![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি হবো সত্য বলার পাখি
খেলা জমে উঠেছে। জানিনা কোথায় গিয়ে গড়াবে। তবে জাতি কিছু অজানা তথ্য জানতে পারছে। যেই তথ্যগুলো ইচ্ছে করেই জানানো হয়নি একাত্তর পরবর্তী প্রজন্মকে।
গ্রাম্য লোকে বলে ঝগড়া লাগলেই নাকি সবাই সবার গোপন তথ্য ফাঁস করে দেয়। কথাটা আসলেই সত্য।
তবে এই ঝগড়ার আসল কারন জাতি এখনো জানতে পারেনি। হয়তো অচিরেই জেনেও যাবে।
আওয়ামী লীগ অভিযোগ করছে “জাসদ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে”। বিএনপিরও একই সুর।
জাসদ বলছে- হঠাৎ করেই এমন ইস্যূ কেন সামনে আসছে? জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু তো বলেই ফেললেন ‘১৪ দল ভাঙ্গার চক্রান্ত চলছে’।
আজ আবার বললেন, মোশতাকের চারপাশে ছিল আ. লীগের বহুজনের ভিড়
আগেরদিন দলের পক্ষ থেকে প্রশ্ন রেখেছিলেন- সেলিম-রিপনের ‘অভিন্ন ভাষার’ যোগসূত্র কী?
বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতে ট্যাংকের উপর উঠে নাচা ইনু সাহেব পড়ছেন চিপাকলে!! এটা কিন্তু সেই আগষ্ট মাসই!!
হঠাৎ করে এমন জাসদ বিদ্ধেষের কারন হঠাৎ করে জানা না গেলেও অচিরেই হয়তো জানা যাবে। সেই পর্যন্ত না হয় উপভোগই করলাম খেলাটা!!
অনেকের মনেই প্রশ্ন- আসলেই কী তাই? ‘কী ঘটনা ঘটেছিল সে সময়? জাসদের ভূমিকা কী ছিল?’ তরুন প্রজন্ম হিসেবে আমরা এমন প্রশ্ন তো করতেই পারি, তাইনা?
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত নতুন দল হিসেবে জাসদের হঠকারি সিদ্ধান্ত এবং কীর্তিকলাপ নিয়ে যত আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে, অন্য কোন দলের ব্যাপারে সম্ভবত তা হয়নি। জাসদ সম্পর্কে এখন কিছু জানতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই ওই সময়ের কোন অভিজ্ঞ পর্যবেক্ষের উপরই নির্ভর করতে হবে। এটাই সত্য।
আপনারা হয়তো জেনে থাকবেন বাংলাদেশের বিখ্যাত দার্শনিক, লেখক, সমালোচক আহমদ ছফা এক সময় জাসদের রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। তার লেখা ‘জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল: একটি সেন্টিমেন্টাল মূল্যায়ন’ প্রবন্ধটিতেই তিনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।
সেখানে আহমদ ছফা উল্লেখ করেছেন- “জাসদ তো প্রতিষ্ঠিত হলো। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েম করার গালভরা ঘোষণা দেয়া হলো। মার্ক্সবাদ-লেলিনবাদ অনুসরণ করে সমাজ বিপ্লব ঘটিয়ে তোলার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে মাঠে নামলো। লক্ষ-লক্ষ তরুণ আগুনে পতঙ্গের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ল। ঝড়ের মতো তাদের উচ্ছ্বাস-আবেগে উচ্চারিত কণ্ঠস্বর দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ধ্বনিত হতে থাকল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসবের পরিনতি কী দাঁড়াল!
জাসদের নেতারা সদর্পে মার্কসবাদ-লেলিনবাদ প্রতিষ্ঠা করার কথা বলতে থাকলেন, শ্লোগানে মিছিলে রাজপথ মূখর হয়ে উঠল, দেয়াল অজস্র চিকায় ভরে গেল। কিন্তু তাদের স্বভাবে থেকে গেল আওয়ামী লীগের অপকৃষ্ট অংশ। জাসদ শ্রেনী সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যাক্ত করল, কিন্তু দেশে অবস্থান নিশ্চিত করতে পারল না।
তাদের স্বভাবে, আচরণে এতো অধিক ক্ষমতামনষ্কতা প্রকাশ পেতে থাকল, জাসদের তৎকালীন কর্মকাণ্ডকে পিতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী পুত্রের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তুলনা করলে ভালো মানায়। জাসদ নেতৃবৃন্দ কর্মীদের বিশ্বাস করিয়ে ছেড়েছিল আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেয়ার তাদের সঙ্গত অধিকার আছে। জাসদের নেতা এবং কর্মীদের অনেকেই সচেতনভাবে মনে করতেন এবং প্রকাশ্য উচ্চারণ করতেও কুন্ঠিত হতেন না, তারাই শেখ মুজিবকে ক্ষমতার আসনে বসিয়েছেন। তাকে ঠেলে ফেলে দিয়ে এমন কি খুন করেও সে ক্ষমতা দখল করার যুক্তিসঙ্গত অধিকার তাদের আছে।
তাদের বিপ্লবের ঘোষণা, মার্কসবাদের দীক্ষা, সামাজিক বিপ্লব ঘটানো এসব তো কথার কথা। আসল কথাটি তাদের ক্ষমতার অংশ চাই ই চাই। ক্ষমতায় যাওয়ার পথটি যতই সুদূরপরাহত হয়ে উঠলো, ততই তাদের লোভ এবং আশাভঙ্গের বেদনা বৃদ্ধি পেতে থাকল।
শেখ মুজিবের মৃত্যুর পর সিংহাসনের অধিকারের দাবীনামা অক্ষরগুলো রক্তের প্লাবনে মুছে গেল। বাপকে সিংহাসন চ্যুত করে ভিন্ন লোক যখন সিংহাসনে আসীন হয় পুত্র তাতে চড়ে বসার তাকত পাবে কোথায়? তবু জাসদের একাংশের মনে যে করেই হোক, যার সঙ্গেই হোক, ক্ষমতা দখলের কথাটি বিদ্যুতের অক্ষরে লিখিত হয়ে আছে। সিরাজুল আলম খান এবং রব সাহেবদের কর্মকান্ড কি তার প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত নয়?”
একই প্রবন্ধের একেবারে শুরুর দিকে ছফা বলেছেন- “সকলেই জানেন জাসদের যৌবন-জলতরঙ্গ থেমে গেছে। এ কথাটা শত মূখে প্রচার করার জন্য পন্ডিত হওয়ার প্রয়োজন হয় না। দলটি যে মরে যাচ্ছে, দেশের জনগনই তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী। ডেথ সার্টিফিকেট দেয়ার জন্য বিজ্ঞ ব্যক্তিরা ছুটে আসছে।”
ডেথ সার্টিপিকেট অনেক আগেই পেয়ে গেছে। ঐ সার্টিপিকেট আবার নাড়াচাড়া কেনো করা হচ্ছে সেটা বোধগম্য নয়।
তবে কারন এটাও হতে পারে যে, আওয়ামী লীগের মাথায় বসে কাঁঠাল ভেঙ্গে খাওয়া ছারপোকা ইনুর হম্বিতম্বি আর সহ্য করতে পারছেন না আওয়ামী লীগ নেতারা। বিএনপিও সেই সুযোগটাকে কাজে লাগাচ্ছে হয়তো।
তবে যাই হোক, এই ঝড় থেকে ইনু সাহেব তার নতুন করে গজানো এবং বেশ বড় হয়ে যাওয়া পাখাকে রক্ষা করতে পারবেন কিনা সেটাই দেখার বিষয়।
শেষাংসের সূত্র: আহমদ ছফার মূল্যায়নে জাসদ
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৩
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: খেলা ইন্টারেষ্টিং...... তাই ধারাভাষ্যও ইন্টারেষ্টিং.......।
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই আপনি আমার মনের কথা কেমনে লিখলেন সেইম টাইমে!!! মাত্র ণীচের পোষ্ট পব্লিশ দিয়েই দেখি আপনার পোষ্ট!
আমার লেখায় লিখেছি-
জাতিরতো ত্রাহি মধূসুদন অবস্থা! তবে এক হিসাবে ভাল- ঐ যে শাস্ত্রে বলে না রেগে গেলে উচিত কথা বাইর হয়!!!
তাদের পারস্পারিক ক্রোধের সিড়ি বেয়ে আমরা ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য, সত্য, না বলা কথা পেয়ে যাচ্ছি! জাতির জন্য যা কল্যানকর! আমাদের ইতিহাসের গোলক ধা-ধা গুলোর পাজল মিলাতে এই উচিত কথাগুলো মূল্রবান তথ্য হয়েই থাকবে।
কো ইনসিডেন্ট! নাকি সময়ের তরীতে ভাবনার অন্তমিল হবেতো কিছূ একটা
বাকযুদ্ধ! সরকারের ত্রিশঙ্কু অবস্থা!!! জাতীয় ইতিহাসের শূন্যস্থান পূরণ!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৩
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ঐ যে শাস্ত্রে বলে না রেগে গেলে উচিত কথা বাইর হয়!!!
তাদের পারস্পারিক ক্রোধের সিড়ি বেয়ে আমরা ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য, সত্য, না বলা কথা পেয়ে যাচ্ছি!
ইনস্ট্যান্ট দুজনের দৃষ্টিভঙ্গির এমন অপূর্ব মিল দেখে বুঝা গেলো দেশের শিংহভাগ মানুষের মনোভাবই এমন।।
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বেরসিক কথক বলেছেন: The game is rising between Inu vs Awami League. Let's we enjoy and clap.
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০০
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: হা হা হা ...... সচিত্র যুদ্ধ..।
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:১২
এস. এম. হাবিবুল্লাহ বলেছেন: ইনু নিজেকে জাতীয় পর্যায়ের কত বড় নেতা ভাবে জানি না। তবে, এতটুকু বলতে পারি সে পাড়ার মেম্বারও হতে পারবে না বা হবার যোগ্য রাখে না। শেখ হাসিনা নিজের ঘরের শত্রুকে ভুলে গেলেন। বঙ্গবন্ধু যে সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় ছিলেন তাকে এক দিনের জন্যেও শান্তি দেন-নি এই জাসদ নাম ইনুগণরা। বঙ্গন্ধুকে হত্যার পর ইনু তার সাঙ্গ-পাঙ্গ নিয়ে হত্যাকারীদের ট্রাঙ্কের উপর উঠে নেচেছিল, যা ইতিহাস প্রমাণিত। তারা বঙ্গবন্ধুর হত্যার ক্ষেত্র তৈরিই শুধুই করেনি, বরং ক্ষমতা থেকে সরানো জন্য সব রকম চেষ্টা করেছিল। যারা গণতন্ত্রের নাম শুনলেই গালি-গালাজ করতো, সেই বামপন্থি জাসদ ইনুগংরা আজ গণতন্ত্রের বড় ছবকদারী।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৬
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: সেই হত্যার ইন্দনকারী এবং উল্লাশকারীরাই আজ আজ শোক দিবস পালন না করলে বাংলাদেশে থাকার অধিকার নেই বলে ফতোয়া দেয়!!!!
৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:২৬
জাতির গ্রান্ডপা বলেছেন: এতন তো তময় , তামতা ধলাল , ধোলে ধোলে পাতা লাল কলাল , আমিও দানি , তুমিও দানো, ইনু এত্তা দাআআআআ.।লাল , পুলাই ধোলাই থাল
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৭
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: দাদার দাঁত কি একটাও নাই???? কথা তো এক্কেরে দেড়শ বছরের বুইড়ার মতই শোনালো..... হা হা হা
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:২৯
ভিটামিন সি বলেছেন: হাতটা ধুইয়া আইস্যা বহি, হাত তালি দেওন লাগবো।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৯
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: নোংরা লোকেদের খেলায় নোংরা হাতে তালি দেয়াই শ্রেয়...
৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাপকে সিংহাসন চ্যুত করে ভিন্ন লোক যখন সিংহাসনে আসীন হয়, পুত্র তাতে চড়ে বসার তাকত পাবে কোথায়? সত্যিই জাসদের জন্য করুণা হয়! কষ্ট লাগে লাখ লাখ তরুণের জন্য, জাসদ যাদের নানাভাবে প্রলুব্ধ করে বিপথগামী করেছিল ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২০
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: হ্যামিলনের বাঁশিওলার মত......
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২১
জাতির গ্রান্ডপা বলেছেন: কতাল এ অবত্তা কলেতে আমাল বালোবাতা, ছাইয়া ছাইয়া তা তা থাইয়া.।.।। ওল প্লেমে আমি এতন থুত্তু বাবু.।। আমি থুদু তাই ওল বালবাতা, এতুতুই তলিতেতি আতা
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:২৮
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: কোচিং করা লাগবে...... আপনার ভাষা বুঝতে..... নয়তো বিয়ে করে বাচ্চা হলে তার কথা বুঝে পরে আপনারটা টেরাই করমুনে..।
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
জাতির গ্রান্ডপা বলেছেন: ওতে ওতে , উইত ইউ লাত.।।। ফল এত দন্দল পিত্তি পিত্তি বাত্তা
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন:
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ইনুরে দিয়া বিএনপিও এই দুরবস্থায় আওয়ামীলীগের লগে মজা লয় ভাই। ইনু হইলো একটা চামার, যার নীতি হইতেছে সুবিধা বুইঝা তেল দেয়া আর চাপাবাজী করা। জাসদ দেশ চেঞ্জ করতে পারতো কিন্তু প্রায় দেশ ধ্বংস করতে নিছিলো। ৭৫ পরবর্তী সময়ের দেশের অবস্থার জন্য জাসদও দায়ী।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:১৪
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: হুম.... আহমদ ছফার কথায়ও সেটাই বুঝা যায়.....
১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৪১
আব্দুল্যাহ বলেছেন: "নাই কাজতো খৈ ভাজ"
কি আর করে, খেলাই দেখি
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ইনু ধোলাইয়ে এবার মাঠে ওলামা লীগ!!
“......ইনু সাহেব নির্বাচন প্রাক্কালে কোনো কোনো দিন ৪/৫ বার নামাজ আদায় করেছে লোক দেখানোর জন্য, মন্ত্রী হওয়ার আগে তাদেরকে কেউ নামাজ পড়তে দেখেনি।
মতিঝিলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি বাণিজ্যে বাম হাতের টাকা আদায়সহ তাদের দুর্নীতির ইতিহাস সকলেরই জানা।
৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে দুনিয়া থেকে শহীদ করার পরিকল্পনাকারী এসব বামপন্থিরা আজ ক্ষমতার স্বাদ নিচ্ছে অথচ আওয়ামী লীগ, ওলামা লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা বঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন।
.....স্বাধীনতা বিরোধীরা কখনও বঙ্গবন্ধুর ওপর আঘাত হানতে পারত না, যদি এই গণবাহিনী, জাসদ বঙ্গবন্ধুর বিরোধীতা করে বিভিন্ন জায়গায় ডাকাতি, মানুষ হত্যা, এমপি মেরে পরিবেশ সৃষ্টি না করত।
সুতরাং বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল রহস্য বের করতে হবে, কারা কারা এর সঙ্গে জড়িত ছিল।”
..........সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে ওলামা লীগ।
খেলা চলছে.... আমরাও উপভোগ করছি।
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: চলুক খেলা। আমরা আবাল দর্শক গ্যালারীতে বসি, খেলা দেখি আর হাতে তালি দেই। ড্র হলে মুখ ভার করে বাড়ি যাই।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: বিভিষীকাময় গুম রাজ্যে ক্ষণিকের এমন বিনোদনও বা খারাপ কিসে??
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৪
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: ভাইয়া, ইতিহাস বদল করা যায় না। সত্য একদিন প্রকাশ হবেই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: হুম....। ঠিক বলছেন ভাই।
১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
ওয়াছেকুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন: ভালোই হলো। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের মুখ থেকেই আসল কথা বেরিয়ে পড়েছে। ইনু আর আওয়ামীরা দেশের জনগণকে আর বেশিদিন বোকা রাখতে পারবেনা।
১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:২৩
ইমদাদুল্লাহ বলেছেন: ব্যাঙের আবার সর্দি-কাশি,ওনারা ধরা খেলেই বা কি???? ?????
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং একটা পোস্ট!!!