নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যা ইচ্ছে তাই

কালো আর ধলো বাহিরে কেবল, ভেতরে সবারই সমান রাঙা

আফসিন তৃষা

সৈয়দ মুজতবা আলী বলেছেন, যারা পরিপূর্ণ মিথ্যাবাদী হওয়ার পথে দড়কচ্চা মেরে গেলেন তারাই পরবর্তীতে লেখক হন। আমি মিথ্যেবাদী হওয়ার পথে দড়কচ্চা মেরেছি বটে কিন্তু লেখক আর হতে পারলাম না। আফসুস :(

আফসিন তৃষা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বপ্নীয় উপাখ্যান

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫১

আশরাফ আজকে খুব সাজুগুজু করেছে। একজন ছেলের পক্ষে যা যা করা সম্ভব আর কি। বান্ধবী ফারিয়ার কাছ থেকে এ ব্যাপারে উপদেশও নিয়েছে।

‘বুঝলি, মেয়েরা ফরমাল কাপড় পরা ছেলেদের খুব পছন্দ করে। পরলে পরবি পাঞ্জাবী নইলে ফুলহাতা শার্ট। সাদা কিংবা ধূসর শার্ট হতে পারে। চুল আবার বেশি ফিটফাট রাখিস না, একটু উস্কোখুস্কো থাকে যেন। আর অতি অবশ্যই ভালো একটা গন্ধ গায়ে মাখবি। আমার আজকাল পছন্দ ওল্ড স্পাইস।’

কি লম্বা লিস্ট রে বাবা! এত কিছু কি মনে থাকে! তারপরো আশরাফ যথেষ্ট সময় নিয়েছে তৈরি হতে। সবুজ পাঞ্জাবী না ধূসর শার্ট, চুল একপাশে আউলাঝাউলা না পুরোটাই, সিদ্ধান্তের কি আর শেষ আছে!! তাও ভালো ফারিয়ারই উপহার দেয়া ওল্ড স্পাইসটা ছিলো। শেষ পর্যন্ত ধূসর ফুলহাতা শার্ট পরে, সূচারুরূপে চুল এলোমেলো করে চারুকলার সামনে হাজির হলো সে। জীবনে এত নার্ভাস লাগেনি। রূপন্তীর জন্য একটু নার্ভাস হওয়া যায় হয়তো!



আশরাফকে আধা ঘন্টা ধরে বুক ঢিবঢিব অবস্থায় রেখে সাড়ে ১০টায় মহারানীর আগমণ। বন্ধুদের টিটিকিরির কথা মনে পড়ে গেলো ওর। এতদিনেও আউট না হওয়া চিরকুমার শেষপর্যন্ত এই কালো মেয়ের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে! তখন গুনগুন করে গাওয়া গানের কথাও মনে পড়লো। ‘কালো, তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার, কালো হরিণ চোখ।’ হরিণী এসে চোখ তুলে তাকালেন আর মিষ্টি হাসি দিলেন। ‘অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছো বুঝি?।’ প্রেমে পড়লে সব ছেলেরা যেমন করে হাসে তেমন হেঁ হেঁ ছাড়া আর বেশি কিছু বলতে পারলো না ও। রূপন্তী বেশ স্মার্ট এবং স্ট্রেইট ফরোওয়ার্ড, ‘চলো বকুলতলায় গিয়ে বসি।’



বকুলতলায় গুনগুন করতে করতে ও অনেক বকুল কুড়ালো। আশরাফ মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে দেখছে এমন সময় ফোন বাজলো। এই মিষ্টি গুনগুনের মধ্যে কর্কশ রিংটোন সহ্য করা যায়! দায়িত্ব নিয়ে সে ফোন বন্ধ করলো এবং আবার পন্তীতে মনোযোগ দিলো। এটা ওর দেয়া আদরের নাম। প্রায়ই সে মনে মনে পন্তীর সাথে আহ্লাদী কথা বলে। এখন যেমন বাস্তবের রূপন্তীকে দেখতে দেখতে কল্পনায় বলছে, ‘দেখ তো পন্তী, শার্টের হাতাটা কি এমনই ভালো লাগছে না গুটিয়ে ফেলবো?’

রূপন্তী গুনগুন থামিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে বললো, ‘গুটিয়ে ফেলো। এভাবে তো অনেকক্ষণ ধরেই দেখছি।’ ও যে কল্পনার কথা জোরে বলে ফেলেছে আর পন্তী সব জেনে গিয়েছে এই লজ্জায় আশরাফের চোখ সেই যে মাটিতে স্থির হলো আর উপরে উঠলো না! যদি উপরে উঠতো তাহলে সে একটা অদ্ভুত ব্যাপার দেখতে পেত।



মেয়েটা হঠাৎ করেই কেমন যেন আড়ষ্ট হয়ে গেলো। ওর মধ্যে একটা মূর্তি মূর্তি ভাব এসেছে। আশরাফকে ঘোর লাগা গলায় বললো- ‘কালকে কি হয়েছে জানো? আমি একটা ভয়ংকর স্বপ্ন দেখেছি।’

- কি স্বপ্ন?

- দেখলাম, আমি সন্ধ্যাবেলা বাসায় ফিরতে গিয়ে ওভারব্রীজের উপর উঠেছি আর খুব সুন্দর একটা চাঁদ উঠেছে।

এতক্ষণে হাহা একটা হাসি দিলো ছেলেটা- কি ভয়ংকর স্বপ্ন রে বাবা! চাঁদ ওঠার সাথে ফুলটুল ফোটেনি তো আবার! তাহলে কিন্তু সাড়ে সর্বনাশ।

একটু অস্থির শোনাল রূপন্তীকে। ‘আহা তুমি বুঝতে পারছো না। চাঁদ দেখে আমি ওখানেই আটকে গেলাম। আর চলতে পারছিলাম না। আমার হঠাৎ, আমার হঠাৎ খুব লাফ দিতে ইচ্ছা করলো।’

- ভয় পেয়োনা মেয়ে। কবি বলেছেন, আমার হঠাৎ মরিবার হইলো সাধ। তার মানে তো এই না যে তিনি সত্যি সত্যি মারা যাবেন। এটা শুধু ভয়ংকর সৌন্দর্যকে প্রকাশ করার চেষ্টা।

- কিন্তু আমি যে লাফ দিলাম!

- স্বপ্নই তো। লাফ দেয়ার পর নিজের বিছানায় ঘুম ভেঙ্গে গেছে না?

হাহাকার করে রূপন্তী বললো- না!



আশরাফ বরাবরই ভীতু টাইপের ছেলে। ভয়ে ভয়েই জিজ্ঞেস করলো,

- কি হয়েছে তবে?

- আমি অথই জলের মধ্যে পড়ে গেলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি পানিতে ভাসছি।

- তারপর?

- অসংখ্য পাপ আমাকে ঘিরে ধরেছিলো। লোভ, হিংসা, মদ, মাৎসর্য্য পুরোটাই। অনেক কষ্টে নাক ভাসিয়ে রেখেছি আর আস্তে আস্তে আমার শরীর থেকে চুল, চুল থেকে মুখ পাপে ডুবে যেতে থাকলো।



রূপন্তী থরথর করে কাঁপছে। ওর ঠান্ডা হাতটা ধরে আশরাফ বলে চললো, ভয় পেয়োনা পন্তী। ভালো কিছুর কথা ভাবো। ওটা স্রেফ একটা বাজে স্বপ্ন ছিলো।

- ভালো কিছু ছিলো তো। আমি যখন ডুবে যাচ্ছিলাম তখন আমার চোখের ওপর বিশাল একটা চাঁদ ছিলো। কোজাগরী পূর্ণিমার চাঁদ। এই চাঁদ কখনো মেঘে ঢাকা পড়েনা জানো তো?

একটু সহজ হতে পারলো ছেলেটা। আগ্রহ নিয়ে বললো- তাই নাকি?

- হুম। কিন্তু কাল রাতে দুপাশ থেকে দু’দল মেঘ এসে ওকে ঢেকে ফেললো। আমি দারুণ ভয় পেলাম। চিৎকার দিতে গিয়ে ভুলে গেলাম যে আমাকে ভেসে থাকতে হবে।

- তারপর?

- ডুবে গেলাম। কাকচক্ষু পানিতে আমার আর দেখা পাওয়া গেলোনা।

- আহারে মেয়েটা। তারপর?



রূপন্তী হতাশ গলায় হাসলো। এই ছেলেটাকে নিয়ে আর পারা গেলোনা!

- তারপর আর কি! আজ সকালে নীল পানিতে সবুজ জামা নিয়ে ভেসে উঠলাম। সেটা দারুণ একটা ছবি হতে পারতো। কিন্তু বোকা দারোয়ান চাচা চিৎকার দিয়ে বাড়ী মাথায় তুললো আর পানির আলোড়নে শান্ত-সৌম্য ছবিটা নষ্ট হয়ে গেলো।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৯

ভাঙ্গা কলমের আঁচড় বলেছেন: এলোমেলো লাগছে আমার কাছে. মনে হয় আরো গোছানো যেত. বিক্ষিপ্ত অস্হির ভাব চলে আসছে. যাই হোক আমার কমেন্ট সিরিয়াসলি নেবার কিছু নাই. আমি নেহাতই চুনোপুটি.

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

আফসিন তৃষা বলেছেন: পন্তী নিজেই তো অস্থির ছিলো। আমার অস্থিরতা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হোক :)

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৮

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: কোজাগরী পূর্ণিমার চাঁদ ব্যাপারটা কী ?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

আফসিন তৃষা বলেছেন: কালকে কোজাগরী পূর্ণিমা ছিল। এর বৈশিষ্ট্য হলো, আকাশে মেঘের যত আনাগোনাই থাক তা সহসা চাঁদকে ঢাকতে পারে না। শারদীয় উৎসবের পরই কোজাগরী পূর্ণিমা আসে।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৬

নোমান নমি বলেছেন: লেখা ভালো তবে বেশ অগোছালো। দ্রুত লিখে দ্রুত পোষ্ট দেবার তাড়া ছিল মে বি। আর ছেলেদের সাজ নিয়ে সাজুগুজু শব্দের চেয়ে অন্য কোন শব্দ ইউজ করলে পড়তে আরাম লাগতো :D

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহাহা
সাজুগুজু ছাড়া অন্য কি শব্দ আছে বলেন তো?
পোস্ট দেবার তাড়া ঠিক না। এটা কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরেই ভাবছি। একটু অন্যরকম লিখতে চেয়েছিলাম। পাঠক মেয়েটার অস্থিরতা বুঝবে, চিন্তা করবে আসলে কি হলো।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

মামুন রশিদ বলেছেন: ভাল লেগেছে । রুপন্তীর দেখা স্বপ্ন সত্যি হয়ে গেলো আশরাফের সাথে বকুলতলায় ফুল কুড়াতে গিয়ে ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহহাহা
খালি তো ফুলই কুড়িয়েছে। এটাকে পাপ বলা যায়!! 8-|

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

বৃতি বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে । তবে এন্ডিংটা নিয়ে আরেকবার ভাবতে পারেন, আরও কিছু আশা করছিলাম হয়ত শেষটায় ।

শুভকামনা ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃতি। একটা abrupt ending থাকুক? পরের বার আরো গুছিয়ে লিখবো নি?

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

বৃতি বলেছেন: ঠিক আছে :) :) লেখক হিসেবে আপনার অবশ্যই যেমন ইচ্ছে লেখার স্বাধীনতা আছে । আমি শুধু আমার মতামত জানালাম । আশা করি কিছু মনে করেননি ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

আফসিন তৃষা বলেছেন: না না। কিছু মনে করবো কেন! কিভাবে আরো ভালো করতে পারি জানলে তো আমারই লাভ :)

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চরিত্রের অস্থিরতা বুঝতে পারলাম। দৃশ্যকল্পটা দারুণ ছিল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

আফসিন তৃষা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর। এটা একদিন সুইমিং পুলে ভেসে থাকতে থাকতে ভাবা। :)

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


পড়ে ভালো লাগল খুব।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

আফসিন তৃষা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

নোমান নমি বলেছেন: ফিটফাট ভালো শব্দ সাজুগুজু থেকে :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

আফসিন তৃষা বলেছেন: ধুর আমার জন্য কেউ ফিটফাট হয়ে আসলে আমি একেবারেই না করে দেব। ফিটফাট তো সে অফিসে যাওয়ার জন্য হবে। আমার সাথে দেখা করতে আসলে সাজুগুজু মাস্ট :|

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
গল্পটা আগাগোড়াই খুব চমৎকার, এবং এন্ডিংটা হয়েছে অসাধারণ। কিন্তু খটকা লেগেছে এ কথাটায়- ঘুম থেকে উঠে দেখি পানিতে ভাসছি। এ লাইনটাই পুরা গল্পটাকে অবাস্তব বা কনফিউজিং করে দিয়েছে। আমি যদি এটাকে পুনর্লিখন করি, তাহলে এ লাইনটাই রাখবো না।

অনেকেই যেহেতু এন্ডিংয়ের কথা বলছেন, এজন্য একটু আলোকপাত করছি। ঐ লাইনটা যদি বাদ দিই, তাহলে আমরা দুদিনের দুটো স্বপ্নকে সাজাতে পারি। প্রথম দিনের গল্পটা গেলো। ২য় দিনও মেয়েটা একটা স্বপ্ন দেখছিল- কিন্তু চেঁচামেচিতে ঘুম ভেঙে যাওয়ায় স্বপ্নটা মাঝপথে থেমে গেলো। ঘুম ভাঙবার সময় একটা স্বপ্ন যখন ভাঙতে থাকে, লাস্ট প্যারাটায় ওরকম একটা ব্যঞ্জনা দেখতে পাই।

ভালো লাগলো।

শুভ কামনা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আফসিন তৃষা বলেছেন: নতুন একটা দৃষ্টিকোণ দেয়ার জন্য খুব ধন্যবাদ ভাই। আমি কিন্তু এটা অবাস্তবই বানাতে চেয়েছি। একেবারেই যা মনে আসে তা থেকে একটা সুররিয়েল কিছু দাঁড় করানোর চেষ্টা।
এ গল্পের দুরকম ব্যাখ্যা দাঁড় করানো যায়। যেটা মনে করে আমি লিখলাম তা হচ্ছে মেয়েটা একদিন আবিষ্কার করলো তার আশেপাশে অনেক বেশি পাপ। আমি দারুণ ভয় পেলাম। চিৎকার দিতে গিয়ে ভুলে গেলাম যে আমাকে ভেসে থাকতে হবে। এইখানে সে হাল ছেড়ে দিলো এবং যাকে বলে গড্ডালিকায় গা ভাসিয়ে দিলো।
দারোয়ান চাচা এখানে রূপক। কেউ একজন তাকে সাবধান করার চেষ্টা করেছিলো। তখন তার মধ্যে কিছুটা সচেতনতা আসে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পন্তী সেটাকে অবহেলা করেছে কেননা তখন সেই পাপের জগৎটাই ওর কাছে শান্তির মনে হয়েছে।

এই কথাগুলো পন্তীর কাউকে বলার দরকার ছিলো। নিজে নিজে ফেস করতে পারছিলো না। এখানেই আশরাফের আসা আর স্বপ্নের কথা।

আপনার ব্যাখ্যাটাও কিন্তু খুবই যুৎসই ছিলো। এত মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মনোযোগী পাঠক যে কোন লেখকের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ।

অনেক ভালো থাকুন।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: শুকরিয়া ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

আফসিন তৃষা বলেছেন: :)

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার অন্য লেখাগুলোর চাইতে এটা কিছুটা ভিন্ন রকম লাগল।
প্রোফেসর শঙ্কু যথার্থই বলেছেন। চরিত্রের অস্থিরতা লেখায় ফুটে উঠেছে। :)



২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৬

আফসিন তৃষা বলেছেন: একটু অন্যরকম লিখতে চেয়েছিলাম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ :)

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০২

আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার সুররিয়েল লেখাগুলো দারুণ হয় তাই আপনার মন্তব্যের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। অনেক খুশি লাগছে :)

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গতরাতে চাঁদের আলোয় বসে বসে মোবাইল থেকে পড়ছিলাম।
দারুন।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩২

আফসিন তৃষা বলেছেন: এই শরতের চাঁদটা আসলেই অন্যরকম :)
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দুর্জয়

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৮

আফসিন তৃষা বলেছেন: ওও আর নায়কের যে আপনার নামে নাম এইটা মাত্রই খেয়াল করলাম। :-B

১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আমি কিন্তু কাল ই খেয়াল করছিলাম।
পরে মনে হইলো আমি ওখানে কেমনে।
এর পর মনে হইলো আমার আবার জিএফ আসলো কেমনে।
এভাবে তালগোল পাকাই গেছিলো :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫২

আফসিন তৃষা বলেছেন: আহারে! রম্য লেখা যায় কিন্তু একটা। দুর্জয় ভাইয়ের অচেনা জিএফ 8-|

১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: সম্ভবত এই প্রথম আপনার লেখা পড়ছি। ভালো লাগলো। শুভকামনা আপু :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২০

আফসিন তৃষা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আরো লেখা পড়বেন আশা করি। শুভকামনা :)

১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৫

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আদি প্রকাশনীর প্রকাশিতব্য সংকলনে যে আফসিন তৃষা নামের একজনকে দেখলাম , সেটা আশা করি আপনিই । অভিনন্দন :)

( আমাকেও অভিনন্দন জানান তাড়াতাড়ি । কারণ ওখানে আমিও আছি :P :#> :!> .... খালিদ রহমান :#) B-) B#) )

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১২

আফসিন তৃষা বলেছেন: অভিনন্দন ভাইয়া :)

১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো আপু। সবটুকু মেলানো যায় না হয়তো তারপরও ভালো লাগলো।

ভালো থাকুন। শুভ কামনা রইল :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

আফসিন তৃষা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা :)

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৯

সাইনাস বলেছেন: আপনার লেখনি আরও গাঢ় হোক। প্লাস প্লাস :)

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

আফসিন তৃষা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাইনাসের ব্যাথা :)

২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

জাফরিন বলেছেন: হুম, আমিও আপনার নতুন পাঠক। অনুসরন করলাম...
অনেক সুন্দর লেখেন তো, তাই :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহাহাহা
অনেক ধন্যবাদ আপু :)

২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৫

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: বিভ্রান্ত ময় লেখা ,কিন্তু ভালো লেগেছে পড়তে ,
১০ নং কমেন্টের উত্তরের ব্যাখ্যার সাথে বিভ্রান্তি টুকু মিলিয়ে নিলাম ।

ভালো থাকুন ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

আফসিন তৃষা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ :)

২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৯

এজেপি অর্ক বলেছেন: বিক্ষিপ্ততা আছে, এটাই ভালো লেগেছে। মাঝে মাঝে আলাদা কিছু মন্দ নয়... :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহাহা
অনেক ধন্যবাদ অর্ক :)

২৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১

আশিকুর রহমান টিংকু বলেছেন: ভালই তো লাগছিল, শেষটায় যে কি থেকে কি হল বুঝলামই না কিছু ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৫

আফসিন তৃষা বলেছেন: হাহাহাহা
একটু সাইকেডেলিক বানাতে গিয়েছিলাম।

২৪| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৫২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সামহোয়্যারইন ব্লগের কবিব্লগারদের স্ব-নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা নিয়ে একটা পোস্ট তৈরি করছি। আপনার অংশগ্রহণ এ পোস্টকে মূল্যবান করবে। ফেইসবুকে এ ব্যাপারে বিস্তারিত বর্ণনা দেয়া আছে।

ফেইসবুকে আমরা মনে হয় কানেকটেড না। সম্ভব হলে আমাকে প্লিজ এ্যাড করুন।

শুভেচ্ছা।

২৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ঈদ মুবারক !:#P


ব্লগে ফিরে আসুন প্লীজ , মিস ইউ :(

২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: সে আর কখনও ফিরে আসবে না। সে মারা গিয়েছে।

২৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

নজসু বলেছেন:




ওপারে ভালো থাকুন।
কোজাগরী পূর্ণিমার চাঁদ হয়ে থাকবেন প্রিয়জনদের আকাশে।

২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখা।

২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনি। কেন চলে গেলেন!

৩০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১২

অজ্ঞ বালক বলেছেন: এই কমেন্ট পড়ার আর কোন উপায় নেই আপনের জানি, ভালো থাইকেন। ঐপারে গেলে দ্যাখা হইতেও পারে না-ও পারে। অন্য কোনো প্যারালাল দুনিয়ায়, কমেন্টের এন্সার দিতেসেন, জানি। সেটাই ভালো।

৩১| ০২ রা মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:১৯

সোহানী বলেছেন: হাসান ভাইয়ের পোস্টের সূত্রে এখানে আসা। মনটা খুব বিষন্ন হয়ে গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.