নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কমল মুখটা দেখতে চায় না যমুনা;
যমুনার জলছিল টলমলে অহমিকা
খুব সহজে ভেঙ্গে দিলো বসতভিটা
কি করে চায়বে বলো জোছনা সলকে
চিকচিকে মুখখানা,অমাবস্যা রাত
বুঝতো না যমুনা- ভাঙ্গানির স্রোত
মায়াবি দৃষ্টি হয়ে গেলো শুধু বালুচর
হাত পা...
মহত্বের বাতাস কোন দিক দিয়ে আসে
এক নিয়তির সময় ঠিকিই বুঝে উঠে -
ঠিক আত্মার কাছে, তবু মহত্বের হাসি
চাঁদ কেও ফাঁকি দিয়ে উঠে ভোরের সূর্য ;
পিপিলিকারা দৌড়ে যায় এদিক সেদিক-
তারপর উঠনে একভার...
মামু বাড়ির কুকুর
ঘেও- ঘেও বাঁকছে-
বুঝতে কি পাও?
গরুর হাড্ডি দিলেই
বুঝি থেমে যাবে-
কুকুরগুলোর গাও;
গাও তো নয় যেনো
পাঁটা পাঁটা গন্ধ সারা
কার্তিক মাস ভাবছো
ও দুষ্টু কুকুর খাড়া;
৪-১২-২৪
সময়ের কারেন্ট ফান্দি জাল
ইলিশে আটকিছে- জান শুধু
আন চান করতিছে মাটির স্রোতে-
তবু প্রাণ বুঝে না শূন্য আকাশ;
গোলাপ, রজনিগন্ধা তো গন্ধ দিচ্ছে
অথচ সময় ধৈর্য- এই ধরে,
এই ঢেঁকি পার মারে...
আমি বুঝেছি রক্ত গন্ধে আগুন
সিংহের স্বপ্ন দেখলাম সিংহ হয়েছি;
গর্জন হয়তো আকাশ ভাল জানে
মাটির দেখতেছি অজ্ঞান আল্লাহ নাই
তাই ফসল হয় না ফাগ্লুনময়;
আমি বুঝেছি আমাকে নীরবতা নয়
বজ্রপাত হতে হবে বৃষ্টি ঝরার আগেই
তবেই...
নিজেকে এত অবহিলিত মনে হচ্ছে,
মানুষ ভাবতেও ঘৃনা লাগেতিছে-
জীবন তেসপাতাও ভাবতে পারছি না
জিরা বাটা রান্নাও-অবহিলিত মানে
মৃত্যুর সমকোন মাটির নীরবতা
তবু মানুষ ভাবতেই ঘৃনা পাচ্ছি
বাঁচ্চাবো বল কতদিন শুধু বঞ্চিত
সূর্যের হাসি দেখি খালি- চোখটা
নিরাশ্রুজল...
পুরাতন আর নতুনের মাঝে
ভাত আর পানির জলপাই হাক;
তবু তেঁতুল ছাড়া কি চলে-
ডেও যেনো কার্তিক মাসে বাক!
গমের রুটি গায়ের দুধ আখের গুর
সব স্মৃতির নদীতে বালুচর-
প্রাইমারী স্কুল মেঠোপথের চোখ
হলো না বড় অট্টালিকার...
কবিতাকে বিদায় দিতে চাই
আমার কথা শুনবে কবিতা?
তবু বিদায় নিতে তো হবেই-
সময়ের বিড়ম্বনা বড়ই কষ্ট
বুঝতে চায় না কবিতার ক্রোধ;
নিরবতার বর্ণমালাগুলো নির্দয়
কি করে কবিতা হেঁটে যাবে-
মলয় সাগর কিংবা বৃন্দবন;
অভিমান নয় বাস্তবতার ঘাত
কবিতা...
বন্ধুর ভালবাসা মানে অশ্রু জল
স্মৃতি চোখ যেনে নদীর ঢেউ-
তবু বন্ধু থাকে সময়ে অটুট
সত্যিই পৃথিবী গোল দেখা হোক
ধূলিবালি জলকাদা মাটির গন্ধ
যেনো আকাশের রঙধনু বিকাল
সন্ধ্যা তারার মেলা হেঁটে যাই
না বলার...
জ্ঞানীগুণী জন্ম হয়েছে বলে
জন্মদিনের সুবাতাস আকাশ লয়
বাতাস ফুরফুরা মাটি আলোকময়;
সময়ের পুষ্টি হাঁট বাজারে শীত উষ্ণ
ফাল্গুন যেনো ডাকছে সর্বাধিক নায়ক!
আজ তোমার জন্মদিন- জন্মদিন-
প্রতিদিন আলোকিত হোক গন্ধ সুবাস
প্রত্যাশার ডাক ভেসে আসছে-
লাল গোলাপ...
মানুষের গন্তব্য ১,২ মিনিট উত্তেজনা
তারপর রহস্যের এক আমড়াকাঠের ঢেঁকি;
কেউ কি বুঝে তেঁতুলের কথা বললেই
জিহ্বাদেশের আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি ঝরে
কেমন বৃষ্টি অদৃশ্যেই থেকে যায় সব
মোনালিসা কিংবা ধর আমার মন কিচ্ছা
তবু আমরা মানুষ...
বড় ছেলের জন্ম দিন
আনন্দে সব পিন পিন;
মৌ মাছিরা মধু জমাই
সরিষা ফুলের বাগান,
ছেলে শুধু চিনতে চায়
পৃথিবীর আলোময় জ্ঞান;
জন্মদিন কেক কাটা ফেন
দুষ্টমিটা মুশা মাছির ভেন ভেন
তবু ছেলেটা হতে চায় বড়-
বোয়াল পুঁটি জ্ঞানের...
জীবন গঙ্গায় দেখি সরিষা ফুল
অন্ধকার নয় সন্ধ্যার তারা চুপ
তবু সংসার স্বপ্ন সাজায় চোখ
নদী তো রোজ রোড দক্ষিণা
স্রোত বয়- যমুনার জল দেখি;
ছল ছল অথচ জীবন বালুচর
এক বারও ভাবি না, এ সুখের...
©somewhere in net ltd.