নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বংকিরার মানুষ

আসিফ ইকবাল কাজল

গনমাধ্যমকর্মী

আসিফ ইকবাল কাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি যন্ত্রনার কথা

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

তীব্র গরম নাই আসতে ঝিনাইদহ শহরসহ ৬ উপজেলায় লোডসেডিংয়ে মানুষ নাকাল হতে শুরু করেছে। দফায় দফায় বিদ্যুতের ভেলকীবাজীতে স্বভাবিক কাজকর্ম সাঙ্ঘাতিক ভাবে ব্যহত হচ্ছে। বিদ্যুতের এই আসা যাওয়া ২/১০ মিনিট স্থায়ী হলে তো কথায় হয় ন। কিন্তু গেলে আর আসার খোজ থাকে না। কোটি কোটি টাকা দিয়ে কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্লান্ট তৈরী করলেও মাঠ পর্যায়ে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের যে ভোগান্তি তা নিরসন হয়নি। লোডসেডি য়ের পাশাপাশি কারিগরী ত্রুটির কারণে গ্রাহকদের ভোগান্তি চরম পর্যায়ে পৌচেছে। ঝিনাইদহ বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, ঝিনাইদহে দিনের বেলা বিদ্যুতের চাহিদা থাকে ৪০ মেগাওয়াট। কিন্তু পাওয়া যায় মাত্র ২৪ মেগাওয়াট। রাতের বেলা চাহিদা বৃদ্ধি পেয়ে ৬০ পৌছালেও পাওয়া যায় ৩০ থেকে ৪০ মেগাওয়াট। গত বছর এই সময়ে ঝিনাইদহে কিদ্যুতের চাহিদা ছিল রাতের বেলা ৪০ মেগাওয়াট। কিন্তু এবার তা বৃদ্ধি পেয়ে ৬০ মেগাওয়াটে ঠেকেছে। বিদ্যুতের এই ঘাটতি মেটাতে ফিডার গুলোতে লোডসেডিং করতে হচ্ছে। ঝিনাইদহ ওয়েষ্টজোন পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানীর (ওজোপাডিকো) নির্বাহী প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন জানান, বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও সেই তুলনায় উৎপাদন বাড়েনি। সাইড লাইনের পাশাপাশি মানুষ এখন দেদারছে কারীকুকার, রাইচ কুকার ও ইজিবাইকসহ আয়েশি ইলেক্ট্রিক পন্য ব্যবহার করছেন। ফলে ব্যাপক চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে ঘরে ঘরে রাইচ কুকার ব্যবহারের ফলে হঠাৎ হঠাৎ লোড বেড়ে ট্রন্সফারমার নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আশংকা প্রকাশ করে বলেন, ঝিনাইদহে লোড দেওয়ার ক্ষেত্রে বিমাতা সুলভ আচরণ করা হচ্ছে। জাতীয় গ্রীডের এই আচরণ যদি অব্যাহত থাকে তবে আমাদের রোষানলে পড়তে হতে পারে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.