![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৈয়দ মুজতবা আলী বলেছেন, যারা পরিপূর্ণ মিথ্যাবাদী হওয়ার পথে দড়কচ্চা মেরে গেলেন তারাই পরবর্তীতে লেখক হন। আমি মিথ্যেবাদী হওয়ার পথে দড়কচ্চা মেরেছি বটে কিন্তু লেখক আর হতে পারলাম না। আফসুস :(
পুরোনো, অতি ব্যাবহারে জীর্ণ সব জিনিসের জন্য ভীষণ মায়া আমার। একটা পুরোনো ভাঙা বাড়ি, যার কিনা আসল রঙ বোঝা যায়না, দেখলেই মনে হয় কাছে গিয়ে একটু কথা বলি। জিজ্ঞেস করি, তোমার গল্পটা আমাকে বলবে ভাই?
এইসব পুরোনো ব্যাপার আমার ভালো লাগে কারণ সব পুরোনো জিনিসেরই একটা গল্প থাকে। এই যেমন, আমার অনেক আগে কেনা ছেঁড়াখোঁড়া একটা বই এক বন্ধু হারিয়ে ফেললো। সাথে সাথে এর পেছনের গল্পটা, যেখানে আমি বইয়ের ভেতর ছোট্ট একটা দাগ কেটেছিলাম বলে বইটা একজনের অনেক প্রিয় হয়ে গিয়েছিলো, তাও হারিয়ে গেল। বন্ধু আমাকে নতুন একটা বই কিনে দিয়েছিলো ঠিকই কিন্তু সেই গল্পটা তো আর কোনোদিনই পাওয়া গেলো না! সেদিন তেমনই একটা গল্প শেষ হয়ে যেতে যেতে বেঁচে গেল। গল্পটা, না গল্পগুলা আমার একমাত্র ছাতার।
ছ-সাত বছর আগে আমি স্কুলবাসে করে স্কুলে যেতাম। তখন আমার একটাও ছাতা ছিলোনা। স্কুলবাসে গেলে ছাতার প্রয়োজন হওয়ার কথাও না। কিন্তু এক বর্ষাকালে আমার বাসার মানুষজন একটা আজব জিনিস আবিষ্কার করলো। স্কুলবাস নিয়ম করে আমাকে প্রতিদিন বাসার সামনে থেকে স্কুলের ভেতর পর্যন্ত পৌঁছে দিলেও আমি প্রতিদিনই কাকভেজা হয়ে বাসায় ফিরতাম আর তার থেকে ঠান্ডা, জ্বর ইত্যাদি ইত্যাদি। ঘটনার তদন্তের জন্য ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হল এবং নানা প্রশ্নে আমাকে জেরবার করা হল। আমি তখন উদাস হয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বললাম, আমার একটা ছাতা নেই বলেই তো এই দুরবস্থা। ভাবুন তো ব্যাপারটা, ছাতার অভাবে প্রতিদিন জ্বর বাঁধিয়ে ঘরে ফেরা কিরকম আলোড়ন সৃষ্টি করলো! আমাদের সব কিছু কেনা বিশেষজ্ঞ মামাকে নির্দেশ দেয়া হলো আগামী শুক্রবারেই আমার জন্য একটা ছাতা কিনে আনতে। মামা নানান কিছু দেখে, শুঁকে শেষ পর্যন্ত আমার জন্য একটা কালো ছাতা নিয়ে আসলো।
নতুন ছাতা পেয়ে খুশি হব কি আমি পড়লাম মহা বিপদে। ছাতা নেই অজুহাতে প্রতিদিন বৃষ্টিতে ভেজার সুযোগটা যে একেবারেই বন্ধ হতে চললো! তবে আমাকে সবাই খুব ভুলোমনা বলে জানে কি না তাই বেশি একটা সমস্যাও হলো না। প্রতিদিনই ছাতা নিয়ে যেতে ভুলে যাওয়া আমার অভ্যাস হয়ে গেল আর আমাকে ছাতা কিনে দেয়াটা যে আসলে কোন লাভজনক প্রকল্প ছিলোনা তা নিয়ে মামা আফসোস করতে লাগলো। মাঝে মাঝে বের হওয়ার সময় ছাতাটার উপর চোখ পড়তো ঠিকই কিন্তু উদাস হয়ে অন্যদিকে তাকিয়ে চলে আসার ক্ষমতাটাও আমার কোন কালেই কম ছিলো না। যতই অবহেলা করি না কেন তার মধ্যেই কিভাবে যেন ছাতাটার সাথে আমার বেশ একটা মায়া-মমতার সম্পর্ক হয়ে গেল। মাঝে মাঝে ছাতাটা ব্যাগে ঢুকিয়ে নিয়ে যাই, কোন জ্বরাক্রান্ত বেচারা বন্ধুর বৃষ্টিতে ভেজার ইচ্ছা জাগলে তাকে ধমক দিয়ে ছাতা ধরিয়ে দিয়ে মনের সুখে বৃষ্টিতে ভিজি।
তখন আমি আর স্কুলবাসে যাইনা। তাই ছাতাটা আমার আরো আপন হয়ে গেল। ছাতা কাঁধে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে যখন আমাদের ছায়া ছায়া গলিটা দিয়ে হেঁটে যেতাম তখন জমে থাকা পানিতে লাফালাফি করেই ভেজার সাধ মিটে যেত। তখনো গানটা শুনিনি কিন্তু শুনলে ঠিকই ‘’I’m singing in the rain, just singing in the rain/what a glorious feeling/I’m happy again’’ গাইতে গাইতে যেতাম। তিন জন মিলে একটা রিকশায় যখন স্কুল থেকে ফিরতাম তখন উপরের বন্ধু আমার ছাতাটা ধরেই সবার মাথা রক্ষা করতো। তাতে আমরা যে ভিজে যেতাম না তা নয় কিন্তু নচিকেতার গানটা আমাদের প্রেরণা যোগাতো- ‘রেললাইনে বডি দেব, মাথা দেবনা’! তাছাড়া মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে একটা চিপসের প্যাকেট তিনজন কাড়াকাড়ি করে খাওয়ার সময় তিনজনের মাঝখানে চিপসের প্যাকেট রেখে তাকে এই ছাতাটা দিয়েই রক্ষা করা হত। তবুও কেন যেন চিপসগুলো চুপসে যাবেই আর সেই চুপসানো চিপস নিয়েই যখন আমরা কাড়াকাড়ি করতাম তখন নিশ্চই ছাতাটার খুব হাসি পেত।
আমার ব্যাগে আবার নানারকম বিপদজনক জিনিসের ছড়াছড়ি। কাগজ কাটার অ্যান্টিকাটার, জোড়া লাগানোর আইকা আঠা, পুতুল বানানোর পাটের দড়ি, রঙ গুলানোর সরঞ্জাম ইত্যাদি ইত্যাদি। যদিও আমি খুবই শান্তশিষ্ট, স্কুলে কখনোই আইন অমান্য করে কুটিরশিল্প চর্চা করিনি তারপরও এত সব দামী সহায় সম্পত্তি কিছুতেই বাসায় রেখে যেতে পারতাম না। সেই থেকেই ঘটলো এক দারুণ দুর্ঘটনা, আইকা আঠার কৌটো খুলে ছাতায় সাদা রঙ মাখামাখি হয়ে গেল। তাও আমি লক্ষ্য করলাম বেশ কয়দিন পর। একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে, ছাতাটা খুলতেই চারদিক থেকে হায় হায় রব উঠলো। তৃষার এত সুন্দর কালো ছাতাটায় কলংকের বিরাট বড় সাদা রঙ কে মাখালো!!
এবারো আমি উদাস হওয়ার ভান করলাম বটে, তবে এই প্রশ্নটা কখনোই আমার পিছু ছাড়লো না। তিন বছরের পুরোনো সেই সাদা দাগ দেখে সেদিনও একজন কৌতুহলে প্রশ্ন করেছিলো। বুড়োটে মেরে গেছি তো, তাই এক সাদা দাগের কথা বলতে বলতে ছাতা নিয়ে কত দিনের কত কথা বলে ফেললাম! তখনই খেয়াল হলো, ছাতাটার দুই পাশে দুইটা ডাঁটি ভেঙ্গে পড়েছে আর উপরটাও কেমন ফুটো ফুটো হয়ে গিয়েছে। এতদিন পর আমার ইচ্ছেটা তবে আসলেই সত্যি হলো! ছাতা মাথায় নিয়েই কি সুন্দর ভিজতে ভিজতে ইউনিভার্সিটির পথে হাঁটা ধরলাম।
আবার ধরা পড়ে যেতে হলো। মায়েদের কাছে কিছুই লুকোনো যায়না কিনা! ভাঙা, ফুটো, বিচ্ছিরি একটা ছাতা নিয়ে আমি কিভাবে রাস্তায় বের হই তা নিয়ে মা যারপরনাই অবাক হলেন। আমি যখন সাদা দাগের গল্পের মাহাত্ম্য আর আমার পুরোনো কুটির শিল্প নিয়ে লম্বা একটা বক্তৃতা দিতে যাব তখনই মা ঘোষণা দিয়ে দিলেন, আমার মত মাথা টিং দের গল্প শোনাই বৃথা। মনের দুঃখে বক্তৃতা থামালেও ছাতাটা কিন্তু ঠিকই আমার ব্যাগে থেকে গেল। তবে আমি এখন আর বৃষ্টির মধ্যে কাউকে আমার ছাতায় লিফট দিইনা। তাতে আরো বেশি ভিজে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা!
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০০
আফসিন তৃষা বলেছেন: আহারে! আমিও বেশ কয়েকবার হারিয়ে ফেলেছিলাম কিন্তু ছাতাটা কিভাবে যেন ঠিকই আমার কাছে পৌঁছে যেত!
আর নিয়মিত আমার লেখা পড়ার জন্য আপনাকে বিরাট ধন্যবাদ। ভীষণ উৎসাহিত হই। ভালো থাকবেন সবসময়
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০২
আফসিন তৃষা বলেছেন: হুম? :-&
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০২
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: মজা পেলাম। পোস্টে প্লাস !
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতিবাদী
৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০২
একজন আরমান বলেছেন:
ছাতার গল্প পড়ে আমারও স্মৃতিচারণ করতে মন চাইলো।
তৃষার লেখা সম্পর্কে নতুন কিছু বলার নেই।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৮
আফসিন তৃষা বলেছেন: কেন? উন্নতি হচ্ছেনা কোন? :'(
৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আমার ছাতা হারানো স্বভাব তাই পুরোনো ছাতা নিয়ে কোন স্মৃতি নেই , এছাড়া আমারও পুরোনো জিনিষের প্রতি মায়া কাজ করে ,
আপনার রসবোধ , আর চমৎকার লেখনী ++++
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৯
আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু
ভালো থাকবেন।
৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১১
একজন আরমান বলেছেন:
বড় লেখকের উন্নতি অবনতি ধরার মতো ক্ষমতা খুদ্র পাঠকের নেই। নগণ্য পাঠক শুধু পাঠেই মুগ্ধ।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহাহা
কি যে বলেন না!
৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।
আপনার পোস্ট পড়ে ঠকতে হয় না।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: ভাগ্যিস
৮| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৫৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ছাতা কি খাওয়ার জিনিস !!!!
আমি খানা পিনার পোষ্ট ভালো পাই তাও তুমার লেখা খানাপিনার পোষ্ট !!!
সামনের বার ক্ষমা করবো না খানাপিনার পোষ্ট চাই !!!!
এবারের মতো পিলাচ
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
আফসিন তৃষা বলেছেন: আর কত খাব ভাই! মোটা হয়ে যাচ্ছি
৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:২৭
নোমান নমি বলেছেন: ছাতা ভালো জিনিস কাজের
লেখাও ভালো হইছে। বেশ সাবলীল রস আছে।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
আফসিন তৃষা বলেছেন: সাবলীল রস!!!! এহেম এহেম...........
১০| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
আশিক মাসুম বলেছেন: আমার মত মাথা টিং দের গল্প শোনাই বৃথা।
ভাল লাগলো পড়তে
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
আফসিন তৃষা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মাসুম
১১| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
সীমান্ত উন্মাদ বলেছেন: ভালা হইছে পিলাচ। এবং শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সীমান্ত
১২| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো।
এইসব পুরোনো ব্যাপার আমার ভালো লাগে কারণ সব পুরোনো জিনিসেরই একটা গল্প থাকে।
খুব সত্য একটা কথা বলেছেন। একটা পুরনো কিছু মানেই একটা গল্প। আমার পুরনো গল্পের বই কেনার অভ্যাস আছে, তাতে গল্পের বইয়ের সাথে বইয়ের গল্পটাও পাওয়া যায়। একবার কিনেছিলাম ফেলুদার "ছিন্নমস্তার অভিশাপ"। মজা কি জানেন ?? সেই বইটা হয়ত কোন বেরসিক বিক্রি করে দিয়েছিল, কিন্তু যে তারিখে বইটা উপহার হিসেবে দেয়া হয়েছিল ঠিক সেদিনই আমি জন্ম নিই।
সেই বইটা একজন পড়তে নিয়ে আর ফেরত দেয় নাই
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: বই চোরকে উপর্যুপরি মাইর!! (
(
পোস্ট পড়ার জন্য অনেক ধইন্না
১৩| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
কালোপরী বলেছেন:
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
আফসিন তৃষা বলেছেন:
১৪| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
তাসজিদ বলেছেন: ব্লগে অনিওমিত কেন??? য দিও আমি নিজেও অনিয়মিত।
আসলে বৃষ্টি আমাদের অনেক নস্টালজিয়াতে আক্রানত করে।
ছতবেলায় কাদা ভেঙ্গে স্কুলে যেতাম। মাথায় বৃষ্টি নিয়ে।
কোথায় গেল সে দিন
১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর
১৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুন লাগলো পড়তে । একটা ছাতা নিয়ে এত মজা, এত মায়া, এত নস্টালজিক ভালোবাসায় ছুঁয়ে যাওয়া সত্যি অসাধারন ।
...কথায় শুতে রাজি, উঠতে বসতে রাজি না
রেললাইনে বডি দেব, মাথা দেব না
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহা
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
নস্টালজিক ভালোবাসাটা তো আসলে ওই সময়ের জন্য। ছাতা তো কেবলই উপলক্ষ।
১৬| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪১
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ‘রেললাইনে বডি দেব, মাথা দেবনা’!
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: না দেয়াই উচিৎ
১৭| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
সাদাত হোসাইন বলেছেন: ছাতা নিয়ে মন খারাপের একটা গল্প মাথায় ঘুরছিল। লেখার সময় করতে পারছিলাম না। কিন্তু এই ছাতায় সেই মন খারাপটা উড়ে গেল।
চমৎকার লেখা। শুভ কামনা।
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৩
আফসিন তৃষা বলেছেন: তাহলে তো সমস্যা। আপনার গল্পের কি হবে!! ছাতা নিয়ে মন খারাপের গল্প পড়তে চাই।
ভালো থাকবেন
১৮| ২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: ছাতা নিয়ে একটা মাথা নষ্ট সরস গল্প পড়লাম।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
২৭ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
আফসিন তৃষা বলেছেন: ওরে বাবা! অনেক ধন্যবাদ প্রিয় খেয়াঘাট
১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৪
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আমিও ছাতা নিয়ে কিছু লিখেছিলাম :#>
Click This Link
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আফসিন তৃষা বলেছেন: পড়েছি
কেরানী গোছের কালো ছাতা!!
২০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: Apnar sob lekha porini. J kota poreci tar modhdhe eita beshi valo laglo. Lekhar vitore prokhor rosobodher porichoy pawa jay.
Excellent!
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বপ্ন
২১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এই যাহ, আপনি নামেরও অনুবাদ করেন! ঠিকাছে আমি আপনার স্বপ্ন হয়েই থাকব, বাস্তব আর হব না। হা-হা-হা---
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার লেখনীতে একটা দারুন রসবোধ আছে। এটা খুবই চমৎকার একটা ব্যাপার। খুবই ভালো লাগে পড়তে। আপনার লেখা পড়া একটা সুন্দর অভিজ্ঞতা।
এর ফলাফল স্বরুপ এখন পর্যন্ত আমার জন্য বাসায় কোন ছাতা বরাদ্ধ নেই। আমি বাসার বাইরে যাই নিয়ে যাই, আম্মি কোন টেনশনই করেন না। কিন্তু ছাতা নিয়ে বাইরে গেলেই শুরু হয়ে যায় তার ক্রমাগত ফোন! তাই ছাতা আমার কাছে এক বিড়ম্বনারই না, 
ছাতা নিয়ে এমন স্মৃতিচারন আমারও করতে ইচ্ছে হয়। তবে সেগুলো সবই বাজে স্মৃতি। আমি পর্যায়ক্রমে ১৩টি ছাতা হারিয়েছিলাম।