![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবীণ শিক্ষক কে আক্ষেপ
করে বলতে শুনেছি। এমন এক সেবা মূলক কাজ
করি যার মূল্য স্বীকৃতি খুব কম। ছাত্ররা বড়
হয়ে গেলে স্যার অযোগ্য ছিল। সামান্য বেতনের
জন্য পত্রিকার সংবাদের অপেক্ষা করতে হয়।
বেসরকারী শিক্ষা বেবস্থায় সরকার যুগ যুগ
ধরে বৈষম্য করে যাচ্ছে অথচ সরকারের দু জন মন্ত্রীর
দূর্ণীতির সমান অর্থ হলেই এ বিভাগটার পরিবর্তন ও
উন্নয়ন সম্ভব প্রায়।
সরকারী অংশের বেতন কাঠামো দেখলে শরম
করে। আর বেসরকারী অংশের
টাকা কমিটি নির্ভর প্রধান শিক্ষকের ব্যয়ের
খাতেই চলে যায়। এ অবস্থায় একজন কলা গাছ
অন্যরা হারে হা ভাত। অথচ আয় ব্যয়ের
ক্ষেত্রে সরকারী বিশেষ নীতিমালা থাকলে এ
অবস্থা র যতেষ্ট সফলতা সম্ভব।
কথায় আছে আন্দোলনে মেওয়া ফলে। শিক্ষক
যে সর্বংসহা। সমিতির বড় কর্তারা ব্যক্তিস্বার্থে
স্বল্প পেলেই তুষ্ট। শহুরে প্রভাব শালী স্কূল গুলোর
বুলি হচ্ছে।
"""যেনাহং নাম্রিত্তা সং কিমহং তেন কুযার্ম।
অর্থাত আন্দোলন করে লাভ
কি আমরা তো এমনিতেই লাভবান।
দেশের ৯৮% শিক্ষিতই বেসরকারী স্কূল থেকেই
এমপি মন্ত্রী হয়ে হলুদ মাখিয়ে হলুদ জামায়
হলদে ম্যন হয়।
কেউ ভাবেনা তালেবদের নিয়ে।
কলার হলুদ ছোলাটা দেখে দেখেই
চৈত্রী কর্তিক গুনে।
মহৎ পেশা!!!
©somewhere in net ltd.