![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুগ যুগান্তরে চলে এসেছি প্রথার বিপ্রতীপে, বসবাস তাই আগুনের বিপরীতে।।
আমার এক বন্ধুর কথায় বলি, পড়ালেখায় বেশ ভালো না হলেও প্রচন্ড ক্রিয়েটিভ।। ক্লাস নাইন পর্যন্ত পড়ালেখায়ও বেশ ভালো ফল করে এসেছে। ইদানিং সে পুরা পালটে গেছে। তার আচার আচরণ একেবারেই ভিন্ন। সব সময় একা থাকে, খুব মন মরা, ফেল করে এখন আমাদের জুনিয়র।
ছেলেটা হীনমন্যতায় ভোগে।। আশেপাশের আর দশটা ছেলেকে দেখলে নিজের সাথে কম্পেয়ার করে। নিজের অতিরিক্ত শুকন শরীর আর অতিরিক্ত কালো রঙ নিয়ে আপসেট থাকে। সব সময় নিজেকে উপহাসের পাত্র মনে করে। মুখ লুকিয়ে চলে।
তার এই হীনমন্যতার সুযোগ নিয়ে আশেপাশের আর পাঁচটা ছেলে তাকে উপহাসের পাত্র বানায়, বাকি পাচটা ছেলে কিন্তু এগিয়ে আসে, বন্ধু হয়। তাকে বুঝাতে চেষ্টা করে যে এগুলো কোন ব্যাপার নাহ। সবায়কে সুন্দর অথবা লেখাপড়ায় ভালো হতে হবে এমন তো না! স্মার্টনেস নিজের উপর, মনের উপর।
তবুও ছেলেটা বুঝেও বুঝতে চাই না কেন জানি। তো, একদিন তার সাথে বসে বেশ ফ্রাঙ্কলি কিছু আলাপের পর জানতে পারলাম, ক্লাস টেনে থাকতে আমার এক ক্লাসমেটকে প্রোপজ করে। মেয়ে কিছুদিন আমতা আমতা করে পরে এক্সেপ্ট ও করে। টিন এজ লাভ, সেইরকম আবেগ। প্রাণ দিয়ে দেবে, পালিয়ে যাবে টাইপ চিন্তাভাবনা। তো, ফার্স্ট ইয়ারে উঠে মেয়েটা তাকে বলল যে, "দেখ, আমাদের রিলেশন কন্টিনিউ করা আমার পক্ষে পসিবল না, আই লাভ সামওয়ান এলস" ছেলেটা তাকে আরো জোর দিলে সে উত্তর দিল যে, "তুমি দেখতে সুন্দর না। পড়ালেখায়ও এমন কিছুনা। তোমার ক্যারিয়ার নেই, আর তোমার মত বয়ফ্রেন্ড সাথে নিয়ে ঘুরলে বন্ধুরা ফান করে। আই নিড আ স্মার্ট গাই, নট আ আগলী ওয়ান লাইক ইউ" ।
এই ধাক্কাটা সামলে উঠতে পারেনি এখনো। তার মনের মধ্যে ঢুকে গেছে যে সে কুৎসিত/ রাস্তায় আর দশটা ছেলেকে দেখে গারলফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরতেসে, সুন্দর, হ্যান্ডসাম। এরপর বাসায় আসে, রাতে এক প্যাকেট গোল্ডলিফ নিয়ে একা একা কাঁদে। স্মোকিং টাও নাকি স্মার্টনেস আজকাল!
এটা তো একটা সাধারণ ঘটনা, এমন অনেক ছেলে মেয়ে আছে আমাদের আশেপাশে যারা নিজেকে প্রকাশ করতে ভয়পায়। হীনমন্যতায় ভোগে নিজেদের চেহারা বা কোন অভ্যাস অথবা পড়ালেখা বা ফ্যামিলিগত কোন সমস্যা নিয়ে। এগুলো একপ্রকার সাইকোলজিকাল সমস্যা। ভালো সাইকোলজিস্টের সাথে কাউনশিলিং করার মধ্যমে এগুলো সলভ করা সম্ভভ।।
প্রত্যেকটা মানুষের নিজ নিজ বিশিষ্ট আছে, কারোটা কারো সাথে মেলে না। তাহলে কেন আমি আরেকটা মানুষের সাথে নিজেকে কম্পেয়ার করব? আমি নিজের সাথে নিজেকে কম্পেয়ার করব। হেটারস তো আমাদের ভুল ধরায়ই দিচ্ছে, আমাদের সেই অনুযায়ী নিজেকে বিচার করে নিজের সমস্যাগুলো শুধরে নিতে হবে। আর স্মার্টনেস সম্পূর্ণ নিজের উপর। মেয়েরা কিন্তু ছেলেদের কোয়ালিটি দেখে উইক হয়, চেহারা দেখেনা। নিজেকে স্মার্টলি প্রেজেন্ট করতে শিখতে হবে, নিজেকে লুকিয়ে রাখলে কিভাবে হবে? পৃথিবীর সামনে নিজেকে কনফিডেন্সের সাথে তুলে ধরাটা স্মার্টনেস, সিগারেট খাওয়াটানা।
" Think you are beautifull. The world will believe."
নিজেকে সুন্দর ভাবতে শিখুন, নিজেকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে শিখুন, প্রত্যেকের মধ্যে কোন না কোন সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে, সেটাকে সবার সামনে তুলে ধরুন। পৃথিবী আপনাকে সুন্দর বলতে বাধ্য।।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হুম
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
এন এফ এস বলেছেন: হুম ভালো বলেছেন। আসলে সে মেয়েটিও ফালতু ছিল সে কোয়ালিটি না সৌন্দর্য দিয়ে সেই ছেলেটিকে বিচার করেছিলো।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০০
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আরে আজকার স্কুল গার্লস ছাড়া কেউ এরকম স্টুপিডের মত ছেলেদের চেহারা নিয়ে চিন্তা করে এটা ভাবতেই কেমন লাগে!
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
অনুজ্জ্বল বহ্নিশিখা বলেছেন: হুম,ভালো বলেছো।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
অ্যানোনিমাস বলেছেন: বেশির ভাগ মেয়েরাই চেহারা নিয়ে চিন্তা করে। অবশ্য ছেলে বড়লোকের পোলা হলে চেহারায় কিছু ছাড় আসে। ইহাই বাস্তব সত্য।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: এইখানে ছেলেটা স্মার্ট না বলে কান্নাকাটি করতেসে। স্মার্টনেস আর চেহারা তো এক না। আর ভাইয়া আপনার কথাটা ঠিক তবে, দেখতে খুব কিউট একটা ছেলে যদি আনস্মার্ট হয় তাহলে কোন মেয়ে কি তাকে পছন্দ করবে? নিজেকে প্রেজেন্ট করার ক্ষমতাটা অথবা সো কলড স্মার্টনেসটাও মেয়েরা দেখে।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১০
অ্যানোনিমাস বলেছেন: আর ছেলেরাও মেয়েদের চেহারা নিয়েই আগে ভাবে। মেয়ের বাপের টাকা পয়সা নিয়ে খুব কম ছেলেই চিন্তা করে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: এটা সত্যি ম্যাক্সিমাম ছেলেরাই আগে মেয়ের চেহারা নিয়ে ভাবে, তবে ব্যাপারটা ভালো লাগে না।
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
নিজের চেহারা নিয়ে ভাবার টাইম নাই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আপনার আমার না থাকতে পারে আপু, তবে আমি আমার বয়সী অধিকাংশ ছেলেমেয়েদের দেখেছি তারা তাদের চেহারা, স্মারটনেস, ছেলেরা মেয়েদের ইমপ্রেস করা নিয়ে, মেয়েরা ছেলেদের ইমপ্রেস করা নিয়ে ভাবে। আর ব্যাপারটা এমন যে এরা সফল না হলে, অথবা পছন্দের মানুষটার কাছ থেকে আবোল তাবোল কিছু শুনলে পরে মুখচোরা হয়ে যাই। ব্যাপারগুলো নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগে
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
আহমেদ আলিফ বলেছেন:
"নিজেকে সুন্দর ভাবতে শিখুন, নিজেকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে শিখুন, প্রত্যেকের মধ্যে কোন না কোন সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে, সেটাকে সবার সামনে তুলে ধরুন। পৃথিবী আপনাকে সুন্দর বলতে বাধ্য"
কথা সত্য!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন:
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
বিকজ দে ডোন্ট হ্যাভ আ রিয়েল লাইফ গোল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হুম -_-
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
পথিক০২১ বলেছেন: I must say that I differ with your opinion. Most woman now days are more concerned how their other half looks like until a certain age. Perhaps until they have passed through college or university. After that it appears she no longer like that Tom Cruise looking face any more, now she wants someone who has got money or has prospect to make money. For example, a BUET graduate is less likely to be single upon graduation or prior to graduation and if it so happens that the guy lands himself a foreign scholarship or a job in a multinational then the gal will hold on to him for her dear life. In short, modern woman primarily is interested in face if the face comes with money then that's just an added bonus if not she will settle for money.
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: এটাকে মিথ্যা বলব না, কজ, আপনি যেটা বলসেন এটা সত্যি। কিন্তু আমি এখানে যেটা বুঝায়তে চাইসি যে, ওনলী ফেস দিয়ে কিছু হয় না, আর চেহারা সুন্দর না হলেও এটা তেমন ব্যাপার নাহ। আমি বলতে চাইসি যে, ছেলেটা মনে করছে যে তার ফেস ভালো না, তাই সে কখনো নিজেকে স্মার্টলি প্রেজেন্ট করতে পারবেনা। ব্যাপারটা ভুল। স্মার্টনেস চেহারার উপর ডিপেন্ড করে না নিশ্চয়?
আর প্রত্যেকের মধ্যেয় কোন না কোন কুয়ালিটি থাকে, এক একজন মেয়ের পছন্দ এক এক রকম। আর হ্যাঁ, বিয়ের সময় ৯৮% মেয়েই আবেগ বাদ দিয়ে প্রাকটিকালি চিন্তা করে, টাকা ওয়ালা হাসবেন্ড চাই। কিন্তু শুধু একাডেমিক স্ট্যাডিতে ভালো হলেই যে টাকা আসবে এমন তো না! বিল গেটস তো কোনদিন একাডেমিক স্ট্যাডিতে টপার ছিল না!
আর এমন একটা ছেলে যে দেখতে চকলেট বয় টাইপ কিউট, কিন্তু তার হাঁটাচলা মেয়েদের মত, কথা বলা কেমন জেন, তার উপর নিশ্চয় কোন মেয়ে আকর্ষিত হবে না। কিন্তু একটা এভারেজ লুকিং ছেলে যার সবকিছুতে ব্যাক্তিত্বের প্রকাশ পাচ্ছে, তার উপর কিন্তু মেয়েরা ঠিকই আকর্ষিত হবে।
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
Think you are beautifuL. The worLd wiLL beLieve- বাহ !
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: কোথায় জেন দেখসিলাম লাইনটা। এটা চরম সত্য
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় তুলে এনেছেন! মানুষের সৌন্দর্য আসলে একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। এটাকে সঠিক মাত্রায় নির্ধারন করা খুবই কঠিন ব্যাপার। কেননা, Beauty lies in the eyes of the beholder।
তবে ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই স্মার্টনেস একটা খুবই গুরুত্বপূর্ন বিষয়। নিজের চেহারা নিয়ে অহেতুক হিনমন্যতায় ভোগার কোন সুযোগ নেই। তারপর যারা এমনটা করেন, আশা করি তারা নিজেদের অন্য মানসিক গুন এবং দক্ষতাগুলোকে সামনে নিয়ে আসবেন।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০০
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: এটলিস্ট কেউ কেউ তো লেখাটার মূল কথাটা বুঝতে পারসে! এটা দেখে ভালো লাগল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, আমার মূল বক্তব্যটাকে ছোট একটা কমেন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করার জন্য
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
মশিকুর বলেছেন:
এটা আসলেই একটা জটিল মানসিক সমস্যা। আসলে প্রত্যেক সাধারন মানুষের মধ্যেই অসাধারণ কিছু থাকে। সেটা খুজে পাওয়ার আগ পর্যন্ত সাবাই হতাশায় ভুগে।
চেহারায় প্রথমিকভাবে কাউকে ইম্প্রেস করা গেলেও, স্মার্টনেস আসলে ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ। ব্যক্তিত্ব, সুন্দর মন, রুচিবোধ এবং চেহারা এগুলোর সংমিশ্রণ হোল স্মার্টনেস। তবে দুঃখজনক ব্যাপার হল, আজকাল প্রায়ই অর্থসম্পদ এদের সাবাইকে হারিয়ে দিচ্ছে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হ্যা, কিন্তু চেহারা তো বাই বরন পাওয়া, কিন্তু ব্যাক্তিত্ব গঠনের সুবিধা তো আমাদের আছেই এটাই তো প্লাস পয়েন্ট
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর কিশোরী প্রায় সবাই এক ধরণের হীনমন্যতায় ভোগে । এই সময়টাতে পরিবারের লোকজন বিশেষ করে বাবা-মা আর বড় ভাই-বোনদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ এই হীনমন্যতা কাটাতে সাহায্য করে ।
চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: স্যাড বাট ট্রু এই সময় অনেক মা বাবায় বন্ধুত্বপূর্ণ আচরন করে না। সব ব্যাপারে সন্দেহ করে। নিজেকে দিয়েই বুঝছি।
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: এটা সবার বেলায়ই ঘটে। আমার বেলায় আরো জনঘন্য একটা বিষয় ঘটেছিল। মেয়ে ঘটিত ব্যপার নিয়া একটা ব্যাপক মাইর খাইছিলাম। যার কারনে আমার এসএসসি পরিক্ষা এক বছর পরে দেয়া লাগছে। আমি যতটুকু বুঝেছি পরিবার থেকে এগুলো নিয়ে খুব ভাল সাপোর্ট নাদিলে সারাজীবনের জন্য একটা ক্ষত থেকে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটা গুরুত্বপুর্ন বিষয় তুলে আনার জন্য।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আপনার ব্যাপারটা শুনে খারাপ লাগল, তবে সমবেদনা জানাব না, কারন, "এভরিথিং হ্যাপেনস ফর আ রিজন, আইদার ইটস ব্লেসিং অর আ লিসন" "
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: চমৎকার সুন্দর পোস্ট ++++
শুভ কামনা
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: হুম!
:-<
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন:
১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: জীবনের যে সময়টায় দাপিয়ে বেড়ানোর কথা কি অদ্ভূত কারনে প্রায় সবাই সেই সময় নিজেকে গুটিয়ে রাখে। খুব ভালো কিছু বন্ধুর সাহচার্য আর পরিবারের সান্নিধ্য এই অবস্থা পরিবর্তনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। সাংস্কৃতিক বা সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত করলেও দেখা যায় এই অবস্থার উত্তরণ ঘটে।
ব্যতিক্রমী একটা ব্যাপার আলোচনায় নিয়ে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ভালো থাকবেন
১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২
অপরাজিত একজন বলেছেন: আপা
৯ নাম্বার মন্তব্যের জবাবে আপনি বলেছেনঃ
এটাকে মিথ্যা বলব না, কজ, আপনি যেটা বলসেন এটা সত্যি। কিন্তু আমি এখানে যেটা বুঝায়তে চাইসি যে, ওনলী ফেস দিয়ে কিছু হয় না, আর চেহারা সুন্দর না হলেও এটা তেমন ব্যাপার নাহ। আমি বলতে চাইসি যে, ছেলেটা মনে করছে যে তার ফেস ভালো না, তাই সে কখনো নিজেকে স্মার্টলি প্রেজেন্ট করতে পারবেনা। ব্যাপারটা ভুল। স্মার্টনেস চেহারার উপর ডিপেন্ড করে না নিশ্চয়?
আর প্রত্যেকের মধ্যেয় কোন না কোন কুয়ালিটি থাকে, এক একজন মেয়ের পছন্দ এক এক রকম। আর হ্যাঁ, বিয়ের সময় ৯৮% মেয়েই আবেগ বাদ দিয়ে প্রাকটিকালি চিন্তা করে, টাকা ওয়ালা হাসবেন্ড চাই। কিন্তু শুধু একাডেমিক স্ট্যাডিতে ভালো হলেই যে টাকা আসবে এমন তো না! বিল গেটস তো কোনদিন একাডেমিক স্ট্যাডিতে টপার ছিল না!
আর এমন একটা ছেলে যে দেখতে চকলেট বয় টাইপ কিউট, কিন্তু তার হাঁটাচলা মেয়েদের মত, কথা বলা কেমন জেন, তার উপর নিশ্চয় কোন মেয়ে আকর্ষিত হবে না। কিন্তু একটা এভারেজ লুকিং ছেলে যার সবকিছুতে ব্যাক্তিত্বের প্রকাশ পাচ্ছে, তার উপর কিন্তু মেয়েরা ঠিকই আকর্ষিত হবে।
আপনি যেভাবে বলসেন এবং চাইসি লিখেছেন আমিও সেভাবে লিখি। অনেকেই এভাবে লিখে । সমস্যা সেটা না । সমস্যা হলো এখন একটি সিন্ডিকেটের মাল্টি এসে আপনাকে আমার মাল্টি ট্যাগ দিতে পারে।
চাইসি বানান চেয়েছি লিখবেন । দেখসি বানান দেখেছি লিখবেন । কেমন? নাহলে আপনাকে আমার মাল্টি বানাবে। বিশ্বাস না হলে এপোস্ট এর ১৬ নাম্বার মন্তব্য পড়তে পারেন।
যিনি ট্যাগ দিয়েছেন তিনি আসল নিকে সুশীল। আপনার এপোস্টেও তার মন্তব্য থাকতে পারে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আমার যেমন ইচ্ছা আমি সেইভাবে লিখব, আর আমাকে আপনার মাল্টি ট্যাগ কেন দিলাই হইল! অদ্ভুত তো! এখানে আমার ফেসবুক লিঙ্ক দেওয়া আছে, পারলে আমার ফেসবুকে যেয়ে উনাকে দেখতে বলেন। আমি কারো মাল্টি নিক না। আমি অদিতি। আর এইটা আমার নিক
ধন্যবাদ জানানর জন্য, ভালো থাকবেন।
১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
অপরাজিত একজন বলেছেন: এদের জন্য এসব পরিচিত কোন ব্যপার না। আপনার সাথে আমার কোন বানানের মিল হলেই এবং আপনার সাথে আমার লেখা কোন পোস্ট মিললেই আমি আপনার মাল্টি।
সুন্দর পোস্ট আপু । ভালো থাকা হোক । শুভ কামনা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হা হা, ব্যাপার নাহ। এদের চিন্তা ভাবনা দেখে হাঁসি পায়। ভালো থাকবেন
২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: কিছু করার নেই।
টিনএজারদের নিয়ে এই বঙ্গদেশে মূলত কোন এক্টিভিটি নেই। ওদের শারিরিক মানসিক পরিবর্তন নিয়ে প্রতিটি স্কুলে ক্যাম্পেইন করা দরকার। এই দেশের গার্ডিয়ান রাও অনেক কনজার্ভেটিভ। কনজার্ভেটিভ বললে ভুল হবে। বলতে হবে, ইলিটারেট। তারা ছেলে মেয়েদের এমন কিছু নলেজ জানতে বাধা দেয়, হেল্প তো দূরের কথা, যেটা না জানায় অইসব ছেলে মেয়ের আরো বেশি ক্ষতি হয়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আমি নিজেও টিন এজার , তো বাপ মার আচরণের ভুক্তভুগী এই মুহূর্তে আমিও :পি
বাপ মার ইচ্ছে চাপিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটা খুব বেশী বাজে লাগে।
২১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২
রাইসুল আবিদ বলেছেন: এইবার বুঝলাম,মেয়েটা কেন আমাকে শুধুই বন্ধু ভেবে যায়
! আমি হয়ত নিজেকে প্রকাশ ই করতে জানিনা
! নিজেকে প্রিয় মানুষটির কাছে স্মার্টলি তুলে ধরার জন্য করণীয় সম্বন্ধে একটি পোস্ট পেলে খুশি হব
।
পোস্ট ভাল লেগেছে
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: শুভকামনা রইল আপনার জন্য
২২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ছেলেটার জন্য খারাপ লাগছে। হি নিডস কনসাল্টিং এ লট!
বেশি খারাপ লাগছে মেয়েটা যে ছেলেটাকে এরকম করে বলছে সেই সিনারিওটার কথা চিন্তা করে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: মেয়েটা ইমম্যাচুয়ার ছিল এটা বুঝতে হবে। তবে ছেলেটাকে এভাবে হার্ট করাটা যে ঠিক না এটা নিশ্চয় সে বুঝত
২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: " Think you are beautifull. The world will believe." +++++++++++্
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন:
২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
কোন একসময় এই সমস্যা ছিল আমারও।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হুম, এখন বুঝতে পারসেন এটাই অনেক
২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
পুরোনো পাপী বলেছেন: "মানুষ" এইটাই সবচেয়ে সুন্দর। আর মানসিকতার সাথে সাথে সৌন্দর্য্যের পরিধি বাড়ে। যার মানসিকতা যত ভাল তার সৌন্দর্য্য তত বেশি
এই কারণেই সকল সাধকদের সাধনার প্রধান বিষয় মানুষ। আপেক্ষিকতা কোন বড় বিষয় না।
"মানুষের ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি,
মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি"
লালন সাঁই'র দুই লাইন দিয়ে পরিস্কার বোঝা যায় এই বিষয়
পারত পক্ষে মানুষ বাউল তত্ত্ব বুঝতে না চাইলেও আসল কথা বাউলরাই তাদের বিভিন্ন গান ও সৃষতির মাঝে বলে গেছেন
ভাল পোস্ট ++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: বাউল গান যে ঘোড়ের সৃষ্টি করে তাতে এসব একগানে জীবনদর্শন সম্ভব ।
২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: কমন ও দুঃখজনক একটা সিনারিও। চেহারা দরকার হয় না, সৌন্দর্য ব্যাপারটা তৈরিও করে নেয়া যায়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: সেটাই। শুধু নিজেকে প্রেজেন্ট করতে শিখতে হবে।
২৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
আপনার ফ্রেন্ডের মত অনেক অনেক ছেলে আছে যারা হীনমন্যতায় ভোগে । আর এই হীনমন্যতা তৈরি করে মেয়েগুলাই
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: অনেক মেয়েরাও ভোগে। ইভেন, একটা সময় আমিও হীনমন্যতায় ভুগসি। তবে পরে বুঝতে পারসি হুদায়। যে আমাকে এগুলা বলসে তার থেকে অনেক অনেক বেটার আমি নিজে।
এখন সব সলভড। কেউ আমাকে এরকম কিছু বলার কারনও খুজে পায় না। আমি নিজেকে চেঞ্জ করসি শুধু নিজের তাগিদে। আর আমি সফল।
২৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
দুষ্টু ছেলেটি বলেছেন: আমার মনে হয় যেকোন পরিস্থিতেই হতাশ হওয়ার কিছু নেই
এর থেকেও খারাপ অবস্থায় অনেক মানুষ আছে, সেই তুলনায় এই বিষয়টা খুবই নগন্য
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: মন্তব্যটা ভালো লেগেছে ভালো থাকবেন।
৩০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ফ্রাঙ্কেস্টাইন বলেছেন: আমার চেহারা ফটুশপে সুন্দর। আফা বুদ্ধি দেন কি করতাম
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম গারনিয়ার মেন।
আর কিছু???
৩১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২২
ড. জেকিল বলেছেন: এক ফ্রেন্ড ছিলো, সে দিনে তিন-চার বার জিজ্ঞেস করতো তাকে দেখতে কেমন লাগছে, মেয়েরা পছন্দ করবে তো!!!
কিন্তু এখন একজন আছে, সে সারাদিন আয়নার সামনেই থাকে, হয় চুল ঠিক করে, নাহলে মুখ দেখে। ওর ঠেলায় কেউ আয়নার ধারে কাছে আসারও সুযোগ পায়না। ওই একদিনে যতো সময় আয়নার সামনে থাকে ততো সময় কেউ একমাসে দেয় নাকি সন্দেহ!!!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হা হা হা। এইগুলা সমস্যা। বিপরীত লিঙ্গের মানুষকে ইমপ্রেশ করার জন্য চেষ্টা ! ব্যাপারগুলা মজার
৩২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০
এজেপি অর্ক বলেছেন: এই ধরনের সমস্যা কখনো ছিলো না, তবুও বিষয়টির ভয়াবহতা অনুমান করতে পারছি। প্রচুর ভালো পোষ্ট...
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২২
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: সব নষ্ট মিডিয়ার দোষ। তারাই বলে দেয় কার কিসে কমতি আছে, কি মাখলে, কি না মাখলে আলেকজান্ডার-ক্লিওপেট্রা হওয়া যাবে। আর এই জিনিসগুলোই টিনেজারদের মাথায় পোকা ঢুকিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২২
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: নষ্ট মিডিয়ার দোষ !
-_- কিছু বলার নাই।
৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২
বিষণ্ণ বালক বলেছেন: আসলে "কি হওয়া উচিৎ" আর "বাস্তবতা কি" -এর মধ্যে বিস্তর ফারাক লক্ষ্য করা যায়। আপনার পোস্টটার সাড় বস্তু হল- "কি হওয়া উচিৎ" । আর গতকালের একটা লেখা পড়ে জেনেছিলাম- "বাস্তবতা কি"। নীচের লিঙ্কটায় যেয়ে সময় করে পড়ে নেবার অণুরোধ রইল।
Click This Link
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আমার পোষ্ট টা " কি হওয়া উচিৎ " ব্যাপারে লেখা, কিন্তু অবশ্যই বাস্তবতা কে কেন্দ্র করে। কেন কিভাবে কি হয়, আর কি করা উচিৎ আশা করি এটাও বুঝেছেন। আপনার বুঝায় কিঞ্চিৎ ভুল আছে, ব্যাপারটার সারমর্ম "কি হওয়া উচিৎ" না, " কি করা উচিৎ "
৩৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
অপ্রচলিত বলেছেন: শিক্ষামূলক পোস্ট।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: শিক্ষামূলক!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
সামিউল ওয়াকিল তমাল বলেছেন: হুম।