নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই ভালো থাকুন

এ আর ১৫

এ আর ১৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যক্তি মোদী বনাম প্রধানমন্ত্রি মোদী

২৭ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৫৩

নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ভারতের গুজরাটে গণহত্যার অভিযোগ আছে এবং প্রচুর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং সংখ্যা লঘু বিশেষ করে মুসলমান হত্যার পিছনের নেপথ্যের নায়ক তিনি ।

সেই কারনে ব্যক্তি নরেন্দ্র মোদীর আমেরিকা সহ কয়েকটা দেশে ভ্রমণ নিষিদ্ধ ছিল ।

কিন্তু তিনি যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রি হন তখন তার এই ভ্রমণের বাধা তুলে নেওয়া হয় , ঐ সব দেশ থেকে ।

সেই হিসাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রি হিসাবে বাংলাদেশে মোদী আসতে পারে । এই ধরনের কোন উদাহরন কি বাংলাদেশের আগে ঘটেনি ?

ঘটেছে , ১৯৭৪ সালে এই ধরনের ঘটনা বাংলাদেশেই ঘটেছে ।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করার মূল নেপথ্য নায়ক জুলফিকার আলী ভুট্টো বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছিল পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রি হিসাবে ।
তাহোলে ৩০ লক্ষ মানুষ হ্ত্যাকারি ভুট্টো এবং কয়েক হাজার মানুষ হত্যাকারি মোদী তারা যখন তাদের দেশের প্রধানমন্ত্রি তখন তাদের কোন রাষ্ঠ্র বাধা দেয় নি সরকারি সফরে তাদের দেশে আসার জন্য ।




মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: যৌক্তিক উদাহরন । মোদীর থেকে ভুট্টোর অপরাধ লাখো গুনে বেশি ছিল যার শাস্তি ফাসিতে হয়েছে । মোদীর অপরাধ নিজ দেশে , শাস্তি তার দেশ তাকে দেবে । আমরা কে হে মোদীকে শাস্তি দেবার ??

২| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪০

স্থিতধী বলেছেন: প্রতিবাদ কিন্তু তখনো হয়েছিলো । বাঙালির সব অংশ এতটাও বেঈমান নয় । বরং ভুট্টোর টা আরো বড় অপরাধ ছিলো। বঙ্গবন্ধু তাঁকে এদেশে এনেছিলেন এক ধরনের ব্যাক্তিগত কৃতজ্ঞতা বোধ থেকেও, কারন ভুট্টো ওনাকে পাকিস্তানের কারাগারে ফাঁসীর হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করেছিলো । কিন্তু ব্যাক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করা অবাঞ্ছনীয় । ভুট্টোর পাকিস্তান যদি বাংলাদেশে চালানো গণহত্যা কান্ড প্রথমে স্বীকার করে নিয়ে তারপর বাংলাদেশের মাটিতে পা দিতো সেটা তবু মানা যেতো। কিন্তু পাকিস্তান সেটা মানেনি বরং এই ভুট্টো টিক্কা খাণকে ৭১ এর পর কাছে টেনে নেয় আর আমরা তবু সেই ভুট্টোকেই লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়ে আনি এদেশে!

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:১৭

অক্পটে বলেছেন: প্রতিবাদ তো হবেই, প্রতিবাদের বিরুদ্ধে সাফাই গাওয়াদের আমার খুব সন্দেহ হয়। মোদি একজন খারাপ লোক তার হাজারো প্রমাণ আছে আমরা সবাই তা জানি। জনগণকে শুধু মাত্র আওয়ামী চোখে দেখার কি কারণ থাকতে পারে। অপরাধিরা আ.লীগের প্রিয় হতে পারে সবার নয়। আর সে যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী তাও সবাই জানে। মোদ্দাকথা একজন অর্বাচীন নির্দিষ্ট একটা কাস্টের মানুষকে টার্গেট করে নিধনযজ্ঞ চালানোয় সে যেই হোন, সেতো অপরাধীই, যে নাকি রাতের ভোটকেও অসম্ভব রকমের ফেয়ার হয়েছে বলে সাফাই গায়। একদলা থুতু দিতে পারতাম ওর মুখে, তো প্রাণ জুড়াতো।

২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০০

এ আর ১৫ বলেছেন: কি বলা হয়েছে এই পোস্টে সেটা কি বুঝেছেন ? আপনার মন্তব্য থেকে বোঝা যাচ্ছে সেটা আপনি বুঝেন নি । আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ১৯৭৪ সালে যে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যাকরার মদদ দাতা ভুট্টো যে প্রধানমন্ত্রি হিসাবে বাংলাদেশের সফর করেছিল সেটা কি দেখেন নি ।
এখন চায়নার প্রধানমন্ত্রি যদি বাংলাদেশে সরকারি সফরে আসে , সরকার কি তাকে না বোলবে ? তোমরা উইঘুরে অত্যাচার করছো তাই জনগণ তোমাকে ঘৃণা করে তাই আসতে পারবে না ।
মোদী যত দিন প্রধানমন্ত্রি ছিল না --- তত দিন সে আমেরিকা সহ অনেক দেশে যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রি হওয়ার পর তার ভ্রমণে কোন বাধা উঠিয়ে নেওয়া হয় ।

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০৬

আমি নই বলেছেন: স্থিতধী বলেছেন: প্রতিবাদ কিন্তু তখনো হয়েছিলো আর যদি কেউ ৭৪ এ প্রতিবাদ না করে থাকে তাহলে দায় তাদের, ৭৪এ প্রতিবাদ না হলে যে ২১য়েও করা যাবেনা এমনতো কোনো যুক্তি নেই। ভুট্টোর তুলনায় মোদির অপরাধ কম হলেও সে এমন একটা রাজনৈতিক ধারনার বিশ্বাসী যারা কিনা দেশের স্বাধীনতা চায়নি, যারা তাদের রাস্ট্রপিতাকে হত্যা করেছিল এবং হত্যাকারি নথুরাম গোটসেকে এখনো পুর্ন সমর্থন দেয়, নায়ক মনে করে। সাম্প্রদায়ীকতাকে ভুলে গেলেও এ কয়টা কারনই যথেষ্ট মোদিকে ঘৃনা করার জন্য।

৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০৯

অক্পটে বলেছেন: আপনার সকল কথাই বোঝা গেছে না বুঝারত কিছু নাই। একজন চরম! চরম!! সাম্প্রদায়িক নেতা তিনি যেই হোন প্রতিবাদতো করতে হবে ভাই।

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: মোদি ভূট্রোর চেয়ে অনেক ভালো।

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৩৪

অধীতি বলেছেন: দারুন বলেছেন।

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মোদিজীর নামে এমন অলক্ষুনে কথার প্রতিবাদ করছি। মোদীজি শুধু প্রধানমন্ত্রী নন তিনি একবিংশ শতাব্দীর বিস্ময়! অবতার। স্বামীজী মোদিজী। খুব শীঘ্রই ওনার নামে দেশে তো বটেই বিদেও মন্দির হবে।দলে দলে মানুষ ওনার শিষ্যত্ব গ্রহণ করবেন। গুজরাটের গনহত্যার জন্য নিন্দুকরা ওনাকে অহেতুক দায়ী করেছিল। স্বামী মোদিজী দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট থেকে নিজেকে ক্লিনচিট প্রমাণ করিয়ে দিয়েছেন।এখন ওনার নামে বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্টেডিয়াম নির্মিত।শোনা যায় চাঁদেরও ছাদেও ওনার নামে কিছু একটা হতে চলেছে। আগের প্রধানমন্ত্রী হাভার্ডের অর্থনীতিবিদ হলেও দেশকে কোনো দিশা দেখাতে পারেননি। সেখানে মোদিজীর বিএ কি বিকম পাশ হলেও কি সুন্দর বড় বড় কোম্পানিকে সঙ্গে নিয়ে দেশ চালাচ্ছেন। বেয়াদব সরকারী কর্মচারীদের শিক্ষা দিতে বা তাদের ওয়ার্ক কালচার ফেরাতে বেসরকারী করণের স্বপ্ন দেখাতে চলেছেন। এমনকি অমর্ত্য সেনের বিদ্যা বুদ্ধি দেশের কল্যাণে প্রয়োগ কোথায় নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।

।গোটা বিশ্ব অতিমারীর ভয়ে কম্পমান। সেখানে ওনার তৈরি ভ্যাকসিন বিশ্ববাসীকে সাহস যুগিয়েছে। নিন্দুকরা আবার বলা শুরু করছে ভ্যাকসিনে কিছু নেই।যে জন্য নিজেরি পাঁচটা রাজ্যে অতিমারী হু হু করে বাড়ছে। আচ্ছা বলুন তো জেনেশুনে কোন বাবা নিজের সন্তানকে জলপড়া খাওয়ায়? একজন চা ওয়ালীর ব্যাটার উন্নতি আসলে কেউ সহ্য করতে পারছে না।তাই তাকে অপদস্থ করার চেষ্টা আরকি।
তবে ভাগ্যিশ ভারতের জনগন দেরিতে হলেও বুঝোছেন যে সুলতানী, মুগল, ইংরেজ রাজত্বের দীর্ঘদিন হিন্দু সাম্প্রদায়িক রাজত্বের সুযোগ এসেছে মোজিদি/ অমিত শাহজীর হাত ধরে।গঙ্গাপাড়ের নাগরিকরা সেই সুযোগ মিস করতে নারাজ।


এহেনো মোদিজির নামে কুকথা নৈব নৈব চ।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: মোদির দাঁড়ি সাদা। দাঁড়ি গুলো আর একটু লম্না হলে তাকে রবীন্দ্রনাথের মতোন লাগবে।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:২৩

এমেরিকা বলেছেন: ভুট্টোর কাছে বঙ্গবন্ধু কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। ৭১ এর মার্চ মাসে যুদ্ধ শুরু হবার পর মে জুন মাসের মধ্যে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী যুদ্ধের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি নিজেদের হাতে নিয়ে নেয়। বলতে পারেন মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের মাটিতে একদম কোণঠাসা হয়ে পড়ে। এ সময় ক্লান্ত যোদ্ধাদের রিপ্লেস করার জন্য নিয়াজী পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টকে বার্তা পাঠান। কিন্তু সংসদের বিরোধী নেতা ভুট্টোর বাধার কারণে তিনি নতুন সৈন্য পাঠাতে ব্যর্থ হন। ক্লান্ত সৈন্যরা পরবর্তীতে বর্ষাপ্রবণ দেশে আর কন্ট্রোল নিতে পারেনি।

ভুট্টো এই কাজ কেন করেছিলেন? সোজা কথায় ক্ষমতার লোভে। পাকিস্তান এক থাকলে তিনি জীবনেও ক্ষমতায় যেতে পারতেন না। হয় মুসলিম লীগ না হয় আওয়ামী লীগ পর্যায়ক্রমে পাকিস্তান শাসন করত। ৭১ এর পালাবদলের কারণেই ভুট্টোর ক্ষমতায় যাবার সাধ পূরণ হয়। এর জন্য ৭১ এ যুদ্ধের সময় তিনি দেশের জন্য আত্মঘাতী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, তার ফলেই স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় হতে পেরেছে।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:১৮

রানার ব্লগ বলেছেন: মদি ও অমিত শাহ এরা দুই জনই ক্রিমিনাল!! এখন ভারতের মত ব্যাপকভাবে গণতান্ত্রিক রাস্ট যদি একজন ক্রিমিনাল কে বেছে নেয় এখানে আমাদের কি করার আছে। এই ক্রিমিনালরা বুক ফুলিয়ে জাতিগত হিংসা ঘৃনা ছড়াচ্ছে। একজন রাস্ট্রপতি কে তো আর অসম্মান করতে পারি না। ভারোত যদি খুনী কে মাথায় চরিয়ে সুখ পায় এখানে আমার কি করার আছে।

হ্যা বাংলাদেশের স্বাধিনতার উৎসবে অবশ্যই গাব্ধি পরিবারের কেউ থাকা উচিত ছিলো। বংগোবন্ধু যেমন এই দেশ স্বাধিন করার জন্য জীবন বাজি রেখেছিলেন ঠিক তেমনি ইন্দারা গান্ধী তার পুরা রাস্ট্রকে বিপদের মুখে ফেলে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ নামক দেশ কে প্রতিষ্ঠা দিতে। চির সন্মানিত হয়ে থাকবেন বাংলার ৯০ শতাংশ মানুষের হৃদয়ে।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

অজ্ঞাতকুলশীল বলেছেন: "রাজীব নুর বলেছেন: মোদি ভূট্রোর চেয়ে অনেক ভালো।"
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি'র চেয়ে ভালো। কিন্তু ভালো তো কেউইনা।
এক্ষেত্রে চেয়ে ভালো আবার কি? বলেন মোদির চেয়ে ভূট্রো বেশি খারাপ।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:১০

স্থিতধী বলেছেন: আমি নই বলেছেন: সাম্প্রদায়ীকতাকে ভুলে গেলেও এ কয়টা কারনই যথেষ্ট মোদিকে ঘৃনা করার জন্য

না জনাব। মোদির সাম্প্রদায়িকতা কে ভোলার কোন উপায় ই নাই । কারন আপনি যে কারনগুলো পেশ করেছেন মোদিকে ঘৃণা করার জন্য সেগুলো সব সাম্প্রদায়িক চিন্তার রাজনীতির সাথেই জড়িত। নাথুরাম গডসে মহত্মা গান্ধীকে হত্যা করার অন্যতম প্রধান কারন এটাই ছিলো যে গান্ধী একজন মুসলিম সিম্পেথাইজার নেতা ছিলেন যিনি ভারতীয় মুসলিমদেরকেও ভারতীয় নাগরিক হিসেবে তাঁদের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন । গান্ধী হিন্দু ধর্ম কে ভারতীয় রাজনীতির মূল ভিত্তি গণ্য করেন নাই, তিনি ভারতে অসাম্প্রদায়িক / সেকুলার রাজনীতির প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন । গান্ধীর এই সকল বৈশিষ্ট্যর জন্যই হিন্দু উগ্রবাদী আর এস এস সদস্য নাথুরাম গডসে তাঁকে হত্যা করে এবং এখনকার বিজিপির মুখপাত্ররা সে জন্যে নানাভাবে গডসে কে একজন মহান ব্যাক্তি হিসেবে দাবী করে। মোদির রাজনৈতিক জীবনের প্রায় সমস্ত পাপ সাম্প্রদায়িকতা, ভন্ডামী ও ক্রমাগত মিথ্যাচার কেন্দ্রিক । এমনকি বাংলাদেশে ভ্রমণেও তাঁর সামাজিক মাধ্যমে সে বেশী করে এই মন্দির সেই মন্দিরে গিয়ে তাঁর মাথা ঠোকার ছবি শেয়ার দিয়ে যাচ্ছে; দেখে মনেই হচ্ছেনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন দেখতে সে আসছে, মনে হচ্ছে যেন সে এখানে মূলতঃ ধর্ম কর্ম করতে আসছে।

এখন কথা হচ্ছে যে বা যাহারা আমাদের দেশে অসাম্প্রদায়িক/ সেকুলার রাজনীতি একদম দেখতে চায়না কিন্তু ভারতে মোদির সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক ভূমিকার জন্য তাঁকে ঘৃণা করে তারা আসলে ভেতরে ভেতরে কি চায়? আমরা যারা এদেশে প্রকৃত অর্থে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি দেখতে চাই তারা ঐ লোকদের ভাবনার সাথে একমত যে হবনা উহাই স্বাভাবিক ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.