![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
দুচোখে দেখেছি মহাকাব্য রচনায়-
রক্তাক্ত জুলাই- জুলাই আগস্ট
দেখেছি কয়েক বছর ফ্যাসিস্ট নগ্ন-
কি করে, নিরস্ত্র বুকে অবিরাম গুলি
হারমানেছে ৭১ এর গল্প কাহিনী;
দেখেছি ক্ষমতা লোভি নরপিশাচ
মনুষ্যত্ব বিকিয়ে পশুত্ব চারণ-
লাশ চাই- রক্ত চাই- চাই...
অমর জুলাইয়ের কথা শুনলেই
কেঁপে উঠবে
৩০ লক্ষ শহীদের এই বাংলাদেশ,
কেঁপে উঠবে
১৭ কোটি মানুষের দুর্বিষহ ক্ষণ!
রক্তেই ভিজে-
চির লাল সবুজের পতাকার মাঠ;
জুলাই মানেই
এক শোকবহ স্বপ্ন বিভোর রাত
যেখানে...
মজা করে আর মুরগীটা খেতে পেলো না
শিয়ালটা খুঁজবে না পাট ক্ষেত- উঠনের
চরইঘর, নিধিদ্ধ করল কাপড় সুতা শণ
শিয়াল তুমি বন্যার পানিতে ডুবে যাও
চাই না তিস্তা, সিন্ধু নদীর জল;তোমার
চিকন বুদ্ধিতে আমরা ভীত...
মানুষ আজ ছলনার আশ্রয় নিচ্ছে
নিচ্ছে অপকর্মের শোলক ধাঁধার বর-
অপপ্রচারে ঘোন দেহ মন একাকার;
স্বার্থের গায়ে গায়ে আর হারকিনের
আলো আলো দেখছে না- এই সংস্কার
দেখছে পাচ্ছে শুধু কারেন্টের সলক-
সব ছলনা অপকর্ম ঝকঝকা...
জীবন যে রহস্যময় মেঘ
এই সব খেলা তারিই অংশ-
ক্ষমতাই ক্ষীণ তবু যে মুখ্য;
বেঁচে থেকেও হবে না সুধ্য-
হবে কখন, মরণ যে সত্য
তবু হাঁটি মাটির উপর গদ্য
উৎঘাটন হলো না পরমাণু
রহস্যটাই কেমন...
ঐ মন চক্ষুর ঢেউয়ে
অবহেলিত আমার পৃথিবী;
ভেসে যাচ্ছি, কষ্টের উত্তাল সাগরে,
সাদা মেঘের দলগুলো ছিন্ন ভিন্ন-
বুকের নদীতে বালুচর প্রণয়!
জোয়ার উঠে না- বর্ষার প্রান্তর;
তবু মনচক্ষু ফিলিস্তিন রক্তাক্ত লাশ;
বিবেকহীন সুখগুলো তাকায়...
আমি প্রেমে পরে গেছি মব
কি দরকার ছিল ক্ষমতার সম;
ভবিষ্যৎ ভাবিনি এতটুকু কর্ম
এখন ভয়ে কাপে জীবন মব;
ক্ষমতা থাকে না ভাই চিরদিন
মৃত্যু হবেই আগে পরে একদিন
নীতি আদর্শ হইলাম না দেখলাম
শুধু ক্ষমতা, তাই...
তোমার ইহুদী মনা চোখ ছিল
ট্রাম্পের মতো অহমিকা মন
ভেঙ্গে দিয়েছো মন মসজিদ
জ্বালিয়ে দিয়েছো স্বপ্নের রাত;
বনোহাঁস কিংবা শিম্পাঞ্জীর
মতো বিবেক বুব্ধি উল্কা জ্ঞান
শুধু অনুভূতিহীন জীবন ছায়ায়
ভাবছো এই পারমাণবিক শক্তি
লাগবে না অথচ...
সেই দিন এক ইহুদী মন মসজিদ
ভেঙ্গে ছিল- তবু ভীষণ অভিমানে
ভাঙ্গা মসজিদে নামাজ পরেছি;
আর অপেক্ষায় ছিলাম ইহুদী এসে
কালেমা পড়ে মুসলিম হবে কিন্তু
সে যে ইহুদীর মন মানসিকতাছিল
আমি বুঝতেই পারিনি! ইহুদীদের
বিবেক বোধ থাকে...
সখের পৃথিবীটা গিলে খাচ্ছে
স্বজনপ্রীতি আর ক্ষমতার চোখ!
অসহায় বোকা মানুষগুলো
অত্যাচারের হাঁটবাজারে পণ্য সামগ্রীক;
তবু ক্ষমতার চোখ বুঝে না
প্রয়াণ দূর পূথিবী- স্বাথের পুঁজিবাদী
সংসার জীবন উল্টেপাল্টে একাকার
মিথ্যার প্রলোভনে বাঁচার আকুতি-
এভাবেই লালটে মনচক্ষু...
এবার স্বপ্ন ভেঙে রাত হবে
ঘুমটা বেশ রক্তাক্ত চাঁদ-
প্রেমটা হবে মৃত্যুর লাশ
তবু কে কাকে জানাবে স্যালুট;
উড়ছে না শুধু ধুলির মাঠ-
ঐ যে যমুনার নদীর ঘাট;
বয়ে যাচ্ছে জীবন ভাঙ্গার ঢেউ
সাঁতার খেলছে মন খইয়ের...
চাঁদের অহমিকায় জ্বেলেছিলাম
কোন একদিন নিঠুর রোদ ছায়াই;
ঐ রহস্যময় চাঁদ শুধু নিলর্জ্জ বয়
মাটির শিশির সিক্ত প্রণয় দেখল না!
পেলোনা অমাবস্যার স্নিগ্ধময় গন্ধ-
সোনালি বাতাস দৃশ্যময় পূর্ণিমা রাত
যা আমাকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়- কোন
এক সাদা...
নীল আকাশের ভেতর চাঁদ ছুঁইতে চাই;
অথচ রহস্যময় চাঁদ দূরে সরে যায়-
আমি সাদা মেঘে ভাসি- তবু চাঁদ
আমাকে দেখে না, কি অহমিকার
আগুনে জ্বলে যাচ্ছি; সমস্ত রং বাহার
অন্ধকারে বামন হতে চাই না চাঁদ
একটু...
কবির দূরত্বটা এক নদীর জল স্রোত
যেখানে বনহাঁস সাঁতার কাটে;
সাদা মেঘের অভিমানে কালো মেঘের হাতছানি
তবু কবির অপেক্ষার জল বিরম্বনা
বোঝে না কবিতার বনলতার চোখ
এভাবেই শুধু মাঠের পর মাঠ কবির হাতছানি...
বাবা মানে এখন কাঞ্চেগেরি
বাঁশতলা, মাঠভিটের জমির
ফসল দুলা তীব্র রোদের ঘাম;
বাবা মানে এখন বর্ষার জলের
মাছ দেখার প্রচণ্ড বন্যার জল
বৃ্দ্ধ যুবকদের মাছ মারার দল;
বাবা মানে এখন গাছের ঢালে বাঁধা-
পাটের দঁড়ি পাকানোর- গোমায়
যা...
©somewhere in net ltd.