নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন স্বপ্নচারী

আহসান ০০১

সাধারণ একজন যে অসাধারণ সাধারণ হতে চায় ।প্রাচীন ইতিহাস , আন্তর্জাতিক রাজনীতি , সাম্প্রতিক বৈশ্বিক পরিস্থিতি , বিশ্ব সাহিত্য আগ্রহের বিষয় । ভাল লাগে চারপাশের প্রকৃতি দেখতে এবং চারপাশের মানুষ পর্যবেক্ষণ করতে

আহসান ০০১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি-১ এবং এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০১

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি-১ এবং এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটিতে এর অন্তর্ভুক্তির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির নামও গতকাল থেকে বদলে যায়। নতুন নাম হয়েছে ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু’।

সশস্ত্র বাহিনী সূত্র জানায়, চীনে তৈরি ১৬টি এফ-৭ বিজি-১ বিমানের মধ্যে আটটি ইতিমধ্যে দেশে এসেছে। বাকি আটটি চলতি বছরেই আসার কথা। রাশিয়ায় তৈরি এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার তিনটিই এসে গেছে। এসব বিমান ও কপ্টারের মূল্য এক হাজার ৮৮৩ কোটি টাকা বলে জানা গেছে।

এ এফ-৭ বিজি১



এই যুদ্ধবিমানে ৪টি ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা ২২কিমি দূরে নির্ভুলভাবে আঘাত করতে পারে ।

৩ হাজার পাউন্ড বোমা বহনে সক্ষম, ১০০কিমি দূরে বোমা ছোড়ে ।

৩০কিমি দূরে শত্রু বিমান খুঁজতে পারে
সংখ্যা ১৬ টি, গতি শব্দের দ্বিগুণ , যেকোনো আবহাওয়ায় চলতে পারে এই বিমান



এমআই-১৭১ এস এইচ



৩টি আনা হয়েছে, এটি ৮০টি এম এম রকেট , ২টি মেশিনগান , ২৫০ কেজি ওজনের ৬টি বোমা , হাল্কা ৪টি মেশিনগান বহনে সক্ষম







অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নতুন যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার সংযোজনের ফলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে দেশের ভাবমূর্তি বহু গুণ বাড়বে। বিমানবাহিনীর জন্য বড় ধরনের পরিবহন বিমান, সমুদ্রে তল্লাশি-উপযোগী হেলিকপ্টার ও প্রশিক্ষণ বিমান এবং বিমান প্রতিরক্ষা রাডার কেনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। ইতিমধ্যে কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে নতুন আকাশ প্রতিরক্ষা রাডার স্থাপনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সংযোজন করা হয়েছে বিমানবাহিনীতে। বিমানসহ যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিকস সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।





আমাদের সামরিক বাহিনী অনেক অনেক পিছায় আছে অন্য দেশ থেকে , ভারত এর সাথে পারা যাবেনা তাই শক্তিশালী সামরিক বাহিনী রেখে লাভ নাই( ((এছাড়াও একটা ব্যাপার আছে। আপনি হয়তো একটা দেশকে যুদ্ধে ঠেকাতে পারবেন না, কিন্তু তার জন্য যুদ্ধকে যথেষ্ট ব্যায়বহুল করে তুলতে পারবেন। উনারা আসবেন, মনের আনন্দে দেশজয় করবেন। তা হবে না, তা হবে না। কিছু মাশুল দিতেই হবে।



আর যারা বলে অমুক দেশকে ঠেকানো যাবে না বলে সশস্ত্র বাহিনী রেখে লাভ নেই, এরা কাপুরুষ। এরা হচ্ছে ঐ গোত্রের যারা বলে " When rape is imminent, it's better to enjoy it")))এই খোঁড়া যুক্তিতে আমরা ভারত তো বাদ, এমনকি মায়ানমার এর হুমকি ও ভুলে গেসি যেটা এখন মায়ান্মার আমাদের ভালমত বুঝায় দিচ্ছে । শক্তিশালী সামরিক বাহিনী থাকলে কোন দেশ ই লাগতে আসবেনা সেটা মায়ানমার তো নাই ই এমনকি ভারত ও না । এমনকি শ্রীলঙ্কা ও সামরিক দিক থেকে আমাদের ছাড়িয়ে যাচ্ছে। অন্য দেশ সামরিক দিক থেকে আমাদের চেয়ে অনেক অনেক আগায় গেসে , এই ১৬টা বিমান আর ৩টা কপ্টার আমাদের চাহিদার তুলনায় অনেক অনেক কম যেখানে আমাদের অন্তত ২০০টা বিমান দরকার । তবে একবারে সব সম্ভব না , দেশ কে রক্ষায় , প্রতিবেশি ইন্ডিয়া মায়ানমার এর হুমকি মোকাবেলায় ধীরে ধীরে ১৫-২০বছরের একটা যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়ে আগালে যেটা যে সরকার ই আসুক না কেন, চলতে থাকবে , নিজেরাই খুব দরকারি অস্ত্র গুল বানানো শুরু করলে অন্য দেশ বিশেষ করে চিন থেকে লাইসেন্স নিয়ে বানানো শুরু করলে( ট্যাঙ্ক , যুদ্ধজাহাজ , বিমান) , ২০-৩০০টা অত্যাধুনিক০টা যুদ্ধবিমানের বহর , ৫০০-৬০০টা ট্যাঙ্ক , ৪০-৫০টা হেলিকপ্টার পার্বত্য চট্টগ্রাম এর মত এলাকা সহ দেশের দুর্গম জায়গা যেখানে বিমান অবতরণ করতে পারেনা, ১৫-২০ টা সাবমেরিন ( যেহেতু নৌবাহিনী এখনকার যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি দরকার, শত্রু প্রথমে সাগর থেকেই আক্রমণ করে), যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার মত উল্লেখসঙ্খক যুদ্ধজাহাজ (যেটা আমাদের দেশেই এখন তৈরি হচ্ছে শুধু অস্ত্র আর ইঞ্জিন বাহির থেকে আনতে হয় ) এটা ১৬ কোটি মানুষের দেশে চেস্টা করলেই সম্ভব যেটা দেবে আমাদের নিরাপত্তা , যেটা দেবে আমাদের সম্মান । ভারত মায়ানমার আমাদের সমিহ করে চলতে বাধ্য হবে ।আর ভবিষ্যতে নতুন নতুন হুমকি আসতে থাকবে , আমেরিকা সহ অনেকের ই নজর আমাদের দিকে এটা ও অনেকটাই মোকাবেলা করা যাবে অন্তত বিনা যুদ্ধে হারবনা (((এছাড়াও একটা ব্যাপার আছে। আপনি হয়তো একটা দেশকে যুদ্ধে ঠেকাতে পারবেন না, কিন্তু তার জন্য যুদ্ধকে যথেষ্ট ব্যায়বহুল করে তুলতে পারবেন। উনারা আসবেন, মনের আনন্দে দেশজয় করবেন। তা হবে না, তা হবে না। কিছু মাশুল দিতেই হবে।



আর যারা বলে অমুক দেশকে ঠেকানো যাবে না বলে সশস্ত্র বাহিনী রেখে লাভ নেই, এরা কাপুরুষ। এরা হচ্ছে ঐ গোত্রের যারা বলে " When rape is imminent, it's better to enjoy it")))আমরা যদি এভাবে আস্তে আস্তে আগাতে থাকি ।এভাবে আগাতে থাকলে ১৬ কোটি মানুষের জন্য , দেশ রক্ষায় একটা শক্তিশালী সামরিক বাহিনী আমরা পেতে পারি এবং সেটা খুব ই সম্ভব ।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২০

দিশার বলেছেন: ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু’। এটা কোন নাম হল ? সব কিছুর সাথে বঙ্গবন্ধু বা মুজিব জুড়ে দেয়ার চেষ্টা কুত্সিত ঠেকে .

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

আহসান ০০১ বলেছেন: নাম যাই দিক ঘাঁটি বানাইসে এই জন্য ধন্যবাদ । জিয়া ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু ঘাঁটি বেসি করে বানাক প্রতিযোগিতা করে এতা আমাদের জন্য ভালই :)

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: পৃথিবীর অন্য দেশ সামরিক দিক থেকে আমাদের চেয়ে অনেক অনেক আগায় গেসে , এই ১৬টা বিমান আর ৩টা কপ্টার আমাদের চাহিদার তুলনায় অনেক অনেক কম যেখানে আমাদের অন্তত ২০০টা বিমান দরকার । তবে একবারে সব সম্ভব না , দেশ কে রক্ষায় , প্রতিবেশি ইন্ডিয়া মায়ানমার এর হুমকি মোকাবেলায় ধীরে ধীরে ১৫-২০বছরের একটা যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়ে আগালে যেটা যে সরকার ই আসুক না কেন, চলতে থাকবে , নিজেরাই খুব দরকারি অস্ত্র গুল বানানো শুরু করলে অন্য দেশ বিশেষ করে চিন থেকে লাইসেন্স নিয়ে , এভাবে অ্হআস্লেতে আস্তে আগাতে থাকলে ১৬ কোটি মানুষের জন্য , দেশ রক্ষায় একটা শক্তিশালী সামরিক বাহিনী আমরা পেতে পারি এবং সেটা খুব ই সম্ভব ।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪

এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমার মতে আমাদের ২০ থেকে ৫০টি স্কাড ক্ষেপনাস্ত্র কিনে তা কক্সবাজার এলাকায় মোতায়েন করতে পারলে মিয়ানমারের দিক থেকে হুমকি কমে যাবে ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

আহসান ০০১ বলেছেন: ককক্সবাজার এ সাবমেরিন ঘাঁটি বানানো হবে নাকি । মায়ান্মার এর জন্য একটা বিমান ঘাঁটি ও করা হচ্ছে কক্সবাজার এ । মায়ানমার এর সাথে সংঘর্ষ হলে হবে মূলত সাগর নিয়ে , সাগরের গ্যাস এর মালিকানা নিয়ে, তাই শক্তিশালী নউবাহিনি আর আপনার কথা মত ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন খুব ই দরকার । ক্ষেপণাস্ত্র বেস এবং জাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ অন্তত মায়ানমার ভারতের জলসীমা পর্যন্ত খুব ই দড়কার হয়ে পরসে

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭

বিপ্লব06 বলেছেন: পৃথিবীর অন্য দেশ সামরিক দিক থেকে আমাদের চেয়ে অনেক অনেক আগায় গেসে , এই ১৬টা বিমান আর ৩টা কপ্টার আমাদের চাহিদার তুলনায় অনেক অনেক কম যেখানে আমাদের অন্তত ২০০টা বিমান দরকার । তবে একবারে সব সম্ভব না , দেশ কে রক্ষায় , প্রতিবেশি ইন্ডিয়া মায়ানমার এর হুমকি মোকাবেলায় ধীরে ধীরে ১৫-২০বছরের একটা যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়ে আগালে যেটা যে সরকার ই আসুক না কেন, চলতে থাকব।
একমত

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

আমি কবি নই বলেছেন: F-7BGI, 4th generation নয়, ৩.৫ জেনারেশন ফাইটার। এটা মডিফাই করে BVR capable করা হয়েছে।

৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আমি যতদূর জানি, বা বুঝতে পারি, বহির্বিশ্বের শক্তি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার স্বল্প মেয়াদী আর দীর্ঘমেয়াদী প্ল্যান নিয়ে আগাচ্ছে। সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে হয়ত স্বল্প মেয়াদী কিছু প্ল্যান পরিবর্তন হবে তবে দীর্ঘমেয়াদী প্ল্যান গুলা আগের মত ই চলতে থাকবে।

আমরা রাস্তা ঘাটে একজন আরেকজন কে না মেরে সবাই মিলে দৈহিক শ্রম দিয়ে ও একটা কয়েকটা ওভার ব্রীজ, যুদ্ধ জাহাজ বানিয়ে ফেলতে পারতাম।

তবে আমাদের একটা জিনিস মনে রাখতে হবে। বহির্বিশ্ব যদি আগায় চিতাবাঘের গতিতে সেখানে আমাদের চিতাবাঘ না হলেও হরিণের গতিতে দৌড়াতে হবে। আর না হলে কচ্ছপের গতিতে এগোলে যতই আগাই না কেন ব্যবধান বাড়তেই থাকবে। দুনিয়া কিন্তু আসলেই অনেক অনেক এগিয়ে গেছে।

পোস্ট ভাল লাগল। পোস্টে + + + + +

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

শাকিব আফনান বলেছেন: নৌ বাহিনী অনেক বেশি শক্তিশালী করা দরকার। কারন সবাই জানে নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ। আর তাছাড়া আমাদের সমুদ্রসীমানাও যথেষ্ট বড়। সেদিন পত্রিকায় পড়লাম, যুক্তরাষ্টের ৭ম নৌবহরের কমান্ডার একটা যুদ্ধ জাহাজ উপহার দেওয়ার কথা ঘোষনা দিয়েছেন যেটা যুক্ত হলে সেটিই হবে আমাদের নৌ বাহিনী সবচেয়ে শক্তিশালী যুদ্ধ জাহাজ।
গতকাল পত্রিকায় আরো নাকি মিগ ২৯ যুক্ত করা হবে। এই যুগে এসব বিমানের নির্ভরশীলতা হ্রাস পেয়েছে যেখানে মিগ ৩৫ এবং সুখোই মাল্টিরোল, F 22 যুদ্ধবিমান পাওয়া যায়। ১২ টি F-7 BGI তো ২০০৬ এ পেয়েছিল বাংলাদেশ।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

আশক বলেছেন: Myanmar এর সব ফাইটার হইল, F-7 আর Mig-২৯ একই ফাইটার লইয়া বাংলাদেশ তাগো লগে কাইজ্জ করব। ভাল ভাল।
তাও আবার পুরাইনা F-7 দিয়া। হে হে।
ফরম উইকি:
In 1991, a devastating cyclone struck the Bangladeshi coast and around 80 operational BAF aircraft (F.7's) gifted by PAF were lost or damaged beyond repair though not limiting the operational capability of BAF significantly.

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: উত্তর কোরিয়ারে আমেরিকাও ভয় পায়। আর যদি আমাদের কাজে শুধু একটা থাকত ইন্ডিয়াও বাপ বাপ করত।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

শাকিব আফনান বলেছেন: উন্নত যুদ্ধবিমান কিনতে না পারলে এইসব পুরোনো যুদ্ধবিমান ক্রয়ের কোন মানে নাই। তার থেকে না কেনাই ভাল, টাকা নষ্ট না হোক। এর থেকে বরং পারলে নৌ বাহিনী শক্তিশালী করুক। যেখানে উন্নত বিশ্ব ড্রোন বিমান এর দিকে ঝুকতেছে সেখানে বাংলাদেশ F-7 BGI, Mig 29 এর ক্রয় করতেছে। F 22, Mig 35, Sukhoi Multi role সহ আরো অনেক অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান আছে সেগুলো চোখে পড়া উচিত। নাকি সেগুলো চালানোর জন্য পাইলট বাংলাদেশে নাই? এটার অবশ্য ভাল দিক আছে, কোন দেশই লজ্জায় আর আক্রমনের চিন্তা মাথায় আনবে না।
বাংলাদেশের এত বিশাল সমুদ্রসীমা অথচ তেমন কোন আধুনিক যুদ্ধ জাহাজ নাই। যুক্তরাষ্ট্র দয়া করে একটা যুদ্ধ জাহাজ উপহার দেয় আর সেটাই হয় আমাদের সর্বাধুনিক যুদ্ধ জাহাজ।
বাই দ্যা ওয়ে, যুদ্ধবিমানগুলোর সাথে গোলা বারুদ আছে তো? নাকি বুলেট ছাড়া পিস্তল দিয়ে যুদ্ধের চিন্তা করতেছি আমরা?

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: ভালো সংবাদ। তবে আমাদের অস্ত্র দরকার নেই। দু'মুঠো ভাত দরকার

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

আহসান ০০১ বলেছেন: আপনার কথা মানলে ভাত তো দুরে থাক ঘরে মা বউ মেয়ে নিয়ে থাকতে পারবেনা কোন জাতি, সত্রুরা ভাত তো কেড়ে নিবেই সাথে মান সম্মান ও ২অ বিশ্বযুদ্ধে চিন এর কাসে পর্যাপ্ত অস্ত্র নয়া থাকায় চিন এর মানুশের সাথে, চিন এর মেয়েদের কি কএরসিলি নেট ঘাইটা দেইখেন,, আসলে আপনার মত বাঙালি যতদিন থাকবে এই ধারনা নিয়ে বাংলালি মাইর ই খায়া যাবে, এইতিকু বুদ্দি আপনার নাই যে অস্ত্র নয়া থাকলে আপনার খাবার আরেক দেশ কাইরা নিবে হায়রে

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

ইসপাত কঠিন বলেছেন: শাকিব আফনান বলেছেন: উন্নত যুদ্ধবিমান কিনতে না পারলে এইসব পুরোনো যুদ্ধবিমান ক্রয়ের কোন মানে নাই। তার থেকে না কেনাই ভাল, টাকা নষ্ট না হোক। এর থেকে বরং পারলে নৌ বাহিনী শক্তিশালী করুক। যেখানে উন্নত বিশ্ব ড্রোন বিমান এর দিকে ঝুকতেছে সেখানে বাংলাদেশ F-7 BGI, Mig 29 এর ক্রয় করতেছে। F 22, Mig 35, Sukhoi Multi role সহ আরো অনেক অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান আছে সেগুলো চোখে পড়া উচিত। নাকি সেগুলো চালানোর জন্য পাইলট বাংলাদেশে নাই? এটার অবশ্য ভাল দিক আছে, কোন দেশই লজ্জায় আর আক্রমনের চিন্তা মাথায় আনবে না।
বাংলাদেশের এত বিশাল সমুদ্রসীমা অথচ তেমন কোন আধুনিক যুদ্ধ জাহাজ নাই। যুক্তরাষ্ট্র দয়া করে একটা যুদ্ধ জাহাজ উপহার দেয় আর সেটাই হয় আমাদের সর্বাধুনিক যুদ্ধ জাহাজ।
বাই দ্যা ওয়ে, যুদ্ধবিমানগুলোর সাথে গোলা বারুদ আছে তো? নাকি বুলেট ছাড়া পিস্তল দিয়ে যুদ্ধের চিন্তা করতেছি আমরা

জিনিস যেটা ভালো, তার দাম একটু বেশী। আর এফ-২২ কেনার অর্থনৈতিক সামর্থ আমাদের আছে বলে মনে হয় না। যাই হোক, আস্তে আস্তে এগুতে হবে। ইয়াক-১৩০ ফাইটার জেট ট্রেইনার কেনার সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে সুখোয় সিরিজ কেনার সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

শাকিব আফনান বলেছেন: হূম, আমি জানি যে একবারে সব ভালো জিনিষ ক্রয় করা সম্ভব নয়। কিন্তু ২০০৬ এই আমাদের ১২ টা F-7 BGI ছিল, এখনও একই জিনিষ। সামনে আরো কিছু মিগ ২৯ কেনার প্ল্যান আছে শুনলাম। সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সম্ভব ভালো জিনিষ নেয়া উচিত। আর সেটাও সম্ভব না হলে আবার পুরোনো জিনিষ ক্রয়ের দরকার আছে বলে মনে হয়। বরং তার থেকে অন্য খাতে ব্যয় করা উচিত।
সমস্যা হচ্ছে যতদিনে আমাদের সুখোই মাল্টিরোল ক্রয়ের সামর্থ্য হবে ততদিনে আরো অত্যাধুনিক বিমানের চাহিদা তৈরী হবে। তাই সব সমস্যার সমধান হচ্ছে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হওয়া। কিন্তু পরিকল্পনাহীন এবং অপ্রয়োজনীয় ভাবে অর্থ ব্যয় করলে সেটাও কঠিন হয়ে যাবে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

আহসান ০০১ বলেছেন: একেবারে কিছু না থাকার চেয়ে কিছু থাকা ভাল, এতে হয়ত ইন্ডিয়া কে থেকান যাবেনা কিন্তু মায়ান্মার যে বাড়া বারসে অকে অন্তত থেকান যাবে, আপনার কথা ঠিক এগুল অনেক পুরাতন কিন্তু আস্তে আস্তে আগাতে হবে, একবারে হয়ত আমরা পারতাম কিন্তু আমাদের দেশের যে দুর্নীতি তাতে এক হল্মারক দিয়েই অন্তত ৫-৬টা সুখই মনে হয় কেনা যেত, যেহেতু এতা এখন সবভব না যতদিন সুখই না পাই বসে ত আর থাকা যাবেনা, কাজ চালানর মত কিছু থাকল অন্তত

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

ইসপাত কঠিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: একেবারে কিছু নয়া থাকার চেয়ে কিছু থাকা ভএলও, এতে হয়ত ইন্ডিয়া কে থেকান যাবেনা কিন্তু মায়ান্মার যে বারা বারসে অকে অন্তত থেকান যাবে, আপনার কথা থিক এগুল অনেক পুরাতন কিন্তু আস্তে আস্তে আগাতে হবে, একবারে হয়ত আমরা পারতাম কিন্তু আমাদের দেশের যে দুর্নীতি তাতে এক হল্মারক দিয়েই অন্তত ৫-৬টা সুখই মনে হয় কেনা যেত, যেহেতু এতা এখন সম্ভন নআ যতদিন সুখই না পাই বশে ত আর থাকা যাবেনা, কায চালানর মত কিছু থাকল অন্ত

এছাড়াও একটা ব্যাপার আছে। আপনি হয়তো একটা দেশকে যুদ্ধে ঠেকাতে পারবেন না, কিন্তু তার জন্য যুদ্ধকে যথেষ্ট ব্যায়বহুল করে তুলতে পারবেন। উনারা আসবেন, মনের আনন্দে দেশজয় করবেন। তা হবে না, তা হবে না। কিছু মাশুল দিতেই হবে।

আর যারা বলে অমুক দেশকে ঠেকানো যাবে না বলে সশস্ত্র বাহিনী রেখে লাভ নেই, এরা কাপুরুষ। এরা হচ্ছে ঐ গোত্রের যারা বলে " When rape is imminent, it's better to enjoy it"

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

আহসান ০০১ বলেছেন: আর যারা বলে অমুক দেশকে ঠেকানো যাবে না বলে সশস্ত্র বাহিনী রেখে লাভ নেই, এরা কাপুরুষ। এরা হচ্ছে ঐ গোত্রের যারা বলে " When rape is imminent, it's better to enjoy it"
আপনার কথাগুল খুব ভাল লাগল ভাই কিন্তু এই বলদ কাপুরুশগুলারে কে বুঝাবে, সালারা নিজেরাও মরবে বাকিগুলারে নিয়েও মরতে চায়

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

দি সুফি বলেছেন: @শাকিব আফনান ভাই আম্রিকা এফ২২ বিক্রি করে না :D আর মিগ৩৫ এখনও ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাটাসে আছে!
তয় এই চেংদু কেনার চেয়ে না কেনা ভালো! পারলে কিছু নতুন মিগ ২৯ অথবা সুখোয় এসইউ ২৭ কেনা উচিত! এসইউ৩৫ টেস্টিং মোডে আছে। সুতরাং এটাও বিবেচনায় রাখা উচিত।

সামরিক বাহিনীগুলোকে অবশ্যই শক্তিশালী করা দরকার।

১৬| ১২ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

নাস েটক বলেছেন: আমাদের দেশে একটা রিসার্চ সেন্টার তৈরি করা যেখানে এ এ এম এবং এস এ এম
প্রযুক্তি নিয়ে কোন দেশের সাথে যৌথভাবে গবেষনা করে নিজস্ব প্রযুক্তি তৈরি করার চেষ্টা করা উচিত। আপনারা যেসব ফাইটারগুলোর কথা বলছেন সেগুলো আমাদের মত গরীব দেশের জন্য অতি ব্যয় সাপেক্ষ হবে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা কিছু আই সি বি এম প্রযুক্তি কোন দেশ এর কাছ সংগ্রহ করতে পারি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.