নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন জেনারেল ব্লগারের নিজের সম্পর্কে বলার কিছু থাকে না ।

আবদুর রব শরীফ

যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!

আবদুর রব শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ তার এই যোগ্যতা আছে ।

তার ভিডিও সবাই দেখে । আশা করি ঋণের টাকা পরিশোধ করে সে ফিরে আসবে । যে বয়সে তার সমবয়সী ছেলেরা বিসিএস ক্যাডার হয়ে ৩৫ হাজার টাকা সেলারিকে জীবনের সফলতা ভাবে, সে বয়সে রাফসান দি ছোট ভাই অডি কিনেছে তার ইনকামের টাকায় ।

যেখানে অনেক সোনার ছেলেরা ঘুষ কিংবা অন্যের গলায় চুরি দিয়ে অথবা চরম দুর্নীতির মাধ্যমে মুখে জনগনের সেবক বলে, শোষক বনে গিয়ে অডি কেনার চিন্তা ভাবনা করছে ।

লঘু পাপে গুরু দন্ড দিয়ে এসব প্রতিভাকে আমরা যদি নষ্ট করে ফেলি তাহলে এই বাংলাদেশকে কারা রিপ্রেজেট করবে?

রাফসানের পজিশনে যাওয়া একেকটা যুদ্ধ । তারা গতানুগতিক চাকরি অথবা প্রফেশন থেকে অনেকটা নিজের উদ্যোগে কর্মসংস্থান করে নিয়েছে । যেখানে লাখ লাখ শিক্ষিত ছেলে বেকার কিংবা দেশের বোঝা হয়ে আছে ।

ধরেন আমার বাবা সাড়ে তিন কোটি টাকা ঋণ খেলাপি । আমি তো তাকে একটা পাঞ্জাবি গিফট করতে হলে তিনবার মানিব্যাগের দিকে তাকাতে হয় । সেখানে সে তার মা কে অডি দিয়ে সারপ্রাইজড করেছে ।

আরেকটা বেপার কি জানেন? আমরা যারা অনেক প্রতিষ্ঠানের সাথে ডিল্ করি তারা জানি ব্যবসা কতটা কঠিন । তার বাবার এক্সেসোরিজ কোম্পানী আছে আমিও এমন একটি কোম্পানীতে চাকরি করি । গত সপ্তাহে আল আমিন গার্মেন্টসের এমডি শাহীন সাহেবের কাছ থেকে আমার কোম্পানীর দেড় বছর আগের পাওনা দশ লাখ টাকা তা ও দশ মাসে এক লাখ করে দিবে মর্মে চেক্ নিয়ে এসেছি । বিনিময়ে মামলা করবো না/

একজন মালিক হয়ে উনি আমাকে বারবার বলতেছিলেন । আমি মালিক হলেও একজন অসহায় । কারণ আমি গার্মেন্টস ব্যবসায় টিকে থাকতে পারছি না । সবাই পারে না ।

রাফসান একটা কথা বলেছে । করোনার সময় তাদের গাড়িটি বিক্রী করে দিতে হয়েছে । হয়তো সেই আবেগ থেকে একটি গাড়ি বাবা মাকে দেওয়া তার স্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে ।

জিন্স এক্সপ্রেস নামে সাগরিকাত্ একটি কোম্পানীতে আমি কিছু টাকার ব্যবসা করেছিলাম যেই সম্পত্তি এখন এক্সিম ব্যাংকে নিয়ে নিয়েছে । সেই গার্মেন্টেসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শেষে আমাকে বলেছিলো, তোমার টাকা দিতে পারিনি । ক্ষমা করে দিও ।

ব্যবসা অনেক কঠিন । মাঝে মাঝে এমন হয় । কিংবা অনেকে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার নেশা থাকে । এমন নেশা টাইপ না হলে তোমার পরিবার এবং তুমি ফিরে এসো কিংবা আসবে বলে বিশ্বাস করি । আপাতত সদ্য মুক্তি পাওয়া একটা মুভি দেখো । রিস্টার্ট । জীবনে যদি হাজার বার এমন সিচুয়েশন আসে, নতুন করে সৃষ্টি করার মানসিকতা ই সফলতা ।

আর একটা কথা, আমিও কেডিএস এক্সেসোরিজের একজন মার্কেটিং । ফিরে এসে পোস্ট খালি হলে আমাকে নিও । সিভিতে ৯ বছরের কামলা ট্যাগ আছে ।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

রিফাত হোসেন বলেছেন: অনেকে নামে মাত্র ব্যবসা খুলে ঋণ খেলাপী হওয়ার জন্য!
আশা করি তারা সে কাতারে থাকবে না।
তারা ব্যাংকে চুক্তির একটি পয়সাও দেয় নি। এটি এদেরকে কলুষিত করেছে অনেক। সঠিক পথে ফিরে আসলে অনেকটা ঠিক হয়ে যাবে সব। তাদের সম্পদ আছে, অর্থ আছে। শুধু বোধদয় হলেই হল।
এত গেল কয়েক কোটি টাকার ব্যাপার মাত্র। মানুষ হাজার কোটি টাকা মেরে দিচ্ছে!

২| ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে এসেছে।

৩| ১৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এমন না যে, একজন সেঞ্চুরিয়ান ধর্ষককে আরো ধর্ষণ করার জন্য জনগণ উৎসাহিত করছে, খুনি, ধর্ষক, দুর্নীতিবাজ, ঋণখেলাপী - সবার বিপক্ষেই মানুষ, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া সোচ্চার হয়েছে। জনৈক এসপির সাথে দুদকের ঘুষ কেলেঙ্কারি, সদ্য অবসরে যাওয়া পুলিশের আইজিপি, মানবতার পরাকাষ্ঠা শাহেদ, বিদ্যানন্দ, মিলটন সমাদ্দার - সবার নামেই মানুষ ক্ষেপেছে। ঋণখেলাপী, শেয়ার কেলেঙ্কারি বাবার নাম তো বলা যায় মানুষের মুখে মুখেই ফিরে। দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি, বাজারের উর্ধ্বগতির দ্রব্যমূল্য - সবকিছুতেই মানুষ সোচ্চার। এখন কথা হলো, সোশ্যাল মিডিয়া রাফসানের বিরুদ্ধে ক্ষেপলো কেন? দরবেশ সাহেবের ছেলে যদি তার বাবা-মাকে একটা উড়োজাহাজও কিনে দিতেন, কিংবা সোবহান সাহেবের ছেলেরা যদি তাকে পুরো একটা জেলাশহরও উপহার দিতেন, হয়ত এমন নিউজ হতো না। কিন্তু ধরুন, আমি যদি এমন একটা নিউজ ফেইসবুকে শেয়ার করি - ব্লগিং করে পাওয়া টাকা দিয়ে আমি গুলশানে একটা ফ্ল্যাট কিনলাম - তাহলে চারদিকে হুলস্থূল পড়ে যাবে। প্রথমতা, ব্যাপারটা অস্বাভাবিক। ব্লগিং করে টাকা পাওয়াই যেখানে স্বপ্নের ব্যাপার, সেখানে আবার ঐ টাকা দিয়ে গুলশানে ফ্ল্যাট কেনা? এরপর, মিডিয়ার সৌজন্যে অনেকেই আমাকে জানেন, আমি কোনো বড়োলোকের পোলা না, কাজেই, এত টাকা কই পেলাম, তার অনুসন্ধান শুরু হবে সাথে সাথেই।

অনিকেত ভাই সুন্দর কথাটা বলে ফেলেছেন - কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে এসেছে। ২ কোটি টাকার পুরোটাই যে রাফসানের অর্জিত টাকা, তা নাও হতে পারে। ব্যাংক ঋণের টাকাও যে এই দুই কোটি টাকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত না, সেটাও হলফ করে বলা যায় না। রাফসান প্রতি বছর কী পরিমান ইনকাম ট্যাক্স দেয়, মানুষ হয়ত সেটাও এখন জানতে চাইবে।

ধরে নিলাম, রাফসানের এই টাকা সৎপথেই অর্জিত হয়েছে। তো, এই টাকাটা বাবা-মায়ের ঋণ পরিশোধে ব্যয় না করে গাড়ি কেনায় আমার কাছে অতিরিক্ত ফুটানি মনে হয়েছে। ঐ ঋণ পরিশোধের ব্যাপারে বাবা-মায়ের নানা টাল-বাহানা, আদালতের দোহাইয়ের খবর শোনা যাচ্ছে। তার মানে, ঋণ পরিশোধের কোনো ইচ্ছাই না।

এই বঙ্গে যারাই বেশি মানবিক হতে চেয়েছে, তাদের পেছনেই দেখা গেছে বড়ো ধরনের ঘাপলা আছে। মিলটন সমাদ্দার সর্বশেষ উদাহরণ।

আড়াই কোটি টাকা খুব বেশি না, আবার কমও না। কার কার বাবার এক কোটির উপরে টাকা আছে, নাম বলে যাইয়েন।

আর, এসব ফুটানিতে যারা সাপোর্ট করবেন, তারা অন্যায়কেই সাপোর্ট করছেন, একটা অনৈতিক কাজকে সমর্থন দিচ্ছেন মাত্র।

৪| ১৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২

কামাল১৮ বলেছেন: কোন প্রতিভাকে সে নিজে নষ্ট না করলে অন্যে নষ্ট করতে পারে না।অন্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে মাত্র, মূল কারণ সে নিজে।বস্তুর বিকাশের কারণ বস্তু নিজে।হাজার তা দিলেও পাথর থেকে ছানা বের হবে না।

৫| ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঋণ/ধার থেকে মুক্তির আনন্দ প্রশান্তি আর দুনিয়াতে কিছু নেই।
বাবা মাকে এই আনন্দটুকু দিতে পারার মধ্যে অনেক গর্ব করার বিষয় থাকে।

৬| ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইচ্ছে করে ঋণ খেলাপি কেউ হয় না।
আগে হয়তো সরকারি ব্যাংকে রাজনৈতিক প্রভাবে অনেক ইচ্ছাকৃত ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করা হয়েছে। সেটা ২০-২৫ বছর আগের ঘটনা।
বর্তমানে অনেক বছর যাবত সরকারি ব্যাংক থেকে কোন ঋণ দেওয়া হয় না। বেসরকারি ব্যাংক নিজেদের ব্যবসা বোঝে। কখনোই ব্যবসার প্রসার না দেখে সন্তোষজনক ক্রেডিট স্কোর না দেখে ঋণ দেয়না।

আর ঋন দিলেও হাতে কোন টাকা দেওয়া হয় না।
শিল্পের কাঁচামাল আনলে বা কারখানার যন্ত্রপাতি আনা হলে সরাসরি অরিজিনাল বিদেশি বিক্রেতাকে পেমেন্ট করা হয় অথবা বাংলাদেশের ভেরিফাইড এজেন্ট পার্টিকে টাকা দেওয়া হয়।
স্থানীয় বাজার থেকে কিছু কিনলেও সেটা সরাসরি বিক্রেতার একাউন্টে দেওয়া হয়। ঋণগ্রহীতার হাতে কখনো ক্যাশ টাকা দেওয়া হয় না।

ব্যক্তিঋনেও একই অবস্থা।
এমন কি কেউ একজন ব্যক্তি ঋণে গাড়ি কিনলেও ব্যক্তির হাতে কোন টাকা দেওয়া হয় না। সরাসরি গাড়ির ডিলারের একাউন্টে টাকা দেওয়া হয়। ঋণের টাকা এত সস্তা না। দুনিয়াটা এত সহজ না।

কেউ খেলাপি হলে সেটা ক্ষতি অনেক অনেক বেশি।
কোন টাকা হাতে থাকার কথাই না এরপরে মূল্যবান জমি সহ কারখানা গুদাম সব নিলামে।

৭| ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: জনাব হাসান কালবৈশাখী, বেসরকারি ব্যাংক নিজেদের ব্যবসা বোঝে। কখনোই ব্যবসার প্রসার না দেখে সন্তোষজনক ক্রেডিট স্কোর না দেখে ঋণ দেয়না।

নাবিল গ্রেইন ক্রপস নামের কাগুজে কোম্পানীকে ইসলামী ব্যাংক ২০২০, ২১ ও ২২ সালে মোট ৮০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে কোন ব্যবসার প্রসার দেখে? এদের তো কোন কারখানাই ছিলনা।

বলেছেন, আর ঋণ দিলেও হাতে কোন টাকা দেওয়া হয় না, মালের ক্রেতাকে ব্যাংক সরাসরি পেমেন্ট করে। রাজশাহীর নাবিল গ্রুপ এবং বিজনেস লাইন একই ব্যাংক থেকে মাত্র তিন বছরে চেকের মাধ্যমে দুই হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। এই চেক গুলো কি সাপ্লাইয়ারকে দিয়েছে, নাকি মালিক নিজেই তুলে নিয়েছে?

এটা বাংলাদেশ। বাস্তবতা না জেনে আপনি যদি কেবল শোনা কথা আওড়ান, মানুষ আপনাকে গর্দভ ঠাউরাবে। তাই মন্তব্য করার আগে জেনে শুনে করবেন আশা করি।

৮| ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

নাবিল গ্রেইন ক্রপস নামের কাগুজে কোম্পানীকে ইসলামী ব্যাংক ২০২০, ২১ ও ২২ সালে মোট ৮০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছিল।

একটি প্রতিষ্ঠিত নামী ব্যাংক পর্যাপ্ত সিকিউরিটি ছাড়া লোন দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।
গুজবটা ছড়িয়ে ছিল প্রথম আলো। আমেরিকা RABবের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল, চারিদিকে ১০ই অক্টোবর সরকার পতনের গুজব। তখন প্রথম আলো ভয়ংকর নভেম্বর নামে গুজব ছড়াচ্ছিল যা ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে। প্রথম আলো প্রতিনিধি ব্যাংকে যেয়ে ওই কোম্পানির লোনের কাগজপত্র চায় এবং এনআইডি এন আইডি কার্ডের কপি দেখতে চায়।
একটি ব্যাংক কোন অবস্থাতেই গ্রাহকের একাউন্ট তথ্য অন্যকে দিবে না কখনোই না। এমনকি আপনার বউয়ের একাউন্টের তথ্য ব্যাংকে গিয়ে চাইলে কখনোই দেবে না। এনআইডি কার্ড দেখানো তো অনেক দূরের ব্যাপার।
গ্রাহকের কোন তথ্য না দেখানোতে প্রথম আলো রিপোর্টার লিখে দিল নাম ঠিকানা বাদে ন্যাশনাল আইডি কার্ড বাদে নাম সর্বস্ব একটি কোম্পানিকে ৮০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। এবং ঋণ নিয়ে কোম্পানি পালিয়ে গেছে। ব্যাংক ও দেউলিয়া হয়ে গেছে উদ্ভট কথাবার্তা। একটি প্রাইভেট ব্যাংক নিজের পায়ে কুড়াল মারবে নাকি। সরকারি ব্যাংক হলে একটা কথা ছিল।

বাস্তবতা হচ্ছে ব্যাংক দেউলিয়া হয়নি কিভাবে বুঝবেন, ২০২৩ এ ব্যাংকটি অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে লাভজনক ছিল। শেয়ার হোল্ডাররা পর্যাপ্ত ডিভিডেন্ট পেয়েছে।
আর খেলাপি ঋণও বেশি নয়। ঋণ নিয়ে কেউ পালায়নি। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ২২% হলেও ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ মাত্র ৪%

বলবেন হিসাবে নয় ছয় করেছে। এটাও অসম্ভব।
কারণ এই ব্যাংক শেয়ার বাজারে একটা বিশাল অংশ। শেয়ার বাজারে দেশি-বিদেশি শেয়ার হোল্ডারদের আস্থা অর্জনের জন্য নিখুঁত হিসাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে বাংলাদেশের বড় বড় কোম্পানিরা বিদেশি নামকরা অডিটর দিয়ে বার্ষিক হিসাব করে। অ্যানুয়াল রিপোর্ট তৈরি করে। মোটা অংকের ফি দিয়ে ইংল্যান্ড অথবা ভারতের নামকরা অডিটর দিয়ে হিসাব করা হয়।

৯| ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: এই তো শুরু হয়ে গেল বিতর্ক। এবার চলতে থাকবে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি।

ব্যাংক যদি লোনের তথ্য না-ই দেবে, তাহলে 'ব্যাংকের নথিপত্র' প্রথম আলো পেলো কোথায়?


প্রাইভেট ব্যাংক কি নিজের পায়ে কুড়াল মারেনা? এফআইসিসি ব্যাংক মারেনি? আল বারাকা ব্যাংক মারেনি? এই ব্যাংকগুলো এখন কোথায়?

ইসলামী ব্যাংক কেন, বাংলাদেশে কোন ব্যাংকই এখনো দেউলিয়া হয়নি। আর্থিক সমস্যায় ধুঁকতে থাকা ন্যাশনাল ব্যাংকেও পজিটিভ ইপিএস দেখা যাচ্ছে। বেশি ঋণ বিতরণ করা হলে মুনাফাও বেশি হবে, কিন্তু সেই মুনাফাকে ক্যাশে রূপান্তরের সক্ষমতা ব্যাংকের আছে কিনা - সেটা হল প্রশ্ন। ব্যাংকের মুনাফার অংক হল শুভঙ্করের ফাঁকি।

ঋণ নিয়ে কেউ পালিয়েছে, না ব্যবসা করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে - সেটা বিবেচ্য নয়। বিবেচ্য হল ঋণ বিতরণ নিয়ম মেনে করা হয়েছে কিনা। প্রতিবেদনে সেই নিয়েই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এই গ্রপগুলোকে ঋণ দেওয়ায় কোন ধরণের নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা করা হয়নি।

ইসলামী ব্যাংকের উপর দেশী বিদেশী কোন শেয়ারহোল্ডারেরই আস্থা নেই। মালিকানা পরিবর্তনের অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এর বিদেশী মালিকেরা তাদের সমস্ত শেয়ার বিক্রি করে ভেগেছে। যার নেতিবাচক প্রভাব ব্যাংকের বাজার মূল্যের উপর ভয়াবহভাবে পড়েছে।

https://sebokkantho.net/2023/04/17/ইসলামী-ব্যাংক-থেকে-এস-আলম/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.