নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একদিন অনেক বড় হব আমার সীমানা ছাড়িয়ে [email protected]
বিশ্বের কত দেশে কত কিছুরই না মিউজিয়াম রয়েছে৷ তাই বলে স্যুপ-এর মিউজিয়াম? কেনই বা নয়? এ দেশে স্যুপ বেশ জনপ্রিয় খাবার যে! হ্যাঁ, জার্মানির ছোট্ট একটি গ্রামে পর্যটক সংগঠকের উদ্যোগে ২০০০ সালে তৈরি করা হয়েছে এই স্যুপ মিউজিয়াম৷
স্যুপ খাওয়ার নানা সরঞ্জাম, স্যুপের ইতিহাস এবং রেসিপি নিয়ে গঠিত হয় এই মিউজিয়াম৷
মিউজিয়ামে দেয়ালে লেখা আছে স্যুপ নিয়ে নানা প্রবাদ বাক্য, নানা ছবি ও সেগুলোর বর্ণনা৷ আর তার সাথে স্যুপের রকমারি গল্প ইত্যাদি
কয়েক শত বছর আগে একজন পথিক ঘুরতে ঘুরতে নয়ডর্ফ গ্রামে গিয়েছিলেন এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাবার চেয়েছিলেন৷ মজার ব্যাপার যে, প্রতিটি বাড়িতেই তাঁকে নাকি শুধু স্যুপ খেতে দিয়ে বিদায় দেয়া হয়েছিল৷ তাই সেই পথিক জঙ্গলে ফিরে যাওয়ার পথে বলছিলেন, ‘‘বিদায় স্যুপের রাজ্য, টা টা’’৷ এমনটাই প্রবাদ রয়েছে যে, এরপর থেকেই ‘নয়ডর্ফ’ গ্রামের নাম হয়ে গেছে স্যুপের গ্রাম বা স্যুপের দেশ৷
সুত্র : ডয়েচে ভেলে
আসুন ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম শহর থেকে। আর জিতে নিন একটি সার্টিফিকেট
পৃথিবীর আয়না-Salar De Uyuni বলিভিয়া-যেন এক টুকরো স্বর্গ
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
কিরমানী লিটন বলেছেন: অনেক অজানাকে জানা হলো- অনেক ধন্যবাদ চমৎকার পোষ্টের জন্য ...
শুভকামনা রইলো ...
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: বেশ চমকপ্রদ কিছু তথ্য পাওয়া গেল আপনার এ লেখাটায়। ভালো লেগেছে।
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ভাল লাগল আপনাকে দেখে।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর স্যুপের কাহিনী জানা হলো। ধন্যবাদ