![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরেকজনের লাইফ নজরদারি করা নিয়ে কিছু সিনেমা আছে। সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা যাকঃ
.
প্রথমেই বলি, জিম ক্যারির ট্রুম্যান শো-এর কথা। এই সিনেমায় দেখা যায়... জিম ক্যারির পুরো লাইফটাই একটা টিভি সিরিজ। জিম ক্যারির চারপাশে একটা ফেইক ওয়ার্ল্ড গড়ে তোলা হয়েছে। এবং, হাজার হাজার ক্যামেরা তাকে সর্বক্ষণ অনুসরণ করে। এবং, তার চারপাশে যেই মানুষগুলো আছে, তারা কেউই আসল না। তারা প্রত্যেকে হচ্ছে একেকটা "চরিত্র"। তারা জাস্ট নিজেদের চরিত্রে অভিনয় করে যাচ্ছে। (এই সিনেমার কাহিনী "আক্ষরিক অর্থে" বাস্তব হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমি মনে করি না। তবে, রূপক অর্থে হয়তো অনেক কিছু বুঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।)
.
লাইভস অফ আদারস নামে আরেকটা সিনেমা দেখেছিলাম, যেখানে দেখানো হয়েছে যে একজন লেখকের ওপরে সরকার সার্বক্ষণিক নজরাদারি করে।
.
দাস এক্সপেরিমেন্ট নামের একটা সিনেমায় দেখেছিলাম চশমায় স্পাই-ক্যামেরা লাগানো থাকে। সেই "চশমা-ক্যামেরা" সবকিছু রেকর্ড করে ফেলে।
.
কলকাতায় "বেলাশেষে" নামে একটা সিনেমা নির্মিত হয়েছিল। যেখানে দেখানো হয়, সৌমিত্র যখন রুমের মাঝে তার স্ত্রীর সাথে আলাপ-আলোচনা করে, তখন তাদের সেই কথাগুলো ভিডিও ক্যামেরার মাধ্যমে তাদের আত্মীয়ের কাছে পৌঁছে যায়।
.
আবার, লিগ্যাসি অফ ব্লাডে পড়েছিলাম... শেখ মুজিবকে ঘিরে থাকত এক দল চাটুকার। সেই কারণে শেখ মুজিব তার চারপাশের সত্যিকারের পরিস্থিতি সম্পর্কে অজ্ঞ থাকতেন। লিগ্যাসি অফ ব্লাডে এটাও পড়েছিলাম, মেজর জিয়া চাইতেন না তার মনের ভাব কেউ জেনে ফেলুক। সেই কারণে, তিনি সর্বক্ষণ চোখে সানগ্লাস পরে থাকতেন।
.
এসব কথা আজকে হঠাৎ মনে পড়ে গেল।
২| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: বেলাশেষে মুভিটা দেখেছি।
এ যুগে মানুষের কোনো কিছুই গোপন থাকে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।