![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলি রেজা
পার্বত্য রাঙ্গামাটি রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ
উক্ত জেলায় বাঙ্গালীদের কে নিরবে প্রত্যক্ষ চরম
জুলুম করে যাচ্ছে। জেলা পরিষদ যেন কতিপয় শিক্ষিত
শ্রনীর উপজাতি চাকমাদের জন্য রাজ দরবার। এই রাজ
পরিষদ বাংলাদেশের সকল মন্ত্রনালয় থেকে করদ দপ্তর
আদায় করে নিয়েছে।। এ দরবারের
রাজা মন্ত্রী সিপাহশালা সবাই সন্তুর পরোক্ষ
ইশারায় চলে সন্তুর সিপাহশালার লোকজন
প্রতিটা ইটের পাহাড়া দেয়। পালিত
সাংবাদিতরা কাসেদ বা দূতের ভূমিকা পালন
করে। রাজার হস্ত পদ চুম্বন করে মেজাজ
মর্জি বুঝে উপঠৌকনের মাধ্যমে সামান্য ৫%
দয়া দাক্ষিণ্য লাভ করে কতিপয় বাঙ্গালি যদিও
তারা বসবাসের দিক থেকে সকল উপজাতির সমান।
বিগত আট টি বছর ধরে সকল প্রকার নিয়োগের
ক্ষেত্রে চাকমা উপজাতিদের
একচেটিয়া প্রাধান্য দেয়া হয়েছে নানান কোটায়
উপরের চাপে গুটি কয়েক
বাঙ্গালি নেয়া হয়েছে মাত্র।। মেধায় ১% যোগ্য
ব্যক্তি বাচাই হয়েছে বলে সন্দেহ হয়।।
জেলা পরিষদের কোটি কোটি টাকা পরোক্ষ
ভাবে সন্তু পন্থি ব্যক্তিদের পকেটে গেছে। উক্ত
পরিষদের গঠন
কাঠামোতে বাঙ্গালী প্রতিনিধি দের অংশ
নামে মাত্র বহাল আছে তাদের কোন
সুপারিশকে ততটা পাত্তা দেয়া হয় না।
জেলা পরিষদের সকল কার্যক্রমে ত্রুটি অভিযোগ
অসন্তুষ্টি থাকলেও সরকার বোধহয় সন্তিষ্ট।।
পাহাড়ে যতগুলি সমস্যা হয়েছে তাতে চাকমা উপজাতিরা লাভবান
হয়েছে।। বতর্মানে তিন পার্বত্য জেলায় এরকম
পরিস্থিতি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে একদিকে এতদ
অঞ্চলে যেমন
মেধাশূন্যতা দেখা দিবে তেমনি বাঙ্গালি জাতি চাকমাদের
দাসে পরিনত হবে। তাই জেলা পরিষদ কে স্বচ্ছ
করতে হলে বাঙ্গালি প্রতিনিধি সংখ্যা বাড়াতে হবে।
এবং ব্যাপক অনিয়মে উক্ত পরিষদের চেয়াম্যান সহ
সদস্যদের অপসারন এবং বিচারিক ব্যবস্থায়
আনতে হবে তবে সাধারন উপজাতি ও
বাঙ্গালি সকলেই
স্বস্তি পাবে বলে আশা করা যায়।।
©somewhere in net ltd.