![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অগ্নিশিখা জ্বালিয়ে দা্উ দাউ দাউ করে জ্বলুক। অন্নগুলো কেড়ে নাও ক্ষুধার জালা বুঝুক।
ঢাকাকে বলা হয় মসজিদের নগরী। আর সিলেটকে বলা হয় ওলী আউলিয়াদের নগরী।
মসজিদের শহর ঢাকায় পথে-বিপথে, যেখানে-সেখানে ভাস্কর্য থাকলেও ঢাকাবাসীর ওলী-ওলামা-আউলিয়াদের ধর্মীয় অনুভূতিতে একটুও খাদ জমেনি।একটুও আঘাত আসেনা। ঢাকাবাসীর কি কোন অনূভূতি নেই??
এক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় স্থাপিত স্থানে-স্থানে মূর্তীর সংখ্যা প্রায়ই ২শ’র কাছাকাছি। রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনে একক শিল্পীর (নিতুন কুন্ড) প্রায় গোটা পঞ্চাশেক মূর্তি রয়েছে খোলা রাস্তায়। উচু করে একটি বিশালাকার মূর্তি দাড়িয়ে আছে ইসলামী ফাউন্ডেশন (আগারগাঁও অফিস) এর নাকের ডগায়। বনানী ১১ নং ব্রিজের সংলগ্ন রাস্তায় বিভিন্ন পশুপাখির প্রায় বিশটি মূর্তির কথা নাইবা বললাম।
রমনা পুলিশ কোয়ার্টারের সামনে ঘোড়সওয়ার, রুপসী বাংলা হোটেলের সামনে ঘোড়ারগাড়ি, এ্যালিফ্যান্ট রোডে জোড়া এ্যালিফ্যান্ট, কারওয়ান বাজার মোড়ে জোড়া বাঘ(সর্বশেষ ২০০৯ সালে দেখেছিলাম এখণ আছে কিনা বলতে পারছিনা।) এসব মূর্তি ঢাকাবাসীর ওলী আউলিয়াদের পূণ্য ভূমিকে অপবিত্র করেনা, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়না। বলি ঢাকায় কি কোন ওলী আউলিয়া নাই?ছিলেননা?
সিলেট শহরটাকে ওলী আউলিয়ার পূণ্যভূমি দাবী করা হয়। বাস্তবে এটা ওলী আওলিয়ার পন্যভূমি। এই শহরে এখণ ওলী আউলিয়া কেনা বেচা করা হয়। যে শাহজালাল কে কেন্দ্র করে আজ সিলেটকে পূণ্য ভূমি দাবী করা হয় সেই শাহজালালের মাজারে অনৈতিক কাজ হলে, গঞ্জিকা সেবন করলে, মাজারে নত হয়ে সিজদা করলে পূণ্য ভূমি অপবিত্র হয় না।কারো অনুভূতিতে আঘাত আসেনা। অপবিত্র হয় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ভাস্কর্য নির্মানে।
সিলেটে জন্ম নিয়ে আমি দৈন্য। দেশের অন্যান্য শহরের লোকদের তুলনায় আমরা খুব বেশি অনুভূতি প্রবণ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
আরিফ১৯৭৮০০৭ বলেছেন: -