নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হার না মানা হা‌রেই অা‌মি পরা‌জিত

ANIKAT KAMAL

ANIKAT KAMAL › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটাই সত্য,পড়লে ভা‌লো না পড়লে অা‌রো ভা‌লো

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

ভা‌লোবাসা চাই
অ‌নি‌কেত কামাল


ভা‌লোবাসা চাই,শুধুই ভা‌লোবাসা
ভা‌লোবাসা ছাড়া বেঁ‌চে থাকাই দায়
তাই ভা‌লো‌বে‌সেই ম‌রে যে‌তে চাই
যতটুকু ভা‌লোবাসা না পে‌লে
‌ বেঁ‌চে থাকা যায়না
অাকাশ, নদী, পাহাড়, সাগর
‌ দেখা ভা‌লো না
পা‌খির গান ভা‌লো লা‌গে না
ফু‌লেন সুবাস ভা‌লো লা‌গে না
ঘুমা‌তে ভা‌লো লা‌গে না
‌ খে‌তে ভা‌লো লা‌গে না
স্বপ্ন দেখ‌তে ভা‌লো লা‌গেনা
ভা‌লো লা‌গে না কিছুই
ভা‌লো লাগার জন্য ভা‌লো থাকার জন্য
যতটুকু ভা‌লোবাসার প্র‌য়োজন
‌ ঠিক ততটুকু ভা‌লোবাসা চাই
এক কানাক‌ড়িও বে‌শি চাই না
ভা‌লোবাসা ছাড়া মানুষ না‌কি
বাঁচ‌তে পা‌রে না, স‌ত্যি কি তাই !
ছ‌ত্রিশ বছর কাটল
স্ব‌প্নের ঘো‌রেও ভা‌লোবাসা ....
.......ভা‌লেবাসা পেলাম না

চিকুনগুনিয়া

ইদানীং চিকনগু‌নিয়া এক‌টি অাত‌ঙ্কের নাম। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগী সাধারণত পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যেই সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়, অথচ দেখা যাচ্ছে জ্বর চলে গেলেও রোগী আরও দীর্ঘদিন অসুস্থ ও দুর্বল বোধ করছেন। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে গিঁটে গিঁটে ব্যথা কিছুতেই যাচ্ছে না। আসলে ডেঙ্গু হিসেবে ধরে নেওয়া হলেও এ রোগটি সম্ভবত ডেঙ্গু জ্বর নয়, বরং অন্য একটি ভাইরাসজনিত জ্বর, যাকে বলে চিকুনগুনিয়া।

প‌রি‌চি‌তিঃ~চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসজনিত রোগ।

উৎসঃ~রোগটি আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রোগ।

তুলনা বা সদৃশ্যঃ~ ডেঙ্গু জ্বরের মতোই।

বাহকঃ~ এ‌ডিস মশা।

উপসর্গঃ~জ্বর এবং অস্থিসন্ধির ব্যথা। জ্বর অনেকটা ডেঙ্গুর মতোই । প্রায়ই ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে তবে কাঁপুনি বা ঘাম দেয় না। মাথাব্যথা, চোখ জ্বালা করা, গায়ে লাল লাল দানার মতো রেশ, অবসাদ, অনিদ্রা, বমি বমি ভাব ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। জ্বর ২/৫ দিন থাকে এবং এর পর নিজে থেকেই ভালো হয়ে যায়। তবে তীব্র অবসাদ, পেশিতে ব্যথা, অস্থিসন্ধির ব্যথা থা‌কে।

বিকল্প নামঃ~ স্থানীয়ভা‌বে কোথাও কোথাও ল্যাংড়া জ্বর ও ব‌লে।

চি‌কিৎসাঃ~ চিকুনগুনিয়া জ্বরের কোনো প্রতিষেধক নেই।
‌ বিশ্রা‌মে রাখ‌তে হ‌বে, প্রচুর পা‌নি ও তরল খাবার খে‌তে হ‌বে, বিশ্রা‌মে রাখ‌তে হ‌বে, প্যারা‌সিটামল দেওয়া যে‌তে প‌া‌রে, পা‌নি দি‌য়ে শরীর মু‌ছে দি‌তে হ‌বে,

প্র‌তিকারঃ~ প্র‌তিকা‌রের চে‌য়ে প্রাত‌রোধই উত্তম।
চিকুনগু‌নিয়ার যে‌হেতু নির্ভরযোগ্য সু‌চি‌কিৎসা নেই ‌সে‌হেতু
স‌চেতনতার মাধ্য‌মে ব্যবস্থা নি‌তে হ‌বে। তদ‌প‌রি ঃ মশারী টাঙ্গা‌তে হ‌বে। চারপাশটা প‌রিস্কার রাখ‌তে হ‌বে। প‌রিস্কার পা‌নি‌তেও এই রো‌গের জীবানু বি‌শেষ ক‌রে মশা ডিম পার‌তে পা‌রে সে‌দি‌কেও খেয়াল রাখ‌তে হ‌বে।

উপসংহারঃ~ স‌চেতনতার চে‌য়ে উত্তম চি‌কিৎসা নেই।

ডাঃ অাকাশ হাসনাত মোঃ কামাল হো‌সেন

( পূ‌র্বে পোস্ট করা " অাসুন ভা‌লো থা‌কি, সবাই। শি‌রোনা‌মের পোস্ট‌টি অাপনা‌দের ভা‌লো থাক‌তে অ‌নেকটাই সহায়তা কর‌বে।)


পাঠ্য পুস্ত‌কের বা‌হি‌রে অ‌নেক শিক্ষনীয় বিষয় থা‌কে

অনেক দিন আগে কেনিয়ার একটি গ্রামে এক ছেলে থাকতো ।সে থাকতো তার সৎ মায়ের সাথে। তাদের গ্রামে পানির খুব অভাব ছিলো।তাই সেই ছেলেটিকে প্রতিদিন সকালে উঠে দূরের ঝর্ণা থেকে পানি আনতে যেতে হতো।তার সৎ ভাইয়েরা যখন আরামে ঘুমিয়ে থাকতো সেই ভোরবেলায় উঠে তাকে মাথায় পানির পাত্র নিয়ে ছুটতে হতো। কিন্তু তবু সে কোনো অভিযোগ করতো না। কারন তার পরিবারকে সে ভালোবাসতো।পরিবারের প্রতি নিজের দায়িত্ব সে পালন করতো।

সেদিন পানি নিয়ে ফেরার সময় সে একজন বৃদ্ধ তার কাছে পানি খেতে চাইলো। সে তাকে পানি ঢেলে দিলো। কিছুদূর পর এক মহিলাও পানি চাইলো। ছেলেটি তাকেও পানি দিলো। প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটতো। লোকেদের এভাবে পানি দিতে দিতে দেখা যেতো বাড়িতে ফিরে প্রায় অর্ধেক পানি শেষ হয়ে গিয়েছে। তখন তার সৎ মা তাকে মারধোর করতো।এভাবে চলতে চলতে যখন সৎ মায়ের অত্যাচার অসহ্য হয়ে উঠলো, তখন সে মনে মনে শপথ করলো- আর কাউকে পানি দেবে না।

কিন্তু একদিন পানি নিয়ে ফেরার পথে একটা ঘটনা ঘটলো। ছেলেটি একটা অদ্ভুত পোশাকের লোককে রাস্তায় পরে থাকতে দেখলো। লোকটি আহত ছিলো এবং পানি পিপাসায় কাতরাচ্ছিলো। মুমূর্ষু অবস্থায় সে চোখ মেলে পানি চাইলো। আবার চোখ বন্ধ করে ফেললো। ছেলেটি তার শপথের কথা মনে মনে ভাবলো।সৎ মায়ের মারধোরের কথা ভেবে কিছুক্ষন ইতস্তত করলো এবং শেষে দৌড়ে গিয়ে লোকটিকে পানি খাওয়ালো।

সেদিন সে যখন আবার অর্ধপূর্ণ পানির পাত্র নিয়ে ঘরে ফিরলো-তখন তার সৎ মা আবার তাকে মারধোর করলো। সারা দুপুর সে কাঁদল।কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়লো। ঘুম ভাঙ্গলো দরজা ধাক্কানোর শব্দে। দরজা খুলে দেখলো সেই লোকটি দাঁড়িয়ে আছে যাকে সে পানি নিয়ে জীবন বাঁচিয়েছে।জানা গেলো সে একজন পোষ্টম্যান এবং ছোট ছেলেটির জন্য শহর থেকে একটি চিঠি নিয়ে এসেছে।চিঠিতে দেখা গেলো ছেলেটি শহরের একটি স্কুলে স্কলারশিপ পেয়েছে এবং সেই সাথে প্রতি মাসে কিছু টাকার বৃত্তি!ছেলেটি এই লোকটিকে সাহায্য না করলে সে হয়তো এই সুখবর নিয়ে আসার পথে মারাও যেতে পারতো।

শিক্ষাঃ

যেখানে ভালোবাসা আছে – সেখানেই জীবন আছে।তোমার প্রতিদিনের ছোট ছোট ভালো কাজগুলো কখনো অর্থহীন হয়ে যায় না। সেগুলোর প্রতিদান তুমি অবশ্যই একদিন পাবে



বরাবর,
মহাপ‌রিচালক
বিকাশ কর্তৃপক্ষ
ব্র্যাক ব্যাংক
ঢাকা বাংলা‌দেশ

‌ বিষয়ঃ- বিকাশ একাউন্ট খোলা প্রসঙ্গে

জনাব,
স‌বিনয় নি‌বেদন এই যে, অা‌মি কামাল হো‌সেন পিতা ম‌তিউর রহমান । অা‌মি জন্মসূ‌ত্রে বাংলা‌দে‌শের একজন স্থায়ী নাগ‌রিক। অত্যাধু‌নিক প্রযু‌ক্তি নির্ভর পৃ‌থিবীর বা‌সিন্দা অামরা। সম‌য়ের অগ্রগ‌তি অার প্র‌তি‌যো‌গিতার এই যু‌গে বহু প্র‌তিষ্ঠান সেবার মহান অাদর্শ স্থাপন ক‌রে চ‌লে‌ছে। বিকাশ তার ম‌ধ্যে সবার শী‌র্ষে এত কোন স‌ন্দেহ নাই। কেননা বিকাশ সবস্থা‌নে সব সময় সবার পা‌শে। অা‌মি গভীর উ‌দ্বে‌গের সা‌থে এক‌টি বিষয় লক্ষ্য কর‌ছি। এক‌টি ভোটার অাই ডি তে এক‌টি একাউন্ট খুলা যায়। এ‌তে সু‌বিধার পাশাপাশি কিছুটা অনাকা‌ঙ্খিত
অস‌ু‌বিধাও হ‌তে পার। অামার ম‌নে হয় প্র‌ত্যেক মোবাইল কোম্পানী সি‌মের নং এ এক‌টি ক‌রে বিকাশ একাউন্ট অথবা কমপ‌ক্ষে তিন‌টি একাউন্ট খোলার ঐ‌চ্ছিক অনুম‌তি থাক‌লে খুবই ভা‌লো হয়।

অতএব, ম‌হোদয় সমী‌পে অামার বিনম্র শ্রদ্ধায় প্রার্থনা বিষয়টি বৃহত্তর কল্যা‌ণে ভে‌বে দেখ‌তে অাপনার সহৃদয় ম‌র্জি হয়।

‌ বিনীত নি‌বেদক
সক‌লের প‌ক্ষে
অ‌নি‌কেত কামাল


মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সেখানেই জীবন আছে।তোমার প্রতিদিনের ছোট ছোট ভালো কাজগুলো কখনো অর্থহীন হয়ে যায় না। সেগুলোর প্রতিদান তুমি অবশ্যই একদিন পাবে। ..........এখানটায় উৎসাহিত হওয়ার রসদ আছে, ধন্যবাদ।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

ANIKAT KAMAL বলেছেন: প্রথম মন্ত‌ব্যে প্রথম ধন্যবাদ

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেনিয়ার গল্পটা সত্যিই অনন্য

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

ANIKAT KAMAL বলেছেন: সুন্দর মন্ত‌ব্যের জন্য ধন্যবাদ

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


নতুন মানব শিশুর জন্মই প্রমাণ করছে যে, মানুষ ভালোবাসছে।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

ANIKAT KAMAL বলেছেন: সব কিছুরই ব্য‌তিক্রম র‌য়ে‌ছে , ধন্যবাদ ,

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালোই তো সতর্কীকৃত পোষ্ট লিখেছেন। প্রথম কবিতাংশও ভালো লাগলো।

মেয়ের ছবিটি ঐশ্বীর মতো মনে হলো, তার ছবি দেওয়ার কারণ আবিষ্কার করতে পারিনি।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৩

ANIKAT KAMAL বলেছেন: সব সময় অামার ব্ল‌গে পা‌শে থাকার জন্য ধন্যবাদ, মে‌য়ে‌টির ছ‌বি ফেসবুক থে‌কে নেওয়া , ক্যান্সা‌রের সা‌থে যুদ্ধ কর‌তে কর‌তে এখন সে পরপা‌রের বা‌সিন্দা। জা‌নিনা কে সে? কিন্তু স্রষ্টা যেন তা‌কে শা‌ন্তি‌তে রা‌খেন

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

তপোবণ বলেছেন: ভালো পোস্ট।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৮

ANIKAT KAMAL বলেছেন:
প‌ড়ে মন্ত‌ব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৭

আখেনাটেন বলেছেন: ভালোবাসা অাছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর! ঘৃণা শুধু ঘৃণাই বাড়াতে পারে।

ভালোবাসায় সিক্ত হোক গোটা পৃথিবী।

ভালো পোষ্ট।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:১৯

ANIKAT KAMAL বলেছেন: অনু‌প্রেরণা দায়ক মন্ত‌ব্যে ভীষণ প্রীত হলাম বন্ধ‌ু,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.