![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি হবো সত্য বলার পাখি
“মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়, কারনে অকারনে বদলায়”
মুনির চৌধুরীর এই অসাধারন এবং বিখ্যাত উক্তিটিকে মিথ্যা প্রমান করলেন আমাদের জাফর ইকবাল স্যার!!
তিনি প্রমান করলেন, শুধু মরার পরই মানুষ পঁচে না, বেঁচে থেকেও পঁচা যায়!! যার জ্বলন্ত সাক্ষী তিনি নিজে!!
মুক্তিযুদ্ধের ফিল্টারের নামে ব্যাক্তিত্ব আর নীতি নৈতিকতাকে বিষর্জন দিয়ে অনির্বাচিত, গনবিরোধী এবং অবৈধ একটি সরকার ও তার অঙ্গ সংগঠন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যান্সার ছাত্রলীগের একের পর এক অপকর্মের সমর্থন দিয়ে তিনি আজ এতটাই পঁচে গেছেন যে, ওনার সামান্য নড়াচড়াতেই আজ দুর্গন্ধ বেরোয়!!
নিজের চোখের সামনে পিতৃতুল্য শিক্ষকদের ওপর হাত তোলা আর নিজের স্ত্রীকে হেস্তনেস্ত করার পরও তিনি ছাত্রলীগের কোনো দোষই খুঁজে পাচ্ছেন না!! তার বিশ্বাসই হচ্ছেনা ছাত্রলীগ এমনটা করতে পারে!! ওরা নাকি বাচ্চা ছেলে!! ওদের শাস্থি দেয়াতে তিনি কষ্ট পেয়েছেন!!
তার এই কষ্ট পাওয়া দেখে আমরা আম পাবলিক আর কি বলবো, ওনার শিষ্য এবং সমচেতনার ধারক ও বাহক আরিফ জেবতিকও বিষ্মিত হয়ে ফেসবুকে স্যারকে স্যাটায়ার করে লিখেছেন-
“অনন্ত বিজয় খুনের দায় স্বীকার করেছে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া এক ছাত্র মান্নান রাহী। এর স্বাক্ষীতে আরো খুনিদের গ্রেফতার করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এর এখন খুনের দায়ে বিচার হবে।
“এই বাচ্চা ছেলেগুলোকে মিসগাইডেড করে পাঠিয়ে দিয়েছে, এখন তারাই বিপদে পড়েছে। ওরা কী দোষ করেছে? কাজেই, এখন আমার খুবই খারাপ লাগছে। এই ছেলেদের শাস্তি দেওয়াটা এক ধরনের অন্যায়। যে তাদের পাঠিয়েছে, তাদেরকে শাস্তি দেন।”
অনন্ত বিজয়ের উপর কে হামলা করেছে? জঙ্গী ছেলেরা? না। এরা তো ছাত্র। এত কমবয়সী ছেলে, এরা কী বোঝে? ওদেরকে আপনি যা বোঝাবেন, সেটাই করবে। কাজেই আমি যখন দেখলাম যে এদের গ্রেফতার করা হয়েছে, এখন আমার লিটারালি ওদের জন্য মায়া লাগছে।”
স্যারের অন্ধভক্তদের সামনেও এখন স্যারের নগ্ন রুপটা প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। প্রকাশ করছেন তারই শুভাকাঙ্খীগন!!
সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান তার ফেসবুক স্টেটাসে লিখেছেন(যেটি তিনি পরবর্তিতে সরিয়ে ফেলেছেন):
“ড. জাফর ইকবাল ও তার মিসেস ড. ইয়াসমিন হক সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টা শেষ করে দিচ্ছেন। ড. ইয়াসমীন হককে সমিহ না করার জন্য ভিসি বিরোধী আন্দোলন। ছাত্রলীগের হামলা যেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তেমনি জাফর ইকবাল ও উনার বউয়ের কর্তৃত্ব প্রতিষ্টার আন্দোলন ও গ্রহণযোগ্য নয়। যারা হামলা করেছে তাদের গ্রেফতার ও শাস্তি চাই।
অনেক আগে সিলেটে যুগান্তরের এক অনুষ্ঠানে দাওয়াত করতে গেলাম জাফর ইকবালকে। ওরে বাবা কি সিলেট বিদ্ধেষী কথা, ও চেহারা! কোন অনুষ্ঠানেই যাবেন না। কি বই মেলা, কি ভার্সিটি সবখানে বউয়ের প্রভাব ড. জাফর ইকবালের ওপর। আল্লাহ এ ভার্সিটিকে এই দম্পতির হাত থেকে রক্ষা করো ”
পুরো স্টেটাস পড়লে বুঝা যায় আমাদের প্রিয় স্যার আসলে কতটা হিংসুটে আর ডেঞ্জারাস!!
এবার ওনার এক সাবেক ছাত্রের মুখেই শুনুন ওনার আংশিক কু-কীর্তি:
“২০০৬ সালে তৎকালীন শবিপ্রবি ভিসি মুসলেহ উদ্দিন তারেক স্যারের বাসায় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছাত্রলীগ,বাম ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীরা একযোগে ভয়ংকর হামলা চালায়। দোতালা বাসার নীচতালার সকল আসবাবপত্র এবং দুটি সরকারী গাড়ি পুড়িয়ে দেয়া হয়, দোতলার সকল কিছু ভাঙচুর করা হয়, প্রানে মারার চেষ্টা করা হয় তারেক স্যার কে। কিন্তু আক্রমণ টের পেয়ে বৃদ্ধ মা, অসুস্থ সন্তান আর স্ত্রী সহ স্যার কোনমতে ছাদে আশ্রয় নেন। সৌভাগ্যক্রেমে ছাদের দরজায় মজবুত লোহার গেট থাকায় তারেক স্যারের কাছে আক্রমণকারীরা যেতে পারেনি।
দূর্ভাগ্যজনক হলো, জাফর ইকাবাল স্যার সহ গত ৩০আগস্ট ছাত্রলীগের হাতে মার খাওয়া এই স্যাররাই কিন্তু সেদিন ঐসব ছাত্রদের লেলিয়ে দিয়েছিলো । বিশেষ করে জাফর ইকাবাল স্যার গোল চত্বরে দাঁড়িয়ে সেই আক্রমণকারীদের উত্তেজিত করার জন্য বক্তৃতা দিয়ে ক্যাম্পাসেই উনার বাসায় চলে যান। এবং যাবার সাথে সাথেই আক্রমণ হয়। ওই ঘটনার সাক্ষ্যি এখনো চাইলে হাজার মানুষকে পাওয়া যাবে।”
অন্যকে নোংরা হেস্তনেস্ত করতে যে ছাত্রদেরকে তিনি একসময় লেলিয়ে দিয়েছিলেন। সেই ছাত্ররা আজ তাদের ওপরই হাত তুলছে!! পরের জন্য করা গর্তে আজ স্যার নিজেই পতিত হয়েছেন। এমন ভাবে পতিত হয়েছেন যে এখান থেকে উত্তলন আর কস্ষিনকালেও সম্ভব নয়। কারন তরুন প্রজন্ম আপনার নগ্ন রুপটি পর্যবেক্ষণ করে ফেলেছে। আপনার প্রিয় ছাত্রলীগকে বোকা বানাতে পারলেও বাকি সিংহভাগ তরুণ প্রজন্মকে আর বোকা বানানো সম্ভব নয়।
তাই, আপনার কল্যানেই বলছি, আপনি এবার সাইডে যান প্লীজ...। প্রকাশ্যে এসে আর নড়াচড়া কইরেননা।
কারন আপনার নড়াচড়াতে এখন কেবল দুর্গন্ধই বের হয়!!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ছাত্রলীগ বাচ্চা ছেলে, তাদের কোনো দোষ নেই বলাটাই তাইলে নৈতিকতা!!!!
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কি বলব ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
আমি এক অপদার্থ বলেছেন: বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তবে কোন দিকে যাচ্ছে? আমার মতে সামনের মোড় ঘুরে পেছন দিকে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ভুতের পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে....... কারন ভুতের পা নাকি থাকি পেছন দিকে। যতই সামনের দিকে এগোতে চায় ততই পেছনে চলে যায়...
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মৃত্তিকা রানা বলেছেন: এক মালিতে বাগান করলে সে বাগানের ধংশ শতভাগ। শত শত ফুল ফোটালেও লাভ নাই যদি না এর মরম বোঝার মত মন না থাকে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন:
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সাগর আর্ট বলেছেন: বড্ড খারাপ লাগে, যখনই ঐ গন্ধ ওয়ালা লোকটাকে দেখি সবসময় সবখানেই নারীদের সাথে...
কখনো বয়স্ক নারী কখনোবা কঁচি মেয়েদের সাথে...।।
আহমাদ ফিরোজ ভাই,
সবাই গন্ধ পাইলেও ওনার নিজ গ্রামের মানুষের নাখে গন্ধটা কম লাগে। এলাকার মুরব্বীরা বলেন- জাফরের বাপ ভাল মানুষ আছিলো।। পোলাপাইন গুলাও শিক্ষিত অইছে... ম্যালা দ্যাশের মাইনসে হেরারে ছিনে...
আমি তখন ভিতরে ভিতরে হাসি।। কাছের বা পরিচিত কোন মুরব্বী হলে এক কাপ *চা* খাইয়ে দেই।। আর কিছু....
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: জন্মটাই তো শুধু গ্রামে। কর্মক্ষেত্র তো শহরে আর আম্রিকায়/....। জানবো কেমনে পাবলিক
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
জল ও ছবি বলেছেন: জাফর স্যারের কথা মনেহয় অন্যরকম ছিল ওনার দাবি ছিল যারা ছাত্রদের ব্যবহার করেছে আগে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হউক।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: এরশাদকেও হার মানায় এসব পল্টিবাজি কথাবার্তা......
১. অধ্যাপক জাফর ইকবাল সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বসে বৃষ্টিতে ভিজছেন৷ শিক্ষকদের উপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে বসে ছিলেন তিনি (http://goo.gl/dZYhV3)৷
২. দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ ও জনপ্রিয় লেখক অধ্যাপক জাফর ইকবাল বলেছেন, যে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, সে স্লোগানের এতো বড় অপমান আমার জীবনে দেখিনি। আমি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ, যেখানে ছাত্রলীগ হামলা করে, তারা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে হামলা করেছে। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, ‘হামলাকারীরা যদি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে থাকে তাহলে এর শিক্ষক হিসেবে আমার গলায় দড়ি দিয়ে মরে যাওয়া উচিৎ(http://goo.gl/5kVAbO)।’
৩. আমি থাকবো না, চলে যাবো : জাফর ইকবাল (http://goo.gl/kphZmt )
৪. ছাত্রলীগের ‘বাচ্চা ছেলে’রা হামলা করতে পারে না এঁদের শাস্তি দেওয়া অন্যায়। এ সময় জাফর ইকবাল প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘শিক্ষকদের ওপর কে হামলা করেছে? ছাত্রলীগের ছেলেরা? না। এরা তো ছাত্র, আমাদের ছাত্র। এত কমবয়সী ছেলে, বাচ্চার মত, এরা কী বোঝে?’তিনি বলেন, ‘ওদের আপনি যা বোঝাবেন, তা-ই বুঝবে। কাজেই আমি যখন দেখলাম যে তিনজন আর চারজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে, এখন আমার লিটারালি (আক্ষরিক অর্থে) ওদের জন্য মায়া লাগছে। আহা, বেচারারা (http://goo.gl/o8tsO2 )।’
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ঘেন্না হয় জাফর ইকবার স্যার দের মত শিক্ষক দের কে যারা নিজের স্বার্থ এর জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধকে পদদলিত করছেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৯
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ওনারা মুক্তিযুদ্ধের ব্যবসায়ী। পেট চালাতে তো কত ব্যবসাই করা লাগে রে ভাই। খারাপ কি??
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: অনেকেই আগেথেকেই একটা চিহ্নিত পক্ষ জাফর ইকবাল স্যারকে কখনোই পছন্দ করতোনা। তার লেখায় জামাত-শিবির বিরোধী যুদ্ধাপরাধ বিরোধী লেখায় থাকায়। ফেবু আসার পর এই চক্রটি গত ৩-৪ বছর তার বিরুদ্ধে সংগবদ্ধভাবে কুতসা রচনা সুরু করে।
এই চিহ্নিত পক্ষ এখন তাকে ভাল বলবে এমনটা আশা না করাই ভাল।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ঐ চিহ্নিত পক্ষ কি বললো সেটা না ইবা দেখলাম। পীর হাবিব আর আরিফ জেবতিকও কি ইদানিং জামাতি হয়ে গেলো নাকি????
৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
কালীদাস বলেছেন: ভাল লেখছেন কইতে ঢুইক্কা দেখি মালেক **র বাচ্চারে শহীদ লেইখা পোস্ট মারাইছেন গতমাসে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: হা হা হা আসলে এটাই আপনাদের চেতনাবাজদের স্বভাব। ভিন্নমতাবলম্বী বলে ব্যাক্তির ভালো কাজগুলোর স্বীকৃতি দেয়ার সৎসাহসও আপনাদের নাই। জাফর স্যার যেখাবে মুক্তিযুদ্ধের ফিল্টারের নামে এক পক্ষের সকল অন্যায় অবিচারের পক্ষপাতিত্ব করেন বাট বিরোধীপক্ষের ভালো কাজগুলোরও বিরোধীতা করেন। আপনাদের মাঝে কোনো পার্থক্য নাই আসলে।
১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: খোদ প্রধানমন্ত্রী যেখানে অাগাছা পরিষ্কার করতে বলেছেন, সেখানে তিনি গান্ধীবাদী বনে গেছেন । কুলাঙ্গারদের মানুষ করতে না পারা স্যারদেরই ব্যর্থতা । যারা ছাত্রদের বিপথগামী করছে, তাদের বিরুদ্ধেই একশান নেয়া উচিত । কিন্তু ছাত্রলীগ কয়েকবছর ধরে যা করছে, তা কি ক্ষমা যোগ্য?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: তাইলে তো ব্লগার হত্যার অভিযোগে যেই ছাত্রদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদেরও ক্ষমা করে দেয়া উচিত। কারন (স্যারের কথায়) তাদের বিপদগামী করেছে অন্যরা!!!!
১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
কথাকলি কথাবলি বলেছেন: জমাতী ব্লগার। আপনাদের মতো রাজাকারের দালালরাই জাফর স্যারের দোষ-ত্রুটি দেখেন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ঠিকই কইছেন। আমরাই দোষকে দোষ হিসেবে এবং গুণকে গুণ হিসেবেই দেখি। আর আপনারা চেতনার বড়ি খাইয়া সব কিছু একরকম দেখতাছেন। তবে ইদানিং পীর হাবিব আর আরিফ জেবতিকও জামাতী হয়ে গেছে। তারাও স্যারের দোষ ত্রুটি দেখবার লাগছে!!!!
১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
কথাকলি কথাবলি বলেছেন: জমাতী ব্লগার। আপনাদের মতো রাজাকারের দালালরাই জাফর স্যারের দোষ-ত্রুটি দেখেন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ঠিকই কইছেন। আমরাই দোষকে দোষ হিসেবে এবং গুণকে গুণ হিসেবেই দেখি। আর আপনারা চেতনার বড়ি খাইয়া সব কিছু একরকম দেখতাছেন। তবে ইদানিং পীর হাবিব আর আরিফ জেবতিকও জামাতী হয়ে গেছে। তারাও স্যারের দোষ ত্রুটি দেখবার লাগছে!!!!
১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
মতিউর রহমান চরিয়া বলেছেন: সঠিক বিশ্লেষণ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে অনেকের চোখেই এটা অসুন্দর। কারন ওনাদের চোখে চেতনার চশমা লাগানো।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
স্বপ্নচূড়ায় আমি বলেছেন: সুন্দর বলেছেন......
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
আহমাদ ফিরোজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
গাজী আলআমিন বলেছেন: আসলে জাফর স্যার পচেনি পচে গেছে আমাদের নৈতিকতা