![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
নাটক দেখার চোখগুলো চুপ চুপ-
গরম অভিনয়ের নায়ক নায়কাগুলো
নাটকের সারমর্ম খুজে পাচ্ছে না;
পরিচালকেরাও নাটকের কাহিনী হিসাব
নাকি বুঝতেছে না- সবিই চোরাগোপ্তের
শিকার-তারপর রঙিন টিভিগুলো চরামূল্য,
বুক পকেটে রাখার মতো কিছু আর নাই-
দীর্ঘশ্বাসের সাথে...
আজ শোকের দাম কোটি টাকা
তবু বন্ধু জল নাই,বাজার ঘাট নাই-
স্বপ্ন আফসোসে হচ্ছে কেনা বেচা;
পূর্ণিমা রাতে ধুম ধাম, নেশার রাজা!
কত টাকা সরিষা দাম, নাকে তেল-
গোফে আটা- কত শোকে দুধে...
দিনের শেষে পথটা ওখানেই শেষ
তারপর ঘুমের রাজ্যে দাসত্ব বিবেক
আর চলতে পারে না হিংসা কিংবা
অহমিকার মন বাসনার খাঁট; হঠাৎ
একদিন স্মৃতির নর্দমার থালাতে
উৎসবের বাসর হাসি, কান্নাটা হবে
বালুচর নদী- সত্যই তবে দিনশেষে...
আজ আকাশে মুক্ত বাতাসের ঘ্রাণ-
রক্ত মাটিতে- ফুটেছে লাল গোলাপ!
হাতে হাতে উড়ছে লাল সবুজের পতাকা;
তুমি মা, ফিরছো বলে- আনন্দে বয়ছে-
চির সবুজে, জনসমুদ্রে,শ্লোগানে বাংলাদেশ;
তুমি সাদা, নীল মেঘ- তুমিই চিরঞ্জীব!
তোমার আদর্শেই ঘুরছে দামাল...
তুই শুধু মৃত্যু দেখলি কেমন চোখ
আর কিছু দেখলি না,
জীবন দেখলি- জীবনের স্বাদ পেলি না,
এই মৃত্যূ দিয়ে কি হবে তোর?
তুই জান্নাত ভাবছিস বসে বসে
কে দেখবে তোর জান্নাত;
যাহা...
বেশ ভাবনাময় কথার চোখ
বাস্তবচিত্র যাহা ইতিহাস স্বাক্ষী
বিশ্বাস হলো ধর্মের দেহ মন
কর্মকাণ্ড হলো ইসলামের মুখ
এভাবেই এগিয়ে চলচ্ছে, বিশ্ব
প্রেমক তাই সুন্দর হচ্ছে পাপড়ি
যুদ্ধের হাঁটে বেশ অস্ত্র কেনাবেচা
মরবে শালা রক্ত জমাট বাঁধা...
হঠাৎ পাঁদড়ামির বোমা ফুটবে,
নিঃশ্বাস তখন আকাশে ফুরফুরাবে;
মাটির বাতাসে আর নাই ঘুষ ঘুষ-
ঘাসফড়িং এর সাথে করবে পাঁদড়ামি
দেখবে না আর অগুনিত ব্লগবাসি!
অজীবন ঐখানেই পাঁদড়ামি;
চাইবে না আর শেষরাতের প্রেম-
পাবে না বৃষ্টি ভেজা...
আমি আর কবি চপল দা
কবি চপল দা মেহমান আমার সামনে বাসা
গাল গল্প হচ্ছে খুব- ভবিষৎ আসন শূন্য;
ভাবতে ভাবতেই- অফিসের সময় শেষ-
কিছু সময় চা আড্ডায় বসবো কষ্ট স্মৃতির
গান হবে- তারপর...
কি লাভের আশায়- ঘুরছে মানুষ
বলো কি লাভ পায়- কখন যে
ঘুমিয়ে যায়- জানে না কেউ ভাই
জানে না কেউ ভাই;
সোনার পলঙ্কটা চাই- চাই
দুধমাখা ভাত কাঁকে খায়-
ভোরের আলো- গন্ধ ফুল
কে নিয়ে আসে!...
এই আমি রোজ রাতেই রোমান্টিক হই
আবার মুত্যু কখন ভোর এসে নারে দেয়
বুঝতেই পারি না কষ্ট মায়াগুলো রঙিন
হতে চায় পূর্ণিমা রাত কিংবা স্বপ্ন ঘুম-
রোমান্টিকের ছোঁয়া- এই নেয় নেয় করে
নিতেই পারিনি আজ...
বাস্তবতার মৃদুল পা হেঁটে নিয়ে যায় আবেগ
বুঝার সন্ধ্যাকালিন হাওয়া পূর্ণিমায় থাকে-
অমবস্যা ডেকে আনার মূহুর্ত ঘুমিয়ে উঠে
বিবেক-আবেগ আর বিবেক একই দেহে
রঙিন হয়ে উঠে সাজসজ্জার ভোর- তবু
পুড়া ঘরবাড়ি- মাটিতেই আস্থা নিরঞ্জন;
বাস্তবতার নিয়ম...
অহমিকার গায়ে সরিষা ফুলের আচ
প্রভাতে হাসি, আনন্দ, তবু কেনো
সোনালি অভিমানে রাগ- ফুলের গন্ধ তো
সুবাস ছড়াবে রাত; অহমিকা নয়
প্রণয়ের হাসি নাও- বাগানের হাত ছুঁয়ে
দেখবে দুখ গ্লানির জিন্দবাদ
এই জীবন্ত লাশের মাটি...
হ হ আজ কাল মানুষগুলো
হাসলেও মারে, ভাত চাইলোও মারে-
এমন কি চেয়ে থাকলোও মারে;
কি অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে খারাপ-
মারার বিকল্প কিছু খুঁজে পায় না
যত রাগ বাবা এখন রক্তাক্ত সাপ
ক্ষমতায় দেখে শুধু...
এই বটবৃক্ষের ছায়া মায়া
কেউ যদি এতটুকু বুঝতো-
একটাও পাতা ছিরতো না
ভুল বুঝাবুঝির অবসান হতো
থাকতো না বেদনার অশ্রুসিক্ত চোখ;
এই বটবৃ্ক্ষ ছায়া দেওয়ার জন্য
সবকিছু করতে পারে-
নিজের ডাল ভেঙ্গে নিতে পারে
এমন কি রক্তাক্ত বুক!
অতঃপর...
আমি জানি তোমার চোখ
এখন সকল বিকাল দলকানা হয়েছে;
চিনা গাবের গাছ অচিনা
মনে হচ্ছে- ঐ অট্টালিকার ছাদ
ফুরফুরা চাঁদ, প্রতি রাতেই
আমার স্বপ্ন রঙিন খেলে যাই ঘুম
ফিরে পাই সোনালি ভোর!
অথচ মরিচিকায় থেকে গেলো খাট
বাঁশতলা...
©somewhere in net ltd.