নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিসর্গ , মেডিকেল স্টুডেন্ট , সেই সাথে হাবিজাবি লেখি। নিজের সম্পর্কে বলার আসলে কিছু নাই, কোনকিছুই অসাধারণ না আমার। এই সাধারণত্বে আমি খুশী\n\nফেসবুকেআমার বন্ধুতালিকায় যুক্ত হলে ভাল লাগবে \nফেসবুক : NISORGO OMI
আমার ছোটখাট কল্পনার জগতটা খুব অদ্ভুত ...
বৈশাখের কোন একদিন হঠাৎ করেই আমার কল্পনার ছোট খাটো আকাশটা ঘনকালো মেঘে ছেয়ে গেল ...অন্ধকার হয়ে গেল চারদিক ... রুদ্র মাতাল হাওয়ায় দাপটে আমাদের...
আকাশের বুকে জ্বলে সেলিব্রিটি চাঁদ
সারা গা জুড়ে কলংক নিয়েই মাতাল করে রাত
বুক ফুলিয়ে বলে, দেখ, কত কলঙ্ক আমার
এই রূপালী আলো, সেও সূর্য থেকে ধার
তারপরেও আমার জন্য কত কবিদের লেখা
আকাশ...
আকাশের বুকে জ্বলে সেলিব্রিটি চাঁদ
সারা গা জুড়ে কলংক নিয়েই মাতাল করে রাত
বুক ফুলিয়ে বলে, দেখ, কত কলঙ্ক আমার
এই রূপালী আলো, সেও সূর্য থেকে ধার
তারপরেও আমার জন্য কত কবিদের লেখা
আকাশ...
গত জন্মের কোন এক বজ্র জ্বলা রাতে প্রনয় হয়েছিল তাদের
প্রেমের দেবী আফ্রোদিতি নেমে এসেছিল,
তাদের হৃদয়ে রূপকথার সিঁড়ি বেয়ে
দেবতার প্রতিক্ষায়প্রহর গুনেছিল কিশোরী দীর্ঘ ষোল বসন্ত
হঠাৎ দেবতা এসে দাঁড়ালেন...
আমার কেন জানি মনে হয়, প্রত্যেকটা মানুষ একেকটা সবুজ গাছ হয়ে জন্মায়, সারাজীবন ধরে চলতে থাকে সেই গাছটার মরুকরণ।
আমার ভেতর মরুকরণ শুরু হয়েছিল মেডিকেল লাইফে পা দেওয়ার পর থেকে, কিংবা...
চারটা বাস্তব ঘটনা বলি
দৃশ্যপট ১
মঞ্জু একটা ছোট চাকরি করে
মাসে মাইনে পায় তিন হাজার দুইশ টাকা।
গত মাসে অসুখ হয়েছিল খুব, এক হাজার টাকা ধার হয়ে গেল।
কিভাবে পাওনা দেবে, দিয়ে কিভাবে...
এই অবেলায় ঝুমঝুম করে বৃষ্টি নামল
হাতিরঝিলের টং দোকানে বসে আছি।
টিনের চালে টুংটাং শব্দে নেচে চলেছে বৃষ্টি
হাতের কাছেই আছে ছোট্ট একটা ছাতা
এই ছাতা ভেজায় বেশি, বৃষ্টি আটকায় কম
এই ছাতা ঢেকে রাখে...
সে শুধু একবার এসেছিল কাছে,
ধরেছিল হাত গ্রীষ্ম দিনের শেষে...
নরকের আলো নেভে আর জ্বলে আমাদের জনপদে
প্রানহীন কালো ক্ষোভে কাঁধ রেখে আমাদের রাত জাগে...
এরকমই কোন এর বসন্তের দুপুরে তুমুল হাওয়ার হারিয়ে গিয়েছিল কিশোরের শাদা শার্ট , পাশের বাড়ির চিলেকোঠায়
সেই শার্ট খুজতে যেয়ে খুজে পেয়েছিল এক কিশোরী, ত্রস্ত বিষণ্ণ চাহনি , দীঘির মত...
১।
শাহনামা :পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহাকাব্য
যুগের পর যুগ পৃথিবী শাসন করত ইরানীরা ...মহান সাইরাস পারসেপলিস এই সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করার অনেক আগে থেকেই তারা সভ্যতার অনেক কিছুর সূচনা করে গেছে। বারবার...
অতকিছু চায়নি বালক...
অলিন্দ নিলয় জুড়ে ফাল্গুনি শোক,
আঁধার জমিয়ে রাখা ভোরের মোড়ক
সাগরের লোনাজলে দুইপা ডুবিয়ে আকাশদেখা রাত ,
চেয়েছিল আকাশতলে জোছনাজলে সাঁতার কাঁটার হাত
খুব বেশি চায়নি বালক
চারপাশে সব দানবের ভীরে,
যান্ত্রিকতার বেড়াজাল...
আর আমরা শুধু প্রতীক্ষায় থাকি বৃষ্টির
ঝুম বরষার দিনে বাড়ির পাশের খোলা মাঠটাতে দাঁড়িয়ে মাথা তুলে তারাহীন কালচে নীল ছাদটার দিকে তাকিয়ে দেখা হয়না একবারও, কিভাবে বিদ্যুতবৃক্ষ তার উজ্জ্বল রূপালীরঙা আলোর...
এই রাতে আর ঘুম হবে না, একলা জাগা নিশি
হঠাৎ করেই ভাঙল পুরান অস্থিরতার শিশি!
নাম না জানা কন্যে, তোমায় দেখার জন্যে
রুশদেশ থেকে ব্যবিলন, খুঁজেছি হয়ে হন্যে
তোমার খোঁজে চষেছি আমি ককেশাসের চূড়া
গোবির...
অদ্ভুত সব রাত্রি নামে রামেকনগর মাঠে
শিশির ভেজা ঘাসের ওপর জোছনা ফুল ফোটে
রাশি রাশি চাঁদফুলে পড়ে যায় সাড়া
হাত বাড়ালেই দেয় না তবু জোছনা মেয়ে ধরা
সবুজ আলোর মায়াজাল গড়ে মাতাল জোনাকেরা
দিক হারিয়ে...
©somewhere in net ltd.