নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফয়জুল মহী I মোহাম্মদপুর । ঢাকা ।

নেওয়াজ আলি

হে পরমেশ্বর,এই নশ্বর নিখিল সৃষ্টিতে রেখো না ওই মানুষ যার ভিতর নরত্বের অভিনিবেশ নাই ।

নেওয়াজ আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

নৈতিকমূল্যবোধে মা‘য়ের ভূমিকা I

২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৪



মায়ের শিক্ষাই হলো শিশুর আগামীর আসল বুনিয়াদ। আমি আপনি সবাই আমরা সমাজের সচেতন মা বাবা। নৈতিকতার বীজ ঘর হতে বপন করতে হবে। তবে আজকাল কিছু কিছু মা ভারতীয় টিভি চ্যানেল এবং ন্যাট নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বাচ্চা পরে থাকে প্রাইভেট টিচার কিংবা কোন কোচিং সেন্টারে । মা এতে স্বস্তিতে থাকে যে সন্তান পড়ছে। আসলে সে কি পড়ছে , পড়ার ধরনটা কি , কোন কিছুই তদারকি করে না । একজন আদর্শ মানবিক গুন সম্পূর্ণ মা‘য়ের কারণে একজন সন্তান ভালো জীবন গড়তে পারে। আপনার সন্তানকে সত্য ন্যায় ,মায়া মমতা , মননশীল সৃজনশীল ও মানবিক হওয়া মা হিসাবে আপনিই শিখাতে পারবেন। ঘুম হতে সকালে ভালোবাসা মিশ্রিত কন্ঠে ডেকে তুলে দিন। এবং পড়তে বসতে বলুন । কি পড়ছে আপনি পাশে বসে তদারকি করুণ। স্কুলে শ্রেণী শিক্ষকের পড়ায় মনোযোগ দিতে বলবেন। চলার পথে সালাম দিতে বলবেন। কেউ কিছু দিলে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে বলবেন। সন্ধ্যার পর পাশে নিয়ে পড়াতে বসবেন। অনেক মা টিভি দেখে , না হয় ঘুম যায়, নিজেকে পাল্টান দয়া করে । তবে পড়া হতে হবে আনন্দময় । সন্তানের সবচেয়ে ভালো বন্ধুই হলো পরিবারের মানুষ। আর আমরা তাদের হাত পা বেঁধে মেরে মনে ভয় এবং ঘৃণা ঢুকিয়ে দিই । যা বর্তমানে খুব ভয়ংকর ফল বয়ে আনছে।

রাতেও তদারকি করতে ভুলবেন না পড়াশোনার। পড়ার ভিতর বিরতি দিবেন। মজার কোন গল্প করবেন। যা পারেন খেতে দিবেন । পড়া শেষে লিখতে বলবেন । একটা অংক চার/পাঁচ বার করতে বলবেন।স্কুলে কি পড়ালো , কিভাবে পড়ালো আপনিও দেখবেন। আজকের পড়া ২/৩ দিন পর আবার পুনরায় জিজ্ঞাসা করবেন। মনে রাখবেন আমরা গরীব । আর গরীবের জন্য শিক্ষাই হলো সম্পদ। এবং আপনার সন্তান আপনার সম্পত্তি । আমাদের জন্য মা বাবা কিছু না করতে পারলেও আমরা মেনে নিয়েছি। কিন্তু আমাদের সন্তানের জন্য হয় অগাধ টাকা পয়সা রেখে যেতে হবে না হয় তাদের শিক্ষিত করতে হবে । শিক্ষিত হলে খেয়ে পরে চলার রাস্তা খোজ করে নিবে তারা। কারণ যায় দিন ভালো আসে দিন খারাপ । খেলাধুলার সুযোগ দিবেন , রাজনীতি নামক ক্যান্সার হতে “দুরে ”রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করেন। কলেজ ভার্সিটিতে গিয়ে রাজনীতি করুক। পড়ার ব্যাপারে স্কুলের রুটিন এর পাশাপাশি বাড়ির জন্য রুটিন ঠিক করে দিন। সন্তান কষৃক হবে না গবেষক হবে সময় বলে দিবে আপনি চাপিয়ে দিবেন না। পড়া রিড়িং পড়তে উৎসাহিত করবেন। শুধু চিলিবাস নিয়ে পড়ে থাকবেন না । বাহিরের জগত সম্পর্কে ধারণা দিবেন। সাধারণ জ্ঞান অর্জন করলে সৃজনী চোখ খুলে যাবে। চিন্তার পরিধি বাড়লে পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে অবলিলায়।

(একটি আন্তর্জাতিক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ান দৌড়বিদ আবেল মুতাই ফিনিশ লাইন শেষ করার ঠিক কয়েক ফুট আগেই দৌড় বন্ধ করে দিল। তার ধারনা ছিল যে, সে ফিনিশ লাইন শেষ করে ফেলেছে এবং সে জিতে গেছে। আবেলের ঠিক পিছনেই ছিল স্প্যানিশ দৌড়বিদ ইভান ফারনান্দেজ। সে চিৎকার করে আবেল কে বলতে লাগল, "হ্যালো, তুমি ফিনিশ লাইন শেষ করো নাই। তুমি দৌড় চালিয়ে যাও।" আবেল কেনিয়ান হওয়ায় ইভানের ভাষা "স্প্যানিশ" বুঝতে পারছিল না। সে দাড়িয়েই রইলো। ইভান এটা বুঝতে পেরে আবেলকে ধাক্কা দিয়ে ফিনিশ লাইন পার করে দিলো। তারপর কেনিয়ান দৌড়বিদ আবেল জিতলো এবং প্রথম হল। প্রতিযোগিতার শেষে এক সাংবাদিক ইভানকে জিজ্ঞাসা করল: তুমি এমনটা করলে কেন? ইভান বলল "আমার স্বপ্ন হল একদিন আমাদের একটি কমিনিটি লাইফ থাকবে।" সাংবাদিকঃ তাতো বুঝলাম, কিন্তু ঐ কেনিয়ান আবেলকে কেন জিতিয়ে দিলে? ইভান আবারো বলল, আমি তো তাকে জিতিয়ে দেইনি। সেতো জিতেই যাচ্ছিল। সাংবাদিকঃ তুমি নিজেই তো জিততে পারতে, কারণ তুমি তো ঠিক তার পরেই ছিলে? ইভানঃ সাংবাদিকের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিল। দেখ, সত্যিই আমি জিততে পারতাম। কিন্তুু জেতার মুল্য কি হতে পারত? কি সম্মান আমি পেতাম। হয়ত একটি মেডেল পেতাম। তা দিয়ে আমি কি করতাম? আর এ রকম জেতায় আমার মা'ই বা আমাকে কি ভাবত!)

মানুষের মূলাবোধ বংশানুক্রমিক স্থানান্তর হয়। ইভান তার মায়ের কাছ যে মূল্যবোধ শিখে ছিলো তা হলো আরেকজনকে ঠকিয় জিতে না আসে। আর আমরা আমাদের বাচ্চাদের শিক্ষা দিচ্ছি যে কোন মূল্যে জিতে আসো। মনে রাখবেন ভালো কাজ করলে যেমন মানুষ বলে এইটা অমুকের সন্তান এবং খারাপ কাজ করলে মানুষ বলে এইটা অমুকের সন্তান।

( আবেল ও ইভানের গল্প সংগ্রহ করা)

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আসলে কিছু কিছু মা আছেন যারা একেবারে বুঝার চেষ্টা করেন না তাদের দায়িত্ব অনেক
ভাল লেখেছেন নেওয়াজ আলি দা--------

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনি পড়ে বুঝতে পেরেছেন তাই শুকরিয়া

২| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

করুণাধারা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সাধারণ শিক্ষার সাথে সাথে সন্তানকে নৈতিকতা শেখানোর দায়িত্ব মায়ের।

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বর্তমানে নৈতিকতার বড়ই অভাব। পরিবারই আসল বিদ্যালয়

৩| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:২১

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু মা না পরিবারের সবার ভূমিকা থাকতে হবে।

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামের প্রবাসী বাবা গ্রামের চাকরী করা বাবা সন্তানের পাশে থাকা না আর ৬৮ হাজার গ্রামই বাংলাদেশ।

৪| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

মুক্তা নীল বলেছেন:
খুব সুন্দর ও শিক্ষণীয় কথা লিখেছেন ।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা

৫| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: শুধু মায়ের কাঁধেই দায় চাপালেন ?

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাবা নিয়ে লিখবো আরেক দিন

৬| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

লরুজন বলেছেন: অসাধারণ লেখা,,, “আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দিবো ” নেপোলিয়ন বোনাপার্ট

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমি সেটাই বুঝাতে চেয়েছি । ধন্যবাদ আপনাকে

৭| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: মায়ের দায়টা দিয়েই সেরে গেলেন তাই না। কিন্তু কেনো বলুন তো। বাবারাও তো আছে সন্তনের জন্য। বাবারা কিসের ভুমিকা পালন করবে তাহলে? নাকি বাবারা পুরুষ সেই জন্য তাদের কোন ভুমিকা নেই সন্তানের জন্য।

একজন মা পৃথিবীর সব অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে এটা সবাই জানে। কিন্তু মা যখন সব অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে তাহলে সেই মাকেই কেনো মানুষের কাতারে না রেখে তাকে কেনো একজন নারী কাতারে রাখা হয়, কেনো তাকে শুনতে হয় সে একজন নারীই শুধু? একটা কথা কি জানেন মানুষ কখন অমানুষে পরিনত হয় যখন সে নিজের দায়িত্ব বলেন কর্তব্য বলেন যেটাই বলেন, এই সব থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয় তখন।

আপনি যা বলেছেন ভুল বলেছেন, সন্তানের সব দায়িত্ব মায়ের কাঁধে না চাপিয়ে বলুন বাবা মায়ের দু’জনেরই দায়িত্ব আছে সন্তানের প্রতি। একা মায়ের না। আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন আমার বাবা মা দু’জনই সংসারের কাজ করেছেন এবং সন্তানদের দায়ত্ব পালন করেছেন। আমি নিজেই আমার মায়ের কাছে না বাবা কাছে থেকে বড় হয়েছি। আমার মা বাড়িতে বাবা শহরে তাই মা অন্য সন্তুনদের পালন করেছেন আর বাবা আমাকে লালন-পালন করেছেন। তাই আপনার সমাজ বিজ্ঞানের সংঙ্গা বা বৈশিষ্ট্য পুরোটাই ভুল। একা মায়ের দায়িত্ব নয় বাবা মায়ের উভয়ের দায়িত্ব আছে সন্তানদের প্রতি। এই জায়গাটায় কেনো বাবা নিজেকে গুটিয়ে নিবে? এটাকে আমি সার্পোট করিনা।

হাসি পায় আপনাদের কথা শুনে। মায়ের একার উপর দায়িত্ব চাপান। কেমন মানুষ আপনারা?

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রিয় দিদি লেখার প্রথমে আমি বলেছি সচেতন মা বাবা আমরা । অযথা রাগ করেছেন । ৬৮ হাজার গ্রাম নিয়ে বাংলাদেশ । দেশের প্রায় দুই কোটি মানুষ প্রবাসী তাদের বেশীর ভাগ গ্রামে বসবাস । যারা চাকরীরত তাদের পরিবার গ্রামে থাকে । তাহলে ঘরে থাকে মহিলাই । তাই মা নিয়ে লেখা । গ্রামে ডিশ লাইন ওয়াইফাই লাইন সব আছে গ্রামের সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেল জি বাংলা আর দেখে মহিলারা । (আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও আমি একটা শিক্ষিত জাতি দেব । নেপোলিয়ান বলেছেন )।

৮| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন।

আর এরকম জিতায় আমার মা'ই বা আমাকে কী ভাবতো? ইভানের মা ইভানকে সঠিক শিক্ষাটা দিতে পেরেছিলেন, কাউকে ঠকিয়ে জিতে আসাটা আসলে সত্যিকারে জেতা না। মানবিকতা, সাহসিকতা ও নৈতিকতাই আমাদের বিজয়ী হওয়ার প্রকৃত মাপকাঠি।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ঠিক বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

৯| ২১ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫০

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ভাল লাগলো। তত্ব ও তথ্য আছে তো!
ধন্যবাদ।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১০| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: আজকালকার মা বাবাদের জন্য দরকারী পোস্ট।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১১| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: পোষ্টে ভাল লাগা রইল-ধন্যবাদ

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১২| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: উন্নত দেশে নৈতিক শিক্ষা দেয়ার মুল দায়িত্ব পালন করে স্কুল। পিতা মাতার ওপড় ভরসা করে না বলেই দেশগুলো আজ এত উন্নত।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: তা ঠিক । আমাদের দেশে সেই পরিবেশ এখনো গঠে উঠেনি

১৩| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পুরুষতান্ত্রিক সমাজের চিন্তাধারার প্রকাশ।উভয়ের সমান দায়িত্ব।বেশি দায়িত্ব স্কুল গুলোর,কারন স্কুলেই ছেলে মেয়েরা একটা বৃহৎ পরিসরে মেলা মেসার সংযোগ পায় প্রথম।মাদ্রাসায় পাঠানো মানে তার জীবন শেষ করে দেওয়া।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: পুরুষ জীবিকার জন্য ঘরের বাহিরে থাকতে হয় বেশী সময় তাই মাই প্রধান। একদম ঠিক বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১৪| ২১ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: নেওয়াজ আলী,




আমাদের সমাজ কাঠামোয় একজন শিক্ষিত মা-ই পারেন একটি সুন্দর জাতি গড়ে দিতে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: তা ঠিক । শ্রদ্ধেয় আমি সেটাই বুঝাতে চেয়েছি

১৫| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১৬| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।
আবেল ও ইভানের গল্পটাও ভাল লেগেছে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১৭| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন সঙ্গে গল্পটিও চমৎকার লাগলো। তবে মায়ের পাশে বাবার সাপোর্টটা খুবই জরুরি।হয়তো বাবার সাপোর্টটা নেপথ্যেই থেকে যায়।
শুভেচ্ছা নিয়েন।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১৮| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার শিক্ষমূলক পোস্ট । নৈতিক শিক্ষ খুব দরকারি। আর এ শিক্ষা বিষয়ে পরিবারের ভূমিকা অগ্রণী হয়ে থাকে।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৪৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১৯| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২২

সোহানী বলেছেন: সন্তানের শিক্ষায় মায়ের যেমন ভূমিকা আছে তেমনি বাবা পরিবারের অন্যান্যদের ও তেমন ভুমিকা আছে। সবার সহযোগিতায় তবে আসল শিক্ষা।

তবে মায়ের ভূমিকা অবশ্যই বিশাল। বিশেষ করে এ জি বাংলার সিরিয়ালের যুগে একটা মাথা ব্যাথা বটে। মা যদি সারাক্ষনই সিরিয়াল আর জি নেট এ পড়ে থাকে তাহলে সন্তানের দিকে নজর কমই দেয়া হবে। মাকে যেমন সাবধান হতে হবে তেমনি বাবা সহ পারিবারের বাকীদেরও।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:০৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দিদি আপনি বর্তমান সময়ের প্রধান সমস্যটা ধরতে পেরেছেন । গ্রাম অঞ্চলে বিরাট এক সমস্যা ।

২০| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।

২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:০৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আপনাকে

২১| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১:৪২

আজাদ প্রোডাক্টস বলেছেন: কি সুন্দর গুলুগুলু বাবুদের ছবি

২২ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আপনাকে

২২| ২২ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:২৬

Subdeb ghosh বলেছেন: খুব ভালো শিক্ষণীয় কথা বলেছেন।

২২ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আপনাকে

২৩| ২২ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: গ্রামের প্রবাসী বাবা গ্রামের চাকরী করা বাবা সন্তানের পাশে থাকা না আর ৬৮ হাজার গ্রামই বাংলাদেশ।
টাকা ইনকাম করতে বাবাদের চলে যেতে হয় মধ্যপ্রাচ্যে। অবশ্য পরিবারে আরো অনেক সদস্য থাকে। চাচা, ফুপু, দাদা, নানা সবাইকেই এগিয়ে আসতে হবে।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হা হা ভালোই বলেছেন ।

২৪| ২২ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মূল্যবোধ পরিবার থেকে নাহলে তা আর কখনোই হওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা। চমৎকার লেখনী।






ভালো থাকুন নিরন্তর।

২২ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আপনাকে

২৫| ২২ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০২

মা.হাসান বলেছেন: ভালো প্রেয়সিই খুঁজে পাওয়া মুশকিল, ভালো মা কোথায় পাওয়া যাবে?

রোল মডেল নাই। যাবার জায়গা নাই। অধঃপতন ছাড়া গতি কি!

২৩ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হা হা ভালোই বলেছেন । বাবার সাপোর্ট অবশ্যই দরকার

২৬| ২২ শে জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭

নতুন বলেছেন: মা বাবা দুজন মিলেই সন্তানের ভবিষ্যত গড়ে তোলে।

অনেকে বুঝে অনেকে বোঝে না যে তাদের সৃস্টি উদাহরন এবং শিক্ষাই সন্তানের ফাউন্ডেসন গড়ে উঠছে।

আপনি দুই তালার ফাউন্ডেসন দিয়ে দশ তালার বাড়ী আশা করতে পারেন না।

মা যদিও সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখতে পারে কিন্তু বাবা যদি সাহাজ্য না করে তবে তার জন্য সম্ভব হয়ে উঠে না।

২৩ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালোই বলেছেন । বাবার সাপোর্ট অবশ্যই দরকার

২৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪০

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।মায়েদের অনেক দায়িত্ব আছে।

২৮| ২৬ শে জুলাই, ২০২০ রাত ২:৩৬

আমি রাছেল খান বলেছেন: ৯৯% মা বাবা পারিবারিক ভুল শিক্ষা দেয়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.