নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ;/ আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ।/ উহারা চাহুক সংকীর্ণতা, পায়রার খোপ, ডোবার ক্লেদ,/ আমরা চাহিব উদার আকাশ, নিত্য আলোক, প্রেম অভেদ।_কাজী নজরুল ইসলাম
আমি মন থেকে গণতন্ত্র সাপোর্ট করি*না কারণ কেউ যদি আ*ল্লা*হ*র দ্বীন বাদ দিয়ে অন্য দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে তাদের জন্য সূ*রা আল ইমরানের ৮১ নাম্বার আয়াতে আ*ল্লা*হ প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন, তারা কি আ*ল্লা*হর দ্বীনের পরিবর্তে অন্য দিন তালাশ করছে?
দ্বীনকে শুধুমাত্র ধ*র্ম বলে আখ্যায়িত করে আমাদেরকে গণতন্ত্র গিলানো হয়েছে।
উইকিপিডিয়ার উপর আপনাদের আস্থা আছে তাই ওখানে দ্বীনকে কি বলা হচ্ছে দেখুন, 'দ্বীন , একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ই*স*লা*ম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে। একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ই*স*লা*মী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মু*স*লি*মের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে।'
আপনি দ্বীন নিয়ে বিতর্ক করতেই পারেন। হয়তো এটাকে কখনো গণতন্ত্রের পাশে বসাবেন নয়তো সমাজতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্রের । কিন্তু সূ*রা আশ সূ*রা*র ১৬ নং আ*য়া*তে আমাদের মালিক বলে দিয়েছেন, আ*ল্লা*হর দ্বীন মেনে নেওয়ার পর যারা সে সম্পর্কে বিতর্কে লিপ্ত হয় তাদের বিতর্ক আ*ল্লা*হর কাছে বাতিল এবং তাদের জন্য রয়েছে গজব এবং শাস্তি।
সূরা না*স*রের এক এবং দুই নং আয়াতে বেপারটা আরো পরিষ্কার করা হয়েছে । বলা হয়েছে, যখন বিজয় আসবে তখন দলে দলে লোক আ*ল্লা*হ*র দ্বীন কিংবা ইস*লা*মে প্রবেশ করবে। সেই বিজয় কি বলেন তো? ই*স*লা*মিক রাষ্ট্র। যেখানে কো*র*আ*নের অধীনে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হয়।
সূ*রা আল বা*কা*রা*র ১৯৩ নং আ*য়া*তে স্পষ্ট, তোমারা তাদের সাথে লড়াই করো সেই পর্যন্ত যতক্ষণ না দ্বীন প্রতিষ্ঠা হয় এবং ফেতনার অবসান হচ্ছে। কিন্তু তারা নিবৃত হলে হলে তাদের জবরদস্তি করা যাবে না।
দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে কেউ আপনাকে বাঁধা দিলে আপনার তার সাথে প্রতিরোধ কিংবা যু*দ্ধ পর্যন্ত করার অধিকার রয়েছে যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা যুদ্ধ থামিয়ে দিচ্ছে। তারা ক্ষান্ত হলে আমাদেরও ক্ষান্ত হতে হবে। এটাই ইসলামের সৌন্দর্য।
তবে সূরা বাকারার ২৫৬ নং আ*য়া*তে ক্লিয়ারকাট করা হয়েছে, দ্বী*নে*র বেপারে কোন জবরদস্তি কিংবা বাধ্যবাধকতা নেই।
সবচেয়ে বড় কথা সূ*রা আল ই*ম*রা*নে*র ১৯ নং আ*য়া*তে আ*ল্লা*হ সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন, নিঃসন্দেহে আ*ল্লা*হ*র নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বী*ন একমাত্র ই*স*লা*ম।
সেখানে গ*ণ*ত*ন্ত্র আউট অব সিলেবাস।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪২
কলাবাগান১ বলেছেন: হাসিনার আমলে কোনদিন বুক উচিয়ে বলেন নাই যে আপনি শিবির এর লোক .।এখন বুক ফুলিয়ে ঘোষনা দিয়ে বলছেন কিছু দিন আগে... আপনার মত লোকেরাই তাকওয়ার কনসেপ্ট এর ফলোয়ার... শিবির হয়েও ছাত্রলীগে
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
শাহরিয়ার মীর্যা বলেছেন: গণতন্ত্র বিশ্বাস করলেই সে কাফের এটা ইসলামের কথা! বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানে জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস বলে মানুষের সাথে ধোঁকাবাজি করা হয় আদতে আদতে গণতন্ত্র মানে জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক!
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এখন ইসলামিক গণতন্ত্রের যুগ! ইরান তার রোল মডেল।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০২
কামাল১৮ বলেছেন: উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে নয়তো আমরা হারিয়ে যাবো।লিবিয়া ইরাক সিরিয়া,আফগান পাকিস্তানের মতো।আমরাও সেই পথে হাটছি।দুই দিন যুদ্ধ করলেই আফগান হয়ে যাবে আমাদের দেশ।হাতে তখন ভিক্ষার ঝুলি ছাড়া আর কিছু থাকবে না।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
নতুন বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা সূ*রা আল ই*ম*রা*নে*র ১৯ নং আ*য়া*তে আ*ল্লা*হ সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন, নিঃসন্দেহে আ*ল্লা*হ*র নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বী*ন একমাত্র ই*স*লা*ম।
সেখানে গ*ণ*ত*ন্ত্র আউট অব সিলেবাস।
১৪০০ বছর পরে ধর্মীয় আইডিয়ার রাস্ট তার সবচ্চো অবস্থানে পৌছে বর্তমানে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
আরবে যতটুকু আছে তার আধুনিকায়ন হচ্ছে।
আমরা ১৪০০ বছর পেছনে যেতে চাইছি।
আসলেই বাংলাদেশীরা ইসলাম আরবদের থেকে ইসলাম বেশি বোঝে।
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মই হইলো সব নষ্টের মুল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮
জনান্তিকে বলেছেন: আপনি আফগানিস্তানে চলে যান প্লিজ। ওখানে দ্বীন ইসলাম সব আছে, গণতন্ত্র নাই।