নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাসাফাদ্দৌজা নোমান

আমার ভিতরে আমি স্বতন্ত্র জীবন যাপন করি।

নোমান নমি

এই শহর ব্যাস্ততার রোষানলে, সভ্যতা গড়ছে নাগরিক। আমি তখন অলস মস্তিস্কে শয়তানের কারখানার একনিষ্ঠ শ্রমিক। ফেসবুক: https://www.facebook.com/kasafaddauza

নোমান নমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পটকা ভাই: জাজ সাহেব রান

২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

পটকা ভাইকে মোটামুটি সু-নাগরিক বলা যায়। রাস্তায় বেরুলেই সকল রকম ট্রাফিক আইন কানুন মেনে চলার চেষ্টা করেন। কেবল নিজেই মানেন তা নয়, সাথের বাহনটির ড্রাইভারকে মানতে বাধ্য করেন। সকাল সকাল পটকা ভাইয়ের ডেটিং পড়ে গেছে। বলা নেই কওয়া নেই প্রেমিকা হুট করে বলল “দেখা করতে চাই। কেবল ট্রাফিক সিগন্যাল নয় প্রেমিকার সকল সিগন্যালও তিনি মেনে চলেন। এখানে অবশ্য অন্য কাউকে মেনে চলতে উৎসাহ দেন না। পৃথিবীতে কিছু নিয়ম আছে। তার মধ্যে একটি অলিখিত নিয়ম হল যেদিন আপনার প্রেমিকা খুব করে আপনাকে চাইবে সেদিন রাস্তায় প্রচন্ড জ্যাম থাকবে। জুতার ফিতা ছিড়ে যাবে, রিকশা পাশ দিয়ে যাবার সময় টি-শার্ট ছিড়ে নিয়ে যাবে। পটকা ভাইয়ের দশা ব্যতিক্রম না। প্রেমিকা পইপই করে বলেছে “পটু আজ যদি তুমি দেরী করো তাহলে তোমার খবর আছে, তোমাকে নিয়ে ভাইয়ার অফিসে যাবো”

-অবশ্যই, আমি রকেটের বেগে পৌছে যাবো। তুমি কেবল হাতে আঙ্গুল গুনতে থাকো। গুনে গুনে চল্লিশ মিনিট।

-আমার হাতে আঙ্গুল চল্লিশটা?

-ওহো,তাহলে পাঁয়েরগুলাও গুনবে।

-বেশী কথা বলছো, পটু তুমি দ্রুত আসো। নইলে ঝামেলা হয়ে যাবে।

-ইয়ে আসতেছি, একটা আবদার ছিলো।

-বলো

-আদর করেও আমাকে পটু ডেকো না প্লিজ

কথা শুনে পটকা ভাইয়ের প্রেমিকা তেঁতে উঠলেন। উনার নাম রেখা। রেখায় রেখায় রাগ “কেন ডাকবো না, অবশ্যই ডাকবো। তুমি আমার পটু, আমার সুন্দর পটু,আমার আদরের পটু”



পটকা ভাই বের হলেন। প্রেমিকার সাথে দেখা করবার নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে উনার জুতোর তলা খুলে গেলো। বেশ পুরান হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে আশে পাশে মুচি পাওয়া যায় না। অতি প্রেমিকরা প্রেমিকার সাথে দেখা করবার কালে জুতোর তলা খুলে ফেলে দেন। কেউ কেউ জুতোর তলা পকেটেও ভরে ফেলতে পারে।পটকা ভাই দ্বিতীয় দলে। আপাতত উনার বাম পা বেশ হালকা লাগছে। মাটি থেকে যেন কত কাছে। জুতোর তলা না থাকলে পা মাটির কাছাকাছি থাকে। মালিবাগ থেকে শান্তিনগর যাওয়া তেমন বড় ব্যাপার না। কিন্তু সকাল সাড়ে ন’টায় যাওয়া আর ঝর্নার পানি বেয়ে উপরের উঠা একই কথা। রিকশাওয়ালা ভারী চাল্লু মাল। এ গলি ও গলি করে এগিয়ে যাচ্ছে। পটকা ভাই খুব করে খেয়াল রাখছেন রিকশাচালক কোন ট্রাফিক রুলস ভাঙ্গছে কিনা। হুট করে পটকা ভাই চেঁচিয়ে উঠলেন “এই মামা এই এই থামান...”



রিকশাওয়ালা কিছুটা চমকে গিয়ে রিকশা থামিয়ে দিলেন “জ্বে মামা কি হইছে? পটকা ভাই ভীষন রেগে গেলেন। এই মাত্র রিকশাচালক একটা নিয়ম অমান্য করেছে। তাকে এখন নিয়ম পালন করতে বাধ্য করা হবে।

-মামা তুমি সাইনবোর্ড খেয়াল করো নাই?

-কি সাইনবোর্ড?

-একটু আগে একটা সাইনবোর্ডে লেখা ছিলো

-আমি বাবা ফড়ালেখা পারিনা। কি লেখা আছিলো?

-“সামনেই গার্লস কলেজ, ধীরে চলুন”- অথচ আপনি রিকশা স্লো করেননি। জোরে টেনে চলে এসেছেন।



পটকা ভাইয়ের কথা শুনে রিকশাচালক হতভম্ব হয়ে গেলেন। কি বলে ঠাহর করতে পারছেন না। পটকা ভাই ধমকে উঠলেন “রিকশা ঘুরান মামা, আবার ঘুইরা আসেন ওইখান দিয়া। আস্তে চালাইবেন। আমাদের সবাইর ট্রাফিক রুলস মেনে চলা উচিত”

রিকশা পুনরায় সে পথ দিয়ে চলছে। বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে দিয়ে রিকশা নয় যেন এক অলস কচ্ছপ হেঁটে যাচ্ছে। পটকা ভাই খুশী আইন প্রনোয়নকারীদের উপর। আইন থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে আইনই ভালো। ফোন বেজে উঠলো-

-পটু তুমি কোথায়?

-আমি প্রায় চলে এসেছি। আর বইলো না রিকশাওয়ালারাতো আইন মাইনা চলে না। তাদের আইন শিখাইতে গিয়ে হুমড়ি খাবার অবস্থা। বাহ!

-কি বাহ?

-তেমন কিছু না



পটকা ভাইর আইন মেনে চলা গুণের পাশাপাশি আরেকটা গুণ আছে। তিনি ভীষন সরল মানুষ। পাশ দিয়ে সুন্দরী মেয়ে হেঁটে গেলে নিজের উচ্ছ্বাস লুকাতে পারেন না। এমনকি রেখা আপুর সাথে কথা বলবার সময়ও “বাহ” বলে উঠেন। রাস্তায় সুন্দরীদের নিয়ে পটকা ভাই এর থিউরী হল “শহরের সব সুন্দরীরা হচ্ছে রিয়েলিটি শো এর প্রতিযোগী, আর শহরের সব উঠতি যুবক হচ্ছে সে রিয়েলিটি শো এর বিচারক”। অতএব ভালো মন্দ বলাই যায়। তবে ভালো মন্দ নিন্দুকের মত বলে বিচারক থেকে বখাটে হয়ে যাওয়া তার কাছে এক ধরনের অপরাধ।



“দ্যাখো তুমি আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছো আমি বলছি না তা মিথ্যা, আমি বলছি এটা আংশিক সত্য” রাস্তায় রিয়েলিটি শো এর বিচারক এর কাজের বিরুদ্ধে রেখা আপুর অভিযোগে বিপক্ষে এভাবেই লড়ে যাচ্ছেন তিনি, দিনের পর দিন। আজও একই অবস্থা-

-দ্যাখো আমি যদি টের পাই, তুমি কোন মেয়ে দেখছো তবে চোখ তুলে ফেলবো। চোখ তুলে পাথর বসিয়ে দিবো।

-কিন্তু চোখ উপড়ে ফেললেই তুমি আমার চিন্তার জগৎ ধ্বংস করে দিতে পারবা না। মানুষের চিন্তার জগত চোখের জগৎ এর চেয়ে অনেক বড়, অনেক বড়।

আরেক চোট ঝগড়া। ঝগড়া করতে করতেই হবু সমন্দির অফিসে পৌছে গেলেন। বাম পা টা এখন আরও হালকা লাগছে। ডায়েটের কারনে এক পা শুকিয়ে যায় এমন খবর ইতিহাসে বোধহয় প্রথম। পটকা ভাই কাঁপছেন। তবে ভিতরের কনফিডেন্স ঠিকই আছে। লোকটা ত্যদড় কিসিমের। এখান বসে বসে অফিসারগিরি ফলাচ্ছে। রাস্তায় নেমে ঠিকই রিয়েলিটি শো এর বিচারক হয়ে যান। আসলে প্রত্যেক পুরুষই এক একজন রিয়েলিটি শো এর বিচারক। ছোট বোনের প্রেমিকের সামনেই কেবল তারা সৎ অতিমানব হয়ে যান।

-কতদিন হল?

কাঁপতে কাঁপতে পটকা ভাই উত্তর দিলেন “কিসের ভাইজান?

-তোমাদের সম্পর্কের

-জ্বি সাড়ে তিন বছর হল আমাদের বন্ধুত্বের!

-বন্ধুত্ব?

-জ্বি রেখা আমার খুব ভালো বন্ধু, ওর রেখায় রেখায় আমার নাম লেখা।

-কি বলছো এসব?

-জ্বি হ্যাঁ, আজকালতো মানুষ বিশ্বাসই করতে চায় না একটা ছেলে একটা মেয়ে ভালো বন্ধু হতে পারে। আমি আর রেখা তাদের বিশ্বাস করিয়ে ছাড়বো। একটা ছেলে একটা মেয়ে একসাথে থাকলে প্রেম ছাড়াও বন্ধুত্ব হতে পারে।

-তোমরা বন্ধু?

-জ্বি, গত বন্ধু দিবসে রেখা আমাকে উইশ করে টেক্সট পাঠিয়েছে “হ্যাপি ফ্রেন্ডশীপ ডে”। দেখবেন? মোবাইল বের করি।



এই বলে পটকা ভাই পকেট থেকে মোবাইল বের করতে উদ্যত হন। ভাইজান হাত ইশারা করে বের করতে না করলেন। রেখা আপুর কপালে ঘামের রেখা। ভাইজানও অপ্রস্তুত কি জিজ্ঞেস করবেন ভেবে পাচ্ছেন না বোধহয়। পটকা ভাই মোবাইল বের করে টেম্পল রান খেলতে শুরু করলেন। গেমটা ভালো বানিয়েছে। বড় হলে তিনিও একটা গেম বানাবেন। গেমের নাম “জাজ সাহেব রান”। এক প্রেমিক দৌড়াচ্ছে, যে রিয়েলিটি শো এর বিচারক। পিছনে দৌড়াচ্ছে তার প্রেমিকা। সামনে অনেকগুলা সুন্দরী মেয়ে। কেউ নায়িকা, কেউ মডেল, কেউ বালিকা। প্রেমিকার কাছে ধরা খেয়ে গেলেই গেম শেষ।

-তা আপনি এখন কি করতে চান?

-ইশ!

-কি হল?

-ধরা খেয়ে গেলাম।

-কে ধরলো

-এক হারামজাদা

-কেন ধরছে?

-আপনি ডাকছেন তাই। বাদ দেন।



এ পর্যায়ে ভাইজান কিছুটা রেগে যান। রেগে গিয়ে দু একটা কটু কথা বলার পর পটকা ভাইও মুখে কিছু চড়াও হন। হওয়াটাই স্বাভাবিক। প্রেমিকার ভাই,বাবা তো আর না। পটকা ভাই জানেন যাকে তিনি ভাইজান ডাকছেন তিনিও ট্রাফিক আইন মেনে চলেন খুব। তিনিও প্রেম করেন চুটিয়ে। এখানে এসে খুব ভাব নেয়া হচ্ছে। বাক বিতন্ডার এক পর্যায়ে ভাইজান রেগেমেগে পটকা ভাইকে “গাধা” বলে সম্বোধন করে ফেলেন। ভাইজানের সত্য শুনে রেখা আপুর চোখ থেকে দু ফোটা পানি গড়িয়ে পড়লো। কিন্তু পটকা ভাই নিজেকে সামলাতে পারলেন না। এ সত্যটা শুনলে তিনি প্রচন্ড রকম রেগে যান এবং হাত চালান। এখানেও ব্যাতিক্রম হলো না। ভাইজানের শরীরে এলোপাথাড়ি কিল ঘুষি চালাতে লাগলেন পটকা ভাই। এদিকে ভাইয়ের এমন মার খাওয়া দেখে রেখা আপু আর থাকতে পারলেন না।



পটকা ভাইয়ের শার্ট টেনে ধরে চিৎকার করতে থাকলেন ““প্লিজ পটু মেরো না, মেরো না পটু, প্লিজ পটু মেরো না”



পটকা ভাই সিরিজ

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: গেমের নাম “জাজ সাহেব রান”। এক প্রেমিক দৌড়াচ্ছে, যে রিয়েলিটি শো এর বিচারক। পিছনে দৌড়াচ্ছে তার প্রেমিকা। সামনে অনেকগুলা সুন্দরী মেয়ে। কেউ নায়িকা, কেউ মডেল, কেউ বালিকা। প্রেমিকার কাছে ধরা খেয়ে গেলেই গেম শেষ।

এই থিম নিয়ে আসলেই একটা গেম বানানো যায় কিন্তু ;)

=p~ =p~ =p~

২১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

নোমান নমি বলেছেন: কোন ডেভলাপার রাজি হয় কিনা দেখন :)

২| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: বিনোদন কারে কয়, অস্হির হইছে, লাস্ট দুই লাইন :P

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:০৩

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ শুভ্র :)

৩| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

মদন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:০৫

নোমান নমি বলেছেন: :D

৪| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

লিমন আজাদ বলেছেন: পটকা থেকে পটু না হয়ে পুটু হলে আরও ভাল লাগত। =p~ =p~ =p~ =p~

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:০৮

নোমান নমি বলেছেন: সেটাতো ভেবেই নিচ্ছেন :(
কষ্ট করে আর লেখার দরকার কি :D

৫| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: :P :P

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:১৬

নোমান নমি বলেছেন: :D

৬| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

চিরতার রস বলেছেন: B-)) B-)) B-))

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:২০

নোমান নমি বলেছেন: :D

৭| ২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

ডট কম ০০৯ বলেছেন: আডারো পিলাস গফ লিখছেন ঠিক আছে কিন্তু ট্যাগ দেন নাই ক্যারে!!

কোথাকার জল কই যে নিয়া যান,টের ই পাই না। ;)

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৩৪

নোমান নমি বলেছেন: সব গফইতো আডারো পেলাস। আঠারোর আগে প্রেমিকার ভাইয়ের অফিসে দাওয়াত পাওয়া যায় না :)

৮| ২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাসুম বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ২:২৯

নোমান নমি বলেছেন: :)

৯| ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: B-)) B-)) B-))



বস চরম হইছে


““প্লিজ পটু মেরো না, মেরো না পটু, প্লিজ পটু মেরো না”

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২৬

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১০| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

আমি সাজিদ বলেছেন: ভাল্লাগসে নমি দা। অনেকদিন পর দেখলাম। পটু র ু আমি ভুলে ট বাদ দিয়ে প এর সাথে পড়ে ফেলসিলাম।

তা বস আছেন কেমন?

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২৭

নোমান নমি বলেছেন: হা হা হা ভুল করাটাই স্বাভাবিক। আমি লিখতে গিয়েও বারবার ভুল করছিলাম। :p

আছি ভালোই, আপনি?

১১| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৫৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গেমের আইডিয়াটা ভাল :)

২২ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:০৫

নোমান নমি বলেছেন: :D

১২| ২২ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:০৬

আমি সাজিদ বলেছেন: valo

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১৫

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৩| ২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পটকা ভাইয়ের পাগলামি ভালো লাগলো। প্রেমিকার ভাইকে যেভাবে পেটালো, তার কী হয় ভেবে অস্থির হচ্ছি ;)

যাই হোক, ফেইসবুকে আপনার জন্য একটা মেসেজ আছে। শীঘ্র রিসপন্স করবেন আশা করি।

শুভেচ্ছা।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১৭

নোমান নমি বলেছেন: হাহাহা
ফেসবুকে দেখলাম। আইডিয়া ভালো। আছি :D

১৪| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: মজার।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:১০

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৫| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০৫

তাসমিয়া আফরোজ তৃষা বলেছেন: অস্থির !!

২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০৬

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বকুল০৮ বলেছেন:
অসাধারণ!
মানুষকে কাঁদানোর চেয়ে হাসানো নাকি কঠিন - সেই অসাধ্য কাজটি এত অনায়াসে করেন কিভাবে!
সত্যিই দারুণ এক রম্য গল্প পড়লাম।
পটু ভাইয়ের অটোগ্রাফ নিতে মঞ্চায় - আর জাজ সাহেব রান গেমটা বাহির হলে অবশ্যই জানাবেন :)
অনেক ভালো থাকুন!

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২০

নোমান নমি বলেছেন: অবশ্যই জানাবো জাজ সাহেব রান গেমটা চালু করে এক লাফ কোটিপতি হয়ে যামু :)

১৭| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৪

কালীদাস বলেছেন: কিছু মনে কইরেন না, আগের চেয়ে একটু ডাউন খাইছে মনে হইতাছে। বেশি ম্যাচুরড মনে হইতাছে পটকা ভাইরে। আরেকটু ইনসেন দেখতে চাই পটকা ভাইরে।

লোকজন দেখি পড়া একেবারেই ছাইড়া দিছে ব্লগে...আপনে এটলিস্ট রেগুলার থাকার ট্রাই করেন।

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:৫৯

নোমান নমি বলেছেন: কালের বিবর্তনে পটকা ভাইকে একটু চালাক করে দিয়েছি। :)
হাসির ব্যাপার আগের চেয়ে কিছুটা কইমা গেছে। মানুষরে কি দোষ দিবো আমিও রেগুলার থাকি না ব্লগে। পটকা ভাই এখন পত্রিকায় গেছে। গত সোমবারের বাংলাদেশ প্রতিদিন চেক কইরেন পারলে :D

ধন্যবাদ কালীদাস ভাই। পটকা ভাই আর আপনি মোটামুটি আমার কাছে সমান সময়ের পরিচিত।

১৮| ০৭ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৭:৩৭

আজাইরা পঁ্যাচাল বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো, হাসলাম অনেক। :D

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:২৮

নোমান নমি বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৯| ০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
মজাও পেলাম শিক্ষাও হল ৷ হাসলাম ৷

তবে গেমের আইডিয়াকে গল্পের রূপান্তরে ব্যাপক ভাল লাগল ভাই ৷

১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৭

নোমান নমি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.