![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবলুশি ফাঁকে খুঁজলে আমাকে ভূমিকায় পাবে নূতন ভুল/ দহনের ঋণ কীযে সঙ্গীন ভ্রান্তির বুকে ফোটায় হুল।
বন্ধ চোখের গন্ধহীনা ফুল
নাইবা এলি ফাগুনের ক্যানভাসে
তোকে ছুঁয়েই দৃশ্যরা কবিতায়
সিল্যুয়েট হাসে ছন্দে অনুপ্রাসে ।
কিছুটা জীবন লুঠ করেছিস্ মেয়ে
গোপনঘরে লুকিয়ে খুলেছি ডানা
তুই ভাবতেই ইচ্ছার ঘরদোর
হাতের তালুতে আঁশটে দিনের হানা ।
নুন আর প্রেম ওলোন দোলায় দোলে
লক্ষ চেনার মুখোশ খোলে ধীরে
দিস্তা ভরা সাদা পাতা নিয়ে হাঁটি
শব্দ সাঁকোটি পোয়াতি অঙ্গারে ।
ঘরের বনেদে ঘাড় হেরে গো-ভূত
রাত বালিশে একশো চড়ুই ঝাঁপায়
বুকপকেটে আকাল আগলে দেখি
জন্মদাগ টা আমারই পরম্পরায়!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: আবুল হায়াত ভাই,,, আমি এই কবিতায় জন্মদাগ বুঝিয়েছি পোড়া কপালের দাগকে।মতামত জেনে খুশি হলাম।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর
অনেক ভাল লাগল দিদি
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: খুশি হলাম ফতেমা বুনু
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: সূর্যমুখি ছবিটার সাথে কবিতাও সুন্দর হয়েছে।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: ইন্দ্র রে,,, এটা ক্যাকটাস ফুল। কাঁটা ফুলের মতোই কারো জন্মদাগ কপালের শোভা বাড়ায়। এবার কবিতাটা আরো একবার পড়ো তো সোনাই।
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
অদৃশ্য বলেছেন:
খুব সুন্দর... দারুন টোন... দারুন এক অনুভূতি নিয়ে যাচ্ছি...
শুভকামনা...
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: ইন্দ্রর চোখে অম্বল হয়েছে।ও তাই ক্যাকটাস ফুলকে দেখেছে সূর্যমুখী। আমি কবিতার সাথে কাঁটাফুল সেঁটেছি কপলের দাগ বোঝাতে। এতো সুন্দর ফুল ও পুজোয় লাগেনা অদৃশ্য।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
অদৃশ্য বলেছেন:
তা দিদি, এখানে সূর্যমুখী ফুলটা কোথায় ? আমিতো শুধু এক ধরনের ক্যাকটাস দেখতে পাচ্ছি...
শুভকামনা...
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: আমি ফুল সম্পর্কে অনভিজ্ঞ! আর কয়েকদির আগে দেখলাম জনাব ড. আলী সাবের বনসাইয়ের পোস্টে ক্যাকটাস কাাঁটা ওয়ালা একটা গাছ এখন দেখি সেই গাছেরও ফুল ফোটে। যাইহোক ধন্যবাদ আমার ভ্রান্তি কাটাবার জন্য। কবিতাতে স্টার মার্ক দিয়ে রাখলাম আরো বেশী করে পড়ব বলে।
সূর্যমুখি ফুলের জন্য আমি আন্তরিকভাবে দু:খিত। আপনার বাসার কাছে যদি বাস করতেম তাহলে পূজোর ফুল হয়ত আমাকেই সংগ্রহ করে দিতে হত। সবই ভগবানের কৃপা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: ইন্দ্র,,, তোমার কথা থেকে স্পষ্ট হলো,,, তুমি নিজে এক সুগন্ধি ফুল। আমি তোমার গায়ের সৌরভ পাচ্ছি। আমার একটা ফুলের বাগান আছে। সারাবছর প্রচুর ফুল ফোটে। আমার কাছে থাকলে আমি তোমায় ঝুলি ভরে ফুল দিতাম, তুমি আমায় মালা গেঁথে দিতে বেশ!
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: পোড়া কপালের দাগ। বোঝতে পেরেছি, দিদি। ধন্যবাদ।
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: এবার একদম ঠিক বলেছো হায়াত। আসলে কবিতা বলে একটু হেঁয়ালী করে জন্মদাগ বলতে হয়েছে, নইলে তো কবিতা না হয়ে বিজ্ঞপ্তি হয়ে যেত গো ভাই।
৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:১৪
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: ঠিক বলেছ, দিদি। সে নামটা শিরোনামে বেখাপ্পা দেখাত।
শব্দচয়ণে মূগ্ধতা . . . !
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫২
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: আমি গাছ থেকে ফুল ছিড়তে পারি না তবে যেগুলা ঝড়ে পড়ে আমি তা কুড়িয়ে সংগ্রহ করি। আপনার বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাক, ভগবানের কৃপায়।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
অদিতি চক্রবর্তী বলেছেন: সংগৃহীত ফুল তুমি কিভাবে কাজে লাগাও ইন্দ্র?
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: বাহ দিদি কবিতা দিয়ে মনে দাগ কেঁটে গেলেন! জন্মদাগত সবার আছে ব্যতিক্রম মনে হয় মিস ওয়ার্ল্ড প্রাপ্ত মহিলারা। তারা নিখুত সৌন্দর্যের অধিকারিনী। এমনটা কি করে সম্ভব জন্মদাগ ছাড়া মানুষ! আমার মনে হয় এরা প্লাস্টিক সার্জারি করে নেন।
লেখাতে প্লাস।