নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুব সাধারণ একজন মানুষ। বিনয়ে বলা সাধারণ নয়, সত্যিকারের সাধারণ। রূঢ় ভাষায় বললে \"গুড ফর নাথিং\"।

বিষাদ সময়

বিষাদ সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেশার রাজ্যে পৃথিবী রহস্যময়!!!

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০

পুরো একটা পরিবার ধ্বংস হওয়ার জন্য সে পরিবারের একজন নেশাখোর হওয়ায় যথেষ্ট। অথচ এখন অলিতে, গলিতে, ক্লাবে, পার্টিতে, আশ্রমে এমনকি কবরন্থানে নেশার রাজত্ব। এমন কোন পরিবার পাওয়া যাবে কিনা বলা মুস্কিল যে যাদের নিকট বা অদূর কোন সদস্য নেশাখোর নন। তবে নেশার ট্রাজেডি নিয়ে নয়, নেশার কমেডি নিয়ে আজ এই পোস্ট। প্রথম আলোতে একটি রিপোর্ট ছাপা হয়ছে যে খবরটি দু:খের মধ্যও হাসির খোরাক জোগাবে বলে মনে হয়। তাই নিচের খবরটি শেয়ার করলাম-

নিচের অংশটুকু প্রথম আলো পত্রিকা থেকে কপি পেস্ট-


ডোপ টেস্টের ভয়ে পালিয়ে গেছেন অ্যাথলেটরা, আসেননি পুরস্কার নিতেও

জমজমাট জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়াম। দিল্লি স্টেট অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ দিন। সেদিন পুরুষদের ১০০ মিটার স্টিপলচেজ দৌড়ে প্রতিযোগীদের নাম ঘোষণার পর মাঠে হাজির হন শুধু একজন প্রতিযোগী। অন্যরা লাপাত্তা। আরেক ইভেন্টে মাত্র একজন প্রতিযোগী দৌড়ান। শেষ ধাপ শেষ করার পরও তিনি থামছিলেন না, দৌড়েই যাচ্ছিলেন। এমনকি অন্যান্য ইভেন্টে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করার পর অনেকেই পুরস্কার নিতে আসেননি।

কারণটি হলো ডোপ টেস্ট বা শরীরে মাদকের অস্তিত্ব। সেদিন আচমকাই মাঠে হাজির হয়েছিল ডোপিং নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তারা। এরপরই শুরু হয় ইঁদুর–বিড়াল খেলা। এসব ঘটনা গত ২৬ সেপ্টেম্বরের।

ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির কর্মকর্তারা মাঠে এসেছেন—এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রতিযোগীদের সংখ্যা প্রায় অর্ধেক কমে যায়। স্টেডিয়ামের শৌচাগারে সিরিঞ্জের স্তূপ পড়ে আছে—এমন এক ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার এক দিন পরই ডোপিং কর্মকর্তারা মাঠে হানা দেন।

..........................

পুরো খবরের লিংক এখানে

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



প্রথম আলোর সংবাদ বিশ্বাসযোগ্য নয়।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বিষাদ সময় বলেছেন: এই সংবাদে যেহেতু তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন বিষয় নাই সেহেতু বিশ্বাস করা যায়। ধন্যবাদ।

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




মাঝে মাঝে ঝটিকা অভিযান চালানো উচিত।
তবে ব্যবহারকারীর পাশাপাশি সাপ্লাইয়ারদের ধরা উচিত যারা ইল্লিগ্যাল ড্রাগ সেল করে।



০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

বিষাদ সময় বলেছেন: মাঝে মাঝে নয় প্রায়ই অভিযান চলে যার বেশির ভাগই আই ওয়াশ অথবা চেইন এর বাইরের মাদক ব্যবসায়ীদের ধরার জন্য।
মাদক ব্যাবসায়ীদের হাত অনেক লম্বা এবং চেইন অনেক শক্ত। আমরা এদের কাছে এমনভাবে সমর্পিত যে মাদকের বিরুদ্ধে কার্যকর কোন পদক্ষেপ আসা প্রায় অসম্ভব।

মতামতের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সর্বত্রই এখন মাদকের ছড়াছড়ি।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৩

বিষাদ সময় বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। সব খানে মাদকের ফাদ পাতা। সাবধানে না চললে আমরা যে কেউ এ ফাদে আটকে পড়তে পারি।
পাশে পেয়ে খুশি হলাম। অনেক অনেক ভাল থাকবেন।

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

মিরোরডডল বলেছেন:




এখানে একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হয়েছে।
আমি জানিনা আমাদের দেশে হয় কিনা, না হলে আশা করবো একসময় হবে।

এখানে কিছু ওয়েলফেয়ার সেন্টার আছে যেখানে লিগ্যালি ইল্লিগ্যাল ড্রাগ নিতে হেল্প করে।
আমি কিউরিসিটি থেকে একবার গিয়েছি ওখানে, আমার এক ফ্রেন্ড যে একাজের করে তার সাথে।
এগুলো সরকার অনুমোদিত।

বিষয়টা এরকম, প্রতিবছর অনেক ছেলেমেয়ে প্রপারভাবে ড্রাগ হ্যান্ডেল করতে না পারার কারণে মারা যায়।
ইনজেকশন ঠিকমতো না নেয়া বা ড্রাগের লিমিট না বোঝা।
এই সেন্টারে কিছু ট্রেইনড ওয়ার্কার থাকে, তারা পাশে থেকে হেল্প করে।
এবং একটা সার্টেন সময় ওদের কাছে রাখে, ওভাররিয়েক্ট করে কিনা অবজার্ভ করে।

এতে যে বেনিফিট হয়, ইয়ুথ ওয়ার্কারদের সাথে আসক্ত ছেলেমেয়েদের একটা বন্ধুসুলভ সম্পর্ক হয়। তারা শেয়ার করে সবকিছু কেনো ড্রাগ নিচ্ছে, কি করে শুরু করেছিলো। একটা নির্ভরতার জায়গা তৈরি হয়। রিহেবের জন্য ইনসিস্ট করেনা কিন্তু রিহেবের অপশন স্ট্যান্ড বাই থাকে। একটা সময়ের পর তারা নিজে থেকেই রিহেবের প্রতি আগ্রহ দেখায়। ভালো হতে চায়। তখন তাদের ফুল সাপোর্ট দেয়া হয়। রেগুলার অনেক ছেলেমেয়ে এভাবে ভালো হচ্ছে।


০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪১

বিষাদ সময় বলেছেন: ফিরে এসে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। দেশ উন্নত তাই তাদের চিন্তা ভাবনাও উন্নত।

কথা আছে ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়। মাদকে নির্মুলে আমাদের তো সদিচ্ছাই নাই, তাই উপায়ের চেষ্টা তো দূর কি বাত। শুনেছি আমাদের দেশের নিরাময় কেন্দ্র গুলোতেও ইল্লিগাল ড্রাগ ইউজ করা হয় তবে তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানা নাই।

ওসব দেশে ইল্লিগ্যাল জিনিস ইউজ করা হয় লিগ্যাল ওয়েতে আনার জন্য আর এসব দেশে লিগ্যাল ওয়েতে চেষ্টা করা মানুষকে ইল্লিগ্যাল করার জন্য।

অনেক অনেক শুভকামনা।

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১১

স্প্যানকড বলেছেন: তাই নাকি ! অমন নেশা বহু সেলিব্রিটি নিয়ে থাকে । যিনি একলা দৌড় দিয়েছেন তিনি আসল লোক। ভালো থেকো।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১১

বিষাদ সময় বলেছেন: আমার ব্লগ কুটিরে স্বাগত।
আসলে সেলিব্রেটিদের সেলিব্রেশন এর উদ্দেশ্যই থাকে সেরিব্রাল ক্যালিব্রেশন নষ্ট করা।
যিনি একলা দৌড় দিয়েছেন তিনি আসল লোক।
টানের চোটে মনে হয়্ ঐ লোকের তার ছিড়ে গেছে....... :)
শেষ বয়সে এসে যে কত কি শুনবো..... :|
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

যে কোন নেশার শুরুটা হয় বিড়ি সিগারেট থেকে। বিড়ি সিগারেট এর উপর আরো ট্যাক্স ধরা উচিত।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩০

বিষাদ সময় বলেছেন: যে কোন নেশার শুরুটা হয় বিড়ি সিগারেট থেকে।
১০০ ভাগ সত্যি কথা। বিড়ি সিগারেট এর উপর শুধু ট্যাক্স না এগুলো বেচা কেনায় কঠিন নিয়ন্ত্রন আরোপ করা উচিত। ধন্যবাদ।

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ট্রাজেডী নয়, কমেডী! :)
মিরোরডডল বলেছেন: মাঝে মাঝে ঝটিকা অভিযান চালানো উচিত। তবে ব্যবহারকারীর পাশাপাশি সাপ্লাইয়ারদের ধরা উচিত যারা ইল্লিগ্যাল ড্রাগ সেল করে। - একমত। ৪ নম্বর মন্তব্যে দেয়া তার তথ্যসমূহ জেনে ভালো লাগল।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০৯

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর দেরিতে দেয়ায় অত্যন্ত দুঃখিত। তবে এ দায় সম্পূর্ণ মডারেটরের। তার আচরেনর মতো মন্তব্যের নোটিফকেশন এর আচরণও আনপ্রেডিকটেবল। :)

অবশ্যই মিরোরডলের মন্তব্যে কিছু নতুন উন্নত চিন্তা ভাবনার কথা উঠে এসেছে। যা আমার জানা ছিলনা।
তবে মাঝে মাঝে আমাদের দেশে কেন ঝটিকা অভিযান চালানেো হয় তা আমার চেয়ে মনে হয় আপনি অনেক বেশি অবগত।
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.