![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৈয়দ মুজতবা আলী বলেছেন, যারা পরিপূর্ণ মিথ্যাবাদী হওয়ার পথে দড়কচ্চা মেরে গেলেন তারাই পরবর্তীতে লেখক হন। আমি মিথ্যেবাদী হওয়ার পথে দড়কচ্চা মেরেছি বটে কিন্তু লেখক আর হতে পারলাম না। আফসুস :(
‘দিবস রজনী আমি যেন কার আশায় আশায় থাকি
তাই চমকিত মন, চকিত শ্রবণ, তৃষিত আকুল আঁখি......’’
এক শান্ত বিকেলে গান শুনতে শুনতে বারান্দায় বসে গুনগুন করছিল অনু। তার হাতে নতুন কেনা গল্পের বই যা পড়ার আগে ঘ্রাণ নিয়েই খুশির আমেজে ভরে যাচ্ছে দোতলার এই একচিলতে স্বর্গ। হঠাৎ বিকট স্বরে ডাক শুনতে পাওয়া গেল- ‘পিচ্চি, পিচ্চি, এই পিচ্চি…’
অনু রেলিঙের কাছে এসে উঁকি দিল যদিও তার কোন দরকার ছিলো না। তার সতেরো বছরের জীবনে এই একজনই তাকে আজীবন পিচ্চি বলে ডেকে এসেছে। অথচ যে ডেকেছে সে নিজে কিন্তু অনুর চেয়ে মাত্র ছয় বছরের বড়। এই আগন্তুক হচ্ছে পাশের ফ্ল্যাটের তনয় ভাই। এই মূহুর্তে সে বাড়ির গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এবং বোঝাই যাচ্ছে তার কাছে গেটের চাবি নেই।
যতটাসম্ভব বিরক্তমুখে তনয় ভাই দেখলো অনুকে এবং আবার বিকটস্বরে চিৎকার দিলো- কতক্ষণ ধরে ডাকছি জবাব দিসনা কেন? অনুও মুখ বেঁকিয়ে বললো- রাস্তা থেকে চিৎকার করছো কেন? কি চাই?
-কি চাই মানে? গেটের চাবি দে।
ঝননন করে রাস্তায় চাবিটা ফেললো অনু এবং প্রতিবারের মত ভাবলো, একদিন চাবি মেরে এই ব্যাটার মাথা ফুটো করে দিতে হবে। সিঁড়িতে তুমুল শব্দ করে তনয় ভাই উঠে এসে অনুদের বাসার কলিংবেল চাপলো। অনুর আম্মা দরজা খুলে দিতেই শুরু করে দিলো আলাপ। ‘স্লামালিকুম আন্টি। এই নিন আপনাদের চাবি। পিচ্চি কোথায়? সারাদিন বারান্দায় বসে থাকে কেন মেয়েটা বলেন তো? বারান্দার ওপাশে কেউ আছে নাকি? হাহাহাহা’’
অসহ্য! যত দিন যাচ্ছে ছেলেটা ততই অসহ্য হচ্ছে। অনু বারান্দায় বসে এই একতরফা কথোপকথন শুনে যারপরনাই বিরক্ত হলো এবং গানটান বন্ধ করে দিয়ে থম ধরে বারান্দায় বসে থাকলো। ঠিক এই সময় বাড়ির সামনের কৃষ্ণচূড়া গাছ থেকে কয়েকটা পাঁপড়ি ঝরে পড়েছে যেখানে বাচ্চাদের বিকেলকালীন দুষ্টুমি চলছে। তনয় তখন নিজের ঘরে গিয়ে কবিতার খাতা খুলে বসেছে। সে মনে মনে একজন কবি। শুধু কবি না বলে সিরিয়াস কবি বলাই ভালো। এতই সিরিয়াস যে কবিতা লেখা শেখার আগে সে নিজে একটা কবিতাও লিখবে না বলে ঠিক করেছে। এখন তার শিক্ষা পর্ব চলছে। এই পর্বের অংশ হিসেবে প্রতিদিন তার একটা করে কবিতা অনুবাদ করার কথা। আজ করছে পাবলো নেরুদার
‘Leaning into afternoons’’
‘দূরের মানবী, তুমি কেবল অন্ধকারই রাখো
কখনো তোমার কাছ থেকে দুঃখের ছায়া ভেসে আসে’’
এইটুকু লিখে থামলো তনয়। অচেনা সেই দূরের মানবীর কথা মনে করে হয়তো দীর্ঘশ্বাসও ফেললো একটা। তারপর দিন কাটলো প্রতিদিনের মত করে।
কদিন পর অনু গিয়েছে তনয় ভাইদের বাসায়। তার আম্মা নতুন একটা কি যেন রান্না করে পাঠিয়েছে ওদের জন্য। তনয় ভাইর আম্মাকে খাবারের বাটি ধরিয়ে দিয়ে সে ঢুকলো তনয় ভাইর ঘরে। অগোছালো বুকশেলফটাকে কোনমতে ভদ্রস্থ করে, দুটো বই নিয়ে, তনয় ভাইর কবিতার খাতা পড়ে মুচকি হাসতে হাসতে নিজের ঘরে ফিরলো অনু। তনয় যে কোনদিনই নিজের একটা কবিতা লিখতে পারবেনা এ ব্যাপারে সে পুরোপুরি নিশ্চিত। এ নিয়ে তনয়কে খোঁচাতে কি যে মজা! এই একটা ব্যাপারেই সে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে। তার মত প্রতিভার সঠিক মূল্যায়নের অভাবেই যে দেশের ও এই অর্বাচীন বালিকার এই অধপতন তা নিয়ে বিরাট বক্তব্য দিতেও দ্বিধা করেনা।
পরদিন সকালে আবার সেই কামান গর্জন! তনয় ভাই দরজার সামনে দাঁড়িয়ে গলা ফাটাচ্ছে। ‘আমার বই চুরি করলো কে? পিচ্চি?’
ঘুম ঘুম অনু এসে বই দুটো হাতে দিয়ে বললো- নাও, তোমার বই খাও। জীবনেও যদি আর তোমার ঘরে ঢুকেছি!
-ঘরে ঢুকবি না কেন? এখন তো তাই বলতে আসলাম। আমার নীল পাঞ্জাবিটা খুঁজে দে না। আম্মা কি নিয়ে যেন ব্যস্ত।
- পাঞ্জাবী খুঁজতে হবে তো বই বই করে চেঁচাচ্ছো কেন?
- তুই যেই ঘুম দিয়েছিলি কোন কাজ করতে হবে শুনলে সেই ঘুম ভাঙ্গতো?
- ঘুম ভাঙ্গলেই বা কি? পারবোনা আমি তোমার পাঞ্জাবী খুঁজতে। সকাল সকাল উনি কি এমন রাজকার্য করতে যাবেন!
- দে না পিচ্চি। তুই কত্ত ভালো! আমার এপয়ন্টমেন্ট মিস হয়ে যাচ্ছে তো।
- কীসের এপয়ন্টমেন্ট?
চারদিক দেখে নিয়ে তনয় ফিসফিস করে বললো- একটা মেয়ে আমাকে আজ ১০টায় নীল পাঞ্জাবী পরে বকুলতলায় থাকতে বলেছে।
- কে মেয়ে?
- আহা এত কথা বলছিস কেন? আছে একজন। যা যা পাঞ্জাবী খোঁজ। আমি আন্টির সাথে কথা বলে আসছি।
অনু মাথা নিচু করে তনয়ের ঘরে এসে ঢুকলো। হঠাৎ করেই কেন যেন ওর আকাশ পাতাল কান্না পাচ্ছে। অথচ এরকম হওয়ার কোনই কারণ নেই। একজন নীল পাঞ্জাবী পরা তনয় ভাইয়ের জন্য কোথাও দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতেই পারে। তাছাড়া নীল পাঞ্জাবী পরলে তনয় ভাইকে লাগে বিচ্ছিরি। জগতের সবকিছু পরলেই তাকে বিচ্ছিরি দেখায়। আর যখন সে হাসে তখন তো মনে হয় বোয়াল মাছ হা করে আছে। অবশ্য তার হাসির শব্দটা সুন্দর। কিন্তু তাতে কি! এইজন্য তো কেঁদেকেটে অস্থির হওয়ার কোন মানে নেই তাইনা! ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করতে করতে তাই অনু নীল পাঞ্জাবী খুঁজলো। পেয়ে গিয়ে অবাক হয়ে ভাবলো, তার নীল চুড়ির সাথে এই রঙটা কতটা মানাচ্ছে! ভাবতে ভাবতেই তনয় ভাই ঘরে এসে ছোঁ মেরে ওর হাত থেকে পাঞ্জাবীটা নিলো এবং তারপর আবার ধমক- মূর্তির মত বসে আছিস কেন? যা ভাগ।
অনু বাসায় এসে বারান্দায় বসে থাকলো অনেকক্ষণ। চক্রের পান্নার কথা মনে হচ্ছিলো ওর। গায়ে আগুন না গলায় দড়ি!! এত অল্প সমস্যায় গায়ে আগুন না গলায় দড়ি ভাবতে পারে বোধহয় এই বয়সীরাই। তবু ভাবনাটা মোটেও হালকা নয়। নিজের জন্য দুঃখে করুণায় মনটা এতটুকু হয়ে আসলো। কি করবে ভাবতে ভাবতে ফিরে গেলো তনয়ের ঘরেই। কবিতার খাতা খুলে পৃষ্ঠা পৃষ্ঠা কাটাকুটিতে হাত বুলালো অনেকক্ষণ। তারপর এক পৃষ্ঠায় গুটি গুটি করে লিখলো-
“চোর কি জানে, চোর কি জানত,
আমি তোমায় মুখস্থ পাই আদ্যোপান্ত?”
প্রতিদিনকার মত ঘরে এসে তনয় কবিতার খাতা খুললো এবং লেখাটা দেখলো। লেখা দেখে কিছুক্ষণ স্তম্ভিত হয়ে বসে থাকার পর এই প্রথম তনয়ের একটা কবিতা লিখতে ইচ্ছে হলো। তাই কবিতা শিক্ষার কঠিন নিয়ম বহির্ভূত একটা কাজ সে করলো আর খাতায় লিখলো।
“সেদিন ভোরে একটা শুঁয়োপোকা
হাঁটলো কেমন আমার পায়ে পায়ে।
পোকাটাকে বকুনি দিয়ে গেলাম,
আমাদের সেই সকাল বেলার গাঁয়ে।
ঘর পেরিয়ে, মাঠ পেরিয়ে, দূরে
ঘুরতে গিয়ে ভেবে ফেললাম তাকে।
‘পোকা’, শুনতে মন্দ হলেও, কেমন
আদর আদর গন্ধ মাখা থাকে!
গ্রামটা যখন আবার শহর হলো,
দুধওয়ালাদের সাইকেলে টিংটিং,
ইস্কুলে যায় ঘুমচোখ ঝুঁটিগুলো,
শুরু হয়ে যায় ব্যস্ত একটা দিন।
তখন আমি হেলেদুলে ফিরি
আধো আলোয় ঝাপসা আমার ঘরে।
তাকিয়ে দেখি একটা গহীন কোণে
কি যেন কি ঝিকচিকমিক করে!
হাতের উপর নিলাম তাকে তুলে।
নেড়েচেড়ে কতভাবেই দেখি!
দেখে, শুঁকে, গায়ের ওপর মেখে
কিছুতেই বুজছিনা যে, এ কি!!
হঠাৎ বুঝি আমার হাতের উপর
সাতটি রাজার রত্ন আছে রাখা।
সকাল বেলার সেই যে শুঁয়োপোকা!
রেখে গেছে এক প্রজাপতির পাখা’’
পরদিন আবার শুরুর ঘটনার পুনরাবৃত্তি। তবে এবার আর তনয় বাঁজখাঁই গলায় চাবি চাইলো না আর অনুও রাস্তায় চাবি ছুঁড়ে না দিয়ে নিজেই নিচে নেমে এলো গেট খুলে দিতে। সিঁড়িতে উঠতে উঠতে অনু রাগী রাগী গলায় বললো- আমি কখনোই শুঁয়োপোকা ছিলাম না।
- আচ্ছা তুই সবসময় প্রজাপতি ছিলি। খুশি?
- হুঁ। আর তুমি কক্ষণো ওই মেয়ের সাথে দেখা করতে যাবেনা।
- আচ্ছা যাবনা। এখন একটু হাস।
তুমি হাসো বসে বসে আমি যাই।- বলে ধড়াম করে তনয়ের মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিয়ে চলে গেলো অনু। বারান্দায় তার একটু পরেই একটুকরো নীল কাগজ এসে পড়লো। তাতে লেখা- ‘বুড়ি, এতদিন যত রাগ দেখিয়েছি আজকেই তার শোধ না নিলে হয়না? সারাজীবন তো পড়েই আছে। এখন একটু ছাদে আয় না সন্ধ্যা হওয়া দেখি।’
পুনশ্চ- আদ্যোপান্ত কবিতাটা লিখেছেন কবি আবু হাসান শাহরিয়ার। আর শেষেরটা কে লিখেছেন বলেন তো?
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: একসাথে পড়ে মন্তব্য করলেই ভালো। এখন কেমন পরীক্ষার রেজাল্ট দিবে মার্কা টেনশন হচ্ছে!!
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইস তৃষা।
মুতুপুতু প্রেম, লিটারেলী ||
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: আহা আমারো তো একটু আধটু লুতুপুতু প্রেম (গল্পে) করতে ইচ্ছা করে!!
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শেষেরটা সত্যি বলছি আমি লিখিনি
পোস্টে +++++++ রইল
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
আফসিন তৃষা বলেছেন: কেন আপনি লিখেননি! আপনার কাছে তো আরো বেশি আশা করতাম! আমি হতাশ
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুটি আঁখি ছল ছল
নদীর জল টল মল
এই নিন লিখলাম এবার হতাশা মুছে ফেলুন
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
আফসিন তৃষা বলেছেন: একেবারে হতাশা দৌড়ে পালিয়েছে
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
একজন আরমান বলেছেন:
শুরুটা বেশি ভালো লেগেছে। কবিতাটাও অনেক সুন্দর। আর শেষটা আপনার লেখার মতো লাগে নি আমার কাছে। যদিও প্রেমের গল্পে খুব আহামরি কিছু মনে হয় লিখা সম্ভব হয় না। সাদামাটা সমাপ্তি হলেও হ্যাপি এন্ডিংই। ভালো লাগে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
আফসিন তৃষা বলেছেন: সাদামাটা হলে তো সমস্যা। শেষটা ছেঁটে ফেলবো নাকি?
কবিতা পর্যন্ত থাকুক
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
একজন আরমান বলেছেন:
নাহ। আমার কথায় ছেঁটে ফেলবেন কেন? পাঠক তো তার মত প্রকাশ করতেই পারে। আর ঐ যে বললাম প্রেমের গল্পে কেন জানি হ্যাপি এন্ডিং দেখতেই ভালো লাগে।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০২
আফসিন তৃষা বলেছেন: আচ্ছা থাকুক তাহলে লুতুপুতু এন্ডিং
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চক্রচক্রচক্রচক্রচক্র.....
মনে নেই, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে। কে লিখেছেন, শীর্ষেন্দু?
গল্প পরিষ্কার, চমৎকার।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: জ্বি শীর্ষেন্দু
বইটা আমার বেশ পছন্দের। পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর। বাই দা ওয়ে, আপনার শেষ পর্যন্ত কি হয়েছিলো? সেই যে স্পেসশিপে না কোথায় যেন চলে গেলেন?
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এমন একটা গল্প লিখবার সাধ আমার, কিন্তু পারি না, গল্প ঝুলে যায়, অথবা চরিত্রে ফুটিয়ে তুলতে পারি না, কিন্তু খুব কল্পনা করি। দারুণ লেগেছে।
শেষের কবিতাটা কার জানি না, তবে খুব পরিণত ও সমৃদ্ধ কবিতা। এটা যদি আপনি লিখে থাকেন, তাহলে আপনি আমার গুরু।
শুভেচ্ছা থাকলো।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহাহাহা
এভাবে বললে হবে? আপনি কতদিন ধরে লিখছেন!! তবে শেষেরটা আমিই লিখেছি। সাহস দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
আফসিন তৃষা বলেছেন: আই হ্যাভ আ ড্রীম, যে একদিন আপনি এক বাক্যে একটা মন্তব্য করবেন। শুভকামনা বর্ষণ।
১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকে সাহস দিতে গিয়ে এখন হিংসায় জ্বলে যাচ্ছি। সত্যিই অনবদ্য।
তাহলে প্রমাণিত হলো, আপনার গদ্য আর কবিতা দুটোই সমান এবং অসম্ভব ধারালো।
অনেক অনেক শুভ কামনা।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
আফসিন তৃষা বলেছেন: হিংসিত সাহসের জন্য ধন্যবাদ। আপনাকেও আমার একটু একটু হিংসা লাগে। চিমটি
১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প-কবিতায় মজা পেলাম ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০০
আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই
১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি দেখি দুষ্টুমিতেও সেরা দুষ্টুরা মেধাবীই হয়
আফসোস, জীবনে দুষ্টুমি শিখতে পারলাম না (কোনো ইমো নাই)।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
আফসিন তৃষা বলেছেন: দুষ্টুমী আবার শিখতে হয় নাকি!! এই নিন একটা ইমো ছাড়া মন্তব্য
১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুইট একটা গল্প। কবিতাটাও অতি চমৎকার।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: কষ্ট করে পড়েছেন বলে অনেক ধন্যবাদ। আমি আসলে কবিতাই লিখতে চাই। সবসময় পারিনা।
১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
বোকামন বলেছেন:
প্রাঞ্জল লেখনীতে গল্পটি উপভোগ করলাম !
ভালো থাকুন লেখক।।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
আফসিন তৃষা বলেছেন: উপভোগ করেছেন শুনে ভালো লাগলো। আপনিও ভালো থাকুন সবসময়
১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
শায়মা বলেছেন: আমারও অনেক ভালো লাগলো!!!
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫২
আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু
১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
টেনশন শেষ করেন।
জিপিএ ৫! প্লাস!!
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
আফসিন তৃষা বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাংকু
আমার এই সাফল্যের পিছনে অবদান রয়েছে অমুক গাইড
১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৬
তুষার কাব্য বলেছেন: ভালো লাগলো কবিতা।গল্পটাও সুন্দর।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১২
আফসিন তৃষা বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার কাব্য
১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: কবিতাটা চমৎকার হয়েছে। শুধু কোথাও কোথাও ছন্দের একটু বাড়তি কমতি হয়েছে। আপনার অবশ্যই বেশি বেশি কবিতা লেখা উচিত। যে এরকম একটি কবিতা লিখতে পারে সে অবশ্যই "কেউ কেউ কবি" এর দলে।
আর গল্প ভাল লাগেনি। কেমন পুতুপুতু মার্কা হয়ে গেছে। শুভেচ্ছা রইল।
অনেক দিন তো হল আমাদের এদিকটাতে আসেন না। দাওয়াত থাকল। আসবেন কিন্তু। আপনার জন্য বিশেষ আয়োজন করে রেখেছি। ভাল থাকবেন।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
আফসিন তৃষা বলেছেন: পুতুপুতু গল্প লিখলাম পুতুপুতু হবেনা!!
২-৩টা জায়গায় এক মাত্রা কম-বেশি আছে। এইটা ইচ্ছাকৃত।
আপনার জন্য বিশেষ আয়োজন করে রেখেছি। ভাল থাকবেন। হাহাহাহাহা
১৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩২
জিকসেস বলেছেন: লেখা বড় ভাল।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৯
আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
সময় করে আগের লেখাগুলা পইড়েন পারলে। সমালোচনা কাম্য
২০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৭
নোমান নমি বলেছেন: বাহ তৃষা! দারুণ লেখছো
- হুঁ। আর তুমি কক্ষণো ওই মেয়ের সাথে দেখা করতে যাবেনা।
এই লাইটা প্রেমের প্রকাশনা শুরু। এইটা দারুণ লাগছে।
কবিতাটা চমৎকার।
প্রেমের গল্পে এরকম পরতে পরতে রোমান্টিকতা দরকার।
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
আফসিন তৃষা বলেছেন: আপনার তো এখন রুমান্টিকতা ভালো লাগবেই!! :#>
পড়ার জন্য ধইন্না
২১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: গল্প অনেক সুন্দর!!! শেষের কবিতাটা সত্যিই কার ?
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: জ্বি আমার। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
২২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার গল্প! আমার অনেক ভালো লাগছে।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: এদ্দিন পর! পড়ার জন্য ধইন্না
২৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই দুঃখিত তৃষা। আপনি আমার পছন্দের একজন ব্লগার। মাঝখানে কিছু দিন খুব অল্প অল্প পড়েছি। চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৩
আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহা
যান দুঃখ গৃহীত হইলো। ভালো থাকবেন
২৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫
তাসজিদ বলেছেন: হুম্ম, ভাল, বেশ ভাল। যদিও আমি কবিতা বুঝি না! বুঝলে চমৎকার হত।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
আফসিন তৃষা বলেছেন: সহজ করে লিখেছি তো
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আবু হাসান শাহরিয়ার অনেক পছন্দের এক কবি।
তার কবিতাংশ দেখেই ভালো লাগলো।
শেষের টা আপনার।
ঠিক বললাম?
পড়ে আবার মন্তব্য হবে।