![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত©লেখক যোগাযোগঃ [email protected]
সম্পর্কের রসায়ন বেশ কুটিল। আমরা মানুষরা একটা নির্দিষ্ট মুখের ভাষায় যে মিথস্ক্রিয়া চালাই, একে অপরের সাথে- তার বাইরেও আরেকটা মানবীয় অস্ফূট ভাষায় ভাব-চলাচল ঘটে। খানিক চাহনি, একটু নীরবতা, শরীরের একটা বাঙ্ময় আলাপ ঘটে চলে অহরহই আমাদের মাঝে। বিশেষ করে নারী-পুরুষের প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে। এই ময়দানে রোজ কত ক্রন্দন-হাস্য আর আনন্দ-বিষাদ মিশে থাকে তা চিন্তা করে বড়ই অবাক হতে হয়! যেন একটা রোলার-কোস্টার রাইডের মতো আমরা দিগ্বিদিক ছুটে শা শা করে চলে যাচ্ছি, গতির তীব্রতায় চোখের সামনে সব ঝাপসা হয়ে আসছে, পাশের জনের দিকে তাকানোর অবসার নাই, একদণ্ড সুস্থির হয়ে বসে কারো সাথে আলাপন নেই। আমরা কেবলই ছুটছি। এই উন্মাতাল দৌড়ের মাঝে যারা যারা হাতে হাত ধরছি, সেই বন্ধনও টিকছে না। নিজের গতিতেই আবার বাঁধন ছুটে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি।
সম্পর্কগুলোও কেমন অদ্ভুত ভাবে মিলে-মিশে যায়! পথ চলতে কাউকে হয়তো খুব ভালো লেগে যায়। পরিচয়, দেখা-সাক্ষাৎ গাঢ় হয়। হয়তো দুজনেরই ভালো লাগে একে অপরের সাথে সময় কাটাতে। দেখা হলেই মুখটা হাসিতে ভরে ওঠে। কারণে অকারণে খিলখিল হেসে দেয়া হয়। এ যেন একটা মধুর সময় কাটানো। একটা সময় মনে হয় আরো একটু বেশি চাই তাকে। আরো একটু বেশি দেখতে চাই, আরো একটু বেশি তার কথা শুনতে চাই। এই কামনার জন্ম কোথায়? এই আকর্ষণের জন্ম কোথায়? কে বলতে পারে? আমরা খালি যা ঘটে চলে তার স্বরূপ-নির্ধারণেই নাজেহাল, কার্যকারণ কে খুঁজতে যাবে! দুইজনের মধ্যে কেউ একজন একটা সময় বুঝে ফেলে, অন্য মানুষটাকে ছাড়া চলছে না। কোন ভালো ঘটনা ঘটলে প্রথমে তার কথাই মনে পড়ে, ইচ্ছা করে তার সাথে সেটা ভাগাভাগি করি। কখনও খুব বিষন্ন বিকেলে মনে হয় সে পাশে থাকলে অকারণ কথা বলে মনের ভারটুকু হালকা করা যেতো। এই আকুতিই হয়তো টান! এই চাহিদাটাই হয়তো ভালোবাসা!
ধরা যাক দুজনেরই একসময় এই বোধের উদয় হয় আর তারা বুঝে ফেলে যে একজন ছাড়া আরেকজন ঠিক স্বস্তি পাচ্ছে না। তখন একটা ট্যাগের দরকার পড়ে। শুধু বন্ধুত্বে হয়তো চলে না আর, আরো একটু বেশিই হেলে যায় নির্ভরতার ভারকেন্দ্র। একজন আরেকজনকে যেভাবে পড়ে, যেভাবে বুঝে, মনে হয়, এই সেই- যাকে খুঁজেছি, বা যাকে দরকার। মনের ভাব প্রকাশিত হতেও দেরি হয় না। সেই প্রকাশে হয়তো একটা ক্ষণিক টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়। একজন হয়তো একটু দ্বিধায় পড়ে যায়। তবে মনের টান অনেকসময়ই সেই বাধা পেরিয়ে যায়। একটা বোঝাপড়াও হয়তো হয়ে যায় তাহাদের মাঝে। লেখক সেই বিষয়ে পুরোটা না বুঝলেও এটুকু বুঝে নেয়, এরা হয়তো বাকি জীবনের সময়টুকু ভাগাভাগি করে নিতেই পছন্দ করবে।
এই গল্পটা রূপকথা হলে এখানেই আমার প্রচেষ্টা শেষ হয়ে যেতো। "অ্যান্ড দে লিভ্ড হ্যাপিলি এভার আফটার..." বলে আমিও শেষ করে দিতাম। কিন্তু আমরা খুব অভিশপ্ত জীবনযাপনে মানিয়ে নিচ্ছি নিজেদের। একেকটা মানুষ কতো কোণে খণ্ডিত, তার কতো ভাঁজ, নিজেও বুঝে না কখন বুকে পলি জমে, অভিমান জমে, ছোট ছোট কতো স্বর নিরুত্তর থেকে যায়। আবার হয়তো আমার আশঙ্কা অমূলক, মানুষ আসলেই পারে একে অপরকে ভালোবাসতে অবিমিশ্রভাবে, পারে মানিয়ে নিতে। অনেকেই তো একজীবন কাটিয়ে দেয় পাশাপাশি- সুখে, দুখে, সংগ্রামে, শান্তিতে। আবার কেউ কেউ পারে না। পথ আলাদা হয়ে যায়, মত আলাদা হয়ে যায়।
সেই জোড়ভাঙার সুর প্রথম কবে দেখা যায়? কিভাবে দুজনে মিলে দেখা স্বপ্নেরা ঝরে যায়? প্রকৃতির বৈচিত্র্যের মতো এই ভাঙনের সুরও বিচিত্র! অনেক সময় ছোট ছোট কথায়, ঝগড়ায় মনে কালোমেঘ জড়ো হয়, মনে হয় আগের সেই ভালোবাসা আর নেই, "ও" বোধহয় আমাকে আর আগের মতো ভালোবাসে না! এই অনিশ্চয়তা নিমেষেই উড়ে যায় যদি নির্ভরতা মিলে। এতটুকু স্পর্শ, সহানুভূতি বা ধৈর্যশীল আচরণে হয়তো সাময়িক ভুল বুঝাবুঝির অবসান ঘটে। আবার অনেক সময় পাশের মানুষটা হয়তো সেটা বুঝতেও পারে না। তখন শুরু হয় অভিমানের ঢেউ। একটার পর একটা ঢেউ এসে মানুষটাকে বিপর্যস্ত, বিস্রস্ত করে দেয়। একবার মনে হয় কেঁদে কেটে রাগ দেখিয়ে বলে দিই, "তুমি এমন কেন? আমাকে কেন বুঝো না? আমাকে কেন কষ্ট দাও?" তারপরেই আরো বড়ো ঢেউ এসে ঝাপ্টে ভিজিয়ে দেয়, "আমি কেন বলবো? ও কেনো বুঝে নেয় না? আমাকে এতো কম বুঝে কেন ও?"
এখানে অতীতের সাথে তুলনাও শুরু হয়ে যায়। আমরা অবুঝ হয়তো, তাই বুঝি না যে নদীর পাড়ের মতো আমরা বদলে যাচ্ছি প্রতিমুহূর্তে, আমাদেরও মন বদলায়, আমরা বড়ো হয়ে যাই, পরিবর্তিত হই। সেখানে পাশেরজনকেও একই তালে বদলাতে হয় কিংবা বুঝে নিতে হয় এই বদলে যাওয়াটায় কারো হাত নেই- এটাই স্বাভাবিক। হয়তো একটা সময়ে সম্পর্কের টানেই একজন বুঝে যায় অপরজনের অভিমান। পুরোনো সুর ফিরে আসতে চায়, সেই ভালোবাসার টানেই আবার দুজনে হেসে ওঠে, বুঝে নেয়ঃ সকালের রোদ আর দুপুরের রোদে অনেক ফারাক। তবু বেঁচে থাকা যায় পাশাপাশি, একে অপরকে এখনও কামনা করা যায়! হাতের পাতা আবারও নতুন করে মিলিয়ে নেয়া যায়।
যদি সেটা না হয় তাহলে আরো জড়িয়ে যায় তন্তুগুলো। শুরু হয় টানাপোড়েন- একটা চাপা ক্ষোভ! একটু একটু মনে হয় পাশে থাকা মানুষটা অচেনা, তাকে আর পড়া যাচ্ছে না ঠিকমতো। কেমন যেন বিরক্ত লাগে সবকিছুই। ছোটখাটো বিষয় যা আগে গায়েই লাগতো না, হালকা খুনসুটিতে উড়ে যেত পলকা পাতার মতো, সেগুলোই পড়ে পড়ে দানা বাঁধতে থাকে। ক্ষোভেরা দলে দলে, দিনে দিনে জমা হয়ে একটা দ্রোহে রূপ নেয়! যে মানুষটাকে আগে এতো ভালো লাগতো, তাকে আর ভালো লাগে না। আজকাল কথায় কথায় ঝগড়া হয়। কোথা থেকে কোথায় চলে যায় কথা-সব। দুজন দুজনকে এতো ভালো করে চিনে, তাই কথায় পুরোনো অভিমান, রাগ, ঝগড়াগুলো উঠে আসতে থাকে। দুজনেরই "ইগো" দাঁড়িয়ে যায়। যে টুকরো কথায় আগে মিটমাট হয়ে যেত এখন সেই কথায় কিছুই হয় না। আরো অনেক কথা ব্যয় করে, ক্লান্ত হয়েও মনোমালিন্য কাটে না। কালি জমতে থাকে দুজনের মাঝে। যে ভালোবাসায় একদিন দুজনে একসাথে ঘন হয়েছিলো আজ সেই ভালোবাসাই হারিয়ে যেতে থাকে।
এইসময় নিজেদের অজান্তেই একটা দূরত্ব তৈরি হয়। দূরত্বটা মনের, চিন্তার, পাশাপাশি থাকার, সর্বোপরি ভালোবাসার। অনেক সময় কথা হয় না অনেকদিন। হলেও ছাড়া-ছাড়া, আগের মতো আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে থাকে না মনের সাথে মন! অনেকসময় এখান থেকেও সম্পর্কেরা বেঁচে থাকে। অনেকে মানিয়ে নেয়। একটা সম্পর্ক সবসময়ই একটা বড় লগ্নি। মানুষ সহজে সেই লগ্নি করা বিশ্বাস, সেই পুঁজিটা হারাতে চায় না। ভারি হয়ে ওঠা কথামালাকে কাঁধে নিয়েও অনেকে পাশাপাশি থাকে।
তখন হয়তো আরো গভীর যন্ত্রণার সূত্রপাত ঘটে। অচলায়তন ভাঙতে যে এগিয়ে আসে, স্বভাবতই সে একটু সুবিধা পায়। টেনে নেয়া সম্পর্ককে সে টিকিয়ে রেখেছে এরকম একটা ধারণা তাকে একটা সুযোগ দেয় অপরজনকে করুণা করার। সেখানে তীব্র না হলেও একটা প্রচ্ছন্ন আধিপত্য তৈরি হয়। অপরজন তখন হয়তো অজান্তেই একটা অপরাধবোধে ভুগতে থাকে। "আমি হয়তো ওর মতো অতটা ম্যাচিওর না!" -এরকম সন্দেহের দোলাচলে সে একটু ম্রিয়মান হয়ে পড়ে। এখানে আরো অনেক সম্ভাবনার সত্যি হওয়ার সুযোগ আছে, কিন্তু সবক্ষেত্রেই আগের সেই ভারসাম্যটি আর টিঁকে থাকে না। যদিও আমরা সর্বদা বলি যে পুরোনো কথা ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করা- কিন্তু বাস্তব বলে মানুষকে এহেন গভীর সম্পর্কের খুঁটিনাটিগুলোও অনেক বেশি তাড়িত করে।
অনেকে এখানে আরো একটু সুখের আশায় ভারি সম্পর্কের জোয়াল কাঁধ থেকে নামিয়ে ফেলে। "হেথা নয় হোথা নয়, অন্য কোথা, অন্য কোনোখানে" -এরকম আকূতিতে হয়তো কষ্টের বিষে নীল হয়েও তীব্র বিচ্ছেদের মাঝ দিয়ে যায় মানুষ। একটা বিচ্ছেদ- তা যতই দ্রুত বা ধীরেই ঘটুক না কেন, খুবই বেদনা আর হতাশার। অনেকে নিজেকে দোষারোপ করে, অনেকে অপরজনকে দোষারোপ করে। কিন্তু প্রকৃত দোষ কার? একটা মধুর সম্পর্ক কী করে এরকম বিষিয়ে যায়! ভালোবাসায় উন্মাতাল প্রবাহ থেমে কেন বুকে এই ক্ষোভ জন্মায়? কেনই বা কারো সাথে থাকতে কুণ্ঠায় কুঁকড়ে যেতে হয়, যেখানে একটা সময়ে তাকে নিয়ে গর্ব হতো! এই প্রশ্নগুলো স্বাভাবিকভাবেই খেলা করে মনে।
আমরা অসহায় মানুষ হাতড়ে বেড়াই, উত্তর খুঁজি। কিন্তু হায়! উত্তর মেলে না। ভেবে নিই আরেক মানুষের মাঝে হয়তো সুখী হবো, আগের ভুলগুলো শুধরে ভালবাসবো আবার। আবার হয়তো স্বপ্ন দেখা, আবেগে ভেসে যাওয়া। ভবিষ্যতকে সুন্দর করতে, কারো সাথে জীবন উদযাপন করতে চায় মন। মানুষ তো সততই একাকী, এই একাকীত্ব কাটাতেই জীবনকে নানান উপাচারে ভরে দেয়া, সামাজিকতায় নিজেকে ডুবিয়ে রাখা। চারপাশে প্রিয় মানুষগুলোকে নিবিড় করে ধরে রাখা যাতে তাদের হৃদয়ের ওমে শীতল-স্ব একটু উষ্ণতা পায়!
এখানে শুধুই বিচ্ছেদের সুরের বিশ্লেষণ। তবে আমি ভাবতে চাই না এভাবে। আমাদের সামর্থ্যের মাত্রা আমরাই জানি না। এক ছাদের নিচে সবসময় হাসি-আনন্দে থাকার জিন নিয়ে আমরা জন্মাইনি। এত বেশি সংঘর্ষ আমাদের নিজেদের মধ্যেই সবসময় ঘটে চলে, আরেকজন মানুষের সাথে তো আরো বেশি ঘটবে সেটা! তারপরও মানুষ ভালোবাসে, আপ্লুত হয় অদ্ভুত আবেশে। অযথাই হেসে ওঠে উদ্দাম! কাউকে বুকের মাঝে জড়িয়ে ধরে ভাবে বাকিজীবনের আলোছায়ায় তার সাথেই পেরোনো হোক পথ। এই অপার আশাবাদী মানুষকে আমার বড়ো ভালো লাগে। বিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয়, আমাদের অতি জটিল পারস্পরিক লড়াইয়ে এক সুপ্রভাতে আমরা সবাই-ই জিতে যাবো!
***
১১.৯.৮
লেখাটির জন্মের পিছনে সিংহভাগ কৃতিত্ব একরামুল হক শামীমের। একটা বেশ উপভোগ্য আলোচনায় বিষয়গুলোর বীজ উপ্ত হলে শেষমেশ এই ছেলেটির ঠেলাঠেলিতে তা পুরো অবয়বটি পেলো!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৬
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: কী বলবো! ধন্যবাদ দিয়ে খাটো না করি পারভেজ ভাই। তবে আপনার এবিষয়ে কোন মতামত জানলে আরো ভালো লাগবে!
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৯
উন্মাদ ছেলে বলেছেন: হুমম
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৬
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হুমম
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫২
দাম্পত্য বলেছেন: যা বলতে চেয়েছিলাম কিংবা পড়তে চেয়েছিলাম; আজকেই পেয়ে যাবো ভাবতে পারিনি। জানিনা সম্পর্কের কোন অবয়ব আপনি নিজে প্রত্যক্ষ করেছেন, আমি সময় নিয়ে লিখতে চাই, আপনার কিছু কথা রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করলে আশা করি অপরাধ নিবেন না।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৪
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আপনার পড়ার আনন্দে যোগ দিলাম আমিও। আপনিও লিখুন, একইভাবে আমিও পড়ে নিবো সেটা। একেকজনের দেখা-টা ভিন্ন হলেও মনে হয় এই ধরনের অনেক কিছুর মধ্যে দিয়ে সবাইকেই যেতে হয়!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৫
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অপরাধ নেয়ার কিছু নেই। উল্লেখ করলেই হবে।
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বিষয়গুলো ভালো করে তুলে ধরতে পেরেছো।
ধন্যবাদ তোমাকে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আসল ধন্যবাদ তোমার প্রাপ্য। আলোচনার চিন্তাগুলো তোমারই মূলত। আমি খালি সুতো জুড়েছি।
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৭
লিপিকার বলেছেন: ভালো হয়েছে......
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৮
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ধন্যবাদ লিপিকার!
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৮
নন্দিনী বলেছেন: ভীষন ভালো লেখা! ভীষন সময়োপযোগী এবং চিন্তা-উদ্রেককারী!
:-) এতো ভালো একটা লেখা পড়তে পেরে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১০
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এই মনে হয় প্রথম এলেন, আপনাকে স্বাগতম।
এটা মনে হয় সবসময়ের লেখা!
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০১
আমি ও আমরা বলেছেন: লিখাটা দারুন--- মজা নিয়া পড়লাম। অনেক কিছুই মিলে গেল
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: মিলে যাওয়াই স্বাভাবিক! সবার কাহিনী এটা!
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৫
কালপুরুষ বলেছেন: লেখার মধ্যে সম্পর্কের নানা দিক সুন্দরভাবে উঠে এসেছে। ভাল লাগলো।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কালপুরুষদা!
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৯
রাতমজুর বলেছেন:
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন:
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৯
পথ হারা পথিক বলেছেন:
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: বাহ! এতো বেশ রঙিন মন্তব্য! ধন্যবাদ
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হেভী ঝুম পাইলাম।...
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫২
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: কী রকম ঝুম?
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৩
বোকামাষ্টার বলেছেন: গভীর জ্ঞানের কথা। কাজে লাগবে। ধন্যবাদ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ বোকামাষ্টার!
১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:১৫
নাঈম বলেছেন: পুরা সেইরম লেকা হৈচে ভচ
পেলাচাইসি
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৬
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ধন্যবাদ নাঈম ভাই। সেইরম লেকার মধ্যে আপনার আলাদা কোনও কথা বলার হইলে বলতে পারতেন। আলোচনা হইতো।
১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:২৪
নুশেরা বলেছেন: ঘটনা কী!!! (চিন্তিতভাবের ইমো)
তবে গবেষণা ভাল লেগেছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ঘটনা নতুন কিছু না। কয়েকদিনের স্বেচ্ছাবিরতি কবিতার পাতা থেকে। এজন্য কিছু অসংলগ্ন চিন্তাকে যুথবদ্ধ করার প্রচেষ্টা।
গবেষণা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপা!
১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:২৫
নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম....
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হুমমম....
১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: সম্পর্কের রসায়ন বেশ কুটিল...
বেশ লিখেছেন আন্দালিব
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আসলেই মনে হয় অনেক কুটিল...
ধন্যবাদ প্রণবদা।
১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৯
কঁাকন বলেছেন: প্রিয় পোস্ট
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আপনাকে তাহলে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট না করি? ভালো থাকুন।
১৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১৬
সাইফুর বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন ভাই....
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫২
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাইফুর ভাই।
১৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৬
অ রণ্য বলেছেন: আপনার লেখার হাত কতটা দক্ষ তা নিজের লাইনগুলো বলে দেয়
[একেকটা মানুষ কতো কোণে খণ্ডিত, তার কতো ভাঁজ, নিজেও বুঝে না কখন বুকে পলি জমে, অভিমান জমে, ছোট ছোট কতো স্বর নিরুত্তর থেকে যায়]
কিংবা
[এখানে অতীতের সাথে তুলনাও শুরু হয়ে যায়। আমরা অবুঝ হয়তো, তাই বুঝি না যে নদীর পাড়ের মতো আমরা বদলে যাচ্ছি প্রতিমুহূর্তে, আমাদেরও মন বদলায়, আমরা বড়ো হয়ে যাই, পরিবর্তিত হই। সেখানে পাশেরজনকেও একই তালে বদলাতে হয় কিংবা বুঝে নিতে হয় এই বদলে যাওয়াটায় কারো হাত নেই- এটাই স্বাভাবিক।]
একটা কথা জানতে ইচ্ছে হচ্ছে, কথাটা হল আপনি কি বিবাহিত ? কি জন্য বললাম, তুলনামূলক ভাবে আমি বিবাহিতদের লেখায় অনেক বেশি পরিপক্কতা দেখেছি অববিবাহিতদের তুলনায়, যদিও কথাটির ভিত্তি নেই তবুও সেরুপটাই দেখেছি অনেক বার।
চমৎকার লিখেছেন, শেষটা নিয়ে আরেকবার বসার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি এত চমৎকার একটা লেখা বিধায়
ভাল থাকুন
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৪
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হা হা হা, বেড়ে বলেছেন! খুব হাসতে হাসতেই বলি, বিবাহিত নই। কবি "আমি ও আমরা" প্রায়ই বলেন যে একটি "বিবাহিত কবিতা" বা এরকম কিছু একটা। কিন্তু আপনিই একেবারে আমাকে বিবাহিত বানিয়ে দিলেন! হা হা হা।
আপনার পর্যবেক্ষণে হয়তো শক্ত কারণ থাকবে, কিন্তু আমি মনে হয় একটু ইঁচড়ে পাকা হয়ে গেছি এখন!
শেষটা নিয়ে আসলে আমি একটু তাড়াহুড়ো করেছি স্বীকার করি। আমারও খুঁতখুঁতে-ভাবটা কাটেনি। প্রকাশের আগেও ভাবছিলাম আরো একটু গুছাবো। তারপরে মনে হলো যদি কথা না থামাই তাহলে কলেবর আরো বড়ো হবে এবং হয়তও অতিকথন-দায়েও অভিযুক্ত হবো।
অনেক ধন্যবাদ এতো নিবিড়-পঠনের জন্যে।
২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১০
অ রণ্য বলেছেন: আমার দলের
চলুন একটা চিরকুমার দল খুলে ফেলি
এখন দেশে রাজনীতির চরম কাল
মনে হয় হিট হবে
হা হা
কথাটা বলেছিলুম সুহৃদ আন্দালীব ও জনাব মুক্তমন্ডলের কথা মাথায় রেখে, এমন আরও আছে
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হ্যাঁ, তা তো করা যায়ই! দল খুলে ফেলা তো সমস্যা নয় কোনও। তবে পরে টিকিয়ে রাখা বা নিজেদের টিকে থাকা নিয়েই যতো সংশয়!! হা হা
আন্দালীব আর মুক্তিমণ্ডল- ওনারা অনেক পরিপক্ক লেখক। আমাকে তাদের দলে ফেলেন না!! একটা সময়ে লিখতে লিখতে হয়তো অমনধারা ভালো লিখতে শিখবো!
অনেক ভালো থাকুন!
২১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সুরভিছায়া বলেছেন: একবার পড়েছি ,আরো পড়ে পরে বলি কিছু ।ভাবতে হবে মনে হচ্ছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৪
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ঠিক আছে। আপনার মতামত সর্বদাই কাম্য!
২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪৪
তাত্ত্বিক বলেছেন:
চমৎকার এঁকেছেন সম্পর্কের জোয়ার ভাটা।
ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ শামীম ভাইকেও।
আমার ভাল লাগা কয়েকটি লাইন একটু শেয়ার করি-
"আর তাই আজ আমি জেনেছি-
ভালবাসা আসলে বর্ণচোরা;
কালে কালে সে রঙ বদলায়। "
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ভালোবাসার এই রঙবদলটা কেনো ঘটে বলেন তো? এই প্রশ্নটা করা হয়নি লেখায়। মনে হয় ভালোবাসার প্রেক্ষাপট, মানুষ, যাকে ভালোবাসা হচ্ছে সে, সবকিছুই পরিবর্তিত হয়। এজন্যই এইরূপ পরিবর্তন। আপনার কি মনে হয়?
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৪
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন:
কুহেলীকলুষ, দীর্ঘ দিনের সীমা
এখনই হারাবে কৌমুদীজাগরে যে;
বিরহ বিজন ধৈর্যের ধূসরিমা
রঞ্জিত হবে দলিত শেফালীশেজে।
মিলনোৎসবে সেও তো পড়েনি বাকী;
নবান্নে তার আসন রয়েছে পাতা
পশ্চাতে চায় আমারই উদাস আঁখি;
একবেণী হিয়া ছাড়ে না মলিন কাঁথা।।
__________________________________________
একাকী পথিক ফিরে যাবে তার ঘরে
শূন্য হাঁড়ির গহ্বরে অবিরত
শাদা ভাত ঠিক উঠবেই ফুটে তারাপুঞ্জের মতো,
পুরোনো গানের বিস্মৃত-কথা ফিরবে তোমার স্বরে
প্রেমিক মিলবে প্রেমিকার সাথে ঠিক-ই
কিন্তু শান্তি পাবে না, পাবে না, পাবে না...
__________________________________________
ওহে আন্দালিব, চমৎকৃত হলাম।
ডেল কার্নিগী। ডেল কার্নিগী।
(কাজী মোতাহার হোসেনের 'সুখ' (Conquest of Happyness)নামে একটা অনুবাদ গ্রন্থ আছে। পড়েছেন?)
__________________________________________
এইবার বলেন, মেয়েটা কে?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়লে রীতিমতো লজ্জা লাগে! এতো কম পড়াশোনা আমার!!
প্রথম কবিতাটা তো সেইরকম! পুরা আয়ত্বেো এলো না এখন, কার লেখা?
পরেরটা শুনেছি, মারজুক রাসেল-এর মুখে, একটা নাটকে!:!> আমি এমনই অভাগা!
ডেল কার্নিগী তো মহান কাজ করেছিলেন। ওরকম কোন মানবচরিত্রবিশ্লেষক হওয়া আমার দ্বারা সম্ভব নয়!
কাজী মোতাহার হোসেনের গ্রন্থটাও পড়ি নাই। এইবার রীতিমতো নাচার হচ্ছি, সব ফাঁকিঝুকি ধরা পড়ে যাচ্ছে যে...
কোন মেয়েকে ভেবে/মনে করে লিখি নাই। শেষ কয়েকটা কবিতায় খুব বেশি আমাদের সম্পর্ক নিয়ে চিন্তাভাবনায় কিছু ছিন্নসুতো জমেছিলো। আরও আলোচনায় সুতোগুলো জোড়া লাগলো। শেষে এই লেখা!
(আপনার কাকে মনে পড়লো? এত কবিতা উৎসারণ তো এমনি এমনি ঘটে না!!)
২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৩৮
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: দর্শন! ঘটনা কি?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: চোখ খোলা তাই দেখি (দর্শন)!
কিছুই না। মানবজীবন নিয়ে অহেতুক বকবক!
কেমন আছো! অনেকদিন পরে আসলা।
২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৫
একজন ব্লগার বলেছেন: না পইড়া ই + দিলাম।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:২৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: না পড়ে দিলেন কেনো? পড়েই দিতেন! আপনার মতটাও জানতাম এই ব্যাপারে।
২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৬
একজন ব্লগার বলেছেন: সিসিফাসের যৌবন...
মানে কি?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৪১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: সিসিফাস গ্রীক মিথের একজন রাজা। তার বাবার নাম ছিল অ্যাওলাস। তিনি কোরিন্থ রাজ্যের রাজা ছিলেন। সিসিফাসের সুনাম ছিলো তার প্রচণ্ড ধূর্ত স্বভাবের জন্য, কথিত আছে তিনি মৃত্যুকেও ধোঁকা দিয়েছিলেন। জিউসকে অবমাননা করায় তার অনন্তকালের শাস্তি হয়। একটি পাথর গড়িয়ে পাহাড়ে তুলতে হতো, সাথে সাথে তা গড়িয়ে নিচে পড়ে যায় আর তাকে আবারও তা তুলতে হয়। নিজেকে কেন জানি সেরকম অনন্ত-অভিশাপে বন্দী মনে হয়।
২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৩১
রুবেল শাহ বলেছেন: ঘটনা কি............. ?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৪২
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: কোন ঘটনা নাই। এতো কিছু লিখলাম ব্যাখ্যা করলাম তাও বলো ঘটনা কি?
২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৫৫
উত্তরাধিকার বলেছেন:
চমৎকার বিশ্লেষন।
আমাদের জীবন চলার পথে প্রতিনিয়ত আমরা সিড়ি পেরুচ্ছি।
সাথীর সাথে তাল মেলাতে কখনো আমি হোঁচট খাই বা কখনো সঙ্গীটি পিছিয়ে পড়ে।
তাই ল্যান্ডিং দাঁড়িয়ে চলে প্রতীক্ষা।
ভালবাসার বীজ সময়ের সাথে অঙ্কুরিত হয়। বেড়ে ওঠে চারা গাছ। আসে নতুন পাতা। ফুলের কুড়ি। তারপর কলি থেকে ফুল।
কিছু গাছে ফুল ঝরে যেয়ে নতুন পাতার অপেক্ষা আর কোথাও বা ফলের জন্য দীর্ঘশ্বাস।
এই সব ধারাবাহিক ঘটনায় ভালবাসার রঙীন ছায়াটুকু পারস্পরিক টানাপোড়েনে বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে নিজের বর্ণ বদলে চলে।
ছোটখাটো দর্শন দিয়ে ফেললাম...
শুভেচ্ছা নিন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫৪
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ উত্ত'দা। আপনার কথাগুলো অনেক মনে ধরলো। যেভাবে বৃক্ষের রূপকে বললেন সেটা একটা নতুন আঙ্গিক দিলো আলোচনায়- সেটা ভালো বই কি! চারা গাছের মতোই বেড়ে ওঠে মনে হয়, মানব সম্পর্ক-জাল। সেখানে তন্তুতে তন্তুতে চলে টানাপোড়েন। এখানে মনে হয় আপনিও সেই কথাই বলেছেন।
২৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:১৯
~টক্স~ বলেছেন: দারুন লিখেছেন আন্দালিব ভাই, আমি মুগ্ধ।
প্রিয়তে রেখে দিলাম। মাঝেসাঝে পড়ব।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আচ্ছা!!
৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:২৭
রুখসানা তাজীন বলেছেন: এই লেখার পরে যাই কমেন্ট করিনা কেন, ন্যাকা ন্যাকা মনে হবে। এত সুন্দর, পরিণত বিশ্লেষণ দেখলে ক্ষমতাকে শ্রদ্ধা না করার উপায় থাকেনা।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৩০
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: এই কমেন্ট একেবারেই ন্যাকা ন্যাকা হয় নাই!
বরং এখন লেখাটাকেই একটু প্রগলভ লাগতেছে।
৩১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:০৫
হরিণ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৩৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হরিণ। বেশ ভালো লাগলো!
৩২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:১৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমম। আবার পইড়া গেলাম
৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩২
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন:
৩৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০২
লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন: প্রেম ভালবাসা র অন্তরালে থাকে কেমিস্ট্রি। বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন এটা পী হরমোনের কাজ। এই হরমোনের প্রভাবে প্রেমের উৎপত্তি হয় আবার কমে গেলে প্রেমের ব্যারোমিটার কমতে থাকে। দেখা যায় অদেখা একটা মানুষ কেবল কথা বলেই তার জন্য যে আবেগ তৈরি হয় আবার একছদের নীচে বাস করেও তা হয় না। ওই না দেখা মানুষটির কথা যে স্পন্দন তৈরি করে পাশে থাকা মানুষটি বাৎসায়ন ঘেটেও কোনো প্রাণ জাগাতে পারেন না। কাল নালা বন্ধ করে দেয় শরীর। আর ওই অদেখা মানুষটি কথা বললেই কলকল করে ছুটতে থাকে রক্তের নদী। গলা শুকিয়ে যায়, বুক ধরফড় বেড়ে যায়..........খাবার খেতে অরুচি হয়, কেবল তৃষ্ণা জাগে। একে আমরা প্রেম বলি..........আর বিজ্ঞানীরা বলেন জৈবরসায়ন.........হা হা হা......মাঝে মাঝে মনে হয় মানুষ তবে কার দাস! প্রকৃতির নাকি জৈব রসায়নের? আপনার লেখা ভার লেগেছে.........আমার এ কথাগুলো মনে হলো তাই লিখলাম.........ভাল থাকুন
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৮
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি যে তুলনামূলক দৃশ্য তুলে ধরলেন সেইদিকে বেশি চিন্তা করি নাই। এখন অনেকগুলো চিন্তার রশি লকলকিয়ে বাড়ছে। এজন্যে স্পেশাল ধন্যবাদ দিদি!! ভালো থাকুন সবসময়, প্রেম-ভালোবাসার জৈবরাসায়নিক প্রকৃতি প্রক্রিয়া চলতে থাকুক!
৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫১
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: কথাগুলো খুব বেশী ঠিক।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: সেজন্যেই আপনারও ভাল লেগেছে! সেখানেই এই লেখার সার্থকতা।
৩৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:০৮
পেন্সিল বলেছেন: এই লেখাটা আমি আগেও পড়েছিলাম...তখন শুধুই পড়তাম...ভালো লেগেছিল...জানানো হয়নি।
লেখার মূল্যায়ন করতে গেলে বলতে হয়,লেখাটা যতটা না বিশ্লেষনধর্মী তার চেয়েও সুন্দর এটার লেখনী...
'দুইজনের মধ্যে কেউ একজন একটা সময় বুঝে ফেলে, অন্য মানুষটাকে ছাড়া চলছে না। কোন ভালো ঘটনা ঘটলে প্রথমে তার কথাই মনে পড়ে, ইচ্ছা করে তার সাথে সেটা ভাগাভাগি করি। কখনও খুব বিষন্ন বিকেলে মনে হয় সে পাশে থাকলে অকারণ কথা বলে মনের ভারটুকু হালকা করা যেতো। এই আকুতিই হয়তো টান! এই চাহিদাটাই হয়তো ভালোবাসা!'
ভালোবাসার এতো সরল এবং সুন্দর একটা সংগা দেয়ার জন্য আপনার একটা ডিনার পাওনা...
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হুম, দেশে আসবেন কবে? আসলে আওয়াজ দিয়েন। আমি পেটুক এবং দাওয়াত পেলে কখনই মিস করি না!
অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য। আর বিশ্লেষণের ব্যাপারে আমার অভিমত হচ্ছে, একটা বিষয় যেটাতে ব্যক্তিভেদে দৃষ্টিকোণ বদলে যায়, অ্যামিবার মতো, সেটাতে বেশি বিশ্লেষণ করলে সেটা মিসগাইডিং হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে পুরোপুরি ভুল। আর ভালোবাসা, প্রণয়, বিচ্ছেদ, অভিমান এগুলো তো দারুণ প্রাণবন্ত বিষয়। ব্যাখ্যা করার কী দরকার যখন সবাই-ই সেটা বুঝে নিতে পারে?
৩৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১০
পেন্সিল বলেছেন: ক্রিসমাসে আসতে পারি...কোথায় যাওয়া যায় বলেন? আমি নিজেও বেশ ভোজনরসিক...ঢাকার সবচেয়ে ভালো চিনি রেস্টুরেন্ট...
৩৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:১৩
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: বাহ, তাহলে তো ভালোই হলো। দেশে আসেন, তারপরে না'হয় খাওয়ার জায়গা খোঁজা যাইবেক।
৩৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৭
রিমি (স. ম.) বলেছেন: ভালবাসার ব্যাখ্যাটা ভাল লাগল।
৩৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫২
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিমি। আপনার পাঠ ভালো লাগলো...
৪০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৬
নীরজন বলেছেন: অসাধারন.....................সোজা প্রিয়তে........................এতদিন পর যে কেন পড়লাম............আফসোস..........
৪১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২১
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আফসোসের কিছু নেই তো। এতোদিন পরে পড়লেন সেটাও আমার কাছে খুব খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ নীরজন।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৭
পারভেজ বলেছেন: প্রিয়তে!