নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কমপ্লিট কোড অফ লাইফ বনাম উপদেশ গ্রন্থ

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৮


আমরা আলেম হুজুরদের মুখে একটা কথা সব সময়ে শুনে থাকি সেটা হোল -- Islam is complete code of life
অর্থাৎ ইসলাম ধর্ম হোল একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান । আমরা এখন দেখি পবিত্র কোরান শরিফ নিজের সম্পর্কে কি বলে ---

সুরা ছোয়াদ ৬৭ এবং ৮৭ − “বলুন, এটি এক মহা সুসংবাদ।
মুজাম্মিল ১৯ − “এটা উপদেশ। অতএব যার ইচ্ছা সে তার পালনকর্তার দিকে পথ অবলম্বন করুক।”
মুদাস্সির ৫৪ − “এটা তো উপদেশ মাত্র।”
আশ শুরা ৫২ − “আপনি জানতেন না কোরাণ কি ও ইমান কি। কিন্তু আমি একে করেছি নূর।”
সুরা ইমরাণ ১৮৪ − কোরাণ হলো “মুনীর” অর্থাৎ “আলোকিত কিতাব।”
সুরা আনাম ৯০ − “এটি বিশ্বের জন্য উপদেশ মাত্র।”
সুরা আল্ ফুরকান ১ − “পরম করুণাময় তিনি যিনি তাঁর বান্দার প্রতি ফয়সালার গ্রন্থ অবতীর্ণ করেছেন।”
সুরা হিজর ৯ − “আমি এই উপদেশগ্রন্থ নাজিল করেছি।”
সুরা হজ্ব ৮ − কোরাণ হল “আলোকিত কিতাব।”
আল্ যুমার ২৩ − “আল্লাহ উত্তম বাণী তথা কিতাব নাজিল করেছেন যা সামঞ্জস্যপূর্ণ।”
সুরা আবাসা ১১ − “এটা উপদেশবাণী”।


এখানে কোরান বলছে -- কোরান একটা উপদেশবাণী বা উপদেশ গ্রন্থ বা আলোকিত কিতাব । কোরান কোথায় বলে নি যে ইসলাম একটা পরিপূর্ণ জীবন বিধান ।
তাহোলে এমন দাবি করার ভিত্তি কি ?

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন বিধান এ বিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।

এ প্রসংগে আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কোরআন বলেন,"আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং তোমাদের ওপর আমার নি‘আমত সম্পূর্ণ করলাম; আর তোমাদের জন্য ইসলামকে দীন হিসেবে পছন্দ করলাম"। [সূরা আল-মায়েদা, আয়াত: ৩]

আল্লাহ আরও বলেন,"নিঃসন্দেহে ইসলামই আল্লাহর নিকট একমাত্র দীন"[সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৯] আর দীন পরিপূর্ণ করে দেওয়া এবং তার যাবতীয় বিধিবিধান বর্ণনা করার মধ্যে উভয় জগতের সকল প্রকার নি‘আমত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তাই তিনি বলেছেন,"এবং তোমাদের ওপর আমার নি‘আমত সম্পূর্ণ করলাম"।[সূরা আল-মায়েদাহ, আয়াত: ৩]

আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কোরআন আরো বলেন ,“হে মুহাম্মাদ (সাঃ) বল, আমার রব নিঃসন্দেহে আমাকে সঠিক নির্ভূল পথ দেখাইয়া দিয়াছেন।সম্পূর্ণ ও সর্বতভাবে নির্ভূল দ্বীন, তাহাতে বক্রতার কোন স্থান নাই। ইহা ইব্রাহীমের অবলম্বিত পথ ও পন্থা, যাহা সে ঐকান্তিক নিষ্ঠা ও একমূখীতার সহিৎ গ্রহণ করেছিল এবং সে মুসলিমদের মধ্যে ছিল। বল, আমার নামায, আমার সর্বপ্রকার ইবাদত অনুষ্ঠান সমুহ, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু সবকিছুই সারা জাহানের রব আল্লাহর’ই জন্য।” [সূরা আল-আনআম ১৬১-১৬২]।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

এ আর ১৫ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ আ্য়াত দেওয়ার জন্য । এই আয়াত গুলোতে ইসলামকে পরিপূর্ণ ধর্ম এবং আল্লাহর মনোনিত একমাত্র ধর্ম বলা হয়েছে , পরিপূর্ণ জীবণ ব্যবস্থা বলা হয় নি বা কমপ্লিট কোড অফ লাইফ বলা হয় নি । কোরান যেহেতু নিজেকে উপদেশ গ্রন্থ বলেছে, তাই মানুষের জীবন পরিচালিত হবে কোরানের উপদেশ দিয়ে । কোরান তো পরিপূর্ণ ধর্ম বলেছে , সেই সাথে বলেছে এটা মানব জাতীর উপদেশ গ্রন্থ মাত্র ।

মনে করুন আপনাকে আপনার বাবা একটা সব ফেসেলিটি দিয়ে একটা বাড়ী বানিয়ে দিল -- যেটা একটা পরিপূর্ণ বাড়ী , এখন বাড়ীর ভিতরটা আপনি কি ভাবে সাজাবেন বা কি ধরনের আসবাব পত্র রাখবেন , কি ধরনের পর্দা রাখবেন সেটা ভিন্ন বিষয় ।
ঠিক তেমনি ইসলাম একটা পরিপূর্ণ ধর্ম কিন্তু জীবন ব্যবস্থাটা কি হবে সেটা নির্ধারন হবে কোরানের উপদেশ দিয়ে । উপদেশ এবং কোড এক জিনিস নহে ।
ধন্যবাদ

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩

এ আর ১৫ বলেছেন: সুরা মায়দা আয়াত ৩ এবং সুরা আল ইমরানের আয়াত ১৯ এর যত ইংরেজি অনুবাদ দেখলাম সব খানে Religion লিখা হয়েছে যার অর্থ ধর্ম কিন্তু বাংলা অনুবাদে দীন লিখা হয়েছে, ধন্যবাদ

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বাহ কি সুন্দর। কুরআনের আয়াত উল্লেখ করে বলছেন ইসলাম কিভাবে কমপ্লিট কোড অফ লাইফ ?

আল্লাহ কি ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবনবিধান হিসেবে ঘোষণা দেননি ? দিয়েছেন , আপনি জানেন তাহলে এ প্রশ্ন কেন ? বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: কোরানের আয়াত গুলোকি কোড অফ লাইফ বলছে নাকি উপদেশ মানব জাতীর জন্য বলছে?

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন জীবনের কোড হচ্ছে, জাতীয় সংবিধান; কোন জাতি কোরানকে সংবিধান হিসেবে ব্যবহার করছেন?

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ধর্ম টর্ম নিয়ে মাথা ঘামাই না।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কোরান স্ববিরোধিতায় ভরা।অতয়েব কোনটাকে আপনি সত্য বলে গ্রহন করবেন।
সূর্য্ অস্ত যা্য়।তারপর আল্লাহর আরশের নিচে ঘুমায়।মুর্খতার একটা সীমা থাকে।
সেদিন ড,এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী সাহেব বললেন আমাজন আফ্রিকায় এবং পিগমিরা দক্ষিন মেরুতে থাকে,সেখানে তাপমাত্রা -২০ ডিগ্রি সেসসিয়াস।হাজার হাজার শ্রোতা সোবহান আল্লাহ বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: আমরা কোরআন কে কিছু মুর্খ উন্মাদ আবালগোত্রীয় প্রানীর কাছে ছেড়ে দিয়েছি এরা এদের নিজেদের মতো যা খুশি বলে।

এটা নুরুলইসলা০৬০৪ এর করা মন্তব্যের আমার ব্যাক্তিগত উত্তর

আমি ধর্ম কম বুঝি দেখি যারা পন্ডিত তারা এই পোষ্ট কে কি করে ডিফেন্ড করে।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সবাই লেখক এ আর ১৫ এর পুরো ব্লগটা ঘুরে আসুন তাহলেই বুঝতে পারবেন ওনার প্রকৃত উদ্দেশ্যটা কি? ওনার যত সমস্যা ইসলাম ও কোরআন কে নিয়ে!! সেই সংগে ৫ নং কমেন্টে নুরুলইসলা০৬০৪ বক্তব্য দেখলেও বোঝা যায় ওনারো ইসলাম ও কোরআন নিয়ে চুলকানী আছে!!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৩

এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন ভাই , ঢালাও কথা না বলে স্পেসিফিক ভাবে কোন লিখাতে কি সমস্যা সেগুলো হাইলাইট করুন এবং রেফারেন্স দিয়ে প্রমাণ করুন যে আমি ভুল বলেছি । এই ভদ্রলোক -- - এস এম মামুন অর রশীদ---- ঠিক আপনার মত উল্টাপাল্টা কমেন্ট করতো , একদিন জায়গা মত ধরেছি , চেপে গেছে । মনে রেখেন আপনাকে একদিন জায়গা মত ধরবো , তখন টের পাবেন কত ধানে কত চাল ।
এবার দয়া করে প্রমাণ করুন আমার ভুলগুলো । আমার মনে হয় সেই যোগ্যতা আপনার নাই । আপনাকে ওপেন চ্যালেন্জ দিলাম । ধন্যবাদ

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:




অনেক কষ্ট করে এই পোস্ট উপহার দেয়ায় ধন্যবাদ। বুঝা কঠিন নয় যে, আপনি খুব ঘাটাঘাটি করে 'কুরআন পরিপূর্ণ জীবন বিধান নয়' এই তথ্য বের করতে সক্ষম হয়েছেন। আলেম-উলামাদের ভুল ধরিয়ে দিয়ে মহৎ(!) একটি কাজ করেছেন। আসলে আপনাকে সামান্য এই ধন্যবাদ দিয়ে খাট করা উচিত হয়নি বলে দুঃখিত!

আপনার অন্যান্য অধিকাংশ পোস্টও মা-শাআল্লাহ প্রায় এমনই চমৎকার(!)।

আসলে 'দ্বীন' মানে কি? 'দ্বীন' মানেই তো জীবন বিধান। আর কুরআনকে পরিপূর্ণ জীবন বিধান বলা হলে সমস্যাটা কোথায়? তাফসীরের কিতাবেও তো এই অর্থই করা হয়েছে। কিন্তু আপনি কোথায় পেলেন এমন উদ্ভট তাফসীর?

এক শ্রেণির মানুষ দেখবেন, যারা অনবরত ইসলামের প্রত্যেক বিষয়ে খুত খুঁজে বেড়ানোয় লিপ্ত, তাফসীর হাদিসসহ ইসলামী শরিয়ার অন্যান্য উৎস বিষয়ে যাদের সঠিক জ্ঞানের অভাব, তাদের পক্ষেই কেবল অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টির এসব উপাদান খুঁজে বেড়ানো শোভা পায়।

১ নং কমেন্টে সঠিক কথা বলা হয়েছে। তাকে ধন্যবাদ। উদাহরণস্বরূপ তাফসীরে ইবনে কাসীরের সংশ্লিষ্ট পৃষ্ঠার ফটোকপি যুক্ত করা হলো। সময়ের অভাবে অন্যান্য তাফসীর এখন দিতে পারলাম না। তবে আপনার প্রয়োজন হলে জানাবেন। পরবর্তীতে চেষ্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪

এ আর ১৫ বলেছেন: ধন্যবাদ এতক্ষণ অপেক্ষা করছিলাম দীন এবং ধর্ম নিয়া আলোচনা করার জন্য , সুরা মায়েদা আয়াত ৩ এবং সুরা আল ইমরানের ইংরেজি অনুবাদ দেখুন --
৫-৩
Sahih International: Prohibited to you are dead animals, blood, the flesh of swine, and that which has been dedicated to other than Allah , and [those animals] killed by strangling or by a violent blow or by a head-long fall or by the goring of horns, and those from which a wild animal has eaten, except what you [are able to] slaughter [before its death], and those which are sacrificed on stone altars, and [prohibited is] that you seek decision through divining arrows. That is grave disobedience. This day those who disbelieve have despaired of [defeating] your religion; so fear them not, but fear Me. This day I have perfected for you your religion and completed My favor upon you and have approved for you Islam as religion. But whoever is forced by severe hunger with no inclination to sin - then indeed, Allah is Forgiving and Merciful.

Pickthall: Forbidden unto you (for food) are carrion and blood and swineflesh, and that which hath been dedicated unto any other than Allah, and the strangled, and the dead through beating, and the dead through falling from a height, and that which hath been killed by (the goring of) horns, and the devoured of wild beasts, saving that which ye make lawful (by the death-stroke), and that which hath been immolated unto idols. And (forbidden is it) that ye swear by the divining arrows. This is an abomination. This day are those who disbelieve in despair of (ever harming) your religion; so fear them not, fear Me! This day have I perfected your religion for you and completed My favour unto you, and have chosen for you as religion al-Islam. Whoso is forced by hunger, not by will, to sin: (for him) lo! Allah is Forgiving, Merciful.

Yusuf Ali: Forbidden to you (for food) are: dead meat, blood, the flesh of swine, and that on which hath been invoked the name of other than Allah; that which hath been killed by strangling, or by a violent blow, or by a headlong fall, or by being gored to death; that which hath been (partly) eaten by a wild animal; unless ye are able to slaughter it (in due form); that which is sacrificed on stone (altars); (forbidden) also is the division (of meat) by raffling with arrows: that is impiety. This day have those who reject faith given up all hope of your religion: yet fear them not but fear Me. This day have I perfected your religion for you, completed My favour upon you, and have chosen for you Islam as your religion. But if any is forced by hunger, with no inclination to transgression, Allah is indeed Oft-forgiving, Most Merciful.

Shakir: Forbidden to you is that which dies of itself, and blood, and flesh of swine, and that on which any other name than that of Allah has been invoked, and the strangled (animal) and that beaten to death, and that killed by a fall and that killed by being smitten with the horn, and that which wild beasts have eaten, except what you slaughter, and what is sacrificed on stones set up (for idols) and that you divide by the arrows; that is a transgression. This day have those who disbelieve despaired of your religion, so fear them not, and fear Me. This day have I perfected for you your religion and completed My favor on you and chosen for you Islam as a religion; but whoever is compelled by hunger, not inclining willfully to sin, then surely Allah is Forgiving, Merciful.

Muhammad Sarwar: It is unlawful for you to consume the following as food: an animal that has not been properly slaughtered, blood, pork, an animal slaughtered and consecrated in the name of someone other than God, an animal killed by strangulation or a violent blow, an animal killed by falling down, an animal which has been gored to death, an animal partly eaten by a wild beast before being properly slaughtered, an animal which has been sacrificed on the stone blocks (which pagans worshipped), and any flesh divided by casting superstitious and gambling arrows (a pagan tradition), which is a sin. Today, the unbelievers have lost hope about your religion. Do not be afraid of them but have fear of Me. On this day I have perfected your religion, completed My favors to you, and have chosen Islam as your religion. If anyone not (normally) inclined to sin is forced by hunger to eat unlawful substances instead of proper food, he may do so to spare his life. God is All-forgiving and All-merciful.

Mohsin Khan: Forbidden to you (for food) are: Al-Maytatah (the dead animals - cattle-beast not slaughtered), blood, the flesh of swine, and the meat of that which has been slaughtered as a sacrifice for others than Allah, or has been slaughtered for idols, etc., or on which Allah's Name has not been mentioned while slaughtering, and that which has been killed by strangling, or by a violent blow, or by a headlong fall, or by the goring of horns - and that which has been (partly) eaten by a wild animal - unless you are able to slaughter it (before its death) ­ and that which is sacrificed (slaughtered) on An­Nusub (stone altars). (Forbidden) also is to use arrows seeking luck or decision, (all) that is Fisqun (disobedience of Allah and sin). This day, those who disbelieved have given up all hope of your religion, so fear them not, but fear Me. This day, I have perfected your religion for you, completed My Favour upon you, and have chosen for you Islam as your religion. But as for him who is forced by severe hunger, with no inclination to sin (such can eat these above-mentioned meats), then surely, Allah is Oft­Forgiving, Most Merciful.

Arberry: Forbidden to you are carrion, blood, the flesh of swine, what has been hallowed to other than God, the beast strangled; the beast beaten down, the beast fallen to death, the beast gored, and that devoured by beasts of prey - excepting that you have sacrificed duly -- as also things sacrificed to idols, and partition by the divining arrows; that is ungodliness. Today the unbelievers have despaired of your religion; therefore fear them not, but fear you Me. Today I have perfected your religion for you, and I have completed My blessing upon you, and I have approved Islam for your religion. But whosoever is constrained in emptiness and not inclining purposely to sin -- God is All-forgiving, All-compassionate.

সুরা আল ইমরান আয়াত ১৯
৩-১৯
Sahih International: Indeed, the religion in the sight of Allah is Islam. And those who were given the Scripture did not differ except after knowledge had come to them - out of jealous animosity between themselves. And whoever disbelieves in the verses of Allah , then indeed, Allah is swift in [taking] account.

Pickthall: Lo! religion with Allah (is) the Surrender (to His Will and Guidance). Those who (formerly) received the Scripture differed only after knowledge came unto them, through transgression among themselves. Whoso disbelieveth the revelations of Allah (will find that) lo! Allah is swift at reckoning.

Yusuf Ali: The Religion before Allah is Islam (submission to His Will): Nor did the People of the Book dissent therefrom except through envy of each other, after knowledge had come to them. But if any deny the Signs of Allah, Allah is swift in calling to account.

Shakir: Surely the (true) religion with Allah is Islam, and those to whom the Book had been given did not show opposition but after knowledge had come to them, out of envy among themselves; and whoever disbelieves in the communications of Allah then surely Allah is quick in reckoning.

Muhammad Sarwar: In the sight of God Islam is the religion. The People of the Book created differences in the matters (of religion) because of their hostility among themselves, only after knowledge had come to them. Let whoever denies the revelations of God know that the reckoning of God is swift.

Mohsin Khan: Truly, the religion with Allah is Islam. Those who were given the Scripture (Jews and Christians) did not differ except, out of mutual jealousy, after knowledge had come to them. And whoever disbelieves in the Ayat (proofs, evidences, verses, signs, revelations, etc.) of Allah, then surely, Allah is Swift in calling to account.

Arberry: The true religion with God is Islam. Those who were given the Book were not at variance except after the knowledge came to them, being insolent one to another. And whoso disbelieves in God's signs. God is swift at the reckoning.

সব কয়েটা ইংরেজি অনুবাদে রিলিজিয়ন বা ধর্ম লিখেছে কিন্তু বাংলা অনুবাদে ধর্ম না লিখে দীন লিখেছে ।

আচ্ছা ভাই কমপ্লিট কোড বা পরিপূর্ণ কোড বলতে কি বুঝেন । কমপ্লিট কোড যদি হয় তাহোলে কোভিড ভ্যাকসিন , কোয়ামটাম ম্যাকানিক্স, সিংগুলারিটি এগুলোর সমাধানে ইসলামে কি ধরনের কোড আছে ? কমপ্লিট কোর্ড অর্থ কি বোঝেন , খামাখা উল্টাপাল্টা বোলে অমুসলিমদের হাসির খোরাক হন কেন ।

কোরান কি দাবি করেছে এটা কমপ্লিট কোড ? কোরান তো বলছে এটা উপদেশ গ্রন্থ । ইংরেজি অনুবাদ গুলোতে তো দেখলেন লিখেছে ধর্ম বা রিলিজিয়ন , দীন শব্দ ব্যবহার হয়েছে বাংলা অনুবাদে ।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



তা, আপনার লেখা কোনো তাফসীরের কিতাব প্রকাশিত হয়েছে না কি? হয়ে থাকলে নাম কি?

তাফসীরকারদের ভুল ধরার চেষ্টা যেভাবে করে যাচ্ছেন, দয়া করে যদি আপনার এই লাইনে পড়াশোনা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা ইত্যাদির সামান্য কিছু ব্যক্ত করতেন, অন্যান্য তাফসীর রেখে আমরাও আপনার তাফসীর পড়ার সুযোগ লাভ করে ধন্য হতে পারতাম(!)। নির্ভুল তাফসীর পড়তে কে না চাবে? তাই না?

তবে এবার দেখুন, তাফসীরে জালালাইনে কি লেখা হয়েছে-

ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

এ আর ১৫ বলেছেন: স্কিন সট পড়া যাচ্ছে না । আপনার তফসির বড় না কোরানের আয়াত বড় ? কোরানের আয়াত গুলো কি বলেনি এটা মানব জাতীর জন্য উপদেশ । মনে করি আপনাদের দাবি অনুযায়ি কম প্লিট কোর্ড অফ লাইফ , তাহোলে বলুন তো কোভিড ভ্যাকসিন সম্পর্কে কি কোড আছে ইসলাম ধর্মে । সিংগুলারিটি কি ? গ্লোবাল ওয়ার্মিং সম্পর্কে কি বলেছে ? কমপ্লিট কোড হোলে তো এই সব কিছু থাকার কথা । নেই কেন ? করান কোরান বলছে এটা মানব জাতীর জন্য উপদেশ - কমপ্লিট কোড বলে নি । সুরা মায়দার আয়াত ৩ এবং সুরা আল ইমরানের আয়াত ১৯ শে যে ধর্ম বা রিলিজিয়ন বলছে দীন নহে সেটা বিখ্যাত ইংরেজি অনুবাদকদের অনুবাদ হোতে প্রমাণ হয়ে গেছে , বাংলা তফসির কারক বা বাংলা অনুবাদকরা লিখলেই কি প্রমাণ হয়ে যাবে ?
তফসির না খুজে সবার আগে কমপ্লিট কোড শব্দটার অর্থ কি সেটা জানার চেষ্ঠা করুন । কমপ্লিট কোড হলে করোনার নতুন স্ট্রং এর ভ্যাকসিনটার কোডটা বলুন তো ইসলাম থেকে যদি এটা কমপ্লিট কোড হয় ।

তাই বলছি ভাই লোক হাসিয়েন না । কোরান নিজে কে কমপ্লিট কোড বলেনি বলেছে উপদেশ গ্রন্থ ।

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



একটু বড় করে আবার দিচ্ছি যাতে পড়তে সুবিধা হয়-

ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৩

এ আর ১৫ বলেছেন: এটা আপনাদের মত মাওলানাদের দাবি কিন্তু কোরানের দাবি নহে । কোরান বলছে উপদেশ গ্রন্থ । আমি আগের উত্তরে যে প্রশ্ন গুলো করছি সেটার উত্তর দিন দয়া করে । ধন্যবাদ

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১০

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার যেটা মনে হচ্ছে লেখক দ্বীন এর অনুবাদে ঘাপলা পাচ্ছেন, লেখক বলছেন দ্বীনের অনুবাদ ইংলিশে রিলিজিওন আর নতুন নকিব ভাই এর বাংলা অনুবাদ হচ্ছে জীবন বিধান, অনুবাদিক সমস্যায় আক্রান্ত।

আমার প্রশ্ন কিছু লোক বেশ আনন্দের সাথে বলেন আমার দ্বীনি ভাই এর অর্থ কি হবে?

আমার ধর্মীয় ভাই ?

না

আমার জীবন বিধান মান্য কারি ভাই ? া

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩১

অশুভ বলেছেন: আমি নিচের মন্তব্যটি নতুন নকিব ভাইয়ের একটি পোস্টেও করেছি। আপনার দৃষ্টি যাতে এড়িয়ে না যায় সেজন্য এখানেও মন্তব্য করলাম।

সম্মনিত ব্লগার এ আর ১৫-এর সাথে আমি একমত, আল-কোরআনের ইংরেজি অনুবাদে প্রায় সবজায়গাতে দ্বীন শব্দের স্থলে religion শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লগার এ আর ১৫ ইংরেজি ভাষায় বেশ পারদর্শী মনে হচ্ছে।

আমি তাকে একটু উইকিপিডিয়া পড়ে দেখার জন্য অনুরোধ করছি-

প্রথমত এই লিংকে দ্বীন শব্দের অর্থটি বিস্তরিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
It has been said that the word Dīn appears in as many as 79 verses in the Qur'an,[7] but because there is no exact English translation of the term, its precise definition has been the subject of some misunderstanding and disagreement. For instance, the term is often translated in parts of the Qur'an as "religion".
আমার মনে হয় এজন্যই ব্লগার এ আর ১৫ চায়ের সাথে লেবুর পানি গুলিয়ে ফেলছেন।

দ্বিতীয়ত এই লিংকে Religion শব্দটি দারা শুধু ধর্ম বোঝানো হয়েছে বলে মনে হয় নি। পুরো আর্টিকেলটা পড়লে Religion শব্দটির অর্থ যে অনেক ব্যাপক সেটা আশা করি উনি বুঝতে পারবেন। (আমার কাছে জীবন বিধানের মতই মনে হয়েছে। এখানে অনেকের ভিন্নমত থাকতে পারে।)

জ্ঞানী লোক নাকি অল্প কথাতেই অনেক কিছু বুঝতে পারে। আমি Wikipedia-এর উপরোক্ত দুটি আর্টিকেল সম্পর্কে জনাব এ আর ১৫ এর সুচিন্তিত মতামত জানতে চাচ্ছি।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার উপস্থাপিত আয়াত সমূহ কোরআন সম্পর্কে, ইসলাম সম্পর্কে নয়। কোরআনকে তো পূর্নাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা বলা হয়নি। পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা বলা হয়েছে ইসলামকে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩০

এ আর ১৫ বলেছেন: ও তাহোলে কোরান আর ইসলাম আলাদা , ইসলাম হোল শুধু হাদিস । কোন হাদিসে এমন কথা লিখা আছে ? যদি লিখা থাকে তাহোলে কোরান যা বলা হয়েছে সেটা না মেনে হাদিস মানেন তাহোলে ?
এবার হাদিস দেখাতে পারবেন আপনার দাবির পক্ষে ? পারবেন কিছু ফতুয়া ভিত্তিক দাবি দেখাতে , যা কোরানকে ভায়োলেট করে । ধন্যবাদ ।

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫১

বিটপি বলেছেন: বাংলাদেশ কেবলমাত্র সংবিধানে চলেনা, দেশ চালানোর জন্য আছে আইন, দন্ডবিধি, এক ঝাক প্রশাসক, আমলা, কামলা, নীতিমালা, বিধি ইত্যাদি। কাজি শুধুমাত্র কুরআন কোন জীবন ব্যবস্থার পরিপূর্ণ গাইডলাইন নয়। কুরআনে নামাজ পড়তে বলা হয়েছে, কিন্তু কিভাবে পড়তে হবে - তা বলা নেই। এজন্য আমাদেরকে রাসূল (স) এর জীবনী, সাহাবায়ে কেরামদের দৈনন্দিন কার্যকলাপ এবং পরিস্থিতির প্রয়োজনে বিভিন্ন স্কলারদের গবেষণায় বাতলানো ইজতিহাদের উপর নির্ভর করতে হয়। এভাবে ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে গড়ে উঠেছে।

বাংলাদেশে প্রণীত কোন আইন যদি সংবিধানের কোন ধারার পরিপন্থী হয়, তবে তা বাতিল বলে গণ্য হয়। ঠিক তেমনি, কোন ইজতিহাদ বা ফতোয়া যদি কুরআনের কোন গাইডলাইনের সাথে সাঙ্ঘর্ষিক হয়, তবে তা অনুসরণ করা যাবেনা। বুঝা গেল পয়েন্টটা?

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৪

এ আর ১৫ বলেছেন: কোন আইণ যদি সংবিধান বিরুধী হয়, তখন সেটা বাতিল। কোন দাবি বা কর্ম যদি কোরান বিরুধী হয় তখন সেটা বাতিল।

নামাজ পড়ার নিয়ম কানুন তাৎক্ষণিক প্রয়োগ হয়েছে এবং ১৪০০ বৎসর ধরে চর্চা করা হচ্ছে সুতরাং এই নিয়ম কানুন শত ভাগ সত্য, যদি ৩০০ বৎসর পরে ইমাম বুখারী এসে লিখত তাহোলে এর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন আসতো কিন্তু নামাজ ডে ওয়ান থেকে ১৪০০ বৎসর একই ভাবে আদায় করা হচ্ছে, ধন্যবাদ।

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০০

বিটপি বলেছেন: নামাজের ব্যাপারে জানলাম। এখন বলুন তো হজ্জ্ব কিভাবে করতে হবে এটা কোরআনের কোথায় বলা আছে? যাকাত কিভাবে হিসাব করতে হবে - এর বিস্তারিত কোরআনের কোন আয়াতে আছে? বিয়ে কিভাবে করতে হবে, কয়জন সাক্ষী লাগবে? কোরবানী করার জন্য কি ধরণের প্রাণী বাছাই করতে হবে? চুরির শাস্তি কি? ব্যভিচারেরই বা কি? প্রতিবেশী কারা? তাদের অধিকার কিভাবে আদায় করবেন? এগুলো কিভাবে নির্ধারণ করবেন?

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

এ আর ১৫ বলেছেন: ঐ সমস্ত বিষয় নামাজের মতই ডে ওয়ান অব ইসলাম থেকে নিয়মিত চর্চা হয়ে এসেছে --- তাই ওগুলো নিয়ে কোন আপত্তি থাকার কথা নহে , আপত্তি ৩০০ বৎসর পরে হাদিস গুলো নিয়ে ।

১৬| ২২ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.