নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফয়জুল মহী I মোহাম্মদপুর । ঢাকা ।

নেওয়াজ আলি

হে পরমেশ্বর,এই নশ্বর নিখিল সৃষ্টিতে রেখো না ওই মানুষ যার ভিতর নরত্বের অভিনিবেশ নাই ।

নেওয়াজ আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়া , মমতা ও মানবতা যেন আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে । এই মহামারী শেষ হলে তা হয়তো আরো বেড়ে যাবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৫



সন্তান বাবার মৃত লাশ হাসপাতালে রেখে চলে যাওয়া আমাদের দেশেরই ঘটনা । তাও আবার পেনশানের টাকা উঠাতে যেন কোন সমস্যা না হয় তার জন্য বাবার আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে যায়।
মাকে রাতের আধারে গভীর জঙ্গলে রেখে চলে যায় নিজ সন্তান। প্রতিবন্ধী একজন লোককে বাসায় একা ফেলে চলে যায় স্ত্রী ও সন্তান।
আর এই সন্তানকে মা পেটে নিয়ে এক একটা হিমালয় পাড়ি দেয় নয় মাসে। সন্তানের প্রস্রাবে ভিজা বিছানায় রাতের পর রাত যাপন করে শীত কিংবা ভরা বর্ষায়ও। আল্লাহ পর মাথা নত করতে হলে মায়েরই তা পাপ্য।

বাবা এই সন্তানের সুখের জন্য পৃথিবীর এক পান্ত হতে অন্য পান্তে ছুটে চলছে । কত বাবা যে বরফের পাহাড় এবং ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে আল্লাহ এবং সন্তানের নাম মনে করেছে তার হিসাব কোন দিনই হবে না । কত বাবা যে মধ্যপাচ্যে বর্বর আরবের লাথি আর থাপ্পরে সন্তানের মুখ কল্পনা করে নীরবে চোখের জলে বুক ভিজিয়েছে তার হিসাব কখনো হবে না।
করোনায় আক্রান্ত সন্তানকে বাবাই কাঁধে নিয়ে ছুটেছে । আরে একদিন আপনি নিজেই মা হবেন , বাবা হবেন। আর তখন ফিরে পাবেন কর্ম ফল। আল্লাহর কাছে শোকর আমরা মা বাবা নিয়ে সুখেই আছি। নেইমা তোমার বিধাতা ।
সন্তান যদি এমন আচরণ করে তাহলে অন্য লোক কেমন আচরণ করবে। এইতো ভাবতেই পারি না। কারণ করোনা পরিবর্তি বিশ্ব হবে নিজে খাই নিজে বাঁচি।

আল জাজিরাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং আইন ও ফিন্যান্সের চেয়ারম্যান এমিলিয়াস অ্যাভগোলিয়াস বলেছেন, 'বৈশ্বিক মন্দার মাঝে বিশ্বে দ্রুত চাকরি হারাচ্ছে কোটি কোটি মানুষ। বিলিয়ন ডলার ব্যবসা ও শিল্প সংরক্ষণে ব্যয় করা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত কোটি’ কোটি লোক চাকরি হারাতে পারে।'
আমিও আশংকা করছিঃ
———————————— ——————————— বাংলাদেশেও এর প্রভাব হয়তো কোন অংশেই কম পড়বে না । প্রবাসী যারা করোনার হাত থেকে বাঁচার জন্যই হোক আর নাড়ীর টানেই হোক দেশে এসে গিয়েছে তারাও বাংলাদেশের বোঝা হয়ে গিয়েছে । পাশাপাশি লক্ষ কোটি লোক চাকরি হারিয়ে বেকার জীবন যাপন করবে । এমনিতে কয়েক মিলিয়ন শিক্ষিত বেকার আছে । ওদিকে রোহিঙ্গা তো আছেই । আমরা দুর্যোগের যেত সামনে যেতে চলেছি, তা অতি ভয়ানক । তবুও আমরা সেই একমাত্র মালিকের কাছেই সবকিছু থেকে আশ্রয় চাচ্ছি । হে আল্লাহ্‌ তুমি আমাদের করোনার হাত থেকে বাঁচিয়ে দাও এবং করোনা পরবর্তী দুর্ভিক্ষ থেকেও রক্ষা করো ।

এখন কি করা যেতে পারেঃ (উদাহরণ )
————————————— ———————————
আমি একটি লন্ড্রিতে কাজ করতাম, লন্ড্রি বন্ধ হয়ে যাওয়ায়, চাকরী নেই । এখন কি করবো ? উত্তরঃ আপনি লন্ড্রিতে কাজ করতেন, তার মানে আপনি আয়রন এবং ওয়াশিং এর কাজ জানেন। এখন আপনার চাকরী দরকার, পরিবার চালাতে টাকা দরকার। হাতে টাকা নাই। কী করবেন? আয় রোজগারের জন্যে কিছু একটা তো করতেই হবে। ঘরের কোন একটি অপ্রয়োজনীয় জিনিস (টেলিভিশন) বিক্রী করে দিন। হ্যাঁ , ধার না নিয়ে বিক্রী করে দিন। ধার আরও ভয়ানক। না খেয়ে থাকলেও ধার করবেন না। টিভি বেচে দিয়ে একটা ওয়াশিং মেশিন কিস্তিতে নিয়ে আসুন। আপনার মহল্লার লোকজনকেে এসএমএস করে দিন । আপনি তাদের বাসা থেকে কাপড় নিয়ে গিয়ে ওয়াশ করে ফেরত দিবেন। ফেসবুকে e-dhopa নামের পেজ করে নিন। এলাকায় প্রমোশন চালান। ডাক্তার এবং পুলিশের ইউনিফর্ম ফ্রী ধুয়ে দিন । ইমোশনাল গেম খেলুন, মার্কেটিং কিভাবে করা যায়, ভাবুন। ২-৩ মাস যাওয়ার পর, দেখবেন, কাজ বাড়বে। তখন, ভেবে দেখবেন, চাকরীতে ফিরবেন, নাকি ব্যবসা করবেন।

মনে রাখবেন, টাফ টাইম, অনেক সমস্যা, চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, নতুন বিজনেস আইডিয়া সামনে নিয়ে আসে। এই টাফ টাইমে মুভি দেখে, গেম খেলে সময় নষ্ট না করে, নিজেকে নিয়ে ভাবুন। বিকল্প কী করা যেতে পারে। আপনি কি কি কাজ জানেন? কি কি স্কিল আছে? কোনটা করলে এখন পয়সা পাবেন? ভাবুন , ঠান্ডা মাথায় । আপনার সমস্যার চমৎকার সমাধান বের হবে , আপনি নিজেই সেটা বের করতে পারবেন। হতে পারে, তা আমার দেয়া সমাধানের চেয়েও অনেক গুণ ভালো।
যদি কোন সমাধান মাথায় না আসে তাহলে কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন করতে পারেন । জমিতে শাকসবজি করা যেতে পারে । মনে রাখবেন এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদী রাখা যাবে না । এখনি পুকুরে মাছ চাষ করা শুরু করেন । মহিলারা হাঁস মুরগি পালন করা বাড়াতে হবে। তাহলে নিজের প্রয়োজনীয় ডিম এবং মাংসের যোগান হবে। বেশী হলে বিক্রি করা যাবে। বুঝা দরকার সময় খুব খারাপ আসছে সামনে। হে আল্লাহ আমাদের সঠিক ও সুন্দর পথ দেখিয়ে দিন ।
সরকারের প্রতি আবেদনঃ

———————————————————————
অনেক আগে পড়ে ছিলাম সমাজতন্ত্রের দেশ ভেনেজুয়েলা কথা । তারাক একদম গ্রামে যেখানে কৃষি উৎপাদন বেশী ঠিক সেখানে সরকারীভাবে ূকোল্ড স্টোর গঠে তুলেছে। কৃষি মৌসুমে একেবারে কৃষকের জমি হতে সরকার উৎপাদিত পণ্য ন্যায্য দামে খরিদ করে স্টোরে জমা রাখে অফ মৌসুমের জন্য। এবং একই সময় শহরেগুলোতেও ন্যায্য দামে সরবরাহ করে । এতে যেমন কৃষক সঠিক দাম পায়। শহরের মানুষও নতুন শাক সবজি পায় কম দামে । আবার পর্যাপ্ত মজুদ থাকায় অফ মৌসুমেও ঠিকভাবে সরবরাহ দিতে পারে সরকার যার কারণে দাম থাকে হাতের নাগালে। এতে কৃষক খুশী জনসাধারণও খুশী। আমাদের দেশে কৃষক হতে কম দামে জমি হতে পণ্য কিনে একদল প্রতারক । তারা মজুদ করে আবার সুবিধামত তারাই চড়া দামে শহরে বিক্রি করে। লোকশান কৃষকের আর পণ্যের দাম বেশী বলে গালি সরকারের। মুনাফা মধ্যস্থতা ভুগীর । আমাদের দেশ কৃষিপ্রধান দেশ বলে ভেবে দেখবেন মাননীয় সরকার ।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো পরামর্শ।এগুলো নিয়ে সকলের ভাবা উচিত,যেহেটু সামনে আমাদের সময় খারাপ ।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেশটা আমাদের সবার । দশ জনের দশ মত থাকতে পারে । কিন্তু সবাই সুন্দর দেশ চাই

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: যেমন সরকার তেমন তার জনগন হয় । জনগন চোখের সামনে দেখছে জনগনের সকল প্রকার মৌলিক অধিকার হরন করে , দেশের সকল সম্পদ লুটপাঠ করে মন্ত্রী এমপিি এমনকি পাড়ার পাড়ার লীগ করা পাতি মাস্তানরাও রাজার হালে আছে। তাই এরাই এখন এই সমাজের রোল মডেল। সবাই এদের মত হতে চায়।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান আপনি সঠিক বলেছেন। কিন্তু দেশটা হয়তো তছনছ হয়ে যাচ্ছে বা যাবে। কিন্ত নিজের পরিবার বাঁচাতে হবে যে। গ্রামের পাতি নেতাও আজ কোটিপতি শুধু মাদক বেঁচে। দেখে চুপ থাকি।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০১

সাইন বোর্ড বলেছেন: এসব প্রতিকুল অবস্থা থেকে মানুষ হয়ত একদিন ঠিকই বেরিয়ে আসবে, কিন্ত তার আগে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে ।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আজ নিশ্চয় খবর দেখেছেন। জানি না কি হবে

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পোশাক-আশাক-ল্যাপটপ-মোবাইল খাইয়া জীবন চলবে না, এগুলো খাওয়াও যায় না। খাওয়ার জন্য খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে হবে। এমন দিন আসতে পারে, বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য আমদানি করা যাবে না, কারণ, বিদেশেও খাদ্য ঘাটতি বাড়বে। আগে পেটের ভাতের যোগান দিতে হবে আমাদের নিজস্ব উৎপাদন দিয়ে। যারা বেকার হয়ে গ্রামে ফিরে যাচ্ছেন, হাত-পা গুঁটিয়ে বসে না থেকে কৃষিকাজে মনোযোগী হতে পারেন। খাদ্যশস্য উৎপাদনের পাশাপাশি হাঁস-মুরগির খামার, মাছ চাষ, গরু-ছাগল প্রতিপালন, ইত্যাদিও করতে হবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সরকার কি করবে আপনি ভালোই জানেন। কিন্তু নিজেকে এবং পরিবার বাঁচাতে হবে। গ্রামে আছি আমি হাহাকার শুরু হয়ে গিয়েছে।

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৯

আহা রুবন বলেছেন: দুই মাসের ওপর পানি পাই না, নিজস্ব মোটরের আয়রনের পানি বালি দিয়ে ফিল্টার করতে করতে ছ্যাড়াব্যাড়া অবস্থা। ওয়াশিং মেশিন কেমনে চালাব? ;) পানির অভাবে ছাদের গাছগুলো আধামরা। :((

ভাল লিখেছেন। কমবেশি আমরা সবাই সমস্যায় পড়তে যাচ্ছি, তাই যতটুকুন সামর্থ-সুযোগ আছে কাজে লাগাতে হবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভাই আমি এখন গ্রামে । কিন্তু বাসা ভাড়া বাকি। তবে গ্রামে সবজি চাষ করেছি। পুকুরে মাছ দেখাশুনা করি।

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: লাস্ট ২৪ ঘন্টায় করোনা ভাইরাস পজেটিভ এসেছে দেশের ৪১ জন ডাক্তারের।
জাতি ঘুমে বেঁহুশ। বিভক্ত বিভিন্ন গোত্রে।
কান্ডারি হয়তো হুশিয়ার, কিন্তু সোনার তরী দুলিতেছে, জল ফুলিতেছে, মাঝি পথ হারাইতেছে, পাল ছিঁড়ে গিয়াছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: রাজিব ভাই দেশটা আমাদের সবার। দশজন দশ মতের হবেই। কিন্তু নিজেতো বাঁচতে হবে কিন্তু মানুষ এইটা বুঝতেছে না।

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৬

আহা রুবন বলেছেন: ভাল। আমি শহরে থাকলেও মাসে দুইবার গ্রামে যাই। ওখানে লিচু আর লেবু বাগান করেছি। এবার লিচুর পুরোটাই ধরা! করোনার মধ্যে যাইনি, গিয়ে যত্ন করেই-বা লাভ কী? বিক্রি তো করা যাবে বলে মনে হয় না।

২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিশ্চয় আপনার লিচু বাগান দিনাজপুরে। সৈয়দপুর হতে লোক পাঠাবো রমজানে লিচু নিয়ে আসবে।

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৪৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ''চাচা, আপন পরান বাচা'' পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে যে কোনও সময়ে। আসল বিপদের সময়ে বোঝা যায় কে কার কতোটা আপন। ভালো লিখেছেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দশ জনের দশ মত থাকবেই । দেশটা আমাদের সবার। তাই সবার উচিত নিজ নিজ অবস্থান হতে এই সময় অবদান রাখা। রাজনীতি এবং সরকার এই দেশে সব চেনা । তাই আর বিতর্ক নয়। সচেতন এবং কাজ প্রয়োজন । কারণ বাঁচতে হবে

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৪

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: নেওয়াজ আলি ভাই আপনাে গ্রামের বাড়ি কি সৈয়দপুর ?

২৪ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: Na

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৫

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: দু:খিত,,আপনো ওখানে আপনার হবে ।

২৫ শে মে, ২০২০ রাত ২:১০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দুঃখিত হওয়ার কিছু নেই । সৈয়দপুর স্বজন আছে । আপনার বাড়ি কি ওইখানে। আমার আত্মীয় স্বজন আছে

১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৫

আল-ইকরাম বলেছেন: অসংখ্য কৃতজ্ঞতা আপনার জন্য। বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা, সামাজিক অবক্ষয়, অসংগতি ইত্যাদি আমাদের কে ভীষণ আত্নকেন্দ্রিক, স্বার্থপর ও হিংসুটে করে দিয়েছে। এজন্যই হয়তো আমরা আয়নার সামনে দাঁড়াতে ভয় পায়। মানুষের দুর্ভোগ নিয়ে ভাবনা, মানুষের হিতের চিন্তা এগুলো সাধারণ কোনো বিষয় নয়। মানবীয় গুণাবলী মধ্যে অন্যতম। এই গুণ মানুষের আত্না কে পরিশুদ্ধ করে। করে উন্নত। বর্তমানে এই গুণের যারা চর্চা করেন কিংবা লালন করেন তাদের কে অনেকেই ঠাট্টা করেন; কেউ কেউ মুর্খের মতো বিদ্রুপও করেন। আসলে তারা এর মর্মার্থ না বুঝে করেন। এটা তাদের জ্ঞানের কমতি। আল্লাহ সুবাহান আল্লা তায়ালা’র কাছে প্রার্থনা করি তিনি আমাদের প্রত্যেকের জীবনের বাকীটা পথ বিচক্ষণতার সাথে চলার সক্ষমতা দান করেন। মোবারক বাদ রইল।

২৫ শে মে, ২০২০ রাত ২:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আসলে দিন দিন মানুষ যেন কেমন হয়ে যাচ্ছে । দুঃখ লাগে

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২০

Subdeb ghosh বলেছেন: বিপদে মানুষ চেনা যায়!

২৫ শে মে, ২০২০ রাত ২:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দুঃখ লাগে

১৩| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, এটা কি আপনার নিজের লেখা পোস্ট, নাকি "সংগৃহীত"? সংগৃহীত হলে সূত্র উল্লেখ করুন।
আল্লাহ'র রহমতে, এই পোস্ট লিখার দুই বছর পর আজ এটা পাঠ করে মনে হচ্ছে, করোনার আক্রমণে পরিস্থিতি যতটা মারাত্মক হবে বলে আশংকা করা হয়েছিল, ততটা হয়নি। তবে এখন আবার মানবসৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে (ইউক্রেন যুদ্ধ) সারা বিশ্বে খাদ্যাভাবের আশংকা করা হচ্ছে।
পোস্টে এবং কিছু কিছু মন্তব্যে করণীয় সম্পর্কে কয়েকটা ভালো পয়েন্ট উল্লেখিত হয়েছে। পোস্টে চতুর্থ প্লাস। + +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.