![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘কবিতার জলে হেলাল হাফিজের নতুন আগুন’। এ শিরোনামে ২০১২ সালের ৬ জানুয়ারি আমার একটা লেখা ছাপা হয় দৈনিক আমার দেশ'র সাহিত্য পাতায়। লেখাটি পরে বিভাস প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত একটা বইয়েও ঠাঁই পেয়েছে। লেখাটি ব্লগের বন্ধুদের কাছে আজ কেন উপস্থাপন করছি, জানি না। তবু করছি...
লেখাটি এরকম- ‘‘নারীর গর্ভ থেকে সন্তানের জন্য এক বছর অপেক্ষা যথেষ্ট। হেলাল হাফিজের কবিতার জন্য পাঠকদের অপেক্ষা করতে হলো দীর্ঘ পঁচিশটি বছর! ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ বইয়ের পঁচিশ বছর পর তার আরেকটি বই আসছে ‘কবিতা একাত্তর’ নামে। বেরুবে আগামী ফেব্রুয়ারির একুশে বইমেলায়। নতুন বইয়ের পাশাপাশি এ কবি আবার কবিতায় ফিরছেন। সমস্ত মেধা, সময়কে কবিতার জন্য ব্যয় করার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। ‘বেদনাকে বলেছি কেঁদো না’ (সম্ভাব্য) নামে আরেকটি মৌলিক কবিতার বই প্রকাশের জন্য কবিতা লিখছেন। কবিতার কাছে তার ফিরে আসাটা কী উঁচু পর্যায়ের কোনো সাহিত্য সংবাদ? প্রথম বই প্রকাশের পর তার পঁচিশ বছর আড়ালে থাকার এ সময়ের মধ্যে পাঠকেরা ভালো কবিতার স্বাদ থেকে নিশ্চয় বঞ্চিত ছিলেন না। তাহলে তাঁর আবার কবিতায় ফেরার মধ্যে নাড়া দেয়ার মতো কী আছে? একটি কবিতার বই লিখে আড়ালে চলে যাওয়া বা দীর্ঘ বিরতি কেন? প্রথম বইয়ের মতো কালজয়ী কবিতা লিখতে না পারার ভয়, বা ব্যর্থতা ভাবনা কী বিরতির কারণ? তাঁর কবিতার কাছে ফিরে আসার প্রসঙ্গে প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা জরুরি নয় কী?
বাংলা কবিতার অঙ্গনে হেলাল হাফিজের নাম অনেকটা বিস্ময়ের সঙ্গে উচ্চারিত হয়। তিনি ভেতরে-বাইরে নিপাট কবি। নিজের অস্থিমজ্জায় যেভাবে কবিতাকে রাখেন, সেভাবে কবিতার অস্থিমজ্জায়ও তাঁর অবাধ বিচরণ। কবিতা তাঁর জীবনীশক্তি। প্রেম ও কবিতার শক্তিই তাঁর বেঁচে থাকার প্রেরণা। শখের বশে নয়; লিখেছেন জীবন খরচ করে, কবিতার প্রতি আজন্ম প্রেম থেকে। স্বাধীনতাত্তোর সামরিক পট পরিবর্তনের অস্থির সময়ে প্রতিবাদী লেখনি নিয়ে রুখে দাঁড়ানো কবিদের একজন তিনি। তাঁর ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতার ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ লাইনগুলো প্রয়োগ বিবেচনায় প্রায় ঈর্ষণীয় পর্যায়ে চলে গেছে। মানুষকে জাগিয়ে তোলার আকুণ্ঠ নিয়ামক হিসেবে এ বিখ্যাত লাইনগুলো ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান থেকে আজ পর্যন্ত অসংখ্যবার ব্যবহৃত হচ্ছে। কাজী নজরুল ইসলামের ‘বল বীর বল উন্নত মম শির’-এর পর জাতিকে আলোড়িত করেছিল ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতার লাইনগুলো। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে লেখা এ কবিতা আন্দোলনে প্রেরণার শক্তি হয়ে উঠল।
ঢাকার বিভিন্ন এলাকার দেয়ালে দেয়ালে চিকা মারা হলো কবিতার লাইন দু’টি দিয়ে। চিকা মারানোর কাজটা প্রথমে হয়েছিল প্রাবন্ধিক আহমদ ছফা ও কবি হুমায়ূন কবিরের নেতৃত্বে। দেয়ালের চিকা থেকে আন্দোলনের পোস্টারে কবিতাটি ব্যবহৃত হতে লাগল। কবিতাটি পরিণত হয় স্লোগানে। ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’র মতো এত ব্যাপকভাবে না হলেও রফিক আজাদের ‘ভাত দে হারামজাদা’ কবিতাটিও এক সময় স্লোগানে পরিণত হয়। তবে স্বাধীনতাত্তোর দুর্ভিক্ষের প্রেক্ষিতে লেখা ওই কবিতার অপব্যবহারও হয়েছে। যে রাজনৈতিক দলটি ক্ষমতায় থাকাকালে কবিতাটি লেখা, একটা সময় কবিতাটি সেই দলকে সমালোচনার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থেকে ব্যবহৃত হতে লাগল। দুঃখজনক হলেও সত্য, ওই রাজনৈতিক দলের সমালোচনা আজকে রফিক আজাদের কাছেও বিব্রতকর। কেননা, তিনি এখন ওই দলকে সমর্থন করেন।
একটি কবিতার বই লিখে হেলাল হাফিজ আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়। এর কারণ হয়তো তাঁর কবিতা অকৃত্রিম, সাবলীল। প্রতিটি কবিতাই অসাধারণ আবেদনসম্পন্ন। ১৯৮৬ সালে ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ বেরুনোর পর এ পর্যন্ত বইটির বিশটি বৈধ সংস্করণ বেরিয়েছে। পাইরেসিবাজদের অর্থলোলুপ হাত দিয়ে বেরিয়েছে কমপক্ষে পঞ্চাশটি সংস্করণ। এটা চাট্টিখানি কথা নয়। কেননা, এদেশে কবিতার পাঠকের সংখ্যা প্রায় হাতেগোনা। আল মাহমুদ বিষয়টাকে ব্যাখ্যা করেছেন—‘ও পাড়ার সুন্দরী রোজেনা/সারা অঙ্গে ঢেউ তার, তবু মেয়ে কবিতা বোঝে না’। এ অবস্থায় একটি বইয়ের বছরের পর বছর জনপ্রিয়তা যথারীতি বিস্ময় ও ইতিহাস। এখনও একুশে বইমেলায় কবিতার বইয়ের মধ্যে বিক্রির শীর্ষে থাকে ‘যে জলে আগুন জ্বলে’।
প্রেমিকার নরম হাত ধরে এক স্টল থেকে অন্য স্টলে ঘুরে প্রেমিক খুঁজতে থাকেন বইটি। প্রেমিক-প্রেমিকার উপহারের তালিকায় বইটি এখনও শীর্ষে। মুঠোফোন সরিয়ে দিয়েছে চিঠি। কেউ আর এখন চিঠি লেখেন না। এ সময়েও ‘এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো পত্র দিও’ (প্রস্থান, যে জলে আগুন জ্বলে) কবিতাটি পাঠকনন্দিত। আবেগ কেড়ে নিয়ে বেগ দেয়ার প্রযুক্তিও কবিতাটির ভেতরের আবেগটুকুকে পাঠকের কাছ থেকে কেড়ে নিতে পারছে না। ‘ফেরিওয়ালা’, ‘তৃষ্ণা’, ‘অমীমাংসিত সন্ধি’, ‘কে’, ‘কবুতর’, ‘তোমাকেই চাই’, ‘যাতায়াত’সহ বইটির প্রায় সব কবিতা পাঠকনন্দিত। প্রকাশের অনেক বছর পরও সৈয়দ শামসুল হকের ‘পরানের গহীন ভিতর’ বইটির একুশে বইমেলায় দারুণ কাটতি থাকে। তবে বিক্রির সংখ্যার দিক থেকে বইটি ‘যে জলে আগুন জ্বলে’র অনেকগুণ নিচে।
আঙ্গিকের দিক থেকে কবিতা দু’ধরনের—দীর্ঘ ও ছোট কবিতা। ছোট কবিতা হ্রস্বতমও হতে পারে, এক বা দু’লাইনের হতে বাধা নেই। দীর্ঘ কবিতা বিস্তৃতি ও প্রাবল্যের। যেখানে বেশি প্রাধান্য পায় আবেগ। উচ্ছ্বাস প্রকাশের জায়গা সেখানে অনেক বেশি। একই বিষয়-বস্তুকে নানাভাবে দর্পণের মধ্য দিয়ে অবলোকন করার অবকাশ সেখানে প্রচুর। কিন্তু ছোট বা হ্রস্ব কবিতায় আবেগের চেয়ে মস্তিষ্কের কারুকাজ বেশি। ঘনবদ্ধ প্রকাশই ছোট কবিতার প্রধান রূপ। প্রকাশকে ঘনবদ্ধ হতে গেলে শব্দ ব্যবহারে কবিকে মিতব্যয়ী হতে হয়, খুব অল্প কথায় ব্যাপকতম ব্যঞ্জনা আনতে হয়। নতুবা পাঠকের মনে সেসব কবিতা জায়গা পায় না।
হেলাল হাফিজ ছোট কবিতায় দীর্ঘ কবিতার ব্যঞ্জনা, উচ্ছ্বাস ও ব্যাপকতা এনেছেন। ফলে তাঁর কবিতা দশকের পর দশক পাঠকনন্দিত হচ্ছে। যেমন, তাঁর ‘নিউট্রন বোমা বোঝ মানুষ বোঝ না’ (অশ্লীল সভ্যতা, যে জ্বলে আগুন জ্বলে)। ‘কবিতা একাত্তর’ বইয়েও আছে দু’টি ছোট কবিতা। ‘কে আছেন?/দয়া করে আকাশকে একটু বলেন—সে সামান্য উপরে উঠুক,/আমি দাঁড়াতে পারছি না’ (রাখালের বাঁশি) আর ‘তুমি আমার নিঃসঙ্গতার সতীন হয়েছ’ (অচল প্রেমের পদ্য-১৩)। শেষের কবিতাটিতে নিঃসঙ্গতা নিয়ে দার্শনিকতা নেই, দুর্বোধ্যতার প্রাচীরে আটকা পড়তে হয় না পাঠককে। মনের ভেতরের সহজাত অনুভূতির প্রকাশ বলে মনে হয়। সহজ, সরল, প্রাঞ্জল আর সাধারণকে ছুঁয়ে যাওয়া ভাষায় লেখা।
কবিতার নানা আকার নিয়ে আন্দোলন প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে, বিশেষ করে গ্রিক বুকোলিক কবিদের সময় থেকেই। বাংলা কবিতার আকারের আন্দোলনও সরবে, নীরবে চলছে। মধ্য ষাটের দশকে কয়েক কবি আন্দোলনের রেশ ধরে লেখেন ছোট কবিতা। এর মধ্যে হেলাল হাফিজের ‘অশ্লীল সভ্যতা’, নির্মলেন্দু গুণের ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’সহ আরও কিছু কবিতা আছে, যা এখন কালোত্তীর্ণ। ষাটের পরে আরও কেউ কেউ লিখেছেন ছোট কবিতা। তবে ছোট কবিতা প্রবাহের গতি এখন অনেকটা স্তিমিত। হেলাল হাফিজের ‘রাখালের বাঁশি’, ‘অচল প্রেমের পদ্য-১৩’ ছোট কবিতার আন্দোলনের ঢেউ আবার ছড়াবে নতুন দশকের কবিদের মধ্যে। উল্লেখ্য, ‘অচল প্রেমের পদ্য-১৩’ কবিতাটি লেখা হয়েছে ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাব ভবনের উল্টো পাশে তোপখানা রোডের কর্ণফুলী হোটেলে। ওই হোটেলের একটি কক্ষ কবির আবাসস্থল, বাড়িঘর। এক সময় তিনি পেশা হিসেবে বেছে নেন সাংবাদিকতা। কাজ করেন ‘পূর্বদেশ’, ‘দেশ’ ও ‘যুগান্তর’-এর মতো দৈনিকে। সেই সুবাদে জাতীয় প্রেস ক্লাব এখনও তাঁর প্রিয় স্থান, আপন ঠিকানা। দিন-রাতের অনেকটা সময় তাঁর এখানেই কাটে।
‘যে জলে আগুন জ্বলে’ ‘৮৬ সালে বেরিয়েছিল বলে কেউ কেউ হেলাল হাফিজকে বলেন আশির দশকের কবি। তাদের এ বলার মধ্যে হেলাল হাফিজের আকাশছোঁয়া পাঠকপ্রিয়তার প্রতি আছে ঈর্ষাকাতরতা। আছে এক ধরনের অজ্ঞতা। আবার হেলাল হাফিজদের দশকের বিভাজনে আটকাতে না পারলে ‘কবি পাড়ায়’ তাদের ‘সিনিয়রিটি’ বা ‘অভিভাবকত্বও’ থাকে না। কবিতার আলোচনার সুবিধা বিবেচনায় এনে দশকওয়ারি বিভাজন মানলে বলতে হবে, হেলাল হাফিজ মধ্য ষাটের কবি। মধ্য আশির দশকে বই প্রকাশের হিসাবে তাঁকে ওই দশকে আটকে দেয়ার সঙ্কীর্ণতা লজ্জার!
পঞ্চাশ, ষাট, সত্তরের অনেকের বই হেলাল হাফিজের মতো বেরিয়েছে তাদের দশক কেটে যাওয়ার পর। বিষয়টি প্রাবন্ধিক, কবি, গবেষক সাযযাদ কাদিরের বক্তব্য সাজিয়ে বলা যায়, ‘ষাটের দশকের কবিদের মধ্যে কাব্যগ্রন্থ ওই দশকেই বেরিয়েছিল অনেকের। আবার ষাটের দশকের কবি হিসেবে পরিচিত অনেকের প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে সত্তর-আশি দশকে। তাঁদের মধ্যে আছেন অরুণাভ সরকার, অসীম সাহা, আবুল হাসান, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, আল মুজাহিদী, আসাদ চৌধুরী, আহমদ ছফা, ইউসুফ পাশা, ফরহাদ মজহার, বেলাল চৌধুরী, মনজুরে মওলা, মহাদেব সাহা, মাকিদ হায়দার, মোফাজ্জল করিম, রফিক আজাদ, রবিউল হুসাইন, সানাউল হক খান, সিকদার আমিনুল হক, হুমায়ুন আজাদ, হুমায়ূন কবির, হেলাল হাফিজ প্রমুখ। বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীরের কবিতার বই বেরিয়েছে নব্বই দশকে’।
‘কবিতা একাত্তর’-এ আছে ৭১টি কবিতা। এগুলোর ৫৬টি ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ থেকে নেয়া, বাকি ১৫টি নতুন। এর মধ্যে ‘সুন্দরের গান’, ‘রাখালের বাঁশি’ আর ‘অচল প্রেমের পদ্য’ ১, ২, ৩... ক্রমান্বয়ে ১৩টি কবিতা। এটি বাংলা ও ইংরেজি, মানে দ্বিভাষিক কবিতার বই। বইটির ইংরেজি নাম—‘পোয়েমস সেভেনটিওয়ান’। নতুন পনেরটি কবিতার কোনোটিই দীর্ঘ নয়। কবিতাগুলোর ইংরেজি অনুবাদ করেছেন তরুণ অধ্যাপক, কবি যুবক অনার্য। বইটি প্রকাশ করছে বিভাস প্রকাশনী। আগামী একুশে বইমেলায় বইটি প্রকাশের ঘোষণা হবে। এর মধ্যে ছাপা, বাঁধাইয়ের কাজ শেষ। ঝকঝকে কাগজে ছাপা হয়েছে। বাঁধাইয়েও আছে আধুনিকতা। ধ্রুব এষ এঁকেছেন অসাধারণ একটি প্রচ্ছদ। বইটির শেষ পৃষ্ঠায় আছে খ্যাতিমান আলোকচিত্রী রফিকুর রহমানের তোলা হেলাল হাফিজের একটি পোর্ট্রেট। যা বইটির সাজ-সজ্জায় যোগ করেছে বৈচিত্র্য।
হেলাল হাফিজের ব্যক্তিজীবন তাঁর কবিতার মতোই রহস্যময়। প্রথম বই বেরুনোর পর তিনি অনেকটা রহস্যবৃত জীবনযাপন করেন। অনেক পাঠকের ধারণা, তিনি বিদেশে থাকেন। দেশের গণমাধ্যমে এত জনপ্রিয় এক কবির উপস্থিতি না দেখে অনেকে ধরে নিয়েছেন, তিনি বোধহয় বেঁচে নেই। দ্বিতীয় বইয়ে তিনি পাঠকের কাছে ‘ভূমিকা’য় রহস্যময় জীবন, এত বছর কবিতা না লেখা, আড়ালে থাকার বিষয়ে কৈফিয়ত দিতে পারতেন। গতানুগতিক ‘ভূমিকা’ না থাকাটা একদিকে নতুনত্ব সত্য, তবু পাঠকের কাছে সামান্য কৈফিয়ত দিলে ভালো হতো না? তাদের তৃষ্ণা তাতে কিছুটা হলেও মিটত। কবির আড়ালে থাকার রহস্য পাঠকের কাছে তুলে ধরতে পারেন দেশের সাংবাদিক, সংবাদকর্মীরা। তারা কী সেই দায়িত্ব পালন করবেন?’’
লিংক- Click This Link
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৫
শবনম রুনা বলেছেন: প্রিয় কবি হেলাল হাফিজ সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন ভালো লেগেছে। লেখাটি শেয়ার করায় ধন্যবাদ।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
শ্রাবণ দুপুর বলেছেন: দেশে যখন কবি সঙ্কট চলছে, তখন এই ধরনের লেখা সময়ের দাবী। ধন্যবাদ লেখককে।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:২৫
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: আমার প্রিয়দের একজন কবি হেলাল হাফিজ।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার খুব প্রিয় একজন কবি। আপনার লেখাটাও অসাধারণ
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৩
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট ।প্রিয়তে