নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তেমন কেউ নই । জানি আমি মানুষ আর বাচতে চাই মানুষের মত মানুষ হয়ে..................

আহমাদ জামীল

অন্ধকারে খুজে বেড়াই আলোর দিশা

আহমাদ জামীল › বিস্তারিত পোস্টঃ

তথাকথিত সংস্কৃতি ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

জাতি হিসেবে বাঙালি কখনই খারাপ নয় । তাদের অতীত ইতিহাস, তাদের ত্যাগ, তাদের বীরত্ব চিরকাল তাদের শ্রেষ্ঠত্বের কাতারে রাখবে । শ্রেষ্ঠত্বের কাতারে নিজেকে টিকিয়ে রাখার যে প্রচেষ্টা তা আজো তাদের মাঝে অব্যাহত আছে ।
প্রত্যেকটি জাতি গড়ে ওঠে তার নিজস্ব সংস্কৃতিতে । তাদের প্রতিফলন তাদের সংস্কৃতির মাঝেই হয় । তেমনি বাঙালিরও আছে আকর্ষণীয় অনেক সংস্কৃতি । যা নিয়ে তারা গর্বিত । তাদের আছে পহেলা বৈশাখ, চৈত্র সংক্রান্তি, পহেলা ফাল্গুন, বসন্ত উৎসব এর মত নানারকমের সংস্কৃতি ।
কিন্তু ছন্দ কেন জানি মিলতেসেনা, বাঙালির সংস্কৃতির বাতাস কেন জানি উল্টো দিকে বইছে । কি এক কাল ছায়া তাদের সংস্কৃতিতে এসে ঠেকেছে । এর প্রতি বাঙালির যে আগ্রহ তা কেন জানি দিন দিন কমে যাচ্ছে । বিশেষতঃ তরুণ প্রজন্ম এর আজ বাংলা সংস্কৃতির প্রতি যে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে তা সত্যিই ভয়ানক ।
এদিক থেকে ভারতীয় সংস্কৃতিকে সরাসরি দায়ী করলেও দোষ হবেনা । ভারতীয় সংস্কৃতি এদেশে যে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে তা সত্যই অকল্পনীয় । জার উদাহরণ আমাদের আশেপাশে তাকালে অহরহ পাওয়া ব্যাপার না । বর্তমান অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে তরুণ প্রজন্মের কেউ বাঙালি সংস্কৃতি ধারণ করে চললে সে হয়ে যায় আনস্মার্ট, তারা হয়ে যায় খ্যাত । আধুনিক বিশ্বে তারা নিজেদের টিকিয়ে রাখতে তারা অযোগ্য । অথচ বিশ্বের অন্যতম একটি সংস্কৃতি নাকি বাঙালি সংস্কৃতি ।
স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত হয়ত আমাদের সাহায্য করেছে বটএ কিন্তু তা ছিল সত্যই সাময়িক । আজ তারা পর্দার অন্তরালে আমাদের যে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে তা সত্যই দুঃখজনক । তাদের মার্কামারা নায়ক নায়িকাদের নগ্ন ছবি তরুণ সমাজে আজ ব্যাধিস্বরূপ । তাদের পোশাক আশাকের অনুকরণ ও না পাওয়ার বেদনা আরেকটি কলঙ্কিত অধ্যায়ের জন্মদাতা ।
পাখি পোশাক না পেয়ে আত্মহত্যা, হিন্দি সিরিয়াল দেখে স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া, ডরেমন দেখে বাচ্চার হিন্দিতে কথা বলা এই জাতীয় শিরনামে কয়দিন আগেও ভরা ছিল জাতীয় সংবাদপত্রগুলো । পার্শ্ববর্তী দেশের সংস্কৃতি যে কতটা ভয়াবহ তা খুবই অল্প কিছু উদাহরণ দ্বারা অনুমেয় ।
হতে পারে বাঙালি অনুকরণপ্রিয় । কিন্তু ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার যদি বন্ধ করা যায় তবে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার আশা বৃথা যাবেনা ।
বাঙালি তার উৎসব যেমন নববর্ষের দিনে যেরূপ নিজস্ব সংস্কৃতি নিয়ে খুব ব্যাসত থাকে সেরূপ যদি বছরের বাকি দিনগুলো কাটতো তাহলে বাঙালি শব্দটি হয়ত তার সার্থকতা খুঁজে পেত ।

জাতি হিসেবে বাঙালি কখনই খারাপ নয় । তাদের অতীত ইতিহাস, তাদের ত্যাগ, তাদের বীরত্ব চিরকাল তাদের শ্রেষ্ঠত্বের কাতারে রাখবে । শ্রেষ্ঠত্বের কাতারে নিজেকে টিকিয়ে রাখার যে প্রচেষ্টা তা আজো তাদের মাঝে অব্যাহত আছে ।
প্রত্যেকটি জাতি গড়ে ওঠে তার নিজস্ব সংস্কৃতিতে । তাদের প্রতিফলন তাদের সংস্কৃতির মাঝেই হয় । তেমনি বাঙালিরও আছে আকর্ষণীয় অনেক সংস্কৃতি । যা নিয়ে তারা গর্বিত । তাদের আছে পহেলা বৈশাখ, চৈত্র সংক্রান্তি, পহেলা ফাল্গুন, বসন্ত উৎসব এর মত নানারকমের সংস্কৃতি ।
কিন্তু ছন্দ কেন জানি মিলতেসেনা, বাঙালির সংস্কৃতির বাতাস কেন জানি উল্টো দিকে বইছে । কি এক কাল ছায়া তাদের সংস্কৃতিতে এসে ঠেকেছে । এর প্রতি বাঙালির যে আগ্রহ তা কেন জানি দিন দিন কমে যাচ্ছে । বিশেষতঃ তরুণ প্রজন্ম এর আজ বাংলা সংস্কৃতির প্রতি যে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে তা সত্যিই ভয়ানক ।
এদিক থেকে ভারতীয় সংস্কৃতিকে সরাসরি দায়ী করলেও দোষ হবেনা । ভারতীয় সংস্কৃতি এদেশে যে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে তা সত্যই অকল্পনীয় । জার উদাহরণ আমাদের আশেপাশে তাকালে অহরহ পাওয়া ব্যাপার না । বর্তমান অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে তরুণ প্রজন্মের কেউ বাঙালি সংস্কৃতি ধারণ করে চললে সে হয়ে যায় আনস্মার্ট, তারা হয়ে যায় খ্যাত । আধুনিক বিশ্বে তারা নিজেদের টিকিয়ে রাখতে তারা অযোগ্য । অথচ বিশ্বের অন্যতম একটি সংস্কৃতি নাকি বাঙালি সংস্কৃতি ।
স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত হয়ত আমাদের সাহায্য করেছে বটএ কিন্তু তা ছিল সত্যই সাময়িক । আজ তারা পর্দার অন্তরালে আমাদের যে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে তা সত্যই দুঃখজনক । তাদের মার্কামারা নায়ক নায়িকাদের নগ্ন ছবি তরুণ সমাজে আজ ব্যাধিস্বরূপ । তাদের পোশাক আশাকের অনুকরণ ও না পাওয়ার বেদনা আরেকটি কলঙ্কিত অধ্যায়ের জন্মদাতা ।
পাখি পোশাক না পেয়ে আত্মহত্যা, হিন্দি সিরিয়াল দেখে স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া, ডরেমন দেখে বাচ্চার হিন্দিতে কথা বলা এই জাতীয় শিরনামে কয়দিন আগেও ভরা ছিল জাতীয় সংবাদপত্রগুলো । পার্শ্ববর্তী দেশের সংস্কৃতি যে কতটা ভয়াবহ তা খুবই অল্প কিছু উদাহরণ দ্বারা অনুমেয় ।
হতে পারে বাঙালি অনুকরণপ্রিয় । কিন্তু ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার যদি বন্ধ করা যায় তবে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার আশা বৃথা যাবেনা ।
বাঙালি তার উৎসব যেমন নববর্ষের দিনে যেরূপ নিজস্ব সংস্কৃতি নিয়ে খুব ব্যাসত থাকে সেরূপ যদি বছরের বাকি দিনগুলো কাটতো তাহলে বাঙালি শব্দটি হয়ত তার সার্থকতা খুঁজে পেত ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: একই কথার দু'বার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে, লেখায় বেশ কিছু ভুল বানানও রয়েছে। দয়া করে আপনার এ পোস্টটি আরেকবার পড়ে সম্পাদনা করে নেবেন।
জানালা দুয়ার বন্ধ করে রেখে সংস্কৃতির সুষ্ঠু পরিচর্যা করা যায়না। দরজা জানালা খোলা রেখেই, বাইরের ঝড় ঝাপ্টাকে মোকাবিলা করে নিজ সংস্কৃতিকে লালন করতে হবে। তবেই না সে সর্বংসহা সংস্কৃতি টেকসই হবে।
ব্লগে সুস্বাগতম! শুভ হোক আপনার ব্লগযাত্রা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.