![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ একজন যে অসাধারণ সাধারণ হতে চায় ।প্রাচীন ইতিহাস , আন্তর্জাতিক রাজনীতি , সাম্প্রতিক বৈশ্বিক পরিস্থিতি , বিশ্ব সাহিত্য আগ্রহের বিষয় । ভাল লাগে চারপাশের প্রকৃতি দেখতে এবং চারপাশের মানুষ পর্যবেক্ষণ করতে
আফগানিস্তানে প্রায় ৩৩ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া একজন সাবেক সোভিয়েত সেনাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তিনি বর্তমানে আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশে আফগান জনগণের সঙ্গে বসবাস করছেন।
রাশিয়ার বার্তা সংস্থা রিয়া জানিয়েছে, আধা-যাযাবর সৈন্য বাখরুদ্দিন খাকিমভের বর্তমান নাম শেখ আব্দুল্লাহ এবং তিনি এখন একজন হারবাল চিকিত্সক। সাবেক সোভিয়েত সেনাদের একটি দল উজবেক বংশোদ্ভুত এ সাবেক সোভিয়েত সেনাকে খুঁজে পেয়েছে।
১৯৮০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান দখল করার কিছুদিনের মধ্যে সংঘর্ষে বাখরুদ্দিন খাকিমভ আহত হন। তাকে স্থানীয় জনগণ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
রাশিয়ার যুদ্ধফেরত সেনাদের কমিটির প্রধান রাসলান আউশেভ বলেছেন, প্রায় এক বছরের অনুসন্ধানের পর তারা হেরাত প্রদেশের শিনদান্দ জেলায় শেখ আব্দুল্লাহকে খুঁজে পেয়েছেন। ৩৩ বছর আগে তিনি সাবেক সোভিয়েত বাহিনীর রাইফেল ইউনিটে কর্মরত ছিলেন।
আফগানিস্তানে এখনো নিখোঁজ ২৬৪ জন সোভিয়েত সেনাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে আউশেভের কমিটি। এদের অর্ধেক রাশিয়ার নাগরিক, বাকিরা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়া প্রজাতন্ত্রগুলোর অধিবাসী।
১৯৮৯ সালে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত সেনা প্রত্যাহারের পরবর্তী এক দশকে ওই কমিটি ২৯ জন সেনাকে খুঁজে পেয়েছিল। তাদের মধ্যে ২২ জন তাদের ঘর-বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন এবং বাকি সাত জন আফগানিস্তানে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
শেখ আব্দুল্লাহকে খুঁজে পাওয়ার পর এখন সাবেক সোভিয়েত সেনাদের খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে আরো দৃঢ়সংকল্প হয়েছে রুশ সেনাদের কমিটি।
শেখ আব্দুল্লাহ একজন আফগান নারীকে বিয়ে করেছিলেন, তবে তার স্ত্রী মারা গেছেন। তার কোনো সন্তান নেই।
সাবেক সোভিয়েত সেনাদের কমিটির উপ-প্রধান আলেক্সান্ডার লাভরেন্তিয়েভ জানিয়েছেন, শেখ আব্দুল্লাহকে এখনও তার যুদ্ধকালীন আহত হওয়ার ভয় তাড়া করে ফেরে। তার হাত ও ঘাড় অনবরত কাঁপে এবং শরীরের অনেক অঙ্গের ওপর তার স্নায়ুর নিয়ন্ত্রণ কমে এসেছে।
উজবেকিস্তানের ঐতিহাসিক সামারকান্দ শহরের অধিবাসী শেখ আব্দুল্লাহ তার জন্মস্থান ও আত্মীয়-স্বজনের নাম মনে করতে পারেন। তবে সেখানে ফিরে যাওয়ার কোনো আগ্রহ তার মধ্যে দেখা যায়নি। রুশ ভাষা বুঝলেও ওই ভাষায় খুব একটা কথা বলতে পারেন না। আফগানিস্তানের রাষ্ট্রভাষা ফার্সিতে কথা বলেন তিনি।
আফগানিস্তানে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের এক দশকের দখলদারিত্বের সময় আফগান মুজাহিদদের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় ১৫ হাজার সোভিয়েত সেনা নিহত হয়। ওই ১০ বছরে প্রায় ১০ লাখ আফগান মারা যায় বলে পশ্চিমা সূত্রগুলো দাবি করে থাকে।#
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
তুহিন আল মামুন বলেছেন: প্রতিবাদ
বিদ্র:ঃ এই লেখার জন্য সামহোয়ারইন ব্লগ এ আমার অ্যাকাউন্টটি স্থগিত করা হয়েছে অথবা বাতিল করা হয়েছে । ১৪ দিন স্থগিত থাকার কথা থাকলেও্ এখনো খুলে নি ।
থাবা বাবার মৃত্যুতে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে শোকাহত । তার এই অকাল মৃত্যু কোন ভাবেই কাম্য নয় । আমি কিছু ক্ষণ আগে থাবা বাবা এর পেইজ ওপেন করেছিলাম । এবং সেখানে তার একটি পোস্টে কমেন্টস করতে চাইলাম কিন্তু পারলাম না, আমার কমেন্ট লেখার জন্য যতটুকু সময় লেগেছে এর মধ্যেই তার সেই পোস্টটি ডিলিট করা হয়েছে । আমাকে কমেন্টসও করতে দিল না ।
আমি মনে করি মডুর উচিত হবে না তার পোস্ট গুলো ডিলিট করা । কারন এর মাধ্যমে সে তার চিন্তা চেতনা কে সবার মাঝে বিলিয়ে দিতে চেয়েছেন । আমি তার একটি লেখা পড়ে যতটুকু বুঝেছি তিনি একটু নাস্তিক টাইপের ছিলেন ।
আর অনেকেই হয়তো ধারণা করেছেন যে এই কারণেই তাকে খুন করা হয়েছে । কিন্তু যারা হত্য করেছে তার নিশ্চয় জানে না যে প্রত্যেক হত্যাই জঘন্য ।
আর প্রয়াত থাবা বাবা কে বলতে চাই- যদি তার অত্মা অবিনশ্বর হয়,- আমার মতে নাস্তিকতা মানে হলো কোন ধর্মকে কুটুক্তি করা নয়, এক্ষেত্রে বিশেষ কোন ধর্মকেতো নয়ই । যখন ধর্মীয় সমালোচনা হবে তখন তা হতে হবে সকল ধর্মের সামালোচনা । বিশেষ কোন ধর্মকে উদ্দেশ্য করেতো নয়ই ।
আমি থাবা বাবার জন্য দোয়া প্রর্থনা করছি আমার সৃষ্টি কর্তার কছে । যাতে তিনি তাকে ক্ষমা করে দেন ।