![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধানমন্ডিতে গতকাল (০৫.০৮.১৫) বেলা ১২ টার দিকে টিআইবির প্রোগ্রাম শেষ করে বের হলাম। রাস্তার পাশেই দেখছি প্রাইভেট ভার্সিটির সুদর্শন কয়েক হিরো কলেজ ড্রেস পরা এক ছাত্রকে পেটাচ্ছে...
পাশের সবাই হা করে বাংলা সিনেমার মতো দেখছে...
যাকে মারা হচ্ছে সে ছেলেটি চশমা ছাড়া চোখে দেখে না। মারার একটি পর্যায়ে ছেলেটির চশমা পরে গেল। হিরোরা তাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়েই যাচ্ছে... ছেলেটি চশমা খুচ্চে আর চিতকার করছে....
স্পর্সকাতর স্থানে (ব্রেন-হার্ট-...) আঘাত লাগলে মানুষ মরতে সময় লাগে না..
এর মধ্যে আমাদের এক সিনিয়র ক্যামেরা সাংবাদিক এবং এসএ টিভির Mizan Ahmed ও আমি গিয়ে থামালাম। এর মধ্যে এক হিরো আমাদের সিনিয়র ভাইয়ের গায়ে ... দিয়ে বসলো.!!
আর কি কোনো কথা আছে... আমার থেকেও লম্বা হিরোর গালে কসাইয়া মারলাম এক থাপ্পর..
পাশের সাংবাদিক ভাইয়েরাও অংশ নিলেন...
সাধারণত রাগের মাথায় কেউকে মারলে পরে খারাপ লাগে বাট আজ লাগছে না...
যাই হোক আমি/আমরা মারছি বা ছেলেটিকে বাচিয়েছি, তাই এ্ত লেকচার দিচ্ছি-বিষয়টা এমন নয়... পাশে থাকা মানুষগুলো এগিয়ে না আসলে আজ "হয়তো" কলেজছাত্রটি মারা পরতে "পারতো"....
গণমাধ্যমে খবর দেখে আমরা আফসোস করতাম- ইস.. আহ...
কিন্তু নির্যাতকালে পাশে দাড়ালে হয়তো বেচে থাকতে পারতো রাজন-রাকিবরা....
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সহমত!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
আরাফাত নিলয় বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মতো লোকদের সত্যিই অনেক অভাব আজকে সমাজে। কেউ এগিয়ে আসতে চায় না। এগিয়ে আসতে সাহস লাগে না। লাগে মানুষকে ভালোবাসার ক্ষমতা, মানবিকতাকে রক্ষা করার ক্ষমতা।
সত্যিই ভালো লাগছে যে হাজারো নীরব দর্শকের মাঝ থেকে আপনি সরব হয়েছেন। প্রার্থনা করি, সারা বাংলার লোকজন যেন সরব হওয়া শিখার সৌভাগ্য অর্জন করে শীর্ঘ্য।।
এ বিষয়ে একটি ছোট্ট প্রবন্ধ লিখেছিলাম। সম্ভব হলে পড়ুন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/arafat99niloy/30058933
ধন্যবাদ।