![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগার' বাংলাদেশের সবচেয়ে ওজনদার শব্দ। ব্লগার মরলে অন্তত এদিক সেদিক সবদিকেই কিছুটা আহা উহু দেখা যায়। বাকিদের লাশ টুকরো টুকরো করে বস্তায় ভরে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়। ময়মনসিংহের এক ডাস্টবিন থেকে বস্তায় বস্তায় মানুষের হাড় গোড় পাওয়া গিয়েছে। এ নিয়ে তেমন কারো মাথা ব্যাথা নেই। কারা ওইসব হতভাগারা তা কেউ কোনদিন জানবেনা।
কি অদ্ভুত এই বর্বর দেশ! কেউ ব্লগার না হলেও আজকাল পত্রিকা ওয়ালারা ব্লগার শব্দটি জুড়ে দিয়ে টিআরপি বাড়াতে চায়। অদূর ভবিষ্যতে "ব্লগার কোচিং সেন্টার" খুলে ছোট জাত থেকে বড় জাতে উন্নত করার বিজনেস দেখলেও অবাক হবনা। 'ব্লগার' বাংলাদেশের সবচেয়ে ওজনদার শব্দ। ব্লগার মরলে অন্তত এদিক সেদিক সবদিকেই কিছুটা আহা উহু দেখা যায়। বাকিদের লাশ টুকরো টুকরো করে বস্তায় ভরে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়। ময়মনসিংহের এক ডাস্টবিন থেকে বস্তায় বস্তায় মানুষের হাড় গোড় পাওয়া গিয়েছে। এ নিয়ে তেমন কারো মাথা ব্যাথা নেই। কারা ওইসব হতভাগারা তা কেউ কোনদিন জানবেনা।
কি অদ্ভুত এই বর্বর দেশ! কেউ ব্লগার না হলেও আজকাল পত্রিকা ওয়ালারা ব্লগার শব্দটি জুড়ে দিয়ে টিআরপি বাড়াতে চায়। অদূর ভবিষ্যতে "ব্লগার কোচিং সেন্টার" খুলে ছোট জাত থেকে বড় জাতে উন্নত করার বিজনেস দেখলেও অবাক হবনা। মানুষ নিয়ে, মানুষের লাশ নিয়ে ব্যাবসা করে খাচ্ছে এদেশের প্রায় প্রতিটি মানুষ।
আরেফিন দীপন "অন্ধকার" আইডি নামে একসময় ব্লগিং করতেন। তবে তার প্রকাশনার বিজ্ঞাপনই বেশি থাকতো। তাকে কখনো দেখিনি ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করতে। এখন শুনলাম তিনি নাকি শহীদ জিয়া পাঠাগারের সহ সভাপতিও ছিলেন। এই হত্যাকান্ডগুলোর মধ্যে গভীর কিছু লুকোনো আছে। এগুলো কোনো মতেই এদেশের কারো হুকুমে হচ্ছে বলে আমি মনে করিনা। এতে ভারতের হাত আছে বলে অনেকেই ভাবছেন। আর তাই সরকার এতটা উদাসীন। তারা সব জানে।
সরকার সব জানে এটি আমরা জানি। তবুও চুপ করে থাকি। সুতরাং আমরা এসব খুনের জন্য পরোক্ষভাবে দায়ী। যারা বিচারহীনতার এই দেশে চোখের সামনে প্রতিদিন প্রচুর খুন খারাবীতে সরকারের জড়িত থাকার প্রমান স্বত্তেও চুপ করে থাকে, তারা আসলে লাশের ব্যাবসা করে। প্রতিটি হত্যায় তাদের দায়। তাদের সুবিধের জন্য নিরিহ মানুষদের খুন করা হয়। আরেক নিরিহ কিংবা প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর জন্য।
কতটা হিংস্র আর সাইকো একটি জাতিতে পরিনত হয়েছি আমরা। কি একটি দেশকে কি করে দিচ্ছে এই সরকার এবং এর কুফল এবং সুদূরপ্রসারী কুফল কি হতে পারে তা নিয়ে সু-শীল কিংবা নাপিত সমাজের উচ্চবাচ্য নেই। তারাও ব্যাবসায়ী। খ্যাতিজনক ব্যাবসা।
আহমেদুর রশীদ টুটুল আর রণদীপম বসুদের যারা হাসপাতালে এখন, তাদের কোপানোর পর নাকি শুনলাম অফিসের এক কর্মচারী রাসেল সরাসরি পুলিশ উপ কমিশনারকে ফোন দিয়ে বলেছে, আমাদের বাঁচান। এরপর টেক্সট করেছে, আমাদের বাঁচান। সে ফোন দিয়েছে টুটুলের মোবাইল থেকে! এই ঘটনায় প্রচুর অসংগতি দেখা গিয়েছে। কিন্তু এসবের তদন্ত হবেনা।
যেখানে মোটরসাইকেল স্বয়ংকৃতভাবে রং বদল করে ফেলে ষোল কোটি মানুষের সামনে আর আমরা তারপরেও কিছুই করতে পারিনা সেখানে এদেশে কোনো খুনের আর বিচার হবার আশা নেই এই আওয়ামী সরকারের আমলে। নামকা ওয়াস্তে বিচার হলেও আসল খুনি নিরপরাধের ফাঁসী দেখে নিয়ে এক লাচা ঘুম থেকে উঠে আরেক কন্ট্রাক্ট পূরণে যাবে। সুতরাং, এখানে আর রাজনীতির এইসব হাবিজাবী বলে লাভ নেই।
তবে ব্লগারের যেমন ওজন আছে তেমন চাপাতিরও কিন্তু ওজন আছে। চাপাতির নিচে সবাই সমান। এই এক জিনিসেই এখন মনে হচ্ছে দেশে সমতা আনা যায়।
একটি নতুন কৌতুক, "ব্লগার নামের একটি কয়েনের মাত্র দুইটি সাইড। একটি হল চাপাতি আর অন্যটি হল জার্মানি।"
আরেফিন দীপন "অন্ধকার" আইডি নামে একসময় ব্লগিং করতেন। তবে তার প্রকাশনার বিজ্ঞাপনই বেশি থাকতো। তাকে কখনো দেখিনি ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করতে। এখন শুনলাম তিনি নাকি শহীদ জিয়া পাঠাগারের সহ সভাপতিও ছিলেন। এই হত্যাকান্ডগুলোর মধ্যে গভীর কিছু লুকোনো আছে। এগুলো কোনো মতেই এদেশের কারো হুকুমে হচ্ছে বলে আমি মনে করিনা। এতে ভারতের হাত আছে বলে অনেকেই ভাবছেন। আর তাই সরকার এতটা উদাসীন। তারা সব জানে।
সরকার সব জানে এটি আমরা জানি। তবুও চুপ করে থাকি। সুতরাং আমরা এসব খুনের জন্য পরোক্ষভাবে দায়ী। যারা বিচারহীনতার এই দেশে চোখের সামনে প্রতিদিন প্রচুর খুন খারাবীতে সরকারের জড়িত থাকার প্রমান স্বত্তেও চুপ করে থাকে, তারা আসলে লাশের ব্যাবসা করে। প্রতিটি হত্যায় তাদের দায়। তাদের সুবিধের জন্য নিরিহ মানুষদের খুন করা হয়। আরেক নিরিহ কিংবা প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর জন্য।
কতটা হিংস্র আর সাইকো একটি জাতিতে পরিনত হয়েছি আমরা। কি একটি দেশকে কি করে দিচ্ছে এই সরকার এবং এর কুফল এবং সুদূরপ্রসারী কুফল কি হতে পারে তা নিয়ে সু-শীল কিংবা নাপিত সমাজের উচ্চবাচ্য নেই। তারাও ব্যাবসায়ী। খ্যাতিজনক ব্যাবসা।
আহমেদুর রশীদ টুটুল আর রণদীপম বসুদের যারা হাসপাতালে এখন, তাদের কোপানোর পর নাকি শুনলাম অফিসের এক কর্মচারী রাসেল সরাসরি পুলিশ উপ কমিশনারকে ফোন দিয়ে বলেছে, আমাদের বাঁচান। এরপর টেক্সট করেছে, আমাদের বাঁচান। সে ফোন দিয়েছে টুটুলের মোবাইল থেকে! এই ঘটনায় প্রচুর অসংগতি দেখা গিয়েছে। কিন্তু এসবের তদন্ত হবেনা।
যেখানে মোটরসাইকেল স্বয়ংকৃতভাবে রং বদল করে ফেলে ষোল কোটি মানুষের সামনে আর আমরা তারপরেও কিছুই করতে পারিনা সেখানে এদেশে কোনো খুনের আর বিচার হবার আশা নেই এই আওয়ামী সরকারের আমলে। নামকা ওয়াস্তে বিচার হলেও আসল খুনি নিরপরাধের ফাঁসী দেখে নিয়ে এক লাচা ঘুম থেকে উঠে আরেক কন্ট্রাক্ট পূরণে যাবে। সুতরাং, এখানে আর রাজনীতির এইসব হাবিজাবী বলে লাভ নেই।
তবে ব্লগারের যেমন ওজন আছে তেমন চাপাতিরও কিন্তু ওজন আছে। চাপাতির নিচে সবাই সমান। এই এক জিনিসেই এখন মনে হচ্ছে দেশে সমতা আনা যায়।
একটি নতুন কৌতুক, "ব্লগার নামের একটি কয়েনের মাত্র দুইটি সাইড। একটি হল চাপাতি আর অন্যটি হল জার্মানি।"
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২০
আকতারুর্জ্জামান00 বলেছেন: কোন মৃত্যুই কাম্য নয়। বিষয়টি অনুধাবন করুন, অন্য ভাবে নেবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
তানভীর১১১৩ বলেছেন: কারো নৃশংস মৃত্যু নিয়ে রসিকতা করা আপনার মানসিকতার পরিচয় দিচ্ছে এখানে । ধন্যবাদ ।