,এন,পি পন্থিরা এই টার্মটা ব্যাবহার করে তাদের সুবিদার্থে।এই অংশের সাথে যোগ হয়েছে কিছু সুবিধাবাদি মুক্তিযোদ্ধা ।এত বিশাল একটি অংশ যখন দেশের বিরুদ্ধে কাজ করে দেশপ্রেমিকের সাইনবোর্ড লাগিয়ে ।তখন প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের অবস্থা হয় করুন।

রাজজাকাররা যেমন এইদেশে নির্বাচন করে জয়ী হয় ঠিক তেমনি দুর্ণিতি ,লুটপাট ও সন্ত্রাস করেও উল্টো সহানুভুতি পায় কালপিটরা।বিচিত্র নয় এটাই বাস্তবতা ও দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের।যে দলের প্রধান পাবলিসিটি করে ভাঙ্গা স্যুটকেস আর ছেরা গেন্জির সেই স্যুটকেস থেকে যখন ডান্ডি ডাইং,কোকো ১/২/৩/৪/৫ বেরিয়ে আসে ,জরিমানা দিয়ে কালো টাকা সাদা করা হয়।ক্ষমতায় থাকা কালীন ৫০০ স্যুটকেস ভর্তি করে সৌদিতে বিনিয়োগ হয় তখনও মানুষ সহানুভতি নিয়ে দাড়ায় কোর্টে প্রমাণিত দুর্ণিতিবাজদের পক্ষে।হায়রে আমার অভাগা মানুষ হায়রে আমার অভাগা দেশ।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

ন্যায়দন্ড বলেছেন: বঙ্গবন্ধু আর শেখ হাসিনা অনেক পার্থক্য।

তবে অপরাধীর সাজা হওয়া উচিত।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

রাফা বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর ঔরষে জন্ম নিয়েছে শেখ হাসিনা পার্থক্যতো কিছু আছেই।সময়ের পরিক্রমায় অনেকেইতো ছাড়িয়ে যায় তার পুর্ব পুরুষকেও।তাই এখনই উপসংহারে পৌছানোর সময় হয়নি।

প্রতিটি অপরাধীরই সাজা হওয়া অবশ্য দরকার।

ধন্যবাদ,অন্ধ বিচার।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: বিচারের এই ট্রেন্ড শুরু হওয়াটার খুবই দরকার ছিল। ক্ষমতা হারালে একদিন আওয়ামীলীগকেও এই একই রাস্তায় হাটতে হবে। সেই দিন দেখার অপেক্ষায় আছি। দুই পরিবারের কবল থেকে আমার দেশ চিরতরে মুক্তি পাক এই কামনাই প্রতিটা আওরাজনৈতিক জনগনের।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

রাফা বলেছেন: কমন কিছু কথা আহাম্মকেরাই উচ্চারণ করতে থাকে।এটা দিয়ে প্রমাণ করতে চায় তারা খুব নিরপেক্ষ এবং উচ্চ শ্রেনির প্রজাতি।কথায় কথায় দুই নেত্রী,দুই দল ,দুই নেতা,দুই পরিবার।সাবজেক্টের উপর আলোচনায় অনাগ্রহী।আলাদা করে ভাবতে শিখুন।
সবাই আলাদা মানুষ,দোষ ত্রুটি সব কিছুই আলাদা।একের পাপ অন্যের উপর চাপানোর স্বভাব বাদ দিয়ে মন্তব্য করুন।
পৃথিবির কোন মানুষই রাজনীতির বাইরে থাকতে পারেনা।সেটা হোক প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ।

আই হেট পলিটিক্স শ্রনির মানুষগুলোর জন্য আমাদের রাজনীতির এই দুরাবস্থা।সবাই সুফলটা নেয় আর কুফলটার জন্য দায়ি হয় শুধুই রাজনীতিবিদরা।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: ৩ নং মন্তব্য ভালো লাগলো।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

রাফা বলেছেন: আংশিক ভালো মন্তব্য।বাকিটুকু গয়রাহা ।

অন্যের নয় ,নিজের মত করে ভাবতে শিখুন।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়া হলো নিকৃষ্টতম বাংগালী, উনার যাবজ্জীবন হওয়ার দরকার ছিলো। বাংগালী জাতিকে ১০০ বছর পেছনে নিয়ে গেছে; উনার অনুসারী প্রতিটি বাংগালী মিথয়উক ও চোরে পরিণত হয়েছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

রাফা বলেছেন: সাবেক একজন প্রধানমন্ত্রীর দুর্ণীতির জন্য সাস্তি হোয়েছে এর চাইতে লজ্জার আর কিছুই নেই।এই লজ্জা আপনার আমার সবার ।আমরা এতই নিকৃষ্ট যে একজন ভালো প্রধানমন্ত্রীওও নির্বাচিত করতে পারি নাই।

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এই ভাবেই প্রতিটি দুর্নীতিবাজদের বিচার হবেই একদিন। মাত্র তো হলো ২ কোটি টাকার বিচার এর পর হবে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির বিচার। সে সময় আসবে আবার একদিন। সবাইকেই একদিন বিচারের কাঠগরায় যেতে হবে।
তবুও শান্তি চাই আমরা এই দেশে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

রাফা বলেছেন: হোতেই হবে ,আমরা বীরের জাতি।এত সহজে হেরে যাওয়ার জন্য রক্ত দেয়নি ৩০ লক্ষ শহীদ।প্রত্যেকটি অপরাধের বিচার হবে ।প্রয়োজনে মরোণত্তর বিচার হবে।যার যা প্রাপ্য কড়ায় গন্ডায় বুজিয়ে দেওয়া হবে এই শপথ আমার আপনার সবার।

ধন্যবাদ,কা.কলি।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আরও অনেক কিছু ঘটবে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

রাফা বলেছেন: জোতিষ বিদ্যায় বিশ্বাস নেই আমার।স্পষ্ট কথা শুনতে ভালোবাসি হোক সেটা তিক্ত সত্য।

ধন্যবাদ,রা.নুর।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই সারা বিশ্বের বিস্ময়!ই বটে!

নইলে যে ১/১১১ এর মামলায় খালেদা জেলে যায়! একই মামলা মাথায় নিয়ে ক্ষমতাবলে নিজের মামলা খালাস করে হাসিনা প্রধানমন্ত্রীত্ব করে!
তা্ও অনির্বাচিত! ১৫৪ সিট বিনা ভোটে! বিস্ময়ের তো বটেই!
দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত ১৯ জন আ'লীগের
•••••••○••••••○○○○•••••○•••••••

বহুল আলোচিত ওয়ান-ইলেভেনে ক্ষমতা দখলকারী ফখরুদ্দিন-মইন উদ্দিনের জরুরী সরকারের আমলে দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালে ৭০১টি এবং ২০০৮ সালে ৯৭৯ টি মোট ১৬৮০টি দুর্নীতি মামলা হয়। তদন্ত করে ২০০৭ সালে ১৭০টি ও ২০০৮ সালে ৩৯৭টি মামলার চার্জশীট দাখিল করেন সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তারা।

এসব মামলায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের অভিযুক্ত করে বিচার করা হয়েছিল। বিএনপি ও আ'লীগের ডজন ডজন নেতা আছেন এ তালিকায়। এদের অনেকে আবার খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়ার হুঙ্কারও দিচ্ছেন ইদানিং।

২০০৭ ও ২০০৮ সালে ৭৫টি মামলার রায়ে রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন ব্যক্তির দন্ড হয়। এরমধ্ আওয়ামী লীগের বর্তমান মন্ত্রী, এমপি, মন্ত্রী-পত্নীসহ ১৯ জনের সর্বোচ্চ ১০ থেকে সর্বনিম্ন ৩ বছর সাজা হয়েছে। তবে তারা সবাই এখন মুক্ত এবং সরকারে সক্রিয়।
রায়ে বর্তমান এমপি শামীম ওসমান ও সাবেক এমপি জয়নাল হাজারীর ৩ বছর, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ১০ বছর, বর্তমান মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের ১০ বছর ও স্ত্রী লায়লা আরজুমান বানুর ৩ বছর, বর্তমান মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ৭ বছর ও তার স্ত্রী তাসমিমা হোসেনের ৫ বছর, বর্তমান মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার ৭ বছর ও তাঁর ছেলে সাজেদুল হক চৌধুরী দিপুর ৩ বছর, বর্তমান এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের ১০ বছর ও তাঁর স্ত্রী রূপা চৌধুরীর ৩ বছর, সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর ১০ বছর, এমপি ডা. এইচবিএম ইকবালের ১০ বছর, এমপি এসএম মোস্তফা রশিদী সুজার ১০ বছর ও তার স্ত্রী খোদেজা রশিদী সুজার ৩ বছর, সাবেক এমপি মুফতি শহীদুল ইসলামের ১০ বছর, এমপি হাজী মো. সেলিমের ১০ বছর, সাবেক এমপি হাজী মকবুল হোসেনের ১০ বছর ও তাঁর স্ত্রী গোলাম ফাতেমা তাহেরা খাতুনের ৩ বছর সাজা হয়। ক্ষমতায় আসার পর তারা একে একে মুক্তি পান এবং অনেকে সাজা থেকেও রেহাই পেয়েছেন। অনেকের আপীল অমীমাংসিত আছে।

বিস্ময় দূর হোক। ন্যায় সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক। শেয়ার বাজার লুটেরা, প্রধান মন্ত্রীর উপদেষ্টা হয়!!! কি বিস্ময়কর! নয়?
হলমার্ক লুট সহ লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা গত ৯ বছরে আওয়ামী আমলে লুট, বিদেশ পাচার হয়েছে।
নিশ্চয়ই সে সবেরও বিচার হবে। আম জনতা আশা করতেই পারে!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

রাফা বলেছেন: আমিতো জানতাম রাজাকারের ক্রমবরধমান সদস্যরাই অনবরত সব পোষ্টে একই মন্তব্য করে।আর মিথ্যাচার করা তাদের জন্মগত স্বভাব।
শেখ হাসিনার কোন মামলাই প্রত্যাহার করা হয় নাই।তিনি কোর্টের মাধ্যমে প্রতিটি কেসে আলাদা আলাদা ভাবে নির্দোষ প্রমাণ করেই তার নৈতিকতার স্বাক্ষর রেখেছেন।
১৫৪ কেনো প্রতিদন্দি না থাকলে ৩০০ আসনেই বিনা প্রতিদন্দিতায় নির্বাচিত হোতে পারেন।এটাকে বেআইনি বলার কোন সুযোগ নেই।২০১৪ সালে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচাইতে কঠিন নির্বাচন করতে হয়েছে।ঐ নির্বাচনে প্রার্থি এবং ভোটার দুজনেই নিজেদের জিবনের ঝুকি নিয়ে অংশ গ্রহণ করেছে।ঐ নির্বাচনের সময়ই বলেছিলাম শেখ হাসিনাকে এট বড় রক্তক্ষয়ি নির্বাচনের পরে পুরো পাঁচ বছর দেশ পরিচালনা করে এর দ্বায়ভার যার তাদের সবার বিচার করতে হবে।সেটা পুরণ হোতে দেখে আমি অন্তত পক্ষে এই সরকারকে ধন্যবাদ জানাতে কুন্ঠবোধ করবোনা।

খুব পরিস্কারভাবে একটা কথা বলতে চাই ,মইনুদ্দিন,ফখরুদ্দিনের আমলে দায়ের করা কোন মামলা থেকে কোন আঃ লীগের নেতা দ্বায় মুক্তি নেয়নি।প্রত্যেকে কোর্টের মাধ্যমে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই বেরিয়ে এসেছেন।এটা কোন লুকোছুপির ব্যাপার ছিলোনা।তারপরও যদি কেউ থাকে আমি চাইবো আইনের মাধ্যমঈ পরিত্রান পাওয়ার পক্ষে আমি।এতে যদি কারো সাস্তি হয় সেটাই গ্রহণ করতে হবে।
বর্তমান সরকারের আমলেই অপরাধ না করেও মন্ত্রীত্ব হারিয়েছ।সচিব বিনা অপরাধে জেল খেটেছে।ছাত্রলীগ সদস্যের ফাসির আদেশ হয়েছে।মন্ত্রী,এমপিরা জেল খেটেছে।এখনও অনেকের মামলা চলমান।
অন্য কোন সরকারের আমলের একটি উদাহারন হাজির করেন দেখি।তারপরেও অনেক অপরাধের বিচার হয়নি।সকল অপরাধের বিচার হোতেই হবে এটাই চাইবো সেটা আমার আদর্শের লোক হোলেও।

ধনবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.