![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ একজন যে অসাধারণ সাধারণ হতে চায় ।প্রাচীন ইতিহাস , আন্তর্জাতিক রাজনীতি , সাম্প্রতিক বৈশ্বিক পরিস্থিতি , বিশ্ব সাহিত্য আগ্রহের বিষয় । ভাল লাগে চারপাশের প্রকৃতি দেখতে এবং চারপাশের মানুষ পর্যবেক্ষণ করতে
পবিত্র কুরআনের সূরা নিসার ১১ নম্বর আয়াত অনুযায়ী ইসলামে পিতার সম্পত্তি ছেলের তুলনায় মেয়েকে অর্ধেক দেয়ার আইন তৈরি হয়েছে। এ আয়াতে বলা হয়েছে: “আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে আদেশ করেন: একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর অংশের সমান।”
এর কারণ সম্পর্কে বহু হাদিসও বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে, স্ত্রী স্বামীর কাছ থেকে মোহরানা ও খোরপোষ পেয়ে থাকে, যা স্বামী স্ত্রীর কাছ থেকে পায় না। পুরুষ যাতে মোহরানা ও খোরপোষ দেয়ার সামর্থ্য অর্জন করতে পারে সেজন্য পিতার সম্পত্তিতে মেয়ের তুলনায় ছেলের অংশ দ্বিগুণ করা হয়েছে।
ইবনে আবুল আওজাহ নামক এক নাস্তিক হযরত ইমাম জাফর সাদিক (আ.)কে প্রশ্ন করেছিল: নারীর তুলনায় পুরুষকে দ্বিগুণ সম্পত্তি দিয়ে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবেন কীভাবে?
ইমাম সাদিক (আ.) এ প্রশ্নের উত্তরে বলেন: এ নির্দেশের কারণ হল মেয়েদের কাঁধে যুদ্ধ বা জিহাদে যাওয়ার দায়িত্ব চাপিয়ে দেয়া হয়নি। জিহাদে যাবে শুধুমাত্র সামর্থ্যবান পুরুষ। এ ছাড়া, পুরুষ নারীকে বিয়ের সময় মোহরানা দেবে এবং সারাজীবন তার ভরণপোষণের দায়িত্ব নেবে। এটি পুরুষের জন্য বাধ্যতামূলক করা হলেও এর বিনিময়ে আর্থিকভাবে নারীর ওপর কোনো বোঝা চাপানো হয়নি। এ কারণে পিতার সম্পত্তিতে ছেলেকে দ্বিগুণ অধিকার দেয়া হয়েছে।
বিশিষ্ট ফকীহ ও কুরআনের মোফাসিসররাও এর কারণ হিসেবে এ সব বিষয়ের কথা উল্লেখ করেছেন
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৯
সত্য কথা বলি বলেছেন: একমত।
৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: একজন পুরুষকে বেশি দেয়া হচ্ছে কারণ আরেকজন মেয়েকে তার অধীনে দেয়া হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
মদন বলেছেন: +