নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফজলুর রহমানদের মুখে লাগাম টানা জরুরি !

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩


বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোনো ভালো ও গঠনমুলক ঘটনা না ঘটলেও ভুগিচুগি ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। এসব ভুগিচুগি ঘটনার একটা বড়ো অংশ জুড়ে থাকেন মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল রহমান। তিনি বিভিন্ন টকশোতে যান জামাত-শিবির ও এনসিপি নেতাদের বিরুদ্ধে সারাক্ষণ অকথ্য ভাষায় মন্তব্য করেন। এতে বারবার জামাত-শিবির এবং এনসিপি লাইমলাইটে চলে আসে। একই কাজ অবশ্য জামাত-শিবির করছে মুক্তিযুদ্ধ ও শেখ মুজিবুর রহমান কে মিথ্যাচার করে। দুই পক্ষের এসব মন্তব্যে লাভবান হচ্ছে কেবল আওয়ামী লীগ। আর কারো লাভ হচ্ছে না

মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান কোনো এক টকশোতে অত্যন্ত বাজে মন্তব্য করেছেন জুলাই আন্দোলন নিয়ে। উনার দাবী ৫ই আগস্ট নাকি কালো শক্তি জামায়াত-শিবির ঘটায়েছে। সারজিস- হাসনাত রা সে ঘটনায় অভিনয় করেছে ; তারা হচ্ছে অভিনেতা। ফজলুর রহমান যখন এমন বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি কেবল আওয়ামী লীগের বয়ানকেই শক্তিশালী করছে। তিনি বোঝাতে চান মেটিকুলাস ডিজাইন করে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি তথা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ কে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ফজলুর রহমান শেখ হাসিনার আমলের মানুষের সমস্যা নিয়ে তেমন ওয়াকিবহাল নন। তিনি ছাত্রদের কোটা আন্দোলনকে তেমন গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন না। এই যে জুলাই আন্দোলনের ফলে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেল তা নিয়ে উনার শুকরিয়া নাই।

বিগত ১৫/১৭ বছরে ফজলুর রহমান কে শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে জনমত গঠনে ভুমিকা রাখতে দেখেনি। ৫ই আগস্টের পর ফজলুর রহমান কোথা থেকে উদয় হয় একই প্যাচাল শুরু করেছেন। ফজলুর রহমান কে দিয়ে বিএনপি যদি লীগের কিছু ভোট পাওয়ার চেষ্টাও করে তার জন্য এমন এগ্রেসিভ বক্তব্যের দরকার নাই। মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান প্রায়শই দ্বিচারিতা করেন। উনাকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় ধানমন্ডি ৩২ ভাঙায় বুলডোজার দিয়ে সহায়তা করেছে বিএনপি তখন তিনি সে প্রশ্ন এড়িয়ে যান৷ অনেক সময় তিনি জামায়াত শিবির কে রাজাকারের বাচ্চা বলে প্রেশার দেন যা দেখে মনে হয় যাতে জাশি সুরসুর করে ঐক্যমত্য কমিশনে বিএনপির সাথে একমত হয়।বাংলাদেশে জামায়াত শিবির কে অফিসিয়াল ভাবে পুনর্বাসন করেছে বিএনপি। তাদের বিরুদ্ধে কেন এত জ্বালাময়ী বক্তব্য দেয়া হচ্ছে? সারাদিন "এই রাজকারের বাচ্চারা, মুক্তিযোদ্ধারা এখনো জীবিত " এসব মন্তব্য আসলে রাজনীতির একটা কৌশল। তিনি জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে রাজাকার শব্দটি যতটা ঐতিহাসিক কারণে ব্যবহার করেন তার চেয়ে বেশি ব্যবহার করেন রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে।

বাংলাদেশে জামায়াত শিবির অন্যান্য দলের মতোই রাজনীতি করে। কিন্তু আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি প্রায় সময় জামায়াত- শিবির কে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে গিয়ে তাদেরকে রাজাকার ট্যাগিং করে। আর পর্দার আড়ালে জামায়াত শিবির থেকে উপহার গ্রহণ করে। আওয়ামী লীগ -বিএনপির কারণে রাজাকার শব্দটি এখন খুবই হালকা হয়ে গেছে। জামায়াত কে কোথাও জিততে দেয়া হবে না, শিবির ঠেকাও ডাকসুতে এসব আলাপ পুরোপুরি রাজনৈতিক। এখানে কোনো ঐতিহাসিক ব্যাপার স্যাপার নেই। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্রলীগ -ছাত্রদলের অতীত ইতিহাস আছে রক্ত ঝরানোর। শিবির কেবল তাদেরই অনুসরণ করেছে। জামায়াত-শিবির এমন কোনো কাজ আগে শুরু করেনি যা আওয়ামী লীগ -বিএনপি দেখায় নি। তাদের নিজেদের অধঃপতন ঢাকতে জামায়াত-শিবির কে ব্যবহার করে কিন্তু জামায়াত-শিবির কে তারা নিষিদ্ধ করে না।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের অভ্যন্তরে বহুবছর আগেই জামায়াত শিবির ঢুকে গেছে । গত পনেরো বছর জাশি আওয়ামী লীগের ভিতরেও ঢুকে গেছে। এদের দায় কার? অবশ্যই আওয়ামী লীগ-বিএনপির। যখন জাশির সাথে এক সাথে উঠে বসে, আত্নীয়তা সম্পর্ক করে তখন জাশি যে রাজাকার তা মনে থাকে না। জামায়াত-শিবিরের হাদিয়ার টাকার ভাগ আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দলই পেয়েছে। আওয়ামী লীগের দমন পীড়নের কারণে শিবির গুপ্ত রাজনীতি করেছে। যখন শিবির প্রকাশ্যে এলো তখন অনেকে বলছে জাশির এই রাজনীতি নাকি মুনাফেকির রাজনীতি। জাশির এই রাজনীতি মুসলিম ব্রাদারহুডের অনুরুপ। যখন মুসলিম ব্রাদারহুড প্রচন্ড চাপে ছিলো তারা গুপ্ত রাজনীতি করেছে। জামায়াত-শিবির কেবল তাদের মিশরের শাখা কে অনুসরণ করেছে। ইহা কোন নতুন রাজনৈতিক কৌশল না। জামায়াত-শিবির কিন্তু পাকিস্তানেও আছে। সেখানে তারা প্রকাশ্য রাজনীতি করে তেমন কোনো সফলতা পায় নাই। সে তুলনায় রাজাকার ট্যাগ নিয়েও বাংলাদেশে বেশ অগ্রসর হয়েছে। তাহলে কি দাঁড়ায়? প্রতিটি রাজনৈতিক দল যারা নিষিদ্ধ নয় তাদের কে প্রকাশ্যে রাজনীতি করতে দিতে হবে। না হলে অন্যান্য দলের ভিতর ঢুকে তারা রাজনীতি করবে ইহা মেনে নিতে হবে।

জামায়াত-শিবির কে অবশ্যই রাজনৈতিক ভাবে মোকাবিলা করতে হবে। কেবল রাজাকার ক্ষমতায় এলেই বাংলাদেশ পূর্ব পাকিস্তান হয়ে যাবে তাই জাশি ঠেকাও আন্দোলন চালু করলে লাভ হবে না। যদি জামায়াত শিবির ক্ষমতায় আসে কখনো সেটার দায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুইদলের। তাদের অধঃপতনের কারণেই তা সম্ভব হবে। তাই ফজলুর রহমানের বক্তব্য আর বিএনপির জাশি নিয়ে ভাবনা পুরোপুরি সাংঘর্ষিক।

পুনশ্চ: ফজলুর রহমান কে শোকজ দেখিয়েছে বিএনপি। এই শোকজ আবার এনসিপি নেতা তুষারের শোকজের মতো লোক দেখানো হয় কিনা তাই দেখার বিষয়।





মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: কোথায় শুরু করতে হবে আর কোথায় গিয়ে থামতে হবে এই মহা ধুর্ত লোকটা জানে না।
সবাই পাগলা বলে তার কথা হালকা করে দেয়।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:০৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উনার মধ্যে দ্বিচারিতা আছে।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: যারা এটা ঘটিয়েছে তারা এখন নেত্বত্তে..তারাই দেশ চালাচ্ছে...তাহলে উনার কথায় দ্বিচারিতা কোথা্য? আপনার কথায় দ্বিচারিতা

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:১৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নতুন পীরের মুরিদ হয়েছেন নাকি। দেশ যারাই চালাক তিনি রাজাকারদের সাথে এত বছর উঠা বসা করেছেন সমস্যা হয় নাই। এখন জামায়াত-শিবির খুব খারাপ কারণ তারা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির বিপরীতে দাড়াচ্ছে।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: উনি মনে প্রাণে আওয়ামীলীগার, ভুল করে বিএনপি করেন।

মানে ভুল করে কারো প্রেমে পড়ার মতো আর কি?

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:১৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নির্বাচন যদি হয় এরপর আর কিছুই বলবেন না।

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫২

বিজন রয় বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: যারা এটা ঘটিয়েছে তারা এখন নেত্বত্তে..তারাই দেশ চালাচ্ছে...তাহলে উনার কথায় দ্বিচারিতা কোথা্য? আপনার কথায় দ্বিচারিতা

@কলাবাগান১ ব্লগে বর্তমানে যারা দ্বিচারিতা করে তার মধ্যে আমাদের পাড়ার কুতুব সাহেব আগ্রগণ্য।

হে হে হে হে ...............

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফজলুর রহমান বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছেন।

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: ২০০ সমন্বয়ক র মাঝে ১৫০ জনই শিবির এর ,,,, তাহলে উনি কি ভুল বললেন???? প্ল্যান, নেতৃত্ত্ব এসব সবই ছিল গপ্ত শিবির এর হাতে এবং তারা জানত কিভাবে জনগন কে রাস্তায় নামাতে পারে...।সেই জনগন এখন কোথায়? কোটা আন্দোলন অনেক আগেই হাইজ্যাক হয়ে গেছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৩০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উনার কথা ভ্যালুলেস। তিনি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো প্রতিবাদ করেন নাই।

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: উনার বয়স হয়েছে, প্রায়ই আবোল-তাবোল কথা বার্তা বলেন। আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো, ঐ জেনারেশনের সবারই অবসরে যাওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ বাদে বিগত অর্ধ-শতাব্দীতে এই দেশের পেছনে উনাদের অবদান শূন্যের কোঠায়। আমরা ছোট ছিলাম, উনাদের দেখেছি দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ান বানিয়েছেন। উনাদের নেতা দেশের টাকা চুরি করে বিদেশে গিয়ে দিব্যি আরামে জীবন-যাপন করছেন বিগত দেড় দশক ধরে। এদের রাজনীতি থেকে বিদায় নেয়াই শ্রেয়। আর এখন যারা পাকিস্তান বলে মুখে ফেনা তুলছে তাদেরও প্রত্যাখ্যান করি। ব্যবসা-বাণিজ্য চলুক, তবে এত দহরম-মহরম এদেশের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। পাকিস্তান মূলত একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকেও। ধন্যবাদ।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফজলুর রহমান সব কিছু বলছেন আওয়ামী ভোট ব্যাংকের জন্য। মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের সবাই অবসর নিবেন না রাজনীতি করবেন সেটা তাদের ব্যক্তিগত বিষয়। করাপশনে চ্যাম্পিয়ন প্রথমবার যখন বিএনপি হয়েছে সেবারের হিসাব হহয়েছিল তাদের আগের এক বছরের অর্থাৎ লীগের আমলে।

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছুক্ষন আগে দল থেকে উনাকে শোকজ করে ২৪ ঘন্টার মধ্যে কারন দর্শাতে বলা হয়েছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উনার লাগাম টানা জরুরি।

৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৩৯

বিজন রয় বলেছেন: লেখক বলেছেন: ফজলুর রহমান বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছেন।

আপনার পোস্ট, মন্তব্য পড়ে আমরাও মাঝে মাঝে বিভ্রান্ত হই।

হয়তো আমরা কম বুঝি।

আর শুধু মুক্তিযুদ্ধকে বিবেচনায় নিলে ফজলুর রহমান ঠিকই আছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি ভুল মানুষ কে বিশ্বাস করছেন।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: উনি মুক্তিযোদ্ধা ও দেশ প্রেমিক।কিন্তু আবেগ একটু বেশি।সহ্য ক্ষমতা কম।ভালো লোক।অন্যায় কথা সহ্য করতে পারেন না।বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধ বিরেধি কথা।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: উনার আবেগ হচ্ছে ভোট ব্যাংক বাগানোর কৌশল।

১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:১৪

কিরকুট বলেছেন: ওই একজনই আছে যে কথা বলছে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করছে, তারও লাগাম টানতে চান?

আর কি কি চান আপনারা, বলেন তো পেছনটা পেতে দেই, মনের ইচ্ছা মতো মারুন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধানমন্ডি ৩২ ভাঙার দিন চুপ ছিলো কারণ ইশরাক বুলডোজার পাঠিয়েছে। এখন বলছে কেন ভাঙা হলো? :)। সব ভোট ব্যাংকের খেলা।

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:২০

কামাল১৮ বলেছেন: উনি ভোটে দাঁড়াবেন বলে আমার মনে হয়না।তাছাড়া ওনাকে বিএনপি নমিনেশন দিবে বলে আমার মনে হয় না।কারণ বিএনপি রাজাকারের দল।জাতিয়তা বাদী হবার অভিনয় করে।জামাতের সাথে বেভিন্ন সময় ঐক্য করেছে,একসাথে সরকারও পরিচালনা করেছে।সেই সময় শেখ হাসিনাকে মারার জন্য গ্রনেড হামলা করেছিলো।
আওয়ামী লীগ আসলেই এই দুই দল ঐক্য করবে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তিনি এমপি হওয়ার জন্য দুইপায়ে খাড়া৷ এখন যদি ফ্যাসিবাদের ভোট পাওয়া যায় তার জন্য একটু লম্ফঝম্প চলছে।

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:১৬

নিমো বলেছেন: আপনি নিজেওতো ফজলুরের চেয়ো কম না। আগে নিজে লাগাম দিন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখেন সবচেয়ে বড়ো লীগার কোনো মন্তব্য করে নি। উহার সাথে আপনাদের ডিফারেন্স আছে। তিনি এখন মন্তব্য করতে পারেন৷

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:১৭

নিমো বলেছেন: ধর্ম থেকে জিরাফ সব জায়গায় আপনার অবস্থান।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার অবস্থান স্পষ্ট। আমি কারো মধুর কথায় বিভ্রান্ত হবো না আর কখনো।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২২

ক্লোন রাফা বলেছেন: উনি জামাত/শিবিরের বিরুদ্ধে বলছেন গত ৫৪ বছর ধরে। আর আপনার চোখে পড়েছে ষখন প্রকারান্তরে দেশ চালাচ্ছে জামাত। লক্ষন কিন্তু আমরাও কিছু বুঝি। আপনিও তো শুধু আওয়ামী লীগ,ছাত্রলীগ,যুবলীগ করেন। মনে দেশ স্বাধীন হয়েছে গত পনেরো বছর আগে।এবং আওয়ামিলীগ একাই দেশ পরিচালনা করেছে।
বাংলাদেশের পজেটিভ যত অর্জন তার নব্বই ভাগই এসেছে আওয়ামী লীগের হাতে। বাকি দশ ভাগ দেশের সাধারণ মানুষ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের।
আপনারা ৫৪ বছরে কি করেছেন ⁉️কিংবা নতুন প্রজন্মই বা কি করেছে এই দেশের জন⁉️এই দেশটা সৃষ্টি করেছে বঙ্গবন্ধু এবং তার সমসাময়িক রাজনীতিবিদরা।যুদ্ধটা পরিচালিত হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে , সকল দলকে নিয়ে।

এক ফজলুর রহমানের ধাক্কায় আপনারা দিশেহারা। যখন সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং আওয়ামী লীগ মাঠে নামবে তখন কি করবেন‼️জানি ফজলুর রহমান বিএনপির নির্দেশেই রাজনীতি করছে। কিন্তু যা বলছে তা কিন্তু সত্যি।

উপরে দেখলাম একজন মন্তব্য করেছে মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মকে অবসরে পাঠানোর কথা! এগুলো হলো গুহায় লুকিয়ে থাকা রাজাকারের প্রজন্ম। মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান। তারা একটি দেশ সৃষ্টি করেছে, একটি মানচিত্র দিয়েছে, জাতিয় সংগীত, সংবিধান তাদের অবদান।
নতুন প্রজন্ম কি দিয়েছে বা দিচ্ছে তা সবাই চোখের সামনেই দেখছে। বাংলাদেশ থাকলে এরকম ৯০,৯৬,২০০৮ কিংবা ২০২৪ আরো অনেক আসবে, যাবে। আমেরিকা আজকের অবস্থানে আসতে একশ বছরের বেশি লেগেছে,বৃটিশদের লেগেছে ২০০ বছর। বাড়ির পাশে ভারত এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের ব‍্যর্থতা অবশ্যই আছে । তার মধ্যে অন্যতম একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা তৈরি করতে না পারা। ৫৪ বছরে তিনটি সামরিক অপশাসন দেখেছে বাংলাদেশ। ২০০৮ কিন্তু ইনডাইরেক্ট সামরিক শাসন ছিলো। তার উপর অজস্র মিলিটারি ক‍্যু । ২১শে আগস্টের মতো ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। ৫৪ টি জেলায় একসাথে বোমা হামলা। সাথে পরাশক্তির বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে। এখনও তারা আমাদের অভ‍্যান্তরিন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে চলেছে।
সো বাংলাদেশের ৫৪ বছরের পথচলা কখনোই মসৃণ ছিলো না। ঘরের শত্রু বিভিষন হিসেবে আপনাদের উপস্থিতি তো আছেই! নব প্রজন্মের মোস্তাক আর মির্জাফর এক হয়ে বাংলাদেশ দখল করেছে এখন।

আমরা ছিলাম, আছি,থাকবো। প্রয়োজনে আরো রক্ত দিয় হোলেও বাংলাদেশের স্বাধীনতা বজায় রাখবো ইংশাআল্লাহ্ ॥

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু॥

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবই ভোটব্যাংকের খেলা। ফজলুর রহমান সফল হচ্ছেন সেটা ব্লগে আপনাদের উপস্থিতি দেখে বুঝা যাচ্ছে।

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৩৯

ক্লোন রাফা বলেছেন: আমার মত যারা আছে তাদের ভোট কখনোই বিএনপি/জামাতের বাক্সে যাবেনা।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৪৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফজু সাহেব এলাকার ভোট পাবেন শিউর ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.