নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতেকের মনেই ইবলিশ থাকে
কথার রাজা আমরা সবাই। কথায় পটু কাজের বেলায় মটু। বলতে গেলে অনেক কষ্টেই কথাগুলো বলতে হয়। "যে দিন যায় ভালো আর যে দিন আসে খারাপ" কখনোই আমরা ভালো দিন আশা করতে পারি না । তবু ভালোর জন্য আমাদের প্রত্যাশা। এ প্রত্যাশা আমাদের সব সময়। এ প্রত্যাশা অামাদের সর্বকালের সর্বযুগের । প্রত্যেকটা মানুষ যদি নিজেকে দিয়ে সবকিছু বিচার করতো তাহলে এত দ্বন্দ্ব সন্দেহ সংঘাত কোন কিছুই সৃষ্টি হত না। প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের বিবেককে কলুষিত করছি। দংশিত করছি অামাদর সুন্দর মনকে। অাসল কথা কি আমরা নিজেরা নিজেদেরকে দিয়ে বিচার করি না । প্রতিদিন আপনি যে নিজের সাথে নিজে প্রতারণা করছেন সেটা তো কোন খবর রাখেন না । আপনি খবর রাখেন না যে, নিজের বিচার নিজে করলে অন্যের কাছে বিচার এর প্রয়োজন হয়না। একটি জীবন্ত ঘটনা বলি হোক পুরাতন কিন্তু এটাই শিক্ষার জন্য যথেষ্ঠ। নবী করীম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই হু ওয়া সাল্লাম এর কাছে জনৈক একজন ব্যক্তি এসে বললেন হুজুর আমি যিনা করতে চাই। আমার মন চাই সারাক্ষণ যিনা করি , আমার ভেতরটা খুব তাড়া করে । আপনি অনুমতি দিন। পৃথিবীতে এমন শব্দ কারো কাছে বললে সে অবশ্যই রেগে যেতেন। কিন্তু নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এমন এক মহান চরিত্রের অধিকারী যার তুলনা বিরল। প্রথমে বললেন আচ্ছা শোনো তোমার মা আছে সে বলল মা আছে । আচ্ছা তোমার মায়ের সাথে কেউ যদি যিনা করতে চাই তাহলে তুমি কি করবে সে বলল তাকে আমি মেরে ফেলবো। তারপর বলল তোমার স্ত্রী আছে সে বলল না । নবী বললেন যদি আপনার স্ত্রী না থাকে আর যখন স্ত্রী হবে তখন কেউ যদি আপনার সাথে সম্পর্ক করতে চায় আপনি কি করবেন । তাকেও মেরে ফেলবো । তারপর বলল আপনার সন্তান যদি হয় মেয়ে। আপনার আদরের সেই সন্তানকে কেউ যদি ধর্ষণ করে অথবা যিনা অবস্থায় দেখেন তাহলে তাকে কি করবেন। আমি সাথে সাথে তাকে মেরে ফেলব। তার পর নবী করীম সাঃ হু ওয়ালাই সাল্লাম বললেন , তোমার বোন আছে হ্যাঁ আছে। তোমার সাথে কেউ যদি যিনা করে বা তোমার বোনের সাথে কেউ যদি চিনা করতে চাই তুমি কি রাবে। হুজুর প্রশ্নই অাসে না । নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এবার বললেন , তাহলে আমাকে জবাব দিন। পৃথিবীর সকল মহিলাকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে । কেউ কারো বোন কেউ কারো মা কেউ কারো স্ত্রী কেউ কারো মেয়ে । তাহলে চার প্রকার নারী জাতির মধ্যে কেউ না কেউ তার মা, কেউ তো তার বোন, কেউ না কেউ তো তার স্ত্রী, তাহলে যেমন করে নিজের বেলায় যেটা আপনি করতে পারেন না অন্যের বেলায় সেটা কি করে আশা করেন। চোখ দিয়ে ঝর ঝর করে পানি পড়লো লোকটির চিন্তা করলেন এত সুন্দর করে কেউ কখনো বলেনি । লোকটি তৌওবা করল। প্রতিশ্রুতি দিল জীবনেে।অার কোন দিন জিনা করার কথা ভুলেওে উচ্চারণ করব না। নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এমন একজনঅাদর্শ মহহামানব। যার সান্নিধ্য মানুষকে বদলে দেয় । অপনিও অাপনাকে বদলে ফেলুন বদলে যাবে পৃথিবী।
বিশ্বাস করি না
অনিকেত কামাল
ইচ্ছে ছিল প্রবল ইচ্ছে
শুধু একটি কবিতা লিখে
কবি হব কবিতার মাঝে
অমর হব পৃথিবীর বুকে
পারিনি শত চেষ্টা করেও অামি পারিনি
একটি কবিতা লিখে কবি হতে
ভাবতে অবাক লাগে
ভীষণ দুঃখ পেলে
মানুষ নাকি কবি হতে পারে
আমি বিশ্বাস করি না।
ইচ্ছে ছিল ভীষণ ইচ্ছে
শুধু একটি গান লিখে
শিল্পী হবো গানের মাঝে
অমর হব ধরণীর বুকে
পারিনি শত চেষ্টা করেও অামি পারিনী
একটি গান লিখে গীতিকার হতে
ভাবতে অবাক লাগে
ভীষণ আঘাত পেলে
মানুষ নাকি শিল্পী হতে পারে
সে আমি বিশ্বাস করি না ।
ইচ্ছে ছিলো সীমাহীন ইচ্ছে
শুধু একটি উপন্যাস লিখে
সাহিত্যিক হব সাহিত্যের মাঝে
পারিনি শত চেষ্টা করেও অামি পারিনি
একটি উপন্যাস লিখে উপন্যাসিক হতে।
ভাবতে অবাক লাগে সীমাহীন কষ্ট পেলে
মানুষ নাকি উপন্যাসিক হতে পারে
সে আমি বিশ্বাস করি না ।
ইচ্ছে ছিল অফুরন্ত ইচ্ছে
শুধু একটি সুশীল সমাজ গড়ে
পরিচিত হব সমাজের মাঝে
অমর হব পৃথিবীর বুকে।
পারিনি শত চেষ্টা করেও অামি পারিনি
একটি সুশীল সমাজ উপহার দিতে ।
ভাবতে অবাক লাগে
নষ্ট জোয়ারে ভাসলে মানুষ নাকি
সুশীল সমাজ করতে পারে
সে আমি বিশ্বাস করিনা।
আমি বিশ্বাস করিনা
কবি-সাহিত্যিক শিল্পী উপন্যাসিক
মানুষের নাকি অাপন আপন
চেষ্টার ফসল , অামি বিশ্বাস করি না ।
অামি বিশ্বাস করি, পৃথিবীর সবকিছু
সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত প্রতিভার পরিস্ফুটন।
কবিতার মাঝে তুলে ধরবো
অনিকেত কামল
একাকিত্বের নিঃসঙ্গ যন্ত্রনা গুলো
পেয়ে হারানোর নিদারুণ কষ্ট গুলো
না পাওয়ার বেদনা গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো।
বাবার অব্যক্ত দুঃখগুলো
জননীর অঞ্জলীর জলগুলো
ভাই বোনের স্বপ্নগুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো।
পরাজয়ের বিষন্ন আঘাতগুলো
অনাদর অবহেলার কান্না গুলো
অবজ্ঞা অপমানের জ্বালা গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো।
প্রগতির উৎকর্ষতার ধারাগুলো
বিজয়ের মধুর আনন্দগুলো
মানবের ধ্বংসের বিভীষিকা গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো।
সত্যের দীপ্ত শপথ গুলো
দারিদ্যের মহাদংশন গুলো
স্বাধীনতা হারানোর ব্যাথা গুলো ।
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো
মুক্তিযুদ্ধের বেইমান দালাল গুলো
সমাজের মুখোশধারী মানুষগুলো
ফুটপাত বস্তির দৃশ্যগুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো।
ছিনতাই চোরাচালানের কর্মগুলো
অস্ত্রবাজ চাঁদাবাজদের দৈরাত্ন্য গুলো
আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল চক্রগুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো ।
বেকারত্ব হতাশার অভিশাপ গুলো
রক্ষক ভক্ষকের কর্মগুলো
দুর্নীতি সন্ত্রাসের শেকড় গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো।
সুদ ঘুষের কারবার গুলো
শোষনে শাসিত রক্ত চোষা গুলো
ক্ষমতার আইনের অপব্যবহার গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো ।
পাপ মহাপাপের দৃশ্যগুলো
জীবন-জীবিকার লড়াই গুলো
সত্য ন্যায়ের আদর্শ গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো ।
ধনী-দরিদ্র্যের ব্যবধান গুলো
চুরি জালিয়াতির রেকর্ড গুলো
সরকারের সফলতা ব্যর্থতা গুলো
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরব ।
আমি কবিতার মাঝে তুলে ধরবো
তামাম পৃথিবীর তামাম মানুষের কথা
যেন কেউ অামার কবিতা পড়ে
আমায় কবি বলে ঘৃণাে না করে/করেন।
কি দেখিনি আমি
অনিকেত কামাল
" দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু দু'পা ফেলিয়া,
একটি ধানের শিষের উপর একটি শিশির বিন্দু"।
কিংবদন্তী কবি সম্রাট এর কিছুই দেখা না হলেও
আমার বাকী নেই দেখোর কিছুই!
আমি নারীর অঙ্গনের গন্ধ নিয়ে দেখেছি
সেখানে পাপের মহাসমুদ্র ব্যতীত কিছুই নেই ।
আমি কুসুমের সুবাস নিও জেনেছি
সেখানে পবিত্রতা অার নির্মলতার বড়ই অনটন।
আমি পাষাণ শহরের পাষাণ প্রাসাদে
একমুঠো অন্নের জন্য অসহায় মানুষদের
মাথা ঠুকে রক্তাক্ত হতে দেখেছি।
আমি দেখছি ডাস্টবিনে পড়ে থাকা খাবার নিয়ে
কুকুর কাক আর মানুষের কাড়াকাড়ি।
আমি দেখেছি ফুটপাতে বাস করা মানুষের
মানবেতর জীবন
রাস্তার ধারে পড়ে থাকা বৃদ্ধের করুণ মৃত্যু ।
আমি ধ্বংস দেখেছি পেন্টাগন আর টু ইন টাওয়ার
ধ্বংস স্তুপে পড়ে থাকা মানুষের বাঁচার
ক্ষীণ আর্তনাদ শুনেছি।
আমি রানা প্লাজার করুন ও ধ্বংসাত্মক বিভীষিকা দেখেছি
একুশদিন পড়ে থাকা শাহিনার আত্মচিৎকার শুনেছি।
আমি দেখেছি বৃদ্ধা নারীর করুন মুখ
আমি দেখেছি স্বামী প্রবাসী নারীর গোপন প্রেমের মিলন ।
আমি দেখেছি জীবিকার প্রয়োজনে নারীর সতীত্ব বিক্রয়
পিপাসিত নারীর যৌবনের গোপন সুধা পান
আমি দেখেছি একসিডেন্টে মানুষের লাশ
রক্তে রঞ্জিত পিছঢালা রাজ পথ ।
আমি দেখেছি এককেজি চাল কিনতে না পারার বেদনায়
গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করার দৃশ্য
আমি দেখেছি পৃথিবীর বুকে
মাথা গোঁজার ঠাঁইয়ের অভাবে
নীল আকাশের নীচে ভাগ্যবিড়ম্বিত মনুষদের ঘুমাতে।
আমি দেখেছি অর্থের অভাবে পড়তে না পারার দুঃখে
ঘর বেরিয়ে আসা মেধাবী ছাত্রের যন্ত্রনা
অকালে ঝরে যাওয়ার দীর্ঘশ্বাস ।
আমি দেখেছি প্রেমের আবেশে সুন্দর পৃথিবী
দেখেছি প্রেমের বিরহে ধূসর মরুভূমি
আমি দেখেছি পরকীয়া প্রেমের টানে
নারী পুরুষের নিলর্জ্জ বেহায়াপনা ।
অামি দেখেছি চেয়ে না পাওয়ার বেদনা
দেখেছি পেয়ে হারানোর নিদারুণ কষ্ট
আমি দেখছি পরাজিত সৈনিকের চাপা ক্ষোভ
আমি দেখেছি বিচারের বাণী নীরবে কাঁদে
দুঃখিনী মায়ের চোখজলে ভাসাতে
আমি দেখেছি ফুটন্ত গোলাপের মাঝে
মায়ের মুখের পবিত্র হাসি।
দেখেছি মায়ের মমতা,স্নেহের অতল পরশ,
অামি দেখেছি আদর্শের মাঝে বাবার প্রতি ছবি
দেখেছি শোষণের নিষ্পেষণে নিষ্পেষিত জীবন
দেখেছি দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত পরিবার।
কষ্টের জাঁতাকলে পিষ্ট আবেগের বোবা কান্না।
আমি দেখেছি দুখিনীর ডোরাকাটা জীর্ণ শাড়ির আঁচলে
লুকিয়ে থাকা অভাবের প্রতিচ্ছবি
আমি দেখেছি মহীয়সী নারীর আত্মত্যাগ
প্রসবিত নারীর প্রসব-বেদনা।
আমি দেখেছি কষ্টের নোনা জলে অবগাহন
দেখেছি অসহায় বঞ্চিত মানুষের প্রতি অনাদরের নিদর্শন
আমি দেখেছি একাকীত্ব আর নিঃসঙ্গতার অব্যক্ত যন্ত্রণা
দেখেছি হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়া
আমি দেখেছি এর চেয়ারে বসে অন্যায় অবিচার করতে
দেখেছি ধর্মের কথা বলে গোপনে খুশির কারবার করতে
আমি দেখেছি সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে
একজন পিতার অক্লান্ত পরিশ্রম
দেহের রক্ত বিক্রি সম্পত্তি বিক্রি
বেঁচে থাকার আশ্রয় সবটুকু বিক্রি
আমি পৃথিবীর এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত
তন্ন বিতন্ন করে দেখেছি বিশ্বাসের নির্বাচন ।
সময়ের চক্রে অবিশ্বাস ভরে গেছে ধরনী
স্বার্থপরতার লেলিহান শিখা
আমাদের অাত্নাকে করেছে কলুষিত
আজ আমরা মিথ্যাবাদী হৃদয়হীন মানব-মানবী ।
উনবিংশ শতাব্দী হতে বিংশ শতাব্দি পর্যন্ত
কত ঘটনাই না ঘটে গেল কত রটনা না রটে গেলো
তবুও দেখা হলো না কিছুই
তাইতো খুব বেশি বলতে ইচ্ছে করে
দেখা না দেখার বেদনা নিয়ে
সকল ঘটনা-রটনার নীরব সাক্ষী হয়ে
সবাইকে যেতে হবে চলে যেতে হবে
আপন আপন কবর দেশে
তাই তো কবির সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে
সবাই বলি একসাথে
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দু'পা ফেলিয়া
একটি কবরের গভীরে শায়িত একটি লাশের দৃশ্য।
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা
অনিকেত কামাল
দু'শো বছরের ব্রিটিশ বেনিয়াদের শাসন
পঁচিশ বছরের পাকিস্তানি হায়েনাদের শোষণ
বাংলা কে করেছে নিঃস্ব বাঙালি কে করেছে রিক্ত
ওরা মাতৃভাষাকে কেড়ে নেবার
হীন চক্রান্ত করেছিল
অর্থনৈতিক সামাজিক রাজনৈতিক অধিকার হতে
বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র করেছিল
ক্ষমতা কুক্ষিগত করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল
ওরা চেয়েছিল
বাঙালির বাঁচার স্বপ্ন কে গ্রাস করতে
কিন্তু বাঙালি এতগুলো অন্যায় অপবাদকে
পারেনি মাথা পেতে নীরবে সহ্য করতে
মুক্তিপাগল জনতা সেদিন মুক্তির নেশায়
নেমেছিল রাজপথে
নেমেছিল মুক্তিযুদ্ধে
সেদিন মেশিনগান আর বুলেটের আঘাতে
ভেঙ্গে গিয়েছিল শিউলি বকুলের শাখা
বুলেট আর বুটের নিষ্পেষণে
নিষ্পেষিত হয়েছিল রজনীগন্ধার হাসি
অত্যাধুনিক মারানস্ত্র আর বোমার আঘাতে
বুকের পাঁজর ঝাজরা হয়ে গিয়েছিল
সেদিন স্বামীহারা বধু সন্তানহারা জননীর
করুণ আর্তনাদ,
সম্ভ্রম হারা মা বোনদের অভিশাপে
খোদার আরশ উঠেছিল কেঁপে
বাংলার আকাশ-বাতাস উঠেছিল কেঁদে
পদ্মা মেঘনা যমুনার বুকে
রক্তের স্রোত গিয়েছিল ভেসে
সেদিন আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি
ত্রিশলক্ষ প্রাণের বিনিময়ে
রক্ত জবা রক্ত গোলাপ কে হারিয়ে
কৃষ্ণচূড়া আর শিমুলকে হারিয়ে
এক সাগর তাজা রক্তের বিনিময়ে
হে স্বাধীনতা
তোমাকে পেতে আমরা হারিয়েছি
সব হারিয়েছি
সবটুকু হারানোর ব্যাথা ভুলে
তোমাকে আগলে রেখেছি বুকের সবুজ জমিনে
হে আমার প্রিয় স্বাধীনতা, হে আমার প্রিয় পতাকা
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত পতাকা
আমরা তোমাকে কোনদিন হারাতে দেব না
উচ্চকণ্ঠে তুমি বিশ্বকে জানিয়ে দাও
তোমাকে কেড়ে নেবার কেউ চক্রান্ত করলে
সে যেন বাঙালির আত্মত্যাগের কথা মনে করে
প্রয়োজনে ষোলকোটি প্রাণের বিনিময়ে
লাল সবুজের পতাকা হবে বিশ্ববাসীর পতাকা।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: বিশাল কবিতা----
পড়ছি তো অড়ছি। শেষ আর হয় না!!!
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: বিশাল কবিতা----
পড়ছি তো অড়ছি। শেষ আর হয় না!!!
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬
শামীম আরান বলেছেন: অসাধারন এক অতিদীর্ঘ কবিতা।
প্রতিটি লাইন যেন হৃদয়ের প্রতিধ্বনি।
চলমান থাক এমন কবিতা লেখন, সাথে কিছু ধন্যবাদ।
________________________________________________
যে কোন বাংলা বইয়ের পিডএফ এর জন্য ভিজিট করুন
বাংলা ইবুক ডাউনলোড