![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবেগী,মনভোলা আমার লেখার কোন অংশ কপি/কাট/পেস্ট করে কোন ব্লগ বা অন্য কোন মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবেননা।ধন্যবাদ।। আমাকে মেইল করতে পারেন[email protected]
আমার জন্ম ইউরোপ,আমেরিকা কিংবা ঢাকার গুলশান, বনানী, বারিধারার কোন আলিশান মহলে নয়। জন্ম রাজশাহীতে। বেড়ে ওঠা নওগাঁয়।আমরা সচ্ছল মধ্যবিত্ত ছিলাম, প্রাচুর্য ছিলনা কিনতু অভাব কোনদিনই ছিলনা।
আবারও মধ্যবিত্ত + বিত্তহীন আর আমাদের প্রতিদিনকার কিছু টুকরো রুটি আর কয়েক বালতি পানি আমার আজকের বিষয়!!!!
ভাবছেন এ কি টপিক?
আসুন একটু গল্প করি আমাদের রোজকার খাদ্যাভ্যাস আর রোজকার পানি নিয়ে
আমি বাসায় মাছ, মাংস ছাড়া কোনদিন ভাত খেয়েছি মনে পড়েনা ।
এমনকি আমি মাছ খেতে চাইতাম না। মাছ দেখলেই আমি বিরক্ত হতাম। এই কারনে মাসের প্রায় ২০/২২ টা দিন একি সাথে মাছ, মাংস,ডিম সবি রান্না হতো।
কারন আমি খাই ঔটা,তো আমার ছোট আরেকটা!!
আম্মু অসম্ভব বিরক্ত হতো আমাদের উপর
আমার ছোট বোন যে জিনিসটা সারাজীবন করে এসেছে সেটা হচ্ছে যেকোন খাবার তার পছন্দ না হলে জানালা দিয়ে বাইরে যেকোন খাবার তার পছন্দ না হলে বাইরে ফেলে দিতো।
বাসার পিছন দিকে কদম গাছে কাক বানালো স্বর্গরাজ্য!!
যাইহোক আগে অনেক কিছু নিয়েই ভাবতাম না। তবে আজ আমি নতুন করে ভাবি ।
আর ধন্যবাদ তাঁদের সবাইকে যাঁরা আমাকে নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে।
আচ্ছা আপনারা কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে আমরা অনেকেই আমার ঔ ছোটবোনের মত অবুঝ হয়ে অনেকসময় খাবারকে কত অশ্রদ্ধা করেছি?
হয়ত বলবেন আমরা কি বাচ্চা ? আমরা খাবার নষ্ট করি নাকি?
গত কয়েক রাতের ঘটনা
ঢাকায় আসছি চাকরির জন্য।বর্তমানে থাকছি আব্বুর বন্ধুর বাসায় ।
তো একদিন রাতের খাওয়া শেষ করলাম।
খাওয়া শেষে আংকেল বললো, মা গো আমি অপচয় পছন্দ করিনারে মা, আজ তুমি খাওয়ার সময় তিনটা ভাত ফেলছো, তুলেও খাইলানা!!
আংকেল এতো কিপ্টা !!!
তিনটা ভাত ই তো
আমার খুব প্রেসটিজে লাগলো।
কিন্তু আমি ভালো করে জানি আংকেল কতটা ভালো মানুষ এতো প্রেসটিজে লাগার কিছু নাই।
আংকেল তার দুই ভাগনা কে যেভাবে খেপায়, মানুষকে মজা করে খেপানো আর সত্যি এবং বাস্তব যেকোন কথা উনি বলেন মুখের উপর কোন ভনিতা ছাড়াই।
মা জীবনে অনেক কষ্ট করছি,করে আজ এই জায়গায় দাঁড়াইছি। এককালে কিছুই ছিলনা। খাবার কে কখনো অশ্রদ্ধা করিসনা মা, তাহলে জীবনে অনেক বড় হবি!
আজকে আমি ডিসট্রিক্ট জাজ কিন্তু কলেজে পড়তে এই ঢাকা শহরে শুধু দুইটা টিউশনি করে চলতাম। রিকশাতে উঠা দূরে থাক, বাসে উঠতে পারিনি। হাঁটছি হাঁটছি শুধু।টাকার অভাবে চুল কাটিনি, মাথায় চুল জট বেধে থাকতো। ইউনিভার্সিটি তে ছেঁড়া শার্ট পড়ছি।তোর বাবায় তো আমার চেয়ে ডবলের বেশী টাকা বাড়ি থেকে পেতো।কিন্তু তাও মাসশেষে কান্নাকাটি অবস্হা!! আমার তাহলে কি হতো ভাব একবার!! বিয়ের পর টিনশেডের বাড়িতে থাকছি ১৭/১৮ বছর। সরকারী চাকরি করি। যা জমাইছিলাম এই বাড়ী তৈরি করার সময় শেষ।
আগের ঐ কষ্টগুলো আজও ভুলিনি তাই যে ভাতের জন্য এতো কষ্ট করেছি সেই ভাতকে অশ্রদ্ধা করতে পারিনা।
আংকেলের বাড়িতে আরেকদিনের ঘটনা /su]
সকালে ঘুম ভাংলো চিৎকারে।
এইইইইই...গোটা বাড়ির সবাই এদিকে আয় আমি ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠছি পানির শব্দে । পানি কে ছাড়ছে?
মেজ ভাইয়ের বউ
তুমি কি মানুষ?
পানি পড়ে যাচ্ছে শব্দ শুনে আমার মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে।এই পানি আসে টাকা দিয়ে । ট্যাংকিতে ওঠে টাকা দিয়ে।এই পানি আল্লাহর অশেষ নিয়ামত। এই নিয়ামত, আর টাকা তোরা ফেললি কি করে রে অমানুষের দল?
যাইহোক বহুত কেচাল হলো।
আমার ও বেশ মন খারাপ হলো ভাইয়ের বউ থেকে শুরু করে,কর্মচারি, কাজের মেয়ে সবাই এক কাতারে গালি খেলো দেখে
আফটার অল ভাইয়ের বউকে বকতে হবে কেনো?এমনটাই আমার মনে হয়েছিলো।
ঔদিন রাতেই ওনার ছোটবোন গালি খেলো খুব ভয়ঙ্করভাবে ভাত আর ডাল গার্বেজ বিনে ফেলে দেয়ার জন্য
এই ভাতের লাইগা এতো কষ্ট, আর সেই ভাত তোরা ডাস্টবিনে ফেলাসরে অমানুষ?
একজন সৎ চিফ ইন্জিনিয়ারের সামাজিক নয় পারিবারিক অবস্হান
পরিচয় না দিয়ে একজন সৎ চিফ ইন্জিনিয়ারের অবস্হান নিয়ে আমার অবরজারবেশন উপস্হাপন করি।
ধরি ইন্জিনিয়ার সাহেবের নাম খ । খ সাহেব এতোটাই একজন সাধাসিধা মানুষ,সারাজীবন তার মাথায় মানুষ কাঠাল ভেঙ্গেছে। তারপরও উনি চালাক হতে পারলেন না।
আমরা সবাই জানি চিফ ইন্জিনিয়ার মানে শত শত কোটি টাকা । কিনতু আপনারা বিশ্বাস করুন আর নাই করুন মাস শেষে এই মানুষটার পকেটে হাজার খানেক টাকা থাকে কিনা!!
তাঁকে দেখে ভাবি এইরকম দুইচারটা মানুষের জন্য বোধহয় দেশটা এখনও টিকে আছে।
ঘুষ না খেলেও উনি ঢাকায় থাকেন নিজের ফ্ল্যাটে, একটা কার আগেই ছিল। এখন আপনারা প্রশ্ন করবেন আমি নিশ্চিত যে এই ফ্ল্যাট আর কার কোথা থেকে এলো?
এই সেম প্রশ্ন শুনতে শুনতে খ সাহেবের একমাত্র ছেলে অনেক মানষিক দোটানায় পড়েষে একসময়।
এই ফ্ল্যাট আর কার কোনটাই খ সাহেব এক টাকা দিয়ে কেনেননি। কোনদিনো তিনি কিনতে পারতেন না, পারবেন না।
খ সাহেবের বউ দেশের প্রথম সারির একটা ব্যাংকের এজিএম।
ফ্ল্যাট আর কারের মালিক উনি।
খ সাহেব কে প্রায়ই বুউয়ের রোষানলে পড়তে হয় এই বলে যে উনি এতো গরীব কেনো?
খ সাহেবের একটাই কথা। আমি সরকারী চাকরী করে এত টাকা পাবো কোথায়?
আর মানুষ পায় কোথায়?
তোমার মত মানুষকে বিয়ে করার জন্য আজ আমার এতো কষ্ট করতে হচ্ছে। অফিসে আমি ছোটা হয়ে যাই সবার সামনে,সবাই বলে তোমার অনেক সুখ তোমার স্বামীর তো অনেক টাকা।আর আমি বলি ছি! মানুষ যদি জানতো।
খ সাহেব চিফ ইনজিনিয়ার হওয়ার পর একটা গাড়ী পেয়েছেন অফিসের কাজে ব্যবাহার করার জন্য।
খ সাহেব চান গাড়ীর ড্রাইভার তিনবেলা উনার বাসায় ভাত খান। কিন্তু এখানে এসে পড়লেন এক বিপদে।
বউয়ের কড়া প্রশ্ন অফিস থেকে ড্রাইভার কে খাওয়ানোর জন্য কোন বরাদ্দ হয়েছে কি?
না হয়নি?
একটা গরীব মানুষ যদি খায়। জাস্ট একটা মানুষ। আমরা কি না খেয়ে মরে যাবো?
তুমি ড্রাইভার কে খাওয়াও যা ইচ্ছা করো, গাড়ী যে পাইছো অফিসের কাজ ছাড়া কোনদিন ইউজ করতে দাওনি। কোনদিন কিছু করতে পারনি। আমি না থাকলে ঢাকায় নিজের ফ্ল্যাটে না থেকে থাকতা ভাড়া বস্স্তিতে। জানিতো কয়টাকা বেতন পাও!!
আমার বেতন না হলে এতো সাহেবি থাকতো না!!
যাইহোক প্রতিদিন খ সাহেব কিছু না কিছু ঝামটা খান। এটা নতুনা না। উনি বিশ্বাস করেন গরীব মানুষের পাতে দিলে নিজের পাতে বাড়ে।
কিন্তু জানা পর্যন্তই সুখ। আসলে সত্যিই তো বউ এই চাকরি না করলে উনার বড়জোর টিনশেডের বাড়িতে ভাড়া থাকতে হতো।সংসারে বউ এতো টাকা ঢালার পরও আজও উনি টাকা জমাতে পারেননি কোন। এইদেশে সরকারি চাকরিতে সৎ থাকার এইটাই পুরস্কার
পানির জন্য যে নগরীতে হাহাকার
পানি যে কত মূল্যবান সম্পদ তা এই পনির হাহাকারের নগরীতে বসেও অনেক মানুষ টের পায়না। এই নগরীর ডিওএইসএস এরিয়া গুলোতে কখনো পানি নাই শুনেছেন?
না শুনিনি।
বড় বড় বিল্ডারদের বিল্ডিং এ পানি যায় শুনেছেন?
নাতো!!
কিনতু নাগরীতে হাজার হাজার মানুষ সারাদিন অফিস করেছেন কিন্তু বাসা ফিরে এক মগ পানি পায়না একটা সাধারন চিত্র।
ঢাকায় পানি থাকবেনা এটাই স্বাভাবিক হয়ে গেছে যেনো।
তেজকুনি পাড়ায় পাকা তিনদিন পানি ছিল না। পানি থাকেনা ঢাকার শেখেরটেকে, রাজাবাজার এ, শেওড়া, লিচুবাগান, শ্যামলী সহ অনেক অনেক এলাকায়।
পানির ব্যাপক সংকট অবশ্য বসুন্ধরাতেও হয়েছিল।
কারন কি?
কারন ওয়াসার অসম বন্টন। কোথাও পানির লাইনে একফোটা পানি নাই। কোথাও পানির স্রোত।
প্রথমত দোষ ওয়াসার।
দ্বিতীয়ত পানির অভাব তো আছেই অস্বীকার করিনা।
কিন্তু গরীব এলাকা আর বড়লোক এলাকায় এতোটা অসম বন্টন মানতে আমরা কেউ পারিনা। মানবোনা ।
পানির অপর নাম জীবন। এই পানি যখন থাকেনা তখন সংসারের প্রতিটা কাজ যেমন বন্ধ হয়ে যায়,বন্ধ হয়ে যায় জীবন।
আর এই পানি কোন এলাকায় কোন মানুষ যখন হেলায় ফেলে দেয় সেই অপচয়কারী ব্যক্তিটি কখন এটার মর্মার্থ বুঝবে জানেন?
বুঝবে তখন যখন সে তেজকুনিপাড়ার মত তিনদিন পানিবিহীন থাকবে।
ভাই আপনি ওয়াসায় গিয়ে পানির বন্টন না ঠিক করতে পারেন,প্লিজ এই পানি নামক জীবন টাকে হেলায় কখনো ফেলে দিয়েন না। অনেকেই পানি বাসি হয়ে গেছে বলে পানি ফেলে দেন। একঘন্টা পানি ছাড়া থাকেন বুঝবেন পানি কি!!
এইবার আসি খাবারের কথায় সমাজে উচু সম্মানের আসনে বসে থাকা দুইটা মানুষ কে নিয়ে আলোচনা করেছিলাম আমি।এই দুই অফিসারই আমার দেখামতে বিলুপ্ত প্রজাতির সৎ অফিসার!
তাই কোনদিন পারেনি ভাতের একটা দানা ফেলতে।
তাই একজন কোনদিন ভাত কে পারেনা ডাস্টবিনে দেখতে।
একজন ভাবেনা গরীব মানুষ দুইটা খাইলে ভাতে কমে।
এরা যদি জীবনে কষ্ট না করতো ভাতের মর্যাদা কোনদিন বুঝতোনা।
কোনদিনো ভাবছেন কি এই দেশের বিশাল একটা জনপদ মঙ্গাপীড়িত?
কোনদিনো ভাবছেন কয়কোটি লোক একবেলাও ঠিকমতো খায়না?
আপনি যদি কোনদিনো কোন প্রত্যন্ত এলাকায় না গিয়ে থাকেন কোনদিনো বুঝবেন না মানুষ কতটা না খেয়ে থাকে কতটা অখাদ্য খেয়ে কাটায়।
অনেকেই আমার ছোটবোনের মত না বুঝে একটা খাবার না খাইতে পারলে দিয়ে দেন বিনে।
না খেলে প্লেটে নেয়া কেনো? নিলে ফেলা কেনো?
আরে একচিমটি রুটি মাত্র। ভাই ঔ একচিমটি রুটি ঢাকার সব ফ্ল্যাট থেকে আমি চাই!!!
কতটন রুটি হবে?
আপনারা না যাইতে পারেন আমি বস্তিতে গিয়ে দিয়ে আসবো।
আর দিতে আপত্তি থাকলে হয় আপনার দারোয়ান কে দেন। নাহয় ড্রাইভার কে দেন। নাহয় কাজের মেয়েকে দেন।
বিশ্বাস করেন আর নাই করেন আমি এমনও দেখছি বাসায় খাওয়া হচ্ছে এমন সময় ড্রাইভার আসছে বলে তাকে গেটে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। কারন ড্রাইভার নজর দিবে খাওয়ায়!!!
শিক্ষিত হয়ে এতো নিচু চিন্তা কেনো ভাবনা কেনো ভাই?
কোনদিন এই বাড়ি থেকে ড্রাইভার বা দারোয়ান একটা দানা পায়নি।
কোনদিন আপনার ড্রাইভার বা দারোয়ান কে তার মেয়ের জন্য একটা জামা কিনে দিয়ে দেখেন। আমার বিশ্বাস তার আনন্দাশ্রু আপনাকে অন্যরকম সুখ দিবে।
যাইহোক লেখাটা অনেক দীর্ঘ হয়ে গেছে।
আমার পোস্টের আসল কথা হলো এই আপনি টপকাপি,বাটন রোজ বা ওয়েস্টিনে গিয়ে বুফে খান, দৈনিক মাছ, মাংস খান কোন সমস্যা নাই কিন্তু যেখানেই যান অপচয় রোধ করেন। অন্যকে বুঝিয়ে বলেন। যা খেতে পারবেন না প্লিজ তা নষ্ট করবেন না। খাওয়া শেষে খেয়াল করেন প্লেটের আশেপাশে কতগুলা ভাত ফেলছেন।ঐগুলা প্লিজ তুলে খান।
ভাবছেন আপনাকে অনেকে ক্ষ্যাত ভাববে?
ভাবুক!!
আমি যদি বলি হাজারো ক্ষ্যাতের মাঝে আপনি স্মার্ট।
পানি হোক, আর বিদ্যুত হোক আর যাই হোক কোনদিন একফোঁটা অপচয় যেনো আপনার হাতে না হয় খেয়াল রাখেন।
অনেক অমানুষের ভিড়ে আপনি নাহয় মানুষ হলেন।
আপনি কি বলতে চান এই দেশে সবচেয়ে বেশী অপচয় করে দুর্নীতিবাজরা, উচ্চবিত্তরা আর আপনি কারে কি বলেন?
ওদের মত অমানুষ, অসুস্হের দলের আসলে কি করা উচিত আমার মত মেয়ে তা বলতে পারবেনা।
আমার সকল প্রত্যাশা মধ্যবিত্ত আর এই দেশের গরীব মানুষগুলার কাছে ।
আমার প্রত্যাশা সেই ছেলেমেয়েগুলার কাছে যারা এইবছর শুধু আলুসিদ্ধ আর পানতা খেয়ে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৫০
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
রাজশাহীর খবর কি? বৃষ্টি হচ্ছে কি ঔখানে?
২| ২৪ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
রেহমান জিয়া বলেছেন: আপনার সচেতনতামূলক পোস্ট খুব ভাল লাগলো। কয়েকটি লাইন যা আমাকে স্ট্রাইক করেছে---
"বিশ্বাস করেন আর নাই করেন আমি এমনও দেখছি বাসায় খাওয়া হচ্ছে এমন সময় ড্রাইভার আসছে বলে তাকে গেটে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। কারন ড্রাইভার নজর দিবে খাওয়ায়!!!
শিক্ষিত হয়ে এতো নিচু চিন্তা কেনো ভাবনা কেনো ভাই?
কোনদিন এই বাড়ি থেকে ড্রাইভার বা দারোয়ান একটা দানা পায়নি।"
''এই দুই অফিসারই আমার দেখামতে বিলুপ্ত প্রজাতির সৎ অফিসার!" দারুন---দারুন হয়েছে। আশা করি আপনার এই লেখা অনেক অমানুষকে মানুষ করবে।
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৫২
শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনি এতোটা খুঁটিয়ে যত্ন নিয়ে পড়েছেন জেনে সত্যি খুব ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: বাসায় বলে দিয়েছি আগেই গ্যাস যদি না বানাতে পার তাহলে চাল ধোবার পর চুল যালাবা। ভাই এইভাবে সবাইকে ভাবা উচিত।
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: জি গ্যাস আরেকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয়।
ধন্যবাদ ভাই।
৪| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৩৫
জায়মান বলেছেন: ভাবনার ল্যাম্পপোস্ট জ্বলছে।
অপচয়কারী শয়তানের ভাই।
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: আসলেই।
৫| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৪১
মেলবোর্ন বলেছেন: Award winning short film - Chicken a la Carte
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: এইটার টপিক কি?
আমার পোস্ট রিলেটেড?
মাত্র একগিগা নেট আর নেট শেষের দিকে,তাই এখন আপাতত দেখছিনা
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩৮
শামীম আরা সনি বলেছেন: আজকে নেট রিনিউ করে দেখলাম। কিছু বলার নেই দুনিয়া এইভাবে রোজ চলছে, কারো তো কিছু বলার নেই।
আমিও কিছু বলার ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা।
লিংকের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৬| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:২০
asif970 বলেছেন: পোস্ট এ প্লাস। চমৎকার।
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:১৮
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৩৪
ক্ষ্যত বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগল্ বৃষ্টি হচ্ছে আজ সারা দিন
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২০
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
বৃষ্টি ভালো লাগে
৮| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:০৬
সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: সনি কেমন আছেন?
পরে ভাল ভাবে পড়ব। প্রথম দিকটা পড়েছি। আপনার মত সবাই চিন্তা করে না। চিন্তা করলেও বাস্তবে প্রয়োগ করে না।
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: আছি ভালোই।
আপনার খবর কি?
আমি একাই তো ভাবিনা অনেকেই ভাবে অনেক কিছু নিয়ে, ভাবনাগুলো জানতে চাই। অন্তত ব্যক্তি পর্যায়ে প্রয়োগ করা উচিৎ।
এই গরীব দেশে অতি বড়লোকি কে স্হান দেয়ার সুযোগ নাইরে ভাই। প্রতিদিন,প্রতিমুহূর্তে আমরা মিডলক্লাসরা কি কম কষ্ট সহ্য করছি?
৯| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৭
ঠানডুমিঞা বলেছেন: মেলবোর্ন বলেছেন: Award winning short film - Chicken a la Carte
জি এই লিংকটা আপনার টপিক রিলেটেড শুধু নয় উহা সুপার ভাবে রিলেটেড........
আমিও ঔ লিংকটা দিতে চেয়েছিলাম.......... যাইহোক মেলবোর্ন ভাইকে ধন্যবাদ..।
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৫৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে।
১০| ২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৫
সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: View this link
২৪ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৫৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: থ্যাংকউ মনির ভাই।
১১| ২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:০৪
কান্টি টুটুল বলেছেন:
সবারই ভাবা উচিত,
কিছু লোক আছে যারা আরেক জনের মুখের ভাত কেড়ে নেয়,
যথেষ্ঠ থাকার পরও যাদের মানিহলিক স্বভাবটা যাদের আমৃত্যু থেকে যায়,এরা আরও বড় শয়তান,
২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:৪৬
শামীম আরা সনি বলেছেন: শয়তানদের সহ্য হয় না আর
১২| ২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:১৪
মো: আবু জাফর বলেছেন: কঠিন বৃস্টি হলো ২ দিন রাজশাহী আসলে যোগাযোগ কইরেন বাই Click This Link
২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:৪৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: নওগাঁতে নাকি কঠিন বৃষ্টি হচ্ছে...ঢাকায় বৃষ্টি হচ্ছে ,তবে কঠিন না।
১৩| ২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:২৬
ঠানডুমিঞা বলেছেন: ১৯৮৮ বন্যায় একাকার..........। আমরা তখন ৭ ভাইবোন.........। বড় বোন রাবিতে বড় ভাই রাজশাহী ক্যাডেটএ..। তাই বাড়িতে আমরা ৬ ভাইবোন এবং বাবা মা আর দাদি..। ৮ জন মানুষ.........। আমাদের সব কিছু কিনে খেতে হত..........। জমি জমা সব তখন আদি দেওয়া(বর্গা)..। তাই চাল পর্যন্ত কিনতে হয়........। বাবা একজন শিক্ষক....... সেই মাসে বেতন পান নাই...... পাবেন কিভাবে ছাএরা কেউ স্কুলে আসে নাই.......।
একদিন সকালবেলা আমি আর আমার বাবা কলাগাছের ভেলা করে গেলাম শহরে চাল এবং ডাল কিনতে.........। জানেন টাকা কোথায় পাওয়া গেছে?? আমার সেজ বোন মাটির ব্যাংকে টাকা জমাতেন....... মাএ ২০ টাকা ৩০ পয়সা..। দোকানদারও গরীব মানুষ সে আমার আব্বাকে ভালো মত চিনে........ ২ কেজি চাল ২২ টাকা ১/২ কেজি ডাল ১৬টাকা....... আর ১/২ কেজি ধানের চিড়া ১০টাকা.........বাকি পড়লো ২৮ টাকা.।আর ৩০ পয়সা আমি রেখে দিছিলাম আমার পকেটে.......।
চিড়া গুর দিয়া সারাদিন কাটলো...... রাতে খিচুড়ি আর পানি হতে আমাদের ভাইবোনদের সম্মিলিতভাবে ধরা দারকি মাছ ভাজি.......।
পরদিন কি খাবো আমরা জানি না.......।
দুপুর পর্যন্ত আমরা কিছু খাই নাই.......। আম্মার দিকে তাকাতে পারছিলাম না......... লজ্জাটা কি আমার ছিল নাকি আম্মার জানি না.. বা বুঝতাম না..।
বিকেলের কাছাকাছি সময়ে আমার মেজ চাচা (উনি তখন বগুড়ায় একটা জব করতেন) ১ ডজন কলা নিয়া বাসায় আসলেন........ কলা দিয়া কি পেট ভরে???? চাচা এবং আব্বা গেলেন বাজারে.... আমাদের তখনকার মত মুক্তি ঘটে.......... চাচার বাড়ি আসাটা ছিল কাকতালিয়......।
যাইহোক খাবার না থাকাটা আমাদের বাড়ির নিয়মিত ঘটনা ছিল......
আর একদিন আমি দুপুরে গেছি রেল স্টেশন এ....... পকেটে ৩০ পয়সা... একটা রুটির দাম তখন ৫০ পয়সা.......। দোকানদার কে অনেক অনুনয় বিনয় করে ৩০ পয়সা দিয়া সেই রুটি কিনে খেয়েছি.......। আমি মনে হ্য় অনেক স্বার্থপর ছিলাম আমার ছোট বোনদের কথা আমার তখন মনে ছিল না.......বোনরা আমাকে ক্ষমা করে দিস..।
এবার আসি কিছুদিন আগের ঘটনায়........ পড়ালিখার জন্য যুক্তরাজ্যের এক শহর হ্যাটফিল্ড এ ছিলাম কিছুদিন........। খরচ চালানোর জন্যে একটা কাজ নিলাম....... ম্যাকডোনাল্ডস এ......। কি পরিমান খাবার এখানে নস্ট করা হয় নিজের চোখে না দেখলে কেউ বিশ্বাস করবে না.....। একদিন আমিই ১০ ট্রে বান (১০*৪৮=৪৮০ রুটি) ডেট এক্সপায়ার বলে ফেলে দিতে বাধ্য হলাম......। এখন বলেন খাবার নস্ট করার সাজা কি আমার হওয়া উচিত না????
ঐ দিকে সোমালিয়ানরা অনাহারে........ আমার নিজের দেশের লোকেরাই তো ঠিকমত খাবার পাচ্ছে না.....।
ভাই দুনিয়াতে খাবারের অভাব নাই.... আছে সুষম বন্টনের অভাব........।
নিজে খাবার নস্ট করবেন না......... যদি পারেন একবেলা হলেও অনাহারির আহারের ব্যবস্থা করার চেস্টা করবেন......।
২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:৪৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: এই কমেন্টটা এই পোস্টে পাওয়া সেরা কমেন্ট ...
জীবনে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে একমাত্র বোধহয় আমি না খেয়ে থাকছি ( এখন ভাবলে নিজের গায়ে নিজে থুক দিতে ইচ্ছা করে!!!!)
আমি আসলে কি বলতে চাই জানো?
কাউকে দান করলা কি করলা কি না করলা সেটা পরের ব্যাপার আগে তোমার কষ্টের ইনকাম, কষ্টের রুটি টাকে সম্মান টা করো।
আমার পোস্ট পড়ে অনেকে প্রশ্ন করতে পারে যে ওয়েস্টিনে কি মধ্যবিত্ত রা যায়?
অনেক মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান ওয়েস্টিনে অফিসীয় কনফারেন্স, দাওয়াতে যায়। ঔখানে গিয়ে ও যেন আমরা না ভূলি যে আমরা মধ্যবিত্ত।কে ঢং করে খাবার নষ্ট করে তা আমরা দেখবোনা।
লন্ডনের ম্যাকডোনাল্ডের কথা বাদ দাও, বাংলাদেশে কত কি হইতেছে এইসব ভন্ডামী দেখলে...........মুখ খারাপ করলাম না।সরি
১৪| ২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১:০৯
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: plus rajshahi te ashci dhaka apatoto caira bachci. Ekhankar pani valona. Chul pore jasse
post a shohomot
২৫ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে
১৫| ২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪০
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ভাই আমি গ্যাসের উদাহরন দিয়ে বুঝিয়েছি কিছুই নষ্ট করা উচিত না। সে যাই হোক না কেন।
২৫ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:০২
শামীম আরা সনি বলেছেন: লেখক বলেছেন: জি গ্যাস আরেকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয়।
ধন্যবাদ ভাই।
আমিতো মনে হয় জবাবে নেগেটিভ কিছু বলিনি!
১৬| ২৫ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:২২
রিনকু বলেছেন: ানেক ভালো াকটা লেখা+
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:০৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ রিনকু
১৭| ২৫ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০২
অতলঅর্ণব বলেছেন: অসাধারন একটা পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:০৬
শামীম আরা সনি বলেছেন: ওয়েলকাম! পোস্টের ব্যাপারে বিস্তারিত মতামত পেলে ভালো লাগতো
১৮| ২৬ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাল লাগল। ১৩তম প্লাস।
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:১৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
সামুর হাতে গোনা কিছু ভালো ব্লগারের মধ্যে আপনাকে একজন বলে আমার মনে হয়েছে।
আমি একজন অতি নগন্য লেখিকা
তবে গতএই পোস্টের চেয়ে আমার এই পোস্ট বেশি পরিশ্রম করে লেখা। কিন্তু এই পোস্ট টা কেন পাঠক গত ঔ পোস্টের চেয়ে কম পড়েছে
সেটা কি পোস্ট বেশী বড় হয়ে গেছে তাই নাকি অন্যকিছু তা বুঝলাম না
ব্যাপারটা আমাকে একটু হার্ট ই করেছে।
আপনি সিনিয়র ব্লগার আপনার মতামত চাচ্ছি।
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: অবাক লাগছে এই ভেবে ১৮+ পোস্ট, ছাগু , টাগু , ভাদা হাবিজাবি পাইলে ব্লগার রা লাফায়ে পড়ে, ভাতের বিষয়টা ব্লগারদের কাছে তাহলে ফালতু!!
এটা যেন ভুলেও ভাবিয়েন না আমি আমার হিটের জন্য ভেবেছি। আমি সত্যি বেশ অবাক হয়েছি + হার্ট হয়েছি।মেলর্বোনের দেয়া ভিডিও লিংকে বলছে প্রতিদিন পৃথিবীতে ২৫ হাজার মানুষ না খেয়ে মরে। পৃথিবীতে রোজ ১০০ কোটি মানুষ অভুক্ত থাকে
১৯| ২৬ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: প্রিয়তে
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:১৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২০| ২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪৩
হিবিজিবি বলেছেন: আপনার অনুভূতি এবং উপলদ্ধি গুলো চমৎকার! এগুলো ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে......
২৬ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবাক লাগছে এই ভেবে ১৮+ পোস্ট, ছাগু , টাগু , ভাদা হাবিজাবি পাইলে ব্লগার রা লাফায়ে পড়ে, ভাতের বিষয়টা ব্লগারদের কাছে তাহলে ফালতু!!
এটা যেন ভুলেও ভাবিয়েন না আমি আমার হিটের জন্য ভেবেছি। আমি সত্যি বেশ অবাক হয়েছি + হার্ট হয়েছি।মেলর্বোনের দেয়া ভিডিও লিংকে বলছে প্রতিদিন পৃথিবীতে ২৫ হাজার মানুষ না খেয়ে মরে। পৃথিবীতে রোজ ১০০ কোটি মানুষ অভুক্ত থাকে
২১| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ৩:৪১
২৭ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: লিংকে বেশ কিছু তথ্য পেলাম।অনেক ধন্যবাদ
২২| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:১৫
মহসিন৭১ বলেছেন: ভাল পোস্ট। সবারই এই বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগি হওয়া উচিত। আসলে আজকাল আমরা সব যন্ত্রের মতো হয়ে গেছি।এসব নিয়ে ভাবার সময় হয় না।
আপনি রাজশাহীর ডাক্তার খুরশীদ জাহান মাওলাকে চিনেন নাকি। উনি এখন সম্ভবত গ্রীন রোডের কমফোর্ট হাসপাতালে বসেন। ওনার হাজবেন্ড এর নাম ডা. আবদুস সালাম। আগে পিজিতে ছিলেন। এখন কোথায় জানি।
২৭ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
ডাক্তার কে চিনলাম না। রাজশাহীতে মেডিকেল কলেজ থাকায় ডাক্তার তো কম না। আমার ছোটমামা কে বলে দেখবো চিনে কিনা
২৩| ২৭ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: @লেখক, আপনার মানষিক কষ্টটা আমি বুঝতে পারি। একই কষ্ট সকল পরিশ্রমী ব্লগার/লেখকদেরই অন্তরে। হয়ত সেই কারনেই ব্লগ থেকে দিনে দিনে অনেক ভাল লেখক ব্লগার হারিয়ে যাচ্ছে!
এখন ব্লগার হতে হলে একটা পিসি/ল্যাপটপ এবং শুধু মাত্র টাইপ করতে পারাই যোগ্যতা-তেমন ব্লগার ৮০ পার্সেন্ট।
ব্যাক্তিগত ভাবে আমি অনেক ব্যাস্ততার মধ্যেই ব্লগ লেখায় ও বিশয়বস্তু নির্বাচনে সচেতন থাকার যথাসাধ্য চেষ্টা করি সব সময়ই-কিন্তু সামুর তথাকথিত সুশীব ব্লগারদের নিরবতা আমাকে হতাশ করে। হতাশার কারন অনেক-সেকথা বলে কি হবে! লক্ষ করে থাকবেন আমার তিন শতাধিক পোস্টের মধ্যে অন্তত অর্ধেক পোস্টেই আমি মন্তব্য নেয়া বন্ধ করে দেই। আমি মন্তব্য নিচ্ছিনা-এটাই আমাত শান্তনা
লিখুন শুধু নিজের জন্য। হয়ত কখনও কেউ আপনাত লেখার মূল্যায়ন করবেন।
শুভ কামনা।
২৭ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: কিন্তু সামুর তথাকথিত সুশীব ব্লগারদের নিরবতা আমাকে হতাশ করে
কঠোরভাবে একমত।
আমার পোস্টের সংখ্যা কম। ব্লগিং ফ্রি থাকলে করি।
তারমধ্যে সবি যে সিরিয়াস পোস্ট তা না। কিন্তু অনন্ত সিরিয়াস লেখাগুলোতে সামুর তথাকথিত সুশীল ব্লগারদের অনেকেই ভিজিট করে গেলেও কেউ তাঁদের মতামত জানিয়ে যাননি।অথচ এমন নয় আমরা কেউ কারো শত্রু নই। মতবিনিময় যদি নাই হবে তো কেমন ব্লগিং করি আমরা?তাই নয় কি?
এক আওয়ামীলিগ, এক বিএনপি, ছাগু, টাগু, ভাদা এই নিয়ে চিল্লাফাল্লাই কি ব্লগিং!!!!
আমার আগের পোস্টে আমাকে একজন ছাগু ট্যাগিং করলো, মেজাজ আমিও ধরে রাখতে পারিনি।যথেষ্ট ভদ্র ব্যবহার করেও লাভ হয়না প্রায়ই
২৭ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:০০
২৪| ২৭ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:২৭
কেনজিয়া বলেছেন: চমতকার একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৭ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। আর শুধু ধন্যবাদ দিলেই হবেনা, আমার কথাগুলো মনে রাখতে হবে আর কাজে লাগাতে হবে কিন্তু
২৫| ২৭ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
নীলঞ্জন বলেছেন: আপনার লেখাটা আমি আরেকটু মন দিয়ে পড়বো ।
২৭ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শামীম আরা সনি বলেছেন: ওকে , পড়েন।
২৬| ২৭ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ৪৭ নম্বর মন্তব্যের জাবাবে বলছি- মূলত প্রকৃত ছাগুরা, রাজাকার-পাকিস্তানী হানাদারদের দোশরগনেরাই যাকেতাকে ছাগু সম্বোধন করে নিজেদের কুকর্ম চাপা দিবার ব্যার্থ চেষ্টা করছে। সর্বপরি সামুর করিপয় অর্বাচীন ব্লগার মনে করে-আওয়ামীলীগ নাকরলেই সে ছাগু!
২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:৩৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: আমার রাজনৈতিক মতামত আমি কিন্তু ব্লগে কোনদিনই দেয়নি। কাজেই আমি আওয়ামীলিগ নাকি বিএনপি এটা বোঝা কারো সাধ্য হলো কেমনে কে জানে!
আওয়ামী,বিএনপি, জামাত নিয়ে গালগল্প আমার কাছে শাকিব খানের সিনেমা নিয়ে আলোচনার মত মনে হয়।
কাজে আমাকে যে কেউ যেকোন রাজনৈতিক ট্যাগিং করলে সে একটা আস্ত আহাম্মক ছাড়া কিছুনা।
২৭| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৩০
চারশবিশ বলেছেন: দুবাইয়ে এক বন্ধুর বাসায় দাওয়াত ছিল
বাসায় যাওয়ার আগে বন্ধুটি ২টি বড় সাইজের মুরগির গ্রিল এবং ২৫-৩০ টা রুটি ও অন্যান্ন খাওয়ার সামগ্রি কিনল
যাইহোক দুইজনে মিলে একটি মুরগির অর্ধেক ও ১০-১২ টা রুটি খেলাম এবং ওকে বললাম বাকি খাবারগুলি ফ্রিজে রেখে দিতে
কিন্তু ও সব খাবার গুলি নিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে আসল, দেখে খুবই খারাপ লাগল
২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৫
শামীম আরা সনি বলেছেন: খারাপ লাগলে হবে?
আপনি প্রতিবাদ করলেন না কেনো?
২৮| ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:২৩
নীলঞ্জন বলেছেন: আমরা কেন উপার্জণ করি? খাদ্য,বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, সর্বোপরি, একটু ভালভাবে খেয়ে পড়ে বাঁচার জন্যে। যখন উপরোল্লিখিত চাহিদা মিটে যায়, তখনই আসে বিলাসীতার চিন্তা, আরামের চিন্তা, উপভোগের চিন্তা, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও অন্যান্যদের কাছে নিজেকে জাহির করার চিন্তা ইত্যাদি ইত্যাদি। মৌলিক চাহিদার পরবর্তী চাহিদা গুলো সর্বক্ষেত্রে সর্বদিক দিয়ে বাধায় গন্ডগোল। মানুষ হবার বড় বড় গুণাবলীগুলো বারবার ব্যর্থ হয় এসব চাহিদার কাছে। একটু বিশ্লেষণ করলেই বিষয়গুলো পরিষ্কার হয়ে যাবে; কিন্তু আমি সে বিশ্লেষণে যাবো না। অপচয় নিয়েই একটু কথা বলি:
অপচয় বেশী করে নিন্মোক্ত প্রজাতির মানূষ:
১. অবুঝ প্রকৃতির মানুষ।
২. উদাসীন ও কর্মবিমূখ মানুষ।
৩. অলস ও অহংকারী মানুষ।
৪. দূর্নীতিগ্রস্ত ও বিবেকহীন মানুষ।
৫. নেশাগ্রস্ত ও আবেগহীন মানুষ।
যাইহোক, আমি ও উত্তরবঙ্গের মানুষ। নানাবাড়ি রাজশাহীর কাটাখালীতে; মায়ের কাছে শোনা সেখানে আমার নাড়ী পোতা আছে । বেড়ে উঠেছি সেখানে। রাবির শহীদুল্লাহ কলাভবনের কোন এক ডিপার্টমেন্টে পদচারণা ছিলো এক কালে। সেসব বহুদিন আগেকার অতীত। আপনি রাজশাহীর মানুষ জেনে ভালো লাগলো। পৃথিবীর অনেক বড় বড় শহরে থেকে দেখেছি, রাজশাহীর চাইতে ভালো আর কোথাও লাগেনি।
যাইহোক, আপনার অনুভূতি বিবেকবান মানুষদের নাড়া দিয়েছে কোন সন্দেহ নাই। এমন শিক্ষামূলক চিন্তা বেশী বেশী দরকার বর্তমানের ক্ষয়িষ্ণু সমাজে। ৮৮'র বণ্যায় আমিও আমাদের গ্রামে ছিলাম। ঠাণ্ডু ভাইয়ের মতো আমারও বেশকিছু অভিজ্ঞতা আছে যা আমি আমার এক গল্পে ফুটিয়ে তোলার প্রয়াস চালিয়েছিলাম কিছুটা।
আপনার এ মহতী আহবানে অসংখ্য++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++। শুভরাত্রি।
২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: আপনি যে সময় নিয়ে পড়ে একটি গোছানো মতামত দিয়েছেন সত্যি তাতে অসম্ভব ভালো লাগলো।
আমারও ডিপার্টমেন্ট শহীদুল্লাহ কলাভবনে। পাস্ট টেন্সে বললাম না ছিল। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আমার জন্য সবসময়ই বর্তমান
২৯| ২৮ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
নীলঞ্জন বলেছেন: আমার পোস্টের সংখ্যা কম। ব্লগিং ফ্রি থাকলে করি।
তারমধ্যে সবি যে সিরিয়াস পোস্ট তা না। কিন্তু অনন্ত সিরিয়াস লেখাগুলোতে সামুর তথাকথিত সুশীল ব্লগারদের অনেকেই ভিজিট করে গেলেও কেউ তাঁদের মতামত জানিয়ে যাননি।অথচ এমন নয় আমরা কেউ কারো শত্রু নই। মতবিনিময় যদি নাই হবে তো কেমন ব্লগিং করি আমরা?তাই নয় কি?
এক আওয়ামীলিগ, এক বিএনপি, ছাগু, টাগু, ভাদা এই নিয়ে চিল্লাফাল্লাই কি ব্লগিং!!!!'- পরিপূর্ণভাবে সহমত। অবাক হই। আমার মনে হয়, অনেকে পোস্ট না পড়েও কোন একটা মন্তব্য লিখে চলে যায়। আবার কেউ ভাসা ভাসা ভাবে পড়ে ও যথারীতি কিছু একটা বলা দরকার তাই বলে চলে যায়। খুবই খারাপ লাগে। আমি তো প্রায় দু'বছর পর আবার ব্লগে এলাম। দেখি, এবার কি হয়। আপনার বোধ আমাকে মুগ্ধ করছে সত্যিকার অর্থে। ধন্যবাদ।
২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩০| ২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪২
আমি mithen বলেছেন: বিসিএস এর রেজাল্ট কি?
২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: না আমার হয়নি। আপনাকে আমি চিনলাম না। আপনি এর আগে কখনও আমার ব্লগে আসেননি। হটাত আজকে এসে এই প্রশ্ন করলেন!!
৩১| ২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
আবু সালেহ বলেছেন: অনেকটা আমার বাবার মত.....ভাত ফেলার জন্য ও পানি অপচয়ের জন্য কত যে বকা খাইছি আর এখনও মাঝে মাঝে খাই.....
তবে এখন অনেকটাই সতর্কতা অবলম্বন করি .....যাতে কোন কিছু অপচয়ের পর্যায়ে না পড়ে......
ভালো লাগলো আপনার ভাবনা .......+++
২৮ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০০
শামীম আরা সনি বলেছেন: আমি কাউকে বকি না তবে ভালো খাবার মানুষ কেনো নষ্ট করে এটা আমি বুঝিনা! খুব সামান্য একটা বিষয় হয়তো আমাদের কাছে, কিন্তু গভীরভাবে ভাবলে বুঝা যাবে ব্যাপারটা যত সামান্য ভাবি তত সামান্য নয়।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩২| ২৮ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
শাবা বলেছেন: বেশ চমৎকার একটি বিষয়। খুব ভাল লাগলো। আমাদের মধ্যে মানবতাবোধ ও দেশপ্রেমের বড়ই অভাব রয়েছে। আমাদের রাজনীতি কাদা ছোড়াছুড়ি আর পরস্পরের প্রতি বিদ্বেষ ছাড়া আর কিছুই শেখায় না। পারস্পারিক সম্মানবোধ, মানবতাবোধ ও দেশপ্রেম যেন রাজনীতিতে আজ পুরোপুরি অনুপস্থিত। আপনার সময়োপযুগী লেখা আমাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে বলে আশা করি।
আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।
২৮ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০১
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।অবশ্যই ঘুরে আসবো আপনার ব্লগবাড়ী
৩৩| ২৮ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০
আমি mithen বলেছেন: [email protected]
মেইল করলে খুশি হবো। কিছু সমস্যায় আছি, আপনার পরামর্শ দরকার।
ধন্যবাদ। এনবিআর এ এ্যাপ্লাই করেছেন তো?
২৮ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: এনবিআর এ এ্যাপ্লাই করেছি।
আমার পরামর্শ?
আমি আপনাকে কি পরামর্শ দিবো বুঝতেছিনা
৩৪| ২৮ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪১
আজনবী বলেছেন: চমৎকার অবজারভেশন। বস্তনিষ্ঠ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইল।
২৯ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫৮
শামীম আরা সনি বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।
এই বিষয়গুলো বাসার ছোট বাচ্চাদের সাথে শেয়ার করবেন প্লিজ।কারন যে শিখবে সে ছোট থেকেই শিখবে।
৩৫| ০১ লা জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:৩৯
যাযাবর৮১ বলেছেন: আশা করি আপনার এই লেখা অনেক অমানুষকে মানুষ করবে।
আপনার এ মহতী আহবানে অসংখ্য+++++
০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৯
শামীম আরা সনি বলেছেন: আমার এই লেখা যদি কারো বিবেক কে জাগ্রত করে তাহলেই এই লেখা সার্থক হবে।
ধন্যবাদ অনেক অনেক
৩৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১১
জাহিদ_খান বলেছেন: ভালো লাগলো।
আসলে এগুলা অভ্যাসের ব্যাপার। আর এই অভ্যাসটা পরিবার থেকেই করতে হয়। বাবা-মা যদি ছেলেমেয়েদেরকে অপচয় না করার শিক্ষা দেন, তাহলেই কিন্তু হয়। ঘর থেকে বের হবার সময় লাইট-ফ্যান-এসি অফ করার অভ্যাসটা কিন্তু খুব বেশি এফোর্ট দেবার মতন কিছু না। আর খাবারের বেলায় জিনিসটা হচ্ছে, অল্প অল্প করে খাবার নিয়ে শেষ করে আবার নেয়া- তাহলেই কিন্তু খাবার নষ্ট অনেক কমবে।
১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪০
শামীম আরা সনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
৩৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩২
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: স্যালুট
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
েরাজানা বলেছেন: হাজারো ক্ষ্যাতের মাঝে আপনি স্মার্ট!!!!
খুব ভালো লাগলো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
শামীম আরা সনি বলেছেন:
থ্যাংকইউ আপু ।
৩৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩
আশফাক সুমন বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম
+++++
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৯
শামীম আরা সনি বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মো: আবু জাফর বলেছেন: ভাল লাগলো । আপনার অনুভুতীকে স্যালুট । কারন উপর তলার মানুষ বিশেষ করে মেয়েরা কস্ট দু:খ কি জিনিস বুঝতেই চায় না । আমিও রাজশাহী বাসি ।