নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
~কুড়িয়ে পাওয়া অমূল্য রতন ~
প্রথমেই শুরু করছি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু সর্বশক্তিমান মহান অাল্লাহ পাক রব্বুল অালামিনের নামে। অতপর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহা মানব হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি অফুরন্ত দরুদ ও ছালাম । গভীর শ্রদ্ধা অার ভালোবাসায় স্মরণ করছি ফেসবুক ও ব্লগ ভুবনের কর্তৃপক্ষসহ সবাইকে।
(অাস ছালামু অালাই কুম।)
বিশ্বাসের মাঝেই সব কিছু। "বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর" । "যুক্তির নাম ধর্ম নয় অানুগত্যের নাম ধর্ম" । যদি তাই হতো তাহলে যুক্তি দিয়ে কখনোই মহনবী ( সাঃ ) এর মিরাজের কাহিনীকে ধর্ম বলা যায় না। নিজের বিবেকের বিশ্লেষণী মহানুভবের ধর্মীয় চিন্তার বিশুদ্ধ নির্যাস দিয়ে সিদ্ধান্তের পাতায় পৌঁছানোর দ্বায়িত্ব কর্তব্য অভিলাষ অাপনার । অার প্রত্যাশা অামার ।
কোরঅান ও হাদীসের কিছু অমূল্য বাণী~
নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি দোয়াটি ১০ বার পড়বে অাল্লাহ তায়ালা তাকে ৪ কোটি নেকী দান করবেন। অার রমজান মাসে ৭০ গুণ বেশি অর্থাৎ ২৮০ কোটি নেকী পাওয়া যাবে। দোয়াটি হলো~ "অাশহাদু অাল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াদাহু লা -শারীকা লাহু ইলাহাও ওয়াহিদান অাহাদান সামাদান লাম ইয়াত্তাখিজ সাহিবাতাও ওয়ালা ওলাদাও ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান অাহাদ।"
"সুবহানাল্লাহি, অাল হামদু লিল্লাহ, - ওয়া' লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, অাল্লাহু অাকবার।" জিকিরটি করলে গাছের পাতা ঝরে যাওয়ার মতো গুনাহ ঝড়ে পড়ে। ফাজায়েলে অামাল।
নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, অারশের সন্মুখে একটি নূরের খুঁটি রয়েছে। যখন অাল্লাহর কোন বান্দা কলেমা তয়্যিবা পড়ে তখন খুঁটি কাঁপতে থাকে। অাল্লাহ খুঁটিকে স্থির হতে বললে খুটি জবাব দেয় অামি কি করে স্থির হবো এখন পর্যন্ত কলেমা পড়নে ওয়ালা ব্যক্তির গুণাহ মাফ করা হয়নি। অাল্লাহ বলেন অামি তার সমস্ত গুণাহ মাফ করে দিলাম। ফাযায়েলে অালাম ~ কলেমাটি হলো বা নূরের খুঁটিটি হলোে~ "লা ইলাহা ইল্লাাল্লাাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।"
নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেকদিন ১০০ বার অামার প্রতি দরুদ পড়বে অাল্লাহ তায়ালা তার ১০০টি প্রয়োজন পূরণ করে দিবেন। ইহকালে ৩০টি অার পরকালে ৭০টি দরুদটি হলো~ "অাল্লাহুম্মা সাল্লিয়ালা মুহাম্মাদিউ ওয়ালা অালি মুহাম্মদ।"
হযরত ওমর (রাঃ) বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি বাজার দিয়ে যাওয়ার সময় নিম্নের দোয়াটি পড়লে ৭০ টি বিপদ থেকে মুক্তি পাবেন, সর্বনিম্ন হলো দারিদ্রতা থেকে মুক্তি । এমনকি তার অামল নামায় ১০ লক্ষ নেকী লেখা হবে এবং ১০ লক্ষ গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। দো'য়াটি হলো ~ "লা ইলাহা ইল্লাল্লাাহু ওয়াদাহু লা শারীকালাহু লাহুল মুলক ওয়ালাহুল হামদু।"
নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি নিম্নের অায়াত পড়বে অাল্লাহ তা'য়ালা তাকে প্রত্যেক হরফের বিনিময়ে ৪ হাজার নেকী দান করবেন, ৪ হাজার গুনাহ মাফ করে দিবেন এবং ৪ হাজার গুন মর্যদা বৃদ্ধি করে দিবেন। (নুজহাতুল মাজালিস) অায়াতটি হলো ~ "বিস্ মিল্লাহ হির রাহ মানির রাহিম"
* যে ব্যক্তি প্রতিদিন এ দরুদটি পড়বে অাল্লাহ তা'য়ালা মৃত্যুর পূর্বে দুনিয়াতেই তাকে জান্নাতেন মাকাম দেখাবেন। দরুদটি হলো~
"সাল্লাল্লাহু অালা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মদ।"
* যে ব্যক্তি প্রতিদিন এ দো'য়াটি ৪০ বার পড়বে অাল্লাহ তা'য়ালা তার সকল প্রকার বালা মুছিবত থেকে রক্ষা করবেন । সকল প্রকার রোগ - ব্যাধি থেকে তাকে অারোগ্য দান করবেন, সুস্থ হলে তার সমস্ত গুনাহ মাফ করেতিবেন, অার যদি মৃত্যু হয় তাহলে অাল্লাহ তা'য়ালা তাকে শহীদের মর্যদা দান করবেন। (হিসনে হাসিন) দো'য়াটি হলো~
"লা ইলাহা ইল্লা অানতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনাজ জলিমিন"
* নবী করিম (সাঃ) বলেছেন,
১০০ বার
"সুবহানাল্লাহু"
পড়লে ১০ জন গোলাম অাজাদের সওয়াব হয়,
১০০ বার
"অাল-হামদুলিল্লাহ"
পড়লে ১০০ টি তেজী ঘোড়া সদকা করার সওয়াব হয়,
১০০ বার
"অাল্লাহ অাকবার"
পড়লে ১০০ টি উট কুরবানী করার সওয়াব হয়
অার ১০০ বার
"লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ"
ঈমানের সহিত পড়লে অাসমান জমিনের মধ্যবর্তী স্থানকে নেকে পূর্ণ করে দেওয়া হয়। (ফাজায়েলে অামাল)
* যে ব্যক্তি দৈনিক একবার এ দরুদটি পড়বে ৭০ জন ফেরেস্তা ১০০০ দিন পর্যন্ত তার নেকী লিখতে থাকবে। দরুদটি হলো~
"জাযাল্লাহু অান্না মুহাম্মাদান মাহুয়া অাহলুহু"
*নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, যে কোন মসিবত দেখা দিলে এ দোয়াটি পড়লে অাল্লাহ তায়ালা সে মসিবত দূর করে দিবেন। দোয়াটি হলো~"
"হাসবুনাল্লাহু ওয়ানিমাল ওকীল"
* যে ব্যক্তি সকাল সন্ধ্যায় এই তাসবিহটি পড়বে কিয়ামতের দিনে তার চেয়ে উত্তম অামলকারী কেউ হবে না। বোখারী ও মুসলিম শরীফ , তাসবিহীটি হলো~
"সুবহানাল্লাহী ওয়া বিহামদিহী।"
বুখারী ও মুসলিম শরীফের অার একটি হাদীসে রয়েছে। রসূল (সাঃ) বলেছেন , "সুবহানাল্লাহী হি বিহামদিহী সুবহানাল্লাহ হিল অাযীম" মুখে উচ্চারণ করা সহজ অথচ কিয়ামতের দিন মিজানের পাল্লা সবচেয়ে ভারী হবে।
* নবী করিম (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি একবার এই দোয়াটি পড়বে অাল্লাহ তা'য়ালা তাকে ২০ লাখ নেকী দান করবেন অার রমজান মাসে পড়লে ১৪ কোটি নেকীর সওয়াব পাবেন, দো'য়াটি হলো ~
" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াদাহু লা শারীকা লাহু অাহাদান সামাদান, লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান অাহান"
* নবী করীম (সাঃ) বলেছেন , যদি কেউ সুন্দর করে ওযু করে নিম্নের দোয়াটি অাকাশের দিকে তাকিয়ে ঈমানের সহিত কলেমা শাহাদাৎ পড়ে তাহলে তার জন্য জান্নাতের ৮ টি দরজা খুলে যায় এবং তার ইচ্ছে মতো যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। ~
"অাশ হাদু অাল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া দাহু লা শারীকালাহু ওয়া অাশহাদু অান্না মুহাম্মাদান অাবদুহু ওয়া রাসূলুহু।"
* ঘুমানোর সময় দোয়াটি পড়লে সমুদ্রের ফেনার সমান গুনাহ থাকলেও অাল্লাহ মাফ করে দিবেন নবী করীম (সাঃ) বলেছেন এবং তিনি অারো বলেছেন যিহাদের যুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে অাসা কবিরা গুনাকেও অাল্লাহ তায়ালা অনুতপ্ত বান্দাকে মাফ করে দিবেন । তিরমিযি দোয়াটি হলো~
"অাসতাগফিরুল্লাহু অাল্লা লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়ুম ওয়া কুতুবু ইলাইহী"
* হযরত অাবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত ,রাসূল (সাঃ) বলেছেন সুরা ইখলাস পবিত্র কুরঅানের তিন ভাগের একভাগ। তাই যে ব্যক্তি এই সুরাটি তিনবার পড়বে সে যেন পুরো কোরঅান শরীফ পাঠ করার সওয়াব লাভ করলো। (মুসলিম ও তিরমিযি) সুরাটি হলো~
* বিস মিল্লা হির রাহ মানির রাহিম। কুলহু ওয়াল্লাহু অাহাদ, অাল্লাহুস সামাদ, লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ , ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফু ওয়ান অাহাদ।"
* পবিত্র রমজান মাসে প্রত্যহ মাগরিব ও এশার মধ্যবর্তী সময়ে ~
"সুরা ফাতেহার পর সুরা ইখলাস" দিয়ে ২ রাকাত নফল নামাজ অাদায় করলে ৭০ হাজার ফেরেস্তা কেয়ামত পর্যন্ত সে নামাজীর জন্য নেকী লিখতে থাকে।"
* কোন ব্যক্তি যদি নিম্নের দোয়াটি পড়ে তাহলে কিয়ামতের দিন তার জন্য রাসূল (সাঃ) এর উপর সুপারিশ করা ওয়াজিব হয়ে যাবে। তিবরাণী দোয়াটি হলো ~
"অাল্লাহুম্মা তানজিলাহুল মাকায়াদাল মুকাররাবা ইনদাকা ইয়া উমাল কিয়ামাহ"।
* নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি দোয়াটি তিন বার পড়বে সে অর্ধেকদিন তাসবিহ - তাহলীল পড়ার চেয়েও অধিক সওয়াব লাভ করবে। (মুসলিম, নাসায়ী, তিরমিযি ) দো'য়াটি হলো ~ সুবহানাল্লাহী ওয়া বিহাম দিহী অাদাদা খালকিহী ওয়ারিদ্বা নাফছিহী ওয়াজিনাতা অারশিহী ওয়ামিদাদা কালিমাতিহী।"
মহা পবিত্র ধর্মগ্রন্থ "অাল কোরঅান" এ অাল্লাহ পাক রব্বুল অালামিন ঘোষণা করেছেন " অামি জিন অার ইনসানকে কেবল মাত্র অামার ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছি।" কথাটির অর্থ এই নয় যে, ধর্মীয় উপাশনালয়ে বসেই ইবাদত~বন্দেগী করতে হবে। প্রতিটি কাজের শুরুতে "বিসমিল্লাহ হির রাহ মানির রাহিম" দিয়ে অারম্ভ করেন অবশ্যই অাপনার কাজ ইবাদতের মধ্যে গন্য হবে। প্রতিটি কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল। ভালো কাজের নিয়ত করলেই অাল্লাহ পাক রব্বুল অালামিন পূর্ণে ভরে দেন অার মন্দ কাজের চিন্তা করলেও যতক্ষণ না সে মন্দ বা খারাপ কাজ করা না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত পাপ বা গুনাহ লেখা হয় না। কিন্তু অামরা পূর্ণের কথায় বেশি শুনি প্রচার করি। তবে অামরা একবারও কি মনে করি বা ভেবে দেখি, মুখ দিয়ে একটি খারাপ কথা বা অশ্লীল কথা বললে পিছনের ৪০ দিনের ইবাদত বরবাদ হয়ে যায় অার অার সামনের চল্লিশ দিনের ইবাদত নষ্ঠ হয়ে যায় বা কজে অাসবেনা। অাসলেই ধর্মীয় বিধান যতটাই সহজ তার চেয়ে শতগুণ কঠিন এটা অামরা ভুলে যায়।
অাল্লাহ পাক রাব্বুল অালামিন বলেছেন, তোমরা তোমাদের জবান অার ইজ্জতের সঠিক ব্যবহার করো তাহলেই তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে । নবী করিম সাঃ বলেছেন সেই ইজ্জতের কসম সেই সত্তার কসম যার হাতে অামার প্রাণ অাল্লাহ বলেছেন যে ব্যক্তি (পুরুষ নারী) তার জবান অার ইজ্জতের সঠিক ব্যবহার করবেন তার জন্য জান্নাতের জিম্মাদার অামি হয়ে যাব। সুবহানাঅাল্লাহ। বিদায় হজের ভাষণে নবী করীম (সাঃ) বলেছেন "তোমরা দুটি জিনিসকে অাঁকড়ে ধরো কখনো পথভ্রষ্ঠ হবেনা।" ১ অাল্লাহর কিতাব অার ২ অামার বাণী অাল হাদীস। তিনি অারো বলেছেন, তোমরা তোমাদের জবান অার ইজ্জতের গ্যারান্টি দাও অামি তোমাদের জান্নাতের গ্যারান্টি দিচ্ছি। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় বিজ্ঞানের বিস্ময়কর অাবিস্কারের এই পৃথিবীর বাসিন্দা হিসেবে অামরা কোন পথে এগিয়ে যাচ্ছি তা বিশ্লেষণ অার সংশোধনের হয়ত এখই সময়~
প্রতিদিন ইচ্ছে অনিচ্ছেয় কারণে অকারণে প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে কিংবা হাসি ঠাট্টার ছলে যে মহা পাপগুলো করছি~
১ কৌশল ও মিথ্যে~মিথ্যে বলা যেন অামাদের প্রাণের স্পন্দন হয়ে গিয়েছে। মহামুল্যবান প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠ উপহার মোবাইলের কল্যাণী অাশির্বাদ সত্যিই অবাক করে। অবস্থান করি এক জায়গায় বলি অারেক জায়গায়। লাগবে ৪০ মিনিট বলি ২০মিনিট। খেয়েছি অালু ভর্তা বলি কোরমা বিরানী। জানাছি এখনই জানায় না সারদিনেও ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে হাজার মিথ্যের সমারহে অামরা ডিজিটাল পৃথিবীতে এহিয়ে চলছি। অামরা ভুলেই হেছি মিথে্য বলা মহাপাপ। অথচ হাদীসে রয়েছে রাসূলে পাক (সাঃ) অথিতি হয়ে এক সাহাবীর বাসায় গিয়েছিলেন সেই বাসার ছোট শিশু কাঁদছিলেন যে জিনিসটির জন্য কাদছিলেন সেজিনিসটি এন দিতে চাইলে শিশুটি কান্না বন্ধ করল কিছুক্ষণ পরে জিনিসটি এনে শিশুকে দেওয়া হলো। রাসূল সাঃ বলেছিলেন যদি শিশুকে কান্না থামানোর জন্য এমন কথা বলা হতো অার তা না দেওয়া হতো তাহলে সেই সত্তার কসম এটা মিথ্যায় পরিগণিত হতো।
২ গীবত ও সমালোচনা~ গীবত অার সমালোচনা না করলে যেন অামাদের পেটের খাবারই হজম হতে চাই। অথচ গীবত করা মৃত ভাইয়ের মাংস খাওয়ার সমান।
৩ লোভ ও লালসা~ লোভের বশবর্তী হয়ে প্রতি নিয়তই অামরা কত জঘন্য খারাপ কাজ করছি তার হিসেব রাখি না। কামনা লালসা অামাদেরকে অন্ধকারে অতল গহ্বরে নিমজ্জিত করছে।
৪ হিংসা ও বিদ্বেষ~ হিংসা বিদ্বেষের জটিল অাগুনে পুড়ে প্রতিনিয়ত অামাদের সুন্দর মনটা কালো কুৎসিত হয়ে যাচ্ছে।
৫ অহংকার ও বড়াই করা~ অাল্লাহ পাক রব্বুল অালামিন বলেছেন অনুপরিমাণ অহংকার থাকলে তার জন্য বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না
৬ জবানের দালালী করা~ সত্যিকার অর্থে পৃথিবীটাই চলছে কথার দালালীর উপর। যে যত বেশি মিথ্যে রঙ বসিয়ে চাপাবাজি করতে পারবে । সে ততবেশি সাফল্য লাভ করবে।
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর । অামি চেষ্টা করেছি । ভুলগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে কমেন্টে সহযোগিতার অাহ্বানে গভীর শ্রদ্ধা ভালোবাসায় অাস ছালামু অালাই কুম। অামিন । অাল্লাহ সর্বশক্তিমান।
"ওয়া অান- নাল লা - হা সামী - উম বাসী---র"
অর্থঃ নিশ্চয় অাল্লাহ সবকিছু শোনেন দেখেন
(সুরা হজ্জ অায়াত ৬১)
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুবাহা'ন আল্লাহ্।
খুব ভালো লেগেছে।আপনি যে এই কাজে খুব পরিশ্রম করেন তাতে কোন সন্দেহ নেই।আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুন।