নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯) ৭।শহরনামা (উপন্যাস, মাওলা ব্রাদার্স, ২০২২), ৮। মুরাকামির শেহেরজাদ ও অন্যান্য গল্প (অনুবাদ, ২০২৩), ৯। নির্বাচিত দেবদূত(গল্পগ্রন্থ, ২০২৪), ১০। দেওয়ানেগির চল্লিশ কানুন/ফরটি রুলস অফ লাভ (অনুবাদ, ঐতিহ্য, ২০২৪)
১।
সকাল সকাল বাড়ির নীচে গিয়ে দাঁড়িয়েছি, ভরা রৌদ্দুরে। খেয়াল করেছেন কিনা আপনারা জানিনা, এই শীতে আলহামদুলিল্লাহ শৈত্য প্রবাহ বলতে যেটা বোঝায় - তার আগমন ঘটে নাই। গতবছরও কনকনে শীতের যন্ত্রণায় ব্যাকা হয়ে ছিলাম লম্বা সময় ধরে। এই বছর এমন শৈত্যের দেখা অন্তত ঢাকায় মেলে নি। করোনার সমস্ত লক্ষণ শরীরে নিয়ে শয্যাশায়ী ছিলাম বিগত মাসের সপ্তাহ দুই। সেসময় যদি শৈত্য সংযুক্ত হত, আমি, আমার মতো আরও অনেকের জীবন মরণ টানাটানি লেগে যেতো।
তো, বাড়ির নীচে গিয়ে দাঁড়িয়েছি, গতকাল সকালে। দেখলাম, আমাদের পাঁচতলার ভাড়াটে পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠ মা, তার নাতনীকে কোলে করে তুলসি পাতা কুড়াচ্ছেন। হিন্দু পরিবার। বৈষ্ণব। ইসকনের সদস্য। যেদিন ভাড়া উঠলেন বাসায় ইসকনের দু'জন গেরুয়াধারী চন্দনচর্চিত মুণ্ডিতমস্তকের কীর্তনিয়াকে বাসায় এনে খোলকর্তাল বাজিয়ে কীর্তন গেয়ে শুদ্ধিপূজা করে গৃহপ্রবেশ করেছিলেন। দু'ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছেন। মা, বাবা, বড়ছেলে আর তার স্ত্রী শাকাহারি। ছোট তিনছেলে, যারা পাশের ফ্ল্যাটে থাকেন, তারা আবার মাছ মাংস খান।
আমি বয়স্ক ভদ্রমহিলাকে প্রশ্ন করলাম, 'আন্টি, তুলসি পাতা নিচ্ছেন, আমার বাবা মা জানে?' বাবা শখ করে তুলসি গাছ লাগিয়েছেন বাড়ির সামনে, সর্দিকাশি হলেই মুঠো ভর্তি করে আমরা কাঁচা চিবিয়ে খাই। বাবার শখের গাছ, না জিজ্ঞেস করে নিলে তো মুশকিল।
তিনি আমার দিকে তাকিয়ে ঈষৎ হেসে জবাব দিলেন, আমার বাবা মা দুজনই জানেন। তাদের কাছ থেকে পারমিশন নিয়েই তিনি প্রতিদিন তুলসি পাতা পূজোর জন্যে সংগ্রহ করেন।
আমি ভদ্রমহিলার দিকে তাকালাম। বয়সের বলিরেখা চেহারায় পস্ট। কপাল জুড়ে চন্দনের দাগ, বৈষ্ণবদের থাকে যেমন। আমার একবার মনে হল তাকে বলি - মা, বৈষ্ণব ধর্ম আপনাকে কি দিলো জীবনে, আমাকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার জীবনাচরণ আমায় বুঝিয়ে বলুন। আপনার ঈশ্বরভাবনা, আপনার কৃষ্ণপ্রেমের ব্যাপারে আমাকে বলুন। শ্রীগৌরাঙ্গ - নিত্যানন্দ - অদ্বৈতাচার্যের ব্যাপারে বলুন। নদীয়ার ভাবের ব্যাপারে বলুন। যেকোনো ধর্মগুরুর চে আপনার মন পবিত্র। ঈশ্বর খোঁজার পেছনে আপনার কোন বাণিজ্য নেই। আপনি ওয়াজ করে দুটো পয়সা চাইবেন না কখনো।
আমি বলতে পারলাম না। স্বভাবগত লজ্জার কারনেই। বাসা ভর্তি আমার নদীয়ার ভাবের আলাপের ওপর বই। কিন্তু যে একটা জীবন কাটিয়ে দিলো কৃষ্ণের খোঁজে, তার মুখ থেকে কৃষ্ণের গল্প শোনা, আর বই পড়ে নদীয়ার ভাব বোঝা - এক হতে পারে না। হয়তো যাবো কোনদিন তার কাছে। গিয়ে জানবো তার রাধার জীবনের গাঁথা।
২।
যারা নদীয়ার ইতিহাস জানি, তাদের পক্ষে শ্রীচৈতন্যদেবকে অপছন্দ করা মুশকিল। নিত্যানন্দ, শ্রীচৈতন্যের ঘনিষ্ঠতম সহচর যিনি, তিনি তো আমাদের আরও কাছে। শ্রীচৈতন্যদেব বাংলা ছেড়ে পুরী - জগন্নাথধাম চলে গেলেও, নিতাই থেকে গেছেন এই বঙ্গেই। হরিনাম গেয়ে জগত মাতিয়েছেন। তাদের ধর্মীয় আন্দোলনটা ছিল জাতপাতভেদী ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে। হোসেন শাহের কাছে শ্রীচৈতন্যের নামে গিয়ে নালিশ জানিয়েছিলেন কিন্তু ব্রাহ্মণরাই। শ্রীচৈতন্যের আন্দোলনের সবচেয়ে শক্তিশালী দিক ছিল এটাই যে, জাতপাতের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন তিনি, যে জাতপ্রথা এ বঙ্গের অঙ্গ ছিল না আদিতে। আর্যদের সঙ্গে আসা আচারের একটি - সমাজকে চারভাগে ভাগ করে দিয়ে তাদের কর্মকাণ্ড সুনির্দিষ্ট করে দেয়া। সে হিসেবে চৈতন্যের এ আন্দোলন উপনিবেশবাদ বিরোধী আন্দোলন হিসেবেও দেখার সুযোগ আছে।
আমরা চাষাভুষা বাঙ্গালী মুসলিম, সুলতানি আমলেও যে খুব সৌকর্যের সঙ্গে ছিলাম তা নয়। তুরানি বাদশাহরা বাদশাহি করতো, তাদের গোমস্তা, নায়েব থাকতো ব্রাহ্মণ জমিদাররাই। কাজেই এই চাষাভুষা হরিজন সম্প্রদায়, অ্যাকাডেমিক পরিভাষায় যাদের সাবঅলটারন বলে, নিম্নবর্গ বা অচ্ছুৎ সম্প্রদায় বলে - আমরা মুসলমান হই, বা শূদ্র হিন্দু হই, আমাদের ভবিতব্য ছিল একই। শ্রীচৈতন্য / নিত্যানন্দের অবস্থান ছিল এই হরিজনদের পক্ষে। তাদের এই আন্দোলনকে খাটো করে দেখি কিভাবে?
৩।
কিন্তু এও সত্য যে, একজন মুসলমানের পক্ষে একজন হিন্দুধর্মের চর্চাকারী ব্যক্তির সঙ্গে সামনাসামনি জীবনে সুসম্পর্ক বজায় রাখা যতটা সোজা, অনলাইনে ব্যাপারটা ততটাই কঠিন প্রতিভাত হয়, ক্ষেত্রবিশেষে। এর একটা কারন, ধর্মীয় রাজনীতি। আমাদের ধর্মীয় পরিচয়গুলির সঙ্গে রাজনীতি জড়িয়ে এমন একটা ভজঘট পেকে আছে, আমরা একে অপরকে ঘৃণা না করে আজকাল যেন আর পেরে উঠছি না। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিবিদেরা যে ধর্মীয় সহিংসতার বীজ আমাদের ভেতরে রোপণ করেন, তাই আমরা বুঝে না বুঝে উগরে দিই অনলাইনে।
রাজনীতি আরও সূক্ষ্মভাবেও হয়। ফেসবুকে একটি বইয়ের গ্রুপে আমি গোলাম মুরশেদের হাজার বছরের বাঙ্গালী সংস্কৃতি বইয়ের রিভিউ দিলাম গতদিন, অমুসলিম একভদ্রলোক এসে মন্তব্য জুড়ে দিলেন বইটি হালকা, চটুল। তারপর তিনি বাংলা সাহিত্যের ওপর যেসব ইতিহাসের বই আমাকে রেফার করতে থাকলেন, তার সব বাংলার ইতিহাসের ব্রাহ্মণ্যবাদী ন্যারেটিভ, যেখানে বঙ্গভঙ্গ - দেশভাগ থেকে নিয়ে সবকিছুতেই কৌম বাঙ্গালী মুসলিমের দিকে অপরাধীর আঙ্গুল তোলা। আমি তাকে বললাম, নারীদের ইতিহাস এতদিন নারীরা লেখেনি বলে নারীবাদীরা যেমন ইদানীং অভিযোগ তোলেন, পুরুষালী দৃষ্টিভঙ্গীতে রচিত ইতিহাসে নারীর ইতিহাস সযতনে মুছে দেয়া হয়েছে, ঠিক একইভাবে বাঙ্গালী চাষা মুসলিম সমাজের ইতিহাস জানতে হলে আমাদের চাষা মুসলিম / নিম্নবর্গীয় হিন্দু পরিবার থেকে উঠে আসা সন্তানের ইতিহাস বই পড়তে হবে, নইলে সে রিপ্রেজেন্টেশন সঠিক হবে না। আপনি কয়েকজন মুসলিম ঐতিহাসিকের রচিত ইতিহাস বইয়ের নাম রেফার করুন, যাতে একটা ভারসাম্য রক্ষা হয়। সেই সঙ্গে এই প্রশ্নের উত্তর দিন যে - দীনেশচন্দ্র সেনের বৃহৎবঙ্গ বইটির নাম আপনি সচেতনভাবে বাদ দিলেন কিনা। ব্রাহ্মণ্যবাদীদের গাত্রদাহের একটা কারন প্রান্তিক দীনেশচন্দ্রের বঙ্গীয় ইতিহাস রচনার প্রয়াস।
কিছুক্ষন পর দেখি, গ্রুপের মডারেটর আমার মন্তব্য মুছে দিয়েছে ধর্মীয় সম্প্রীতিতে আঘাত দেয়ার নামে।
ধর্মীয় সম্প্রীতি কী এভাবে সংরক্ষণ করবার ব্যাপার? আপনি যদি আপনার নিজের ইতিহাস রচনা করবার দায়িত্ব না নেন, যদি আপনার ইতিহাস রচনা করবার যোগ্যতা আপনার নিজের না থাকে, তবে স্বার্থসংশ্লিষ্টতার জন্যে অন্যকেউ আপনার হয়ে আপনার ইতিহাস লিখবে। সে ইতিহাসে আপনার যে রিপ্রেজেন্টেশন হবে, সেটা কখনোই সঠিক হবে না। যেদিন আপনার চোখ খুলবে, সেদিন ঐ ইতিহাস পড়ে আপনি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাবেন। ভেবে উঠতে পারবেন না এতটা সহিংস, এতটা কূট, এতটা খল আপনি বা আপনার পূর্বপুরুষ আদৌ ছিল কি না, বা কবে ছিল। আপনার এ ভ্যাবাচ্যাকা পিরিয়ড কাটবার পর আপনার প্রথম দায়িত্ব হবে একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা। ইতিহাসের বর্ণনায় যে ময়লাটুকু আছে, তা ধুয়েমুছে সাফ করা। আপনার দিকে সত্য-মিথ্যা যে সমস্ত অভিযোগের আঙ্গুল তোলা হয়েছে, সেগুলোর জবাব দেয়া। এবং এরপর আপনার ইতিহাস নিয়ে আপনার নিজস্ব বয়ান প্রস্তুত করা, লিপিবদ্ধ করা। ২০২১ সালে, স্বাধীনতার ৫০তম বছরে এসে আমাদের ইতিহাস, আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের শিক্ষা, আমাদের ধর্ম - এ সবকিছু নিয়েই বাংলাদেশী বাঙ্গালীদের অতি স্পষ্ট বক্তব্য তৈরি করতে হবে। যে সমস্ত ঔপনিবেশিক - সাম্রাজ্যবাদী প্রভাববলয়ের মধ্যে আমরা আজও আছি, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। সব ধর্ম - সব জাতির লোককে সমান হিস্যা দিয়ে বাংলাদেশী সমাজ - সংস্কৃতির নতুন ন্যারেটিভ প্রস্তুত করতে হবে। নইলে উত্তর প্রজন্মের অভিশাপ থেকে বাঁচা মুশকিল হবে।
ওপরে যা লিখলাম, ভেতরে এতটুকু চেতনা তৈরি করাই আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য বলে আমি মনে করি।
৪।
এ লেখা আমার ডায়রির মতোই কিছু খুচরো চিন্তার সংকলন। আমি ঢাকা শহরে যে জায়গায় থাকি, তার পাশ দিয়ে সূতির খাল প্রবাহিত। মোঘল আমলে এই খাল বালু নদী আর বুড়িগঙ্গা নদীকে সংযুক্ত করতো। আজ এ খাল মৃতপ্রায়। তবুও আমার আকাশে চিল ওড়ে। তবুও এই খালের উসিলায় জানা অজানা অনেক পাখি বারোমাস ভিড় করে থাকে আমার জানালায়। এই খাল থেকে বাতাস ভেসে আসে, আমার রুমকে জুড়িয়ে দেয়। আমি চোখ বুজলে দেখতে পাই, দিল্লী সালতানাতের জন্যে তোহফায় পরিপূর্ণ গৌড়ের জাহাজ এই খালের ওপর দিয়ে বয়ে চলেছে। তার দুলুনিতে আমার মনে যে ভাবের সঞ্চার হয়, তা কখনো কখনো লিখে ভাগ করে নেব ভবিষ্যতে , এই আমার আশা। আজকের কিস্তি এ পর্যন্তই।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০১
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: জানি না। বর্তমানে পানি নেই ই প্রায়। ভূমিদস্যুরা বালু ফেলে ভরাট করে ফেলেছে প্রায়।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: জানি না। বর্তমানে পানি নেই ই প্রায়। ভূমিদস্যুরা বালু ফেলে ভরাট করে ফেলেছে প্রায়।
-আপনারাও কি কিছুটা দখলে নিয়েছেন?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১২
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আমরা জায়গা কিনেছি এমনি এক রিয়েল এস্টেট ব্যাবসায়ির কাছ থেকে। এটাকে দখলে নেয়া বলা চলে কিনা , ভেবে দেখি নি। জায়গা কিনতে গিয়ে গাঁটের পয়সা বেরিয়ে গেছে বেশ খানিকটা। নগদ পয়সা হাত থেকে ছুটে গেলে মানুষের মনে বিপ্লবী রোম্যান্টিক চিন্তাভাবনা কম কাজ করে।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: জানি না। বর্তমানে পানি নেই ই প্রায়। ভূমিদস্যুরা বালু ফেলে ভরাট করে ফেলেছে প্রায়।
-যারা যারা খালের যায়গা দখল করেছে, তাদেরলিষ্ট পাওয়া সম্ভব?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৪
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অনেক রিকশাভ্যান চালান এমন মানুষও প্রায় এসে মন্তব্য করেন, এখানে তাদের জমি ছিল। সত্যিমিথ্যা জানি না। যারা দলিল দস্তাবেজ দেখাতে পেরেছে, তাদের সবার সঙ্গে কোম্পানি একটা আপসরফায় এসেছে। হয় খানিকটা করে জায়গা দিয়ে দিয়েছে, অথবা নগদ অর্থ। যাক, এই প্রসঙ্গটিতে আর কথা বাড়াতে আগ্রহী নই।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আসলেই একজন দক্ষ মানুষ।
আপনার লেখা পড়ে সেটাই মনে হলো।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: দক্ষ / স্কিলফুল শব্দটা কারিগরি ক্ষেত্রে বেশী প্রয়োগ করা হয়, রাজীব ভাই। আমার কারিগরি দক্ষতা মশারী খাটানো পর্যন্ত। নতুন বছর সুন্দর কাটুক আপনার।
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪
অধীতি বলেছেন: সূতির খাল কোন যায়গায়?
এই সিরিজের একটা পর্বে আপনার বসবাস সম্পর্কে জানতে পারি ব্যাংক কলোনীতে। সূতির খাল কি ওর আশেপাশে?
১৪ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: সূতির খালের একটা মাথা মুগদা - মান্ডা এলাকায়।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম কিস্তিটা পড়লাম। সূতির খালের বাতাসের দোলায় যেটুকু দুলুনি খেলেন, তা ভাগ করে নেয়াতে ভালো লাগলো। + +
১৪ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩০
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার! কৃতজ্ঞতা আপনার ভালো লাগা জানানোয়। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। : )
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুতির খালের দৈর্ঘ্য, সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন প্রশস্ততা কতটুকু?