![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগা মুহম্মদ বাকের ইরানের একজন সম্ভ্রান্ত বংশীয় ব্যাক্তি ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি মুর্শিদ কুলি খাঁর জামাতা এবং তাঁর সৈন্যবাহিনীর উচ্চপদে অধিষ্ঠিত হন। নর্তকী খনি বেগমের সাথে ছিল তাঁর গভীর প্রণয়। খনি বেগমের প্রেম প্রত্যাশী ছিল উজিরে আলা জাহানদার খাঁর দুশ্চরিত্র পুত্র জয়নুল খাঁ। কিছুতেই খনি বেগমকে বশে আনতে না পেরে একদিন জোর করে তাকে তুলে নিয়ে যায় দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের ভাটি অঞ্চলের গভীর অরণ্যে। সেখানে খনি বেগমকে বাগে আনতে না পেরে ভীষণ যন্ত্রণা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে তাকে। খবর পেয়ে ছুটতে ছুটতে সেখানে উপস্থিত হন আগা বাকের। ক্ষণিকের জন্যে মৃত্যুপথ যাত্রী খনি বেগমের দেখা পান তিনি। খনি বেগমের মৃত্যুর পর রাজধানীতে ফিরে না এসে দীর্ঘদিন ঐ অঞ্চলে অবস্থান করেন আগা বাকের। তাঁর নামানুসারেই ঐ অঞ্চলটি বাকেরগঞ্জ নামে পরিচিত হয়। আর তাদের করুণ প্রেম কাহিনির উপর ভিত্তি করেই আগা বাকেরের প্রিয় খাদ্য বিশেষভাবে তৈরি রুটির নামকরণ করা হয় 'বাকরখানি'।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:১৯
প্রকাশক পপি চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
সুফিয়া বলেছেন: বাকরখানি আমার প্রিয় খাবার। কিন্তু এর ইতিহাস জানতাম না। আপনার সুবাদে জানলাম। ধন্যবাদ।