নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কঠোর পরিশ্রম করতে ভালবাসি, নম্র থাকি নম্রতা পছন্দ করি, সুখ ছড়িয়ে দিতে ভাল লাগে, যা হবার তা হবেই হবে চেষ্টার ত্রুটি কেন রবে, BG: A+(ve)
এই অনুষ্ঠান চলাকালীন জাতীয় পতাকাও উত্তোলন করা হয় এবং সঙ্গীতের পাশাপাশি দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করা হয়।জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনা ও সমালোচনার প্রতিক্রিয়ায় এই ইভেন্টটি, প্রতিবাদের একটি রূপ।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে উদীচী কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, যেখানে শিল্পীদের সঙ্গে পথচারীরাও যোগ দেন। খেলা ঘরসহ অন্যান্য সংগঠনের সদস্যরা, মিডিয়া শিল্পীরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে সাবেক সামরিক কর্মকর্তা ও জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নেতা গোলাম আযমের ছেলে আবদুল্লাহিল আমান আজমি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতকে স্বাধীনতার চেতনার সঙ্গে বেমানান আখ্যা দিয়ে পরিবর্তনের দাবি জানান। সংবিধানের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।এটি ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দেয়, যার প্রতিবাদে উদীচী একযোগে জাতীয় সঙ্গীত "আমার সোনার বাংলা" গাওয়ার আয়োজন করে। উদীচীর শিল্পীরা সারাদেশের সব জেলা শাখায় একই সময়ে সংগীত পরিবেশনে অংশ নেন।
উদীচীর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমানের সূচনা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে রাজধানীতে অনুষ্ঠান শুরু হয় এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে। বদিউর বলেন, জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের প্রস্তাব একাত্তরের পরাজিত শক্তির ষড়যন্ত্র। যদি এই প্রস্তাবটি গৃহীত হয়, তাহলে গ্রুপটি আরও সিদ্ধান্ত নেবে যা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলবে, তিনি যোগ করেছেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, দেশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করার যে কোনো ষড়যন্ত্র উদীচী প্রতিহত করবে। তারা জোর দিয়ে বলেন, যারা জাতীয় পতাকা ও সঙ্গীতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তাদের ঘৃণার চোখে দেখা হবে।
সূত্র ঃ বাংলা ট্রিবিউন
National anthem sung nationwide
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এরা একটা সুবিধা ভোগী শ্রেনী৷ হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে উদিচী বা হিন্দু কোন ছাত্র মারা যায়নি। এরা শুধু সুবিধাটা ভোগ করে। যাদের মধ্যে বিন্দুমাত্র স্বাধীনতার বা দেশের প্রতি মায়া আছে তারা এই জাতীয় সংগীত গ্রহন করতে পারে না৷