নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফের গল্পগুচ্ছ

মন নামের ডাকবাক্সে বদ্ধতালা ঝুলিয়ে, একা পথে হেঁটে চলা মরুভূমির খোঁজে

অদিতি মৃণ্ময়ী

যুগ যুগান্তরে চলে এসেছি প্রথার বিপ্রতীপে, বসবাস তাই আগুনের বিপরীতে।।

অদিতি মৃণ্ময়ী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুখোশে আমরা সবায় লিঙ্গ বৈষম্যের বিপরীতে!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

আমরা সবায় নিজেদের আধুনিক মনে করি। নিজেদের কুসংস্কারমুক্ত ভেবে থাকি। নারী পুরুষ সমান অধিকারের জন্য লড়াই করি। কিন্তু আমাদের আচরণ খুব অদ্ভুত , একেবারে বিপরীত!



স্যাড বাট ট্রু, আমরা নিজেরা আমাদের বাবা মা কে গালি দিতে যেটুকু দ্বিধা বোধ করি না যেটুকু একটা মেয়ে যখন একটা ইভ টিজার কে গালি দেই তখন করি!



আমরা জানি যে স্মোকিং কাজেজ ক্যান্সার। তবুও নিজেরা সিগারেট খাই। কিন্তু একটা মেয়েকে একই জিনিস ফুকতে দেখলে আমাদের গা চুলকায়। দেশ উচ্ছন্যে যাওয়ার চিন্তা মাথায় কাজ করে, ভেতরের ট্রিপিকাল বাঙ্গালী(!) জেগে ওঠে!



আমরা প্যান্ট এমন অবস্থানে পরিধান করি মাঝে মাঝে যে, গোপন অঙ্গ আর একটু হলেই বেড়িয়ে আসে। কিন্তু একটা মেয়েকে টি'শার্ট পড়তে দেখলে মনে মনে মজা নিয়ে, মুখে এমন কোন গালি নেই যা তাকে দিতে বাদ দেই না!



আমরা একটা মেয়ে ভার্জিন না শুনলে যে পরিমাণ রিয়েক্ট করি, একটা মেয়ের ভার্জিনিটি নেওয়ার সময়ও অতটা রিয়েক্ট করি না!



আমরা একটা বিয়ের সময় পাত্রপাত্রী খুঁজি। কালো ছেলে হলে যোগ্যতার কথা মাথায় এনে ঠিকই রাজি হই। একই সময় একজন যোগ্যতা সম্পন্ন মেয়ের গায়ের রঙ শ্যামবর্ণ হলে প্রচলিত নিয়মানুযায়ী বিয়ের পরিবর্তে একরাশ যৌতুক চেয়ে বসি।



মেয়ে দেখলে "তেঁতুল' বলে টিজ করি। এই মেয়েই যখন আমাদের টিজ এর বদলে পাল্টা জবাবে কিছু একটা বলে বসে, তখন আমরা মেয়ের বাবা মা কিংবা পরিবারের দেওয়া শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলি।



স্যাড বাট ট্রু, আমরা সবায় আধুনিক, নারীবাদি, সমাজ সংস্কারকের মুখোশ পরে থাকি! আমাদের আসল চেহারাটা শফী হুজুর থেকে আলাদা কিছু না।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

আমি আল আমিন বলেছেন: স্যাড বাট ট্রু

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হ্যা.। -_-

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: :( :(

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: :)

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: Nice post and you will get more comment because of your female.That is what kinds of................

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আহ! আপনাদের চিন্তা ভাবনা দেখে বারবার টাস্কিত হই :) পারেনও। ব্যাপার নাহ।

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এক্জ্যাক্টলি ||

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ইয়াহ।

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: কথা গুলো খুবই খুবই সত্য, তয় এইগুলা কইলে তসলিমা নাসরিনের মত বেহায়া মায়া কইব সাধু সাবধান

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: মানুষ কি কইবে কি না কইবে এই ভয়ে মুখ বাইন্ধা বইসা থাকমু নাকি তাইলে?

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৩

ভীতু সিংহ বলেছেন: দোষ মেয়েদেরও কম না। নিজের বেলায় যৌতুক বিরোধী কিন্তু ভাইয়ের বিয়ের সময় উল্টা এরকম মেয়ে কম না এই দেশে। ঢাকা শহরে যত কাজের মেয়ে নির্যাতনের ঘটনা তার ৯০% ঘটে বাড়ির গৃহিণীর দ্বারা। পত্রিকা উল্টালেই দেখতে পাবেন। এই যে আপনি বললেন বিয়ের সময় কালো মেয়ে ভালো পাত্র পায় না, পেলেও পাত্র পক্ষ যৌতুক চেয়ে বসে। সত্যি করে বলুন তো আপনার ভাইয়ের বিয়ের সময় কি কোন কালো মেয়েকে আপনারা পছন্দ করবেন?? আগে নিজেদের বদলাতে হবে। :-/ :-/

যাই হোক পোস্টটি ভালো লেগেছে। কিছু বিশয়ের সাথে একমত।+++

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: আসলে আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিটাই এমন। এটা পাল্টাতে হবে। নাহলে এই বৈষম্য চলতে থাকবে।

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৫

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: নারীবাদী !:#P

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: :/ জী না.
লিঙ্গ বৈষম্যের বিপরীতে

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ব্লগে একটা মেয়ে পরিচয় গোপন রেখে ব্লগিং করলে, সবার সাথে ফ্রিলি কথা বললে আমরা তাকে 'ছাইয়া' বলে সন্দেহ করি। তার পরিচয় জানার জন্য উঠে পড়ে লাগি। কিন্তু আমরাই আবার তার পরিচয় না জেনেই একের পর একে মিথ্যাচার ব্লগে লিখি, ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দেই, ব্লগস্পটে ফেইক ছবি দিয়ে খারাপ কথা লিখি। আমরাই আবার বলি তাকে তার পরিচয় দিয়ে লিখতে হবে। পরিচয় ছাড়াই আমরা এত কিছু করি, পরিচয় জানলে যেন কি করতাম!

আমরা নিজেরা ছেলে হয়ে মেয়ে আইডি খুলে থাকি, তাই ভাবি হয়ত দুনিয়ায় কোন মেয়ে ব্লগ আইডি খুলতে পারে না!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: স্যালুট বস। আপনাকে নিয়ে দুঃস্বপ্ন নামে একজন ব্যান খাওয়া ছুপা ছাগু ইদানিং বেশ বাজে কথা ছড়াচ্ছে। এই কমেন্টটা দরকার ছিল আপু। এরকম আরো অনেক গরু এইসব বলছে, এদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার জন্য কমেন্টটার খুব দরকার ছিল।

শুভকামনা আপনার জন্য। :) ভালো থাকবেন আপি।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১

ছাইচাপা আগ্নেয়গিরি বলেছেন: পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যবাদ এখনও এ জাতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে বইছে। কষ্টদায়ক হলেও সত্য আরো সময় লাগবে এমন অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: জন্যই তো আমরা এখনো উন্নয়নশীল, উন্নত নই :)

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: মানুষের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। কিছু সীমাবদ্ধতাকে জয় করা সম্ভব। কিছুকে কোনদিন না।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৬

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: মেয়েদের প্রোপার রেসপেক্ট দেওয়াটাও কি সম্ভব না?

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

তওসীফ সাদাত বলেছেন: হুম। স্যাড বাট ট্রু !!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হুম :(

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: হুম !

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হুম :( !!!!!

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৯

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আরেকজন মানুষ এর প্রতি রেসপেক্ট এই জিনিস টা আসলে মানুষ কে অনুরোধ করে শেখানো যায় না। আমার মনে হয় আরেকজন মানুষকে সম্মান করার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় পারিবারিক পর্যায়ে, এরপর তা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, স্কুল কলেজ বা ভার্সিটিতে পারস্পরিক শ্রদ্ধা বা বোঝাপড়ার মাধ্যমে হয়ে উঠে পরিণত। আর সামাজিক সহনশীলতা সম্ভবত একে দেয় পরিপূর্ণতা।

এগুলা যদি নিশ্চিত করা না যায়, তাহলে লৈঙ্গিক বৈষম্য দূর করার চিন্তা একেবারে প্রিম্যাচিউর হয়ে যায়।

একটা সময় মনে করা হত, সিঙ্গেল প্যারেন্টিং শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের অন্তরায়। এখন কিন্তু একটু পরিবর্তন হয়ে গেছে। যেমন stressful পরিবার তা সিঙ্গেল প্যারেন্ট ই হোক, বা বাবা মা'র দুজনের উপস্থিতি ই হোক না কেন, শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের পথে অন্তরায় । আর একটা মানুষ যদি প্রথম থেকেই বেড়ে না উঠে ঠিকমত, তাহলে তার কাছে নারীর প্রতি সম্মান দেয়ার প্রত্যাশা করাটাও হাস্যকর !

আমি বা আপনি যখন নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে, বা নারীর যথাযোগ্য সম্মান রক্ষায় যতগুলা পোস্ট দিতে পারি, বা যত সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করব, তার চেয়ে বহুগুণ বেশি শিশু ছোটবেলা থেকেই রুক্ষভাবে বেড়ে উঠতেছে। তাদের বেড়ে উঠার স্বাভাবিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, তাহলে হয়ত নতুন প্রজন্ম অনেক ভাল কিছু শিখতে পারবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখেছি মায়ের কোন সমস্যা অথবা পরবর্তীতে প্রেমিকার কাছ থেকে পাওয়া কিছু বিস্মৃতি ছেলেদের মনে নারীদের জন্য বেঁচে থাকা শ্রদ্ধাটুকু শেষ করে দেই। এক্ষেত্রে কি করা জেতে পারে বলে মনে হয় আপনার?

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

সুমন কর বলেছেন: চরম সত্য কথা বলেছেন। আধুনিক হওয়া মানে কিন্তু নোংরা হওয়া না। দেশের ঐতিহ্য বা সংস্কৃতিকে বর্জন দেয়া নয়।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: নোংরা হতে কে বলেছে! তাই বলে পুরুষদের বেলায় যেটা স্বাভাবিক আচরণ নারীদের বেলায় নোংরামো! বাহ!

১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: এটা কে ঠিক করা আমার কাছে অনেক কঠিন মনে হয়। মানুষের মন অনেক বিচিত্র। আপনি যে সিচুয়েশন এর কথা বললেন, তা হলো, একজন মানুষ আগে শ্রদ্ধাশীল ছিল, বা আগে বিশ্বাস করত, এখন কোন না কোন ঘটনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে।

আমাদের দেশ যেখানে ফিজিকাল ট্রমার পরিমাণ এত বেশি সেখানে আমরা সাইকোলজিকাল ট্রমার কথা চিন্তাই করতে পারি না। এই ছেলেটা বয়সের উপর ভিত্তি করে তার সাইকোলজিকাল ট্রমার চিকিতসা দরকার, তার দরকার পরিবার এবং তার শুভাকাঙ্খীদের ভরসা। তা না হলে সে যে বিদ্বেষ নিয়ে জীবন কাটাবে, তা থেকে তাকে বের করে আনা কঠিন।

যেমন ধরুন, একটা মেয়ে তার পুরুষ নিকটাত্মীয় দের দ্বারা শারীরিক ভাবে humiliated হলো, তাকে সে অবস্থা থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য অবশ্যই পরিবারের এবং সাইকিয়াট্রিস্ট দের অনেক ভূমিকা রয়েছে।


প্রত্যেক্টা মানুষের রেসপন্স বা স্ট্রেস সহ্য করার ক্ষমতা আলাদা। কেউ সুইসাইড করে, কেউ প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠে। প্রত্যেক কে আলাদা ভাবে রিহ্যাবিলিটেট করতে হবে।

ঐ যে বললাম, আমরা হরতালে বাসে আগুন দেখে শংকিত। আগুনে পোড়া মানুষদের চিকিতসা করতেই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছি। কিন্তু এর ফলে মানুষের মনের কি অবস্থা হচ্ছে, বা দগ্ধ বাস থেকে পোড়া মানুষদের মাঝ থেকে যে জীবিত বের হয়ে আসছে, তার যে সাইকিয়াট্রিক হেল্প দরকার, এটা তো আমরা ভাবছি ই না। আমরা gross জিনিস ই এখনো ঠিক করতে পারি নাই। সেখানে fine কাজগুলা নিয়ে চিন্তা করব কখন !

আমাদের দেশের বাস্তবতায় আমরা সাইকিয়াট্রিক লেভেল এ প্রত্যেক মানুষকে এখনি চিকিতসা করতে পারব না, বা পারব না রিহ্যাবিলিটেট করতে, কিন্তু পারিবারিক পর্যায়ে আমার আত্মীয়কে, বা আমার সন্তান কে বা আমার প্রতিবেশী/বন্ধুদের সহায়তা করতে পারব।

আমাদের দেশের বাস্তবতায়, একজন মেয়ে যদি একটা ছেলের মনে মেয়েদের বীতশ্রদ্ধ করে দিতে পারে, তবে আমার ধারণা আরেকটা মেয়েই পারে বন্ধু বা বোন বা প্রেমিকার বেশে তার মনের ক্ষোভ উপশম করতে, আরেকজন নারীর প্রতি, নারীর কাজের প্রতি তার সম্মান কে ফিরিয়ে আনতে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: ভালো বলেছেন :)

১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

এন এফ এস বলেছেন: ভাল লিখেছেন শফি হুজুর আর কিইবা বলেছেন আমরা করি তার কয়েকগুন :(
আপনি এখান থেকেও কিছু রেফারেন্স নিতে পারেন Click This Link

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: হুম

১৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

মামুন রশিদ বলেছেন: সাহসী উচ্চারণ!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকবেন :)

১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমরা একটা বিয়ের সময় পাত্রপাত্রী খুঁজি। কালো ছেলে হলে যোগ্যতার কথা মাথায় এনে ঠিকই রাজি হই। একই সময় একজন যোগ্যতা সম্পন্ন মেয়ের গায়ের রঙ শ্যামবর্ণ হলে প্রচলিত নিয়মানুযায়ী বিয়ের পরিবর্তে একরাশ যৌতুক চেয়ে বসি। .............................
=======================================
আপনার লিখাটা পড়ে খুশি হইলাম আপনারা জাগ্রত নারী
আর এও বুজতে পাড়লাম পূর্বপর আপনাদের প্রতিবাদ ই আজ আপনাদের কে এই জায়গাই দাড় করিয়েছে যগি ভুল হয়তো হবে না।আপনি কষ্ট পান বা রাগ করেন এমনটা আমার চাওয়া না। শুধু বলতে চাই একজন হুজুরকে কেন কোড করেন, ভুলে যান কেন আপনাদের নন্দিত সমাজের বিশেষ লোকদের কথা যারা এর আগে ও নাড়ীদের কে বিশেষ কিছু উপমাতে ভূষিত করে গেছেন, কবিদের যারা নাড়ীর শরির এর বর্ননাতে নিজেদের শিল্প ভরাই করেছেন।
যাই হোক যে কারনে আমার ভাল লাগল হজুর হলে দোষ অন্য কেহ কাপড় টানলেও আমাদের মাথা ব্যাথা নেই।

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: বাহ বাহ! আপনের ছাগুপ্রীতি সত্যিই অসাধারণ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.