নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ পত্রিকার একটি খবর শেয়ার করতে ইচ্ছে হলো। প্রথমে নিচে খবরের লিঙ্কটি দিলাম-
প্রথম আলোর খবর-
খবরের বিষয় -আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি পোষ্টে লিখেছেন--
এর প্রতিবাদে আমাদের উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বক্তব্য-
‘তীব্র প্রতিবাদ করছি। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ ছিল বাংলাদেশের বিজয়ের দিন। ভারত ছিল এই বিজয়ের মিত্র, এর বেশি কিছু নয়।’
আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এর প্রতিবাদে করে বলেছেন-
‘এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। কিন্তু মোদি দাবি করেছে, এটি শুধু ভারতের যুদ্ধ এবং তাদের অর্জন। তাদের বক্তব্যে বাংলাদেশের অস্তিত্বই উপেক্ষিত।’
এ খবরের পরিপ্রেক্ষিতে মন্তব্যগুলো হলোঃ
Unnamed User Today at 4:03 PM
অন্ধ হলে প্রলয় বন্ধ থাকে না। উপদেষ্টার উচিত হিসাব করে মন্তব্য করা, প্রতিক্রিয়া দেখানো।
ভারতীয় সেনাবাহিনী বিজয় দিবস যথেষ্ট শ্রদ্ধার সাথে পালন করে থাকে, বিশেষত ফোর্ট উইলিয়াম এ।
admin H Today at 4:02 PM
How a PM of Inida can write such thing?? Bangladesh is an Independent country
khokon Today at 4:02 PM
প্রধানমন্ত্রী মোদি খারাপ কিছু বলে নাই l উনি শ্রদ্ধার সাথে ভারতের সৈন্যদের স্মরণ করেছেন l আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অনেক ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছে
Emdadul Huq Today at 3:42 PM
সম্পাদিত
বাংলাদেশের উচিত ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করে এর তীব্র প্রতিবাদ জানানো এবং এর ব্যাখ্যা চাওয়া।
মন্তব্যগুলো মূলত দুই ভাগে বিভ্ক্ত এবং একেবারে ১৮০ ডিগ্রী বিপরীতধর্মী। এ থেকেই আমাদের মধ্যেকার বিভাজনটা সুস্পষ্ট বুঝা যায়।
কি মনে হয় মোদির এ পোষ্ট যৌক্তিক/ অযৌক্তিক/ অন্যায়/ অনভিপ্রেত? কেন?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৬
বিষাদ সময় বলেছেন: কামাল ভাই এ কথাগুলো আমরা ৫০+ যারা তারা কমবেশী জানি। আপনার মতো অভিজ্ঞ একজন ব্যক্তির কাছে থেকে আরো বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্য আশা করছি।
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২১
ঊণকৌটী বলেছেন: কি মনে হয় মোদির এ পোষ্ট যৌক্তিক/ অযৌক্তিক/ অন্যায়/ অনভিপ্রেত? কেন? ভারতের দিক থেকে সম্পূর্ণ যৌক্তিক, কারণ ভারত 9 মাস ধরে মুক্তি বাহিনী কে সাহায্য করে এসেছিল নিজে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যায়নি কিন্তু 3 ডিসেম্বর পাকিস্তান পশ্চিম ভারতে আক্রমণ করে ওই রাত্রি 12 টাই প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে, যুদ্ধ ভারতের দুটি প্রান্তে পশ্চিম এবং পূর্ব ফ্রন্ট হয়, সেই যুদ্ধে 1600 এর উপরে ভারতীয় সৈনিক নিহত হয় এবং কয়েক হাজার আহত হয় তাই প্রতি বছরই এই দিবসটি
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
বিষাদ সময় বলেছেন: ধন্যবাদ এমন একটি বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্যের জন্য। আমার মনে হয় ইতিহাসের এ কথাগুলো অনেকরই অজানা বা জানতে চান না।
শুভকামনা।
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৬
ঊণকৌটী বলেছেন: প্রতি বছরই ভারত এই দিবস টি যথাযথ ভাবে জাতির প্রয়াত বীর সৈনিক দের উদ্দেশ্য স্মরণ করে মর্যাদা পূর্ন অনুষ্ঠানে পালিত করে থাকে |
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
বিষাদ সময় বলেছেন: একে অপরের অবদানকে অস্বীকার করার প্রতিযোগীতায় নেমেছি আমরা। ফিরে এসে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করায় আবারও ধন্যবাদ।
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৮
কিরকুট বলেছেন: ১৯৭১ এর যুদ্ধে ভারতীয় অনেক সৈনিক নিহত হয় । এর জন্য আমরা সেই সকল সৈনিকদের প্রতী সহমর্মিতা জানাই । কিন্তু মোদী মুদীর দোকানদারের মতো আচরণ করবে এটা খুব স্বাভাবিক । এই ব্যটারে গুরুত্ব দেয়ার কিচ্ছু নাই । জামাত যা বিজিপি ও তাই ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
বিষাদ সময় বলেছেন: ওপাশে মুদি দোকানদার আর এপাশে মব সৈনিক। সব মিলে বাহাসটা ভালই হচ্ছে....ধন্যবাদ।
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
উদাসীন মেঘ ১২১৯ বলেছেন: ষোলই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। ভারতও এই দিনটি তাদের 'বিজয় দিবস' হিসেবে ভাবতে পারে। কারণ আমরা আমাদের স্বাধীনতার এবং স্বাধীকার অর্জনের জন্য যুদ্ধ করলেও ভারত যুদ্ধ করেছে পাকিস্তান ভেঙ্গে দুই টুকরা করে তাদের চিরন্তন শত্রুকে দুর্বল এবং হীনবল করে দেয়ার জন্য। বাংলাদেশ এবং ভারত, উভয় দেশেরই উদ্দেশ্য সাধিত হয়েছে। পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে।
এখন ভারত আমাদের মতো ষোলই ডিসেম্বরকে তাদেরও 'বিজয় দিবস' ভাবতেই পারে। কিন্তু মুশকিল হলো তারা এই যুদ্ধকে চিত্রিত করছে পাক-ভারত যুদ্ধ হিসেবে। বাংলাদেশ যেন সেই যুদ্ধের বাই প্রডাক্ট। আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করলেও তারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে স্বীকারই করছে না। তারাই যেন পাকিদের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমাদেরকে দেশ এনে দিয়েছে। বিশেষ করে বিজিপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারতীয়দের মধ্যে এই প্রবণতা বেড়ে গেছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৮
বিষাদ সময় বলেছেন: আমাদের দেশ যে আমাদের আত্মত্যাগের ফল এ ব্যাপারে কোন দ্বিমত নাই।কিন্তু ১৬ ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ এর আগে পর্যন্ত ভারত ব্যতিত বিশ্বের আর কোন দেশ আমাদের স্বীকৃতি দেয় নাই তাই তখন পর্যন্ত আমরা পূর্ব পাকিস্তান। ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর যখন পাকিস্তান ভারতকে আক্রমণ করে তখনই ভারত যুদ্ধ ঘোষনা করে (উপরে উনকৌটা কথাগুলো বলেছেন) । তখন থেকে কার্যত এটা ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে পরিণত হয় এবং আমাদের মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় সামরিক বাহিনী মিলে কার্যত পূর্ব পাকিস্তান দখল করে নেই। আমাদের সৌভাগ্য যে, যে কোন কারণেই পরবর্তীতে খুব দ্রুত সময়ে ভারত তাদের সৈন্য এদেশ থেকে প্রত্যাহার করে নেয়। নাহলে হয়তো আমরা স্বাধীন হয়েও কাশ্মীরীদের ভাগ্য বরণ করতাম। কাজেই ভারত যদি এটাকে তার দৃষ্টিতে পাক ভারত যুদ্ধ মনে করে সেটাকে ডাহা মিথ্যা বলা যাবেনা।
ভারতের অনেক মানুষ যেমন এদেশকে পাক-ভারত যুদ্ধের বাই প্রডাক্ট মনে করে তেমনি আমাদের বেশির ভাগ মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানকে ঘুণা ভরে প্রত্যাখ্যান করে এবং ভারত কে শত্রু রাষ্ট্র ঘোষনা করার দাবী করে।
এ সবই আসলে এক ধরণের অন্ধ আক্রোশের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া। ধন্যবাদ।
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৭
আমি নই বলেছেন: ভারতীয়দের একটা বড় অংশই মনে করে তারা বাংলাদেশে জনক। বিভিন্ন সময় অনেক মুভিতে তারা এটা বলেছে, অনেক নেতাও বলেছে যে ৭১এ পাক-ভারত যুদ্ধে বাংলাদেশের জন্ম। মোদিও এটাই মনে করে, এটা অবস্যই আমাদের জন্য অবমাননাকর।
বাংলাদেশের সকল নাগরিক বাংলাদেশী, কিন্তু সকল নাগরিক বাঙালী নয়। এই সামান্য বিষয়টা যদি জিয়াই প্রথম বুঝে থাকে তাহলে তাকে স্যালুট।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৯
বিষাদ সময় বলেছেন: কি হিন্দুত্ববাদ বা মৌলবাদ জজবা দেখাতে কেউ কারও চেয়ে কম না। যদি খুব গভীরে না জান তবে ১৯৭১ এ ৩ ডিসেম্বর এর পর থেকে এটা পাক-ভারত যুদ্ধ হয়ে যায়। যা উনকৌটা এবং আমি উপরে বিশ্লষণ করেছি। আমাদের দুদেশের মধ্য আর বন্ধুত্বতো নাই সৌজন্যতাও নাই। আমরা যেমন মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানকে ঘৃণা ভরে আস্বীকার করছি সেই সুযোগে ভারতও আমাদের অবমাননা করছে।
আর আমি "বাঙালী/ বাংলাদেশী" ব্যবহার করেছি আমাদের বিভক্তি বুঝাতে। নাগরিকত্ব আর জাতীয়তা এক নয়। এসব নিয়ে রাষ্ট্র বিজ্ঞানীদের অনেক বিতর্ক রয়েছে। নাগরিক হিসাবে আমরা যেমন বাংলাদেশী তেমনি জাতি হিসাবে কেউ আমরা বঙালী, চাকমা, মগ ইত্যাদি। বাংলাদেশী হওয়ার বিষয়টা জিয়া'ই প্রথম বুঝেছিলেন কিন্তু এর অন্তঃনিহিত উদ্দেশ্য এত সহজ সরল ছিল না। ধন্যবাদ।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
১৬ই ডিসেম্বর আমাদের গৌরবময় বিজয় দিবস।
১৬ই ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর হাতে পরাজিত পাকিস্তানিরা আত্নসমর্পন করেছিল। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বৃহত্বম সামরিক আত্নসমর্পন ঘটনা।
ভারত আমাদের মতো তাদের সাইড থেকে ১৬ই ডিসেম্বরকে তাদের বিজয় বলে, এতে কোন ভুল নেই।
ভুল হবে কেন, ভারত জয়লাভ করেছে, পাকিস্তানের লজ্জাজনক পরাজয় হয়েছে।
ভারত তাদের নাগরিকদের কাছে ভারতের গৌরবময় জয়ের কথাই তো বলবে। আর বাংলাদেশের নাগরিকদের কাছে আসলে বাংলাদেশের জয় বলবে। তাই ভারত প্রতি বছরই একই ভাবে এই দিবস টি যথাযথ ভাবে প্রয়াত বীর সৈনিক দের উদ্দেশ্য স্মরণ করে মর্যাদা পূর্ন অনুষ্ঠানে পালিত করে থাকে।
১৬ই ডিসেম্বর নিয়ে পরাজিত এদেশী পাকিস্তানপন্থি দের গাত্রদাহ আগেই ছিল।
তারা তো আদতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে স্বীকারই করে না। পাকিস্তানের লজ্জাজনক পরাজয় এখনো মেনে নিতে পারছে না। এখন তো আরো মারাত্নক বেশী। পুরা রিসেট বাটন টিপে দিছে।
আগেও এই রকমই বলতো। মুক্তিযোদ্ধাদের কথায় বলে কথায় ভুয়া আর বলে সবকিছু ভারতের পাকিস্তান ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র।
এখন মোদির কথার ভুল খুজে প্রলাপ বকছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৪
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে খুব একটা দ্বিমত নাই। তবে ক্ষেত্র বিশেষে আত্মসমালোচনারও প্রয়োজন আছে যা মানুষকে সঠিক পথ দেখাতে সাহায্য করে। আপনার বিশ্লষণধর্মী মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আলোচনা, সমালোচনা এবং আত্মসমালোচনামূলক পোস্ট লিখে আমাদের সঙ্গে থাকার অনুরোধ রইল।
ভাল থাকবেন।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভারত যে আমাদের সহযোগিতা করেছে সেটা মিথ্যা নয়। নইলে দেশ ৯ মাসে স্বাধীন হতো না।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বিষাদ সময় বলেছেন: যদিও ভারত নিজ স্বার্থেই আমাদের সহযোগিতা করেছে তারপরও ভারতের সহযোগীতা না পেলে আমাদের হয়তো আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে যেত সে কারণে ভারত যাই বলুক অন্ততঃ সৌজন্যতাটুকু আমাদের থাকা উচিত। ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করা মানে বজিয় ভারতে এটা গায়ে মানেনা আপনি মোড়ল এর মত কথা ও আচরণ। ১৬ ডিসেম্বর একান্ত বাঙালীর।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিষাদ সময় বলেছেন: উপরের বিভিন্ন মন্তব্যে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে.....সে সব যুক্তি মানা বা না মানা আপনার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। যার শক্তি আছে সেই মোড়লীপনা করে....পার্বত্য চট্রগ্রাম দেখে সেটা বুঝতে পারার কথা।
১৬ ডিসেম্বর একান্ত বাঙালীর।
এখানে "বাঙালী" বললে মনে হয় ভুল হবে আসলে "বাংলাদেশীদের"।
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
মেঘনা বলেছেন: আসিফ নজরুল একটা ক্ষমতা লোভী শকুন। সে জানে বাংলাদেশের ধর্মান্ধ লোক গুলারে ভারত বিরোধী কথাবার্তা বইলা সহজেই ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়।
মহান আসিফ নজরুল, আপনার ২৬ লক্ষ অবৈধ ভারতীয় র লিস্ট কতদুর হইল।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
বিষাদ সময় বলেছেন: তাকে চেনা আসলে খুব দুরুহ......ভারত বিরোধী হুজুগে বাস্তব সমস্যা ভুলিয়ে দেয়া গেছে।
২৬ লক্ষ থেকে এবার ৫ লক্ষের সুরে নেমে এসেছে.. বাস্তবতা যে কি তা কোনদিন জানা যাবে না।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১১
কামাল১৮ বলেছেন: যখন স্বাধীন হয় তখন আমরা বাঙ্গালী ছিলাম।জিয়া এসে আমাদের বাংগলাদেশী করে দেয়।