নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ;/ আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ।/ উহারা চাহুক সংকীর্ণতা, পায়রার খোপ, ডোবার ক্লেদ,/ আমরা চাহিব উদার আকাশ, নিত্য আলোক, প্রেম অভেদ।_কাজী নজরুল ইসলাম
নিন্মের দুটো ছবি কালেক্ট করা হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নং গেইটের একজন ব্যবসায়ী থেকে যখন তিনি আলুর ব্যবসাতে জড়িত ছিলেন।
কিভাবে ইন্ডিয়ার আলু বাংলাদেশে চালাতে গিয়ে বাংলাদেশের আলু উৎপাদনকারী কৃষকদের ধ্বংস করা হয়েছে।
এক নং ছবিতে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন সময় ২০২১ সাল যখন আলু গুদাম ভাড়াসহ খুচরা মূল্য ছিলো ১৭ টাকা।
তখন সরকার ইন্ডিয়া থেকে আলু এনে ১১ টাকা ৪০ পয়সা বিক্রী করা শুরু করার কারণে দেশী আলু অনেকটা অবিক্রীত থেকে যায়। টনে টনে আলু দাম বৃদ্ধির আশায় কোল্ড স্টোরেজে পড়ে থেকে নষ্ট হতে থাকে। কিংবা লসে বিক্রী হতে থাকে।
পরবর্তী বছর দেশীয় আলু চাষে কৃষকরা অনাগ্রহী হয়ে উঠলে একটা সিন্ডিকেট কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে আবারো তিনভাগের একভাগ দামে ইন্ডিয়া থেকে আলু কিনে তিন থেকে চার গুণ লাভে বিক্রী করতে থাকে।
২০২৩ সালে অল্প কিছু দেশীয় আলু উৎপাদন হলেও তার দাম উঠে যায় ৩৭ টাকা। ঐ যে তিনগুণ লাভ করার পরও তারা দেশীয় আলু থেকে কম দামে বিক্রী শুরু করলে দেশের আলু উৎপাদন এক প্রকার সিন্ডিকেটের তোপে টিকতে না পেরে আলুর ঠিকানা হয়ে উঠে ভারত।
খেলা এখানে শুরু। একশ্রেণীর ব্যবসায়ীরা সরকারী যোগসাজোগে সেই ১০/১১ টাকার আলু ভারত থেকে কিনে এনে ৫০/৬০/৮০ টাকা বিক্রী করে এক প্রকার ৮ গুণ লাভ উঠিয়ে নিতে থাকে।
এভাবে নষ্ট করা হয়েছে পেঁয়াজে, চিনি থেকে শুরু করে দেশের পুরো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার।
হাজার কোটি টাকা লুটের এই সিন্ডিকেট যেভাবে হোক ভাংতে হবেই। দেশী কৃষি এবং শিল্প না হলে বাঁচবে না।
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৬
মেহবুবা বলেছেন: মাঝখান থেকে সাধারণ মানুষের আলু খেতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।